এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:d9c1:8796:626d:***:*** | ২৩ নভেম্বর ২০২৫ ০২:২৯543611
  • হ্যাঁ, চ্যাটার্জি 
  • . | ২৩ নভেম্বর ২০২৫ ০২:০৮543610
  • "আর এক বার এক বন্ধুর বাড়িতে, সুদীপ্ত, সুমনের ওপর একটা ডকু করেছিল..."
    সুদীপ্ত কে? চ‍্যাটার্জি?
  • aranya | 2601:84:4600:5410:ecb9:3483:cfa0:***:*** | ২৩ নভেম্বর ২০২৫ ০১:৩৫543609
  • 'সুমনের গান স্টেজে অনেক-অনেকবার শুনেছি, সেও অবশ্য খুব সম্প্রতি নয়। দারুণ লাগতো। গান তো বটেই। সারকাস্টিক কমেন্টারিও'
    - আমি শুনেছি বার দুয়েক স্টেজে, আর এক বার এক বন্ধুর বাড়িতে, সুদীপ্ত, সুমনের ওপর একটা ডকু করেছিল - ফ্রি টু সিং। সুমন তখন 'আমি চাই সাঁওতাল তার ভাষায় বলবে রাষ্ট্রপুঞ্জে ' ঐ গানগুলো তৈরী করছেন, দু এক মাস পর ক্যাসেট টা বেরোবে, তখনও অপ্রকাশিত, কারোর না শোনা গান শোনাচ্ছেন আমাদের  -সে বড় মধুর সন্ধ্যা 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৩ নভেম্বর ২০২৫ ০১:৩১543608
  • ২০২৩ এ এখানে জাকির হুসেনকে বাজাতে দেখেছিলাম। লাহোরি গত, এখনো কানে লেগে আছে, অসাধারণ বাজ। সেদিন সঙ্গত দিয়েছিলেন বেহালায় কলা রামনাথ, স এক অসাধারণ যুগলবন্দী।  
  • যদুবাবু | ২৩ নভেম্বর ২০২৫ ০০:২৬543607
  • এই আমিই ডোভার লেনে কোনোদিন যাই নি। মানে কেউ নিয়ে যায়নি আর কী। নামই শুনিনি তো আর যাওয়া। 
     
    আমাদের কাছে সংস্কৃতি মানে ঐ বরানগরের রবীন্দ্রভবন না কী যেন বেশ একটা জায়গা ছেল, তাতে বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে নচিদার গান শোনা। আর সে কী বাওয়াল। দর্শক জিজ্ঞেস করছে, নচিদা কী খেতে চাও? নচিদা বলচে "সিগারেট আর ... "। শুনেই করাপ্ট হয়ে গেলাম ছিছিছি।  

    আর এর এক ধাপ উপ্রে বাবার আপিসের ফাংশানে লোপামুদ্রা-শ্রীকান্ত ইত্যাদি। একবার বাবা বললেন, আজকে পি আচার্য্য আসচেন। আমি তো চমৎকৃত। উনি শুধু ভারতের ভাগ্যাকাশে দুর্যোগের ঘনঘটাই দ্যাখেন এবং লেখেন না, গান-ও গান, আহা! ও মা, গিয়ে দেখি ধুর, গাইতে উঠলেন জনৈকা পিয়া আচার্য্য। স্বপ্নভঙ্গ আর কাকে বলে? 

    ঐ কলে পড়ে একবার "এক সন্ধ্যায় একা ব্রততী" শুনেছিলাম। প্রাণ হাতে নিয়ে বাড়ি ফিরেছি আর কী ওরেব্বাস। 

    তো সেইরকম ওস্তাদ শিল্পীর গান শোনার খুব বড়ো একটা সুযোগ হয়নি। একবার পার্ডুতে বিশ্বমোহন ভাট এসেছিলেন মোহনবীণা নিয়ে, শুনেছিলাম। আর বোধহয় একবার কোথায় উলহাস কাশলকরকে চাক্ষুষ দেখেছি ও শুনেছি। 
     
    সুমনের গান স্টেজে অনেক-অনেকবার শুনেছি, সেও অবশ্য খুব সম্প্রতি নয়। দারুণ লাগতো। গান তো বটেই। সারকাস্টিক কমেন্টারিও। আর সবথেকে ভালো লেগেছিলো একবার পীযূষকান্তি সরকারের ফাংশান। অকালে চলে গেলেন।
  • %% | ২২ নভেম্বর ২০২৫ ২৩:২২543606
  • "টিভির পর্দায় প্রতি সন্ধ্যাবেলায় নিউজ চ্যানেলগুলো খুললেই দেখা যায় " - না খুললেই তো হয়।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ২২ নভেম্বর ২০২৫ ২২:২১543605
  • শহরে তো শুধু থাকলেই হল না। কী দেখেছি, কী দেখলাম— সেসবও মনে রাখতে হয় অক্ষরে অক্ষরে। আবার এও ঠিক নিজের শহর নিজের কাছেই অনেক সময় অসহ্য হয়ে ওঠে। কারণ আর কিছুই না, একই দৃশ্যের সাক্ষী হয়ে থাকা বারবার... এও হতে পারে, যখন নতুন কোনও দৃশ্য পাওয়া যায়, তখন তা হয়তো আমার চোখ এড়িয়ে যায়। কিন্তু পরে যখন সেই দৃশ্যের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত আলাপ হয় তখন নিশ্চই মনে হতেই পারে, এ তো আগেও দেখেছি! নতুন কী আর... 
     
    বিশেষ একটা রাজনৈতিক দল যখন কোনও বিষয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন, তখন অন্য দলের প্রতি ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন। সেই বিশেষ রাজনৈতিক দলের কাছে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই যে, কোনও এক বিষয়ে যখন প্রতিবাদ জানাচ্ছেন এক বিশেষ রাজনৈতিক দল— তখন আসলেই সেখানে কতটুকু প্রতিবাদ হচ্ছে? আমার তো মনে হয়, খুব বেশি করেই মনে হয় যে, প্রতিবাদের চেয়ে অনেক বেশি জরুরি হয়ে পড়ে অন্য আরেক দল ভোটের আগে কী কী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এবং সেই প্রতিশ্রুতির মধ্যে কতগুলো বাস্তবায়িত হয়েছে আর কতগুলো বাস্তবায়িত হয়নি– সে নিয়ে বিস্তর আলোচনা ক'রে যাওয়া! যেমন টিভির পর্দায় প্রতি সন্ধ্যাবেলায় নিউজ চ্যানেলগুলো খুললেই দেখা যায় যে, বেশিরভাগ মানুষই যাঁরা কোনও একটা বিষয়ে আলোচনায় অংশ নিতে আসেন তাঁদের বেশিরভাগই অশিক্ষিত। শেষমেশ দেখা যায় অনেক আলোচনা হওয়ার পরেও কোনও সিদ্ধান্তে এসেই পৌঁছনো গেল না। আর এই আলোচনায় অংশ নিতে আসা বেশিরভাগ মানুষই অশিক্ষিত কেন বললাম? কেন বলছি? তার কারণও খুব সহজ। যখন একজন মানুষ তাঁর বক্তব্য রাখছেন কোনও এক বিষয়ে, তখনই আরেকজন তার মধ্যে কথা বলতে শুরু ক'রে দিলেন। অনেক সময় ডান হাতও তুলে রাখেন অন্যজন বক্তব্য রাখতে রাখতেই। অনেক বাঙালিরই এখন আবার হাতের চাইতে মুখ বেশি চলে। সে দারুণ কথা। কিন্তু মুখ কোথায় কখন কীভাবে খুলতে হবে, সেই শিক্ষাটা অনেক বাঙালিরই নেই। আমি শিখিয়ে পরিয়ে দেওয়ার কেউই নই। সত্যিটা হচ্ছে, আমরা যত না বেশি শ্রোতা তার চেয়েও বেশি বক্তা! সমস্যাটা এখানেই। একজনের সম্পূর্ণ বক্তব্য শোনার ধৈর্য্যটুকুও অন্য আরেকজনের এত কমে এসেছে যে, তা চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে! 
     
    'প্রতিবাদ' শব্দটার মধ্যে যে আগুন লুকিয়ে আছে, সেই আগুন হাতে তুলে নেওয়ার সাহস অনেকেরই ছিল না। আজও নেই। মানুষের কাছে আজ নিজেদের বক্তব্যটাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বক্তব্য হয়ে উঠেছে! অন্যের বক্তব্যেয় কান রাখার প্রয়োজন নেই, কেননা ওটা আমার মতো নয়, আমার বক্তব্যের চেয়েও পিছিয়ে... 
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত