এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কৌস্তভ ভট্টাচার্য | 213.99.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২০:৩৩624517
  • এক স্করপিও ভর্তি হবু নাগরিকের ঠাকুরপুকুর বিবেকানন্দ কলেজের সামনে নামতে নামতে বেলা প্রায় দেড়টা বেজে গেলো। পাড়ার চম্পা কাকিমা – ১২৪ নং ওয়ার্ডে আধার কার্ডের চিফ কোঅর্ডিনেটর – তার কাছে ফর্ম জমা দিয়ে খবর পাওয়া গেলো – চারটের আগে কোনো চান্স নেই – অগত্যা আমি, বাবা, মা, সরকার জেঠু-জেঠি, সপরিবার বি-এম আঙ্কল – সিটিজেনশিপের অপেক্ষা করতে শুরু করলাম।

    আগে আমি কোবলের কোড আর অফিসের ভালো দেখতে মেয়ে ছাড়া – কোম্পানিতে আর কিছুর দিকে মনোযোগ দেবার কোনো প্রয়োজন অনুভব করিনি (এখনো যে খুব একটা করি তা নয়, সে কথা নাহয় পরে হবে)। সে যাই হোক – একটু ভদ্র হয়ে জানলাম জনৈক নন্দন নিলেকানি ইনফোসিসের খাশমহলের বহাল তবিয়ৎ হেলায় ছেড়ে – ভারতবর্ষকে এসএসএন নাম্বারের ভারতীয় সংস্করণ উপহার দেবার চাপ নিয়ে নিয়েছেন। একদম সত্যি কথা যে এই কার্ডটা হয়ে যাবার পর – সেন্সাসে বেকার ছেলেগুলোকে আর বাড়ি বাড়ি যেতে হবেনা, এই কার্ডটা ছাড়া গ্যাস পাওয়া তো দূরস্থান – আপনি হয়তো কিছুদিন পর মনে একটা ক্রমাগত খচখচ নিয়ে মরবেন – কারণ আপনার ডেথ সার্টিফিকেট বের করতেও এই কার্ডটি লাগবে। সর্বোপরি – জনৈক ভারতীয় সরকার এবার সত্যি সত্যিই আপনার দিনের বেলায় বৌয়ের সাথে হামজোলি – এবং নিশুত রাতে বৌ ঘুমোলে স্মার্টফোনে চম্পাকলি দর্শনের প্রাইভেসি জানতে পেরে যাবে (নাহ এতোটা বোধহয় পারবেনা,সে যাই হোক)।

    কিন্তু একটু চুপটি করে গালে হাত দিয়ে ভাবুন দেখি – ঝাঁকের কই তো হচ্ছেন – কিন্তু ঝাঁকের লোকসংখ্যা কত? ইধার উধার কয়েকটা বেআইনি ইমিগ্র্যান্ট বাদ দিয়েও সংখ্যাটা শ কড়োড় – জাস্ট ইমাজিন – এই বিপুল জনসমুদ্রের প্রত্যেককে – একটা কার্ড – জাস্ট একটা ইউনিক আইডেন্টিফিকেশান নাম্বার দিয়ে চিহ্নিত করার স্বপ্ন বাস্তবায়িত করে ফেলা – কি কম কথা? আপনার মোবাইল নাম্বার, ইনকাম ট্যাক্স ইনফর্মেশন, জন্ম-মৃত্যু-বিয়ে সহ যাবতীয় বিধাতা সবাই এই মূহুর্তে – দাসখৎ লিখে দিচ্ছে এই একটা নাম্বারের কাছে – এই ডেটাবেস ম্যানেজমেন্টের এভারেস্ট তুল্য সাকুল্য – আপনার কাছে কি জানিনা? আমার কাছে ভারতবর্ষে সংবিধান লেখার পর – সবথেকে গুরূত্বপূর্ণ প্রোজেক্ট – অবিলম্বে নিলেকানিকে ভারতরত্ন দেওয়ার সুপারিশে প্রথম সইটা করে দিলাম।

    যাগগে সেসব কথা – মাঝের দু’ঘন্টা সময় – মায়েরা কার্ডের জন্য উদ্দিষ্ট হলঘরেই বসে রইলো, আমরা একটু বাইরে পায়েচারি করলাম। ঠাকুরপুকুর বিবেকানন্দ কলেজ আমার বাবার প্রাক্তন কলেজ – সাতাত্তরের পাস আউট – এককালে দক্ষিণ ২৪ পরগণাতে সায়েন্স গ্রুপে বেশ নামডাক ছিলো – উদাহরণস্বরূপ আমার একটি দুধের দাঁতকালীন বন্ধু প্লাস টু এখান থেকেই পড়েছিলো – এখন সে গেটে ফিফথ হয়ে আইআইএসসি কাঁপিয়ে শেষমেষ ক্যালিফোর্ণিয়াতে ডেরা বেঁধেছে।

    এই কলেজে জীবনের শেষদিকে ইংলিশ ডিপার্টমেন্টের প্রফেসর ছিলেন – কেউ কেউ যাকে দেবতা ভাবে – নাস্তিকেরা নাম ধরেই ডাকে – জীবনানন্দ দাশ – তার নামে একটা বাড়িও আছে – বরিশালের লোকেরা ভদ্রলোককে পাগল ভাবতেন – শেষে দক্ষিণ ২৪ পরগণা একটা ভবন বানিয়ে কিছুটা গান স্যালুট দিলো।

    নিমোর বয়েস অবশ্য এখন সবে দুই – তাই আধার কার্ডের নিয়ম অনু্যায়ী পাঁচ বছরের আগে ওর নাম নথিভুক্ত হবেনা – তাই দিনটা ওর কাছে গুটগুটে পায়ে হেঁটে বেড়াবার সুবর্ণসুযোগ – এখনো ঠিকঠাক হাঁটতে শেখেনি বিএম আঙ্কলের লেড়কা – আমাকে বেশ সসম্মানে দাঁত কেলিয়ে ‘বলা ভাইয়া’ বলে ডাকে – তো এর থেকে প্রমাণ হয় এই আটাশ ছুঁই ছুঁই প্রায় শেষ যৌবনেও আমি বেশ কচিই আছি – কারো বিয়েতে নিতবর লাগলে বলবেন – নিমো আমি যাকে পছন্দ হয়।

    তো বলা ভাইয়া নিমোকে কলেজ ঘোরাতে নিয়ে গেলো – নিমো দেখি প্রায় সাড়ে তিন ফুট নীচু থেকে বিড়বিড় করে কিসব বলছে – কান (এবং তৎসহ মাথা) নামিয়ে নিয়ে গিয়ে দেখি বলছে ‘কলেজ’ – শব্দটা ওর কলজেতে পড়াশুনো করার মোটিভেশান তৈরী করছে কিনা জানিনা – করলে ভালো – এখনো যদিও প্রেপে পড়ে – বিশেষ কারো সাথে কথা বলেনা বলে কমপ্লেন এসেছে – এটা বোধহয় উঠতি মহাপুরুষের লক্ষণ।

    তো আমি ভাবলাম উঠতি মহাপুরুষকে অলরেডি এস্টাব্লিশড মহাপুরুষ সন্দর্শনে নিয়ে যাই – একজন ভদ্রলোকের মূর্তি আছে কলেজের গেটের ঠিক সামনে – অনেক কষ্টে তাঁর নামটা মুখস্থ করালাম নিমোকে – নিমো বেশ কম্ফর্টেবল হবার পর – এই কিন্টারগার্টেনসুলভ সাফল্যের হাসি নিয়ে ‘বলা ভাইয়া’ বাকি জনতার কাছে ঘোষণা করলো – নিমো বা নিমোহন সিং (এটা আমার দেওয়া নাম, বিএম আঙ্কলের পুরো নাম ব্রিজমোহন সিং কিনা) – একজনের নাম বলবে – সবাই সাগ্রহে নিমোকে বললো – ‘বোলো বোলো’ , নিমো ভুরুটুরু কুঁচকে মুখটুখ পাকিয়ে প্রায় দেড় মিনিটের চেষ্টায় যে দুটো শব্দবন্ধ মুখনির্গত করলো – ওর ডিকশনের সাথে পূর্বপরিচিতি থাকলে জানতেন তার মানে দাঁড়ায় – লবিন্দনাথ টাকুল।

    সরকার জেঠুরা আগে ভবানীপুরে থাকতো – আশি পঁচাশি বছরের বাসিন্দা – যার সাথে বাড়ির দেওয়াল শেয়ার করতো সেই বাড়ির মেয়ে কাবেরী বসু – সরকার জেঠুর আপন দিদির বন্ধু – ভদ্রমহিলাকে সেই ‘রাইকমল’ থেকে ঝাড়ি মেরে যাচ্ছে নিমোর ‘বলা ভাইয়া’ – ইসস।

    যেহেতু সবাই একই ওয়ার্ডের বা বাংলায় বললে একই পাড়ার লোক মাঝেসাঝেই চেনা পরিচিতর সাথে দেখা হয়ে যাচ্ছিলো – মিঠু কাকুর দাদা – আমাদের পাড়ার একমাত্র জীবিত নকশাল – আইআইটি কেজিপিতে শুনেছি চান্স পেয়েছিলো – তারপর যা হয় – সিদ্ধার্থ রায়ের পুলিশ – থার্ড ডিগ্রি – আর না যা তোকে ছেড়ে দিলাম হয়নি – তার আগেই মাথাটা চিরতরে খারাপ। কিছু গন্ডগোল করেন – যেটা জনসমক্ষে লেখা অত্যন্ত অন্যায় হবে – অন্য কথা বলি? এখনো আমাদের বাড়ির সামনে বসে – রোজ – মাইন্ড ইট রোজ ইকোনমিক টাইমস পড়েন – এমবিএ অ্যাসপিরান্টসদের মতো ওপর ওপর নয় – পুরোটা। সরকার জেঠু কিছু পুরোনো জামাকাপড় দিয়েছিলেন – সবসময় ময়লা কয়েকটা জামা পড়ে থাকেন বলে – হাসি মুখেই নিলেন – কিছুদিন পর পাড়ার বেশ কিছু গরীব লোককে সেই জামাগুলো পরে ঘুরতে দেখা গেলো।

    দেখলাম ভদ্রলোক চম্পা কাকিমাকে খুঁজছেন – জানা গেল কর্পোরেশনে যে ফর্মটা সাবমিট করতে হয় সেটা তুলতে ভুলে গেছেন – জীবনে একটা ভালো কাজ করলাম ফর্মটা চম্পা কাকিমার কাছ থেকে জোগাড় করে দিলাম – দিব্যি একা একা এসেছিলেন ফর্মটা নিয়ে একা একাই চলে গেলেন।

    গর্বের আরেকটা কারণ যে আরো কম বয়েসে আশেপাশে ঘোরাফেরা করছিলো সেটা দেখলাম একটু পরেই – পশুপতি জেঠুর নাতি – অনিরুদ্ধ মন্ডল বিবেকানন্দ কলেজ থেকে এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সে বিএসসি করে ভারতবিখ্যাত সফটওয়্যার ফার্ম জয়েন করেছিলো। তবে কলেজ থাকাকালীন আমাদের থেকে একটু কম মেয়েবাজি করে – একটু বেশি কন্সট্রাকটিভ একটা কাজ করেছিলো – এনসিসির ক্যাডেট হয়ে গেছিলো। যিনি ট্রেনিং দিতেন তিনি অনিরুদ্ধ চাকরি পাবার পর জাস্ট একবার বলেছিলেন – ‘ইতনা ট্রেনিং লেকে অ্যায়সে লাইফ বিতায়োগে?’

    পরের দিন চাকরি ছেড়ে দিয়েছে ছেলেটা – এখন আর্মিতে ঢোকার পরীক্ষা দিয়ে ওয়েট করছে – আমার থেকে বছর ছয়েকের ছোটো – মানে ও যখন জন্মেছে আমি তখন ক্লাস ওয়ানে পড়ি – সত্যিই কি সেটার জন্য ওর আমাকে দাদা বলার কোনো মানে হয়? লেখাটা ভালো লাগলে ওর জন্য একটা বেস্ট অফ লাক লিখে যাবেন।

    ও হ্যাঁ আধার কার্ডটার কাজটাও হলো, দশ আঙুলের ছাপ দেওয়া, রেটিনা স্ক্যান সবই হলো। যথারীতি ডাকাতের মতো ছবি এলো – অ্যাড্রেসটা পূর্ব বড়িশা না লিখে পশ্চিম বড়িশা হলো – তবে আশার কথা আনলাইক ভোটার কার্ড এটা অনলাইন ঠিক করা যাবে – পাল্টাচ্ছে কিন্তু ব্যাপার স্যাপার। আর ওই ভলান্টিয়ারদের সামান্য খ্যাচখ্যাচ গায়ে মাখার কোনো মানে হয়না। প্রোজেক্টটা মাথায় রাখুন – ওদের দায়িত্বটা বুঝে যাবেন – খেঁদি-পেঁচি-নূরজাহানকে লম্ফ না নিভিয়েই সমান চোখে দেখা মুখের কথা নয় বাপ।

    জাস্ট একটা খিল্লি – এরপর তো বৃহত্তর ভারতবর্ষের কাছে আমরা জাস্ট একটা নাম্বার – ধরুন আপনি ৪২০ আর আপনি ট্যাক্স ফাঁকি দিলেন – প্রিন্টিং মিসটেক হয়ে ইনকাম ট্যাক্স অফিসার যদি ৪০২-র বাড়ি চলে গিয়ে দেখে সে মন্ত্রীসান্ত্রী কিছু একটা – টোটাল মস্তি হবে কিন্তু।

    যাই হোক ফিরলাম একটু আগে – আমাদের স্করপিওতেই আগমন ও প্রস্থান – তাতে শস্যবৃদ্ধি ছত্রভঙ্গ কিছুই হয়না অবিশ্যি। এতক্ষণের ধকলে সবাই একটু ঝিমিয়ে গেছিলো।

    নিমো অথবা নিমোহন এই ফাঁকে একটু ঘুমিয়ে নিলো। এক গাড়ি দাগী নাগরিকের মধ্যে ওই একমাত্র অনাগরিক। এখনো জালভোট-ইনকাম ট্যাক্স ফাঁকি–দায়রা আদালত–দলিল–উইল–পাসপোর্ট –ভিসার ভারতবর্ষ থেকে বছর তিনেক দূরে আছে। প্রাকনাগরিকেরাই বোধহয় এভাবে ঘুমোতে পারে।
  • cm | 122.79.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২০:৫৩624518
  • এবার কার্ডের জন্য কালী বাড়ি মানত করে আসুন। আমাদের ডেটা নাকি হারিয়ে গেছে।
  • সিকি | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২০:৫৬624519
  • বাহ্‌।
  • AS | 24.99.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২১:১১624520
  • হ্যা আমাদের ও ডেটা হারিয়ে গেছে।।। এ দিকে গ্যাস ওয়ালারা আধার নম্বর জমা দিতে বলছে।।বেশী দামে গ্যাস কেনার ক্ষমতা নেই তা হলে কি রান্নাবান্না বন্ধ।।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন