আমফান বিপর্যয় দুর্নীতির টাকা ফেরানোর উদ্যোগ উত্তর ২৪ পরগণা জুড়ে। : সৈকত মিস্ত্রী
টইপত্তর | অন্যান্য | ২২ জুলাই ২০২০ | ৪২৮২ বার পঠিত | মন্তব্য : ২
কারো ঘরের চাল উড়েছে, কারো দেওয়াল পড়ে গেছে। ভেঙেপড়া গাছে পিষে যাওয়ার থেকে কেউ অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে। ভাঙা ঘর, ভাঙা গাছ আর বুকভাঙা কান্না - এই ছিল আমফান পরবর্তী উত্তর ২৪ পরগণার ছবি।ধীরে ধরে জনজীবন স্বাভাবিক হয়েছে।এখনও কোথাও কোথাও ধ্বংসের ছাপ রয়ে গেছে।সেই ক্ষত কালের নিয়মে একদিন সেরে যাবে।কিন্তু মানুষের বিপদের দিনে, মানুষের লোভের, অনাচারের যে কদর্য ছোপ আঁকা হল তা হয়ত এত সহজে মেটার নয়। এই সময় অনাচারের চিহ্ন মোছার নতুন উদ্যোগ অবাঞ্ছিতের টাকা ফেরত।
Deleted Scenes — বাতিল দৃশ্যাবলী : সে
টইপত্তর | স্মৃতিচারণ : আত্মজৈবনিক | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ | ৩৮৪০ বার পঠিত | মন্তব্য : ২১
স্বাতী, অরণ্য, দেবাশীষ, পার্থ, মহুয়া, নার্গিস, সুদেষ্ণা এবং আরও বেশ কয়েকজনের (
পাকশালা রসুইয়ের কিচাইন : গুগুস
টইপত্তর | বইপত্তর | ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৮৪২ বার পঠিত | মন্তব্য : ১৬
বাংলা ভাষায় প্রথম রান্নার বই সম্ভবত ‘পাক রাজেশ্বর’ – সেই উনিশ শতকের কথা। তার কিছু পরেই বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায়ের ‘পাক প্রণালী’। তবে খাদ্যাখাদ্যের গল্পের পাকাপোক্ত শেকড় তার-ও অনেক আগে। পুঁথির ভাষায় বললে, সেই চতুর্থ শতকের চন্দ্রকেতুগড়ের ফলকে, অষ্টম শতাব্দীর পাহাড়পুর কিংবা ময়নামতির পোড়ামাটিতে জলশস্য মৎস্যরূপে আকীর্ণ হয়েছেন। মৎস্যমুখী বাঙালি সেই মাটির আঁচড়ে ধরে রেখেছিল তার রোজকার জীবনের একটুকরো মাছ কোটার স্মৃতি। ঐটুকু যেন সে ধরে রাখতে চেয়েছিলো অনাগত প্রজন্মের কাছে একটি শান্ত দুপুরের চিহ্নের মত। জানেন তো নিশ্চয়ই, ঈশ্বরী পাটনীর যাঞ্চা কিন্তু আসলে ‘দুধেভাতে’ নয়, জোড়হাতে চেয়েছিলেন ওনার সন্তান ‘যেন থাকে মাছেভাতে’।