এরকম ভিডিও বাংলায় পেলে দেবেন ত
Verified Oxygen Lead ( WB)
1. Team Saath - 9830179101
Saltlake - Oxygen refill.
Proof of advice: mandatory.
2. Oxygen Services - 9831919933
Tollygunge Phari - 6lts. & 12 lts. cans available. Proof of advice: mandatory.
3. Sparsh Healthcare - 9431119656
Dumdum and North Kolkata - refill available. Proof of advice: mandatory.
4. Soumyadip - 7439174645
Dumdum - refill available.
Proof of advice: mandatory.
5. Shibu Bhattacharya - 9433782957 Durganagar, Dumdum - canisters and cylinders for home and hospital use available.
Proof of advice: mandatory.
6. Kuber Singh Rawat - 9830680887
Near Borokachhari Temple, Dumdum - canisters available. Those in need can also avail refill by arriving directly in case they cannot connect over phone.
Proof of advice: mandatory.
7. Riddhi-Siddhi Pharmacy - 9804230307 Dumdum - free refills available. Canisters currently not in stock.
Proof of advice: mandatory.
8. BK Pharma - 8910645508
Barrackpore - refills and cans available.
Proof of advice: mandatory.
9. Pintu Koley - 9331004610
Talpukur, Barrackpore - refills available.
Proof of advice: mandatory.
10. Nahar Medico - 8961186149
Konnagar - refills available.
Proof of advice: mandatory.
11. Medicare - 9903374257/ 9804037559 - Dankuni - refills available.
Proof of advice: mandatory.
12. Niramoy Medicine - 9748428821/ 8420083427
Kundughat, Hooghly - refills available.
Proof of advice: mandatory.
13. PharmaCo - 7947359645
Uttarpara - cans and refills available.
Proof of advice: mandatory.
14. Shome Pharmacy - 9432257213
Sahaganj - refills available.
Proof of advice: mandatory.
15. Agarwal Medical - 9038840685/ 9804006628
Serampore - refills available.
Proof of advice: mandatory.
সাদিক হোসেন সূত্রে।
দরকারি তথ্য।
#প্রয়োজনীয়_কিছু_কথা
Pradipta Icarus
কিছুটা স্বস্তি, কিছুটা অসহয়তা আর কিছুটা আর্জেন্সি।
হ্যাঁ, এই সবটাই চলছে। গতকাল ঠিক এইরকম সময় একটা জুনিয়র মারফত খবর পাই তার বন্ধুর বাবার REMDESIVIR লাগবে। তিনদিন খুঁজছে কিন্তু কোথাও পাচ্ছে না। কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালের ICU তে ভর্তি তার বাবা। এই একই ইঞ্জেকশনের জন্য কাল সারাদিন কম করে হলেও ৫০জন মেসেজ করে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে। কোনোভাবেই সুরাহা হচ্ছিল না। আমাদের কোনো সাথীর কাছের এর সঠিক তথ্য ছিল না।
এতক্ষণে এই ইঞ্জেকশনটির নামটা অনেকেই জেনে ফেলেছেন। এবং অনেকেই ইতিমধ্যে এর জন্য লাগাতার চেষ্টাও চালিয়েছেন। আমার বিশ্বাস বেশিরভাগ জনই ক্লান্ত। ওষুধটির দাম হাজার দেড়েক মধ্যে হলেও বিভিন্ন অসাধু ব্যবসায়ী এবং কিছু মিডিলম্যানের দৌলতে এই ওষুধের দাম পৌঁছায় ২০-২৫ হাজারে।
এই সম্পর্কে কিছু কথা,
এই ওষুধটি সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী বাইরে কোনো খোলা দোকান বা ফার্মেসীতে আপনারা পেতে পারেন না। তা সত্ত্বেও কিছু হাসপাতাল ইচ্ছাকৃতভাবে এই ইঞ্জেকশনটি কিনে নিয়ে আসার জন্য পেসেন্টের ফ্যামিলিকে জোর করছেন। আর এদের বেশিরভাগটাই বেসরকারি হাসপাতাল। এবং বলতে খারাপ লাগছে কিন্তু এইমুহূর্তে এরাই এই কালোবাজারিকে পরোক্ষভাবে মদত দিচ্ছে।
হাজার হাজার ভলেন্টিয়ার অনবরত কাজ করে যাচ্ছে আর তারা সকলেই এই বিষয়ে হয়রানির শিকার হচ্ছে। তাই এই কথাগুলো জানানোটা প্রয়োজন মনে হল, এইরকম ঘটনার সম্মুখীন হলে কি করবেন ??
আমি বা কালকের ঐ পেসেন্টটির বাড়ির লোক যা যা করেছে সেটাই বলছি।
আমরাও শুরুতে বিভিন্ন জায়গা থেকে অসহায়ের মত এই ইঞ্জেকশনটি খুঁজতে থাকি। একজায়গায় কথা হয়, ১২ হাজারে একটা ফাইল পাওয়া যাবে। কিন্তু হঠাৎ কোনো এক অজ্ঞাত কারণে তিনি দিতে রাজি হন না। এবং আর ফোনও ধরেন না। আমরা অন্য জায়গায় চেষ্টা করি, একজায়গায় জানায় প্রেসক্রিপশন থাকলে তিনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তাও ২২হাজার লাগবে।
যাইহোক আমরা চেষ্টা করি হাসপাতাল থেকে প্রেসক্রিপশনটা বার করার। ওনারা সেটাও দেন না। কিন্তু উল্টোদিকে তারা প্রেশারও দেয় ইঞ্জেকশনটি আনার জন্য। তিনদিন ধরে খুঁজেও যখন পাচ্ছিলাম না এর নাগাল তখন আমরা স্বাস্থ্যভবনের আধিকারিকের সাথে যোগাযোগ করি।
WB Health Secretary, IAS Narayan Swarup Nigam এর সাথে যোগাযোগ করি, নম্বর- 913323575899 ।
উনি এই পুরো ঘটনা আর আর্জেন্সির কথা লিখে ওনাকে পাঠাতে বলেন। সেইমত রাত ১১টা নাগাদ ওনাকে পাঠানো হয়, এবং আশ্বস্ত করে বলেন ব্যক্তিগতভাবে তিনি এটি দেখছেন। তারপর ১২.৩০টার সময় জানতে পারি উনি একটা টিমকে হাসপাতালে পাঠাচ্ছেন পুরো ব্যাপারটা দেখার জন্য। তারপর আমাদের আর কিছু ভাবতে হয়নি।
বেলার দিকে ওনার অফিসের একজন যিনি ফোন করে Ast. Director (8918731067) পরিচয় দিয়ে জানান পেসেন্টের ইঞ্জেকশনটি মুকুন্দপুরের একটি ফার্মেসীতে অর্ডার হয়ে গেছে। সেটি রিসিভ করে হাসপাতালে পৌঁছে দিতে হবে।
পেসেন্টের এক আত্মীয় সেই ফার্মেসী থেকে গিয়ে ৪৭০০ টাকা দিয়ে এবং বিল সমেত দুটি ইঞ্জেকশনই কিনে হাসপাতালে পৌঁছে দেন। বিকালে পেশেন্টকে ইঞ্জেকশনটি দেওয়া হয়। পেশেন্ট অনেকটা সুস্থ আছে। অক্সিজেন লেভেল ৯৭-এ চলে এসেছে।
এইমাত্র খবর পেলাম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পেসেন্টকে বাড়ির লোকেদের সাথে ভিডিও কলে কথা বলিয়েছেন। ফ্যামিলির সবাই অনেক নিশ্চিন্ত হয়েছেন। তাদের বাড়িতেও তিনজন কোভিড পজিটিভ, সকলেই সুস্থ আছেন।
এই সম্পূর্ণ ঘটনায় ২৪ ঘন্টার বেশি কেটে গেলেও স্বস্তি বলতে একটাই, সঠিক উপায়ে ইঞ্জেকশনটি পাওয়া গেছে এবং এই প্রসিডিউরটা জানতে পেরেছি। অনেকেই সাহায্য করেছে এই পুরো প্রচেষ্টাটায়।
ঠিক সেই কারণেই আপনারা যারা ভলেন্টিয়ারি সার্ভিস দিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন তারা সঠিক দিশায় চেষ্টা চালিয়ে যান। সরকারের যাবতীয় সাহায্য নিন। অক্সিজেন, ওষুধ, মাস্ক, স্যানিটাইজার, অক্সিমিটার এসব নিয়ে চারদিকে প্রচুর কালোবাজারি শুরু হয়েছে। তাই এই ইঞ্জেকশনটি নিয়ে এই কথাগুলি জানালাম। এসব কালোবাজারিকে প্রশয় দেবেন না।
জানি না এই ইঞ্জেকশটির আসলে কতটা প্রয়োজন, কতটা কার্যকারিতা, এবিষয়ে প্রচুর লেখা বেড়িয়েছে।
শুধুমাত্র মাথায় রাখবেন এই ওষুধটির জন্য কল আসলে প্রথমেই প্রেসক্রিপশন চাইবেন।
না দিতে পারলে সরাসরি স্বাস্থ্যভবনে ফোন করবেন-
1800313444222 // 03323576001
সকলের কাছে অনুরোধ এই লেখাটি চেনাপরিচিত মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে তাদেরকে সচেতন করুন। প্রতিটি ভলেন্টিয়ারের কাছে যেন ব্যাপারটা পরিষ্কার থাকে এবং তারা যেন সতর্ক থাকে। অসহায় হয়ে কেউ যেন প্রথমেই কালোবাজারির এই চক্রে পা না দেয়।
লড়াই জারি থাক। ধন্যবাদ।
@প্রদীপ্ত
Pradipta Icarus
অক্সিজেনের আভেলেবিলিটি দেখার জন্য
এই সাইটটা দেখুন একটু। মোটামুটি রিয়েল টাইমে বেডের আভেলেবিলিটি দেখাচ্ছে। অনেকের হয়তো কাজে লাগতে পারে।
Real time bed availability in West Bengal.
https://excise.wb.gov.in/CHMS/Public/Page/CHMS_Public_Hospital_Bed_Availability.aspx
ঘরে থাকা কোভিড পজিটিভ দের জন্য ১০৭ জন ডাক্তারবাবু এগিয়ে এলেন টেলিমেডিসিনে পরামর্শ দেওয়ার জন্য! রইল, খালি সময় দেখে করবেন। আর যেহেতু প্রচুর ফোন আসছে, তাই ধৈর্য ধরে লেগে থাকতে হবে আর অকারণে, কোভিড না হলে, প্রয়োজন না হলে এই নং গুলিতে কল করবেনও না, অন্য যাঁদের বেশি জরুরি, তাঁদের সুযোগ দেওয়ার জন্যই! যাঁর নামের পাশে যে সময় লেখা, সেই সময়টাই দেখুন প্লিজ।
যা পরিস্থিতি, প্রায় সারাদিনই ফোন আসছে। বহু ফোন উত্তরপ্রদেশ, অন্যান্য রাজ্য থেকে। পুণ্যদাদের সঙ্গে একটা মিটিং ছিল, এখন সময়ও না, ফোন এল। কিছু হয়ত দরকারে ফোন। কিন্যু মিটিং এর গোড়াতেই যে ফোনের কথা পুণ্যদা আজ লিখলেন, সে সত্যি লজ্জার। এরকম সময়েও কিছু লোকজনের সেন্স এত কম থাকে।
তবে চমকে যাচ্ছি, এরকম সময়ে দেখা যায়, কত মানুষ কতজনকে যেভাবে হোক সাহায্য করতেও এগিয়ে আসছেন। ইচ্ছা যে কতজনের!
এসব দেখেশুনে মনে হয় মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপই।
কুর্নিশ, এই ডাক্তারবাবুদের! পরশু ৩২ জনে শুরু হয়ে আজ ১০৭! এত ব্যস্ততাতেও কীভাবে মন থেকে করছেন। পুণ্যদাও বলছিলেন, এই সাড়া পাওয়া নিয়ে। আর বলছিলেন, মানুষ যে কত অসহায় বোধ করছে তাও এই কলগুলো নিতে গিয়ে বুঝছেন সবাই!
নতুন সার্কুলার। এই পদক্ষেপ খুব জরুরি ছিল, আগেই। যাহোক, এখন এসেছে তাও ভাল। রোগী শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে এলে, কোভিড টেস্ট করা থাকুক বা না থাকুক, রিপোর্ট আসুক বা না আসুক, রোগীকে ফেরাতে পারবে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। প্রাথমিক চিকিৎসা চলবে, ওখানেই র্যাপিড টেস্ট হবে, পজিটিভ হলে কোভিডের চিকিৎসা শুরু, নেগেটিভ হলে যতক্ষণ না অন্য কোথাও ব্যবস্থা হয় ততক্ষণ রাখবে হাসপাতাল। রোগীকে স্টেবিলাইজ না করে রেফার করে যাবেনা, অন্য হাসপাতালে বেডের ব্যবস্থা না করে রিলিজ করা যাবেনা।
এটা সেভ করে রাখুন, হাসপাতালে গিয়ে ভর্তি করতে না চাইলে দেখিয়ে দিন।
স্বাস্থ্যভবনের হেল্পলাইন নং এ কোন লাইনে কী পাবেন দেখে নিন। আর জেলাভিত্তিক হেল্পলাইন নং।
Aditi Majumder জানাচ্ছেন :
চার্নক হাসপাতাল ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সহযোগিতায় আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে হজ হাউসের নিউটাউন ক্যাম্পাসে ১০০ বেডের নতুন কোভিড হাসপাতাল খোলা হয়েছে।
যোগাযোগ নম্বর - 8584022013
কোভিড আক্রান্ত রোগীর রিপোর্ট এবং আধার কার্ড আনলেই হবে!
বেড ফাঁকা থাকলেই ভর্তি নেওয়া হবে।
অর্ক দেবের লেখা- "বাবা-মা কোভিডে আক্রান্ত এমন শিশুর অস্থায়ী ভাবে দায়িত্ব নিতে যদি কেউ আগ্রহী হন, যে শিশু বাবা-মাকে হারিয়েছে তাকে যদি নতুন জীবন দিতে চান, তাহলে এই ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন। আপনার ওয়ালেও শেয়ার করতে পারেন এই তথ্য। কে বলতে পারে হয়তো আমার বা আপনার তালিকায় থাকা কোনও এক বন্ধুর জন্যই একটি শিশু নতুন পৃথিবী পেয়ে গেল।"
ডাঃ সায়ন্তন মিত্র লিখলেন,
লোকে এখনও টেস্ট এড়িয়ে যাচ্ছে, এখনও। সন্ধ্যে থেকে এমার্জেন্সিতে দুতিনদিন জ্বর প্যারাসিটামল খেয়ে সেরে যাচ্ছে বারবার আউটডোর সময়ে এসে টেস্ট করাতে বললেও করাচ্ছে না। পাঁচদিন ছয়দিন বাড়ি বসে থাকছে, শরীর ভাল থাকলে ঘুরেও বেড়াচ্ছে। দুদিন আগে আউটডোরে একটি রুগী আসে, বলে জ্বর হয়েছে। সবকিছু জেনে টেনে টেস্ট লিখতে যাব সেই সময় সে বের করে ঝুলি থেকে বেড়াল। একটি এন্টিজেন পজিটিভ রিপোর্ট। সাতদিন হোম আইসোলেশনে থেকে এখন শরীর "ফিট" তাই একটু চেক আপ করাতে এসেছে। ভরা আউটডোরে।
এদিকে আমাদের ডাক্তারদের একে একে সবাই পজিটিভ হচ্ছে। আমরা এখন অল্টারনেট দিনে ২৪ ঘন্টা করে করছি। আমার চেয়ে আরও অনেক খারাপ অবস্থায় অনেককে কাজ করতে হচ্ছে। স্ট্রেস আর শুধু ফিজিকাল নেই, মেন্টাল ইমোশনাল সব। মাথার ঠিক থাকছে না। একই রুগী জ্বর থাকা সত্ত্বেও পরপর তিনদিন আলাদা আলাদা হিস্ট্রি নিয়ে আসছে। খোঁচালে তবে বলছে যে জ্বর ছিল। এসব ফেসবুকে লিখেও কতটা লাভ কেউ জানে না। হাসপাতাল বেড অক্সিজেন সব থেকেও ডাক্তার নার্স ইত্যাদিরা না থাকলে চিকিৎসা হবে না। অন্তত সেটুকুর জন্যেই এই কিছু মাস আরেকটু সচেতন হয়ে জ্বর নিয়ে বাড়ি বসে না থেকে বা ঘুরে না বেড়িয়ে যদি থাকা যায় ভাল হয়। কোভিড হয়েছে বলে অন্য সব রোগ হচ্ছে না এমন না। একই পরিকাঠামোয় একটি প্যান্ডেমিক সাথে সব আরও রোগ সামাল দেওয়া ১/৩ বা ১/৪ হিউম্যান রিসোর্স নিয়ে। অক্সিজেন এন্টিভাইরাল বাকি সব কিছুর চেয়েও দরকারী হলো টেস্ট আইসোলেশন স্যানিটাইজেশন। ট্রান্সমিশন বন্ধ না করে শুধু ইন্ডিভিজুয়াল রুগী ম্যানেজমেন্ট দিয়ে একটা প্যান্ডেমিককে রুখতে গেলে দেশের প্রায় সব লোককে আক্রান্ত হয়ে যেতে হবে। সেই ব্যবস্থায় ওই ৯৯% রিকভারি কিছুই তো হচ্ছে না ওই বাকি ১% সংখ্যাটাও ১ কোটির কাছে পৌঁছে যাবে। সিউডোসায়েন্স কন্সপিরেসি থিওরি যাই চর্চা করুন আপাতত কয়েক মাস বাড়ি বসে করুন। সরকারের হাতে অনেক কিছু যেমন তেমন অনেক কিছু আবার আমাদেরও হাতে। সেটুকু করতেই হবে।
Dr. Romi Mondal writes (she has been treating hospitalised covid patients for several months now)
Three important take home messages:
1. Test early, treat early
2. Test early, treat early
3. Test early, treat early
****
কাজ করার সময় মোটামুটি তিন ধরনের কোভিড রোগীদের সাথে দেখা পাচ্ছি।
প্রথমত, যাদের সিম্পটম নেই, বা খুবই কম। এনারা হোম আইসোলেশন বা সেফ হোমে একদম নিরাপদ। অক্সিজেন লাগছে না বা লাগলেও সামান্য । প্রোনিং এ ভালো অক্সিজেন বাড়ছে এদের। ট্যাবলেট দিয়েই এদের সুস্থ করা সম্ভব। সাথে ভালো খাওয়া দাওয়া আর বিশ্রাম। এদের এইচ আর সি টি তে স্কোর মাইল্ড।
তারপর আসেন, মডারেট স্কোর ডিজিজ। এদের অক্সিজেন দরকার হয়। কিন্তু নন রিব্রিদিং বা ব্যাগ মাস্ক বা বাইপ্যাপ বা সিপ্যাপ মেশিনে এরা অক্সিজেন নেন। স্টেরয়েড, ব্লাড থিনার, ইমইউন মডুল্যাটর দিয়ে অনেক দিন ধরে চিকিৎসা করিয়ে এদের বাঁচানো সম্ভব। অনেক ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। পুরোটাই নির্ভর করছে কত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু হচ্ছে বা কত ভালো কেয়ার পাচ্ছে রোগী বা রোগীর নিজের ভালো হয়ে ওঠার ইচ্ছের উপর।
তৃতীয়ত, সিভিয়ার ডিজিজ। এদের আশি শতাংশের উপর ফুসফুসের ক্ষতি হয়ে যায়। এদের বাঁচার সম্ভাবনা খুবই কম।স্টেরয়েড, ব্লাড থিনার, ইমইউন মডুলেটর এর সাথে ইনভেসিভ বা ননইনভেসিভ ভেন্টিলেশন দেওয়ার পর ও এরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মারা যাচ্ছেন।
অনেক মানুষকে দেখছি বলছেন, ডাক্তাররা বেকার ভয় দেখাচ্ছেন। ভয়টা বেকার নয়। আপনার মাইল্ড ডিজিজ হতেই পারে আপনি সুস্থও হয়ে উঠতেই পারেন। কিন্তু আপনার পাশের মানুষটি আপনার কথা শুনে কেয়ারলেস হলে তার সিভিয়ার ডিজিজে মারা যাওয়ার দায় আপনি নেবেন তো? তাই কোভিড আর টি পি সি আর টেস্ট করান তাড়াতাড়ি। উপসর্গ দেখা দেওয়ার ৪ থেকে ৫ দিনের মাথায়ও উপসর্গ না সারলে বা বাড়লে বুকের সিটি স্ক্যান করুন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে। ডাক্তারদের সাথে কনসাল্ট করুন। সচেতন হোন। সাবধান থাকুন।
এন ৯৫ মাস্ক এর ওপর ডিসইনফেকট্যান্ট স্প্রে কোরে সেটা কি আবার ব্যবহার কর যায়?
Opening today 100 Bed Ujjiban Hospital with oxygen support and ICU near Jatragachi Flyover, Newtown, Kolkata.
Contact no. 8100936743
Pre-booking is ongoing.
Admission will be done from 1:30PM only.
Verified.
Northern light hospital- 033 2533 0019
Non covid bed available after 4pm today...
Verified at 12:47pm, 7/5/21.
Via গর্ভিত হিন্দু শুভজিৎ
ঘন্টা খানেক আগের খবর । ভবানীপুর পুলিশ হাসপাতালে ৩০০ বেড যোগ করা হয়েছে । খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন প্রয়োজনে ।
"From Sabuj Pathshala we are starting a free one on one telemedicine consultation of doctors and non severe covid patients through Sabuj Pathshala coordinators. At this point of time, this is specific to West Bengal.
After a few days we will try to expand this service to pan India. We are extremely grateful to all the volunteer doctors for helping us with this initiative.
*Kolkata will not stop Breathing*
Free Oxygen Langar Sewa at Gurdwara Behala organised by IHA Foundation and Gurdwara Behala will start on Sunday 9th May,2021 from 11:00 AM onwards.
Ardas (Prayers) at 11am & the then the Free Oxygen Langar Center will be open.
To avail this service, you are required to bring an authorised Doctors prescription recommending the need for Oxygen intake, along with your Aadhar Card.
The Sewa is available on first come first serve basis & at No Cost.
Regards
Satnam Singh Ahluwalia
Chairman - IHA Foundation
General Secretary - Gurdwara Behala
9830210059
9830047822
9830550056
9433445160
9831197610
9831199333
কোন হাসপাতাল, সরকারি বা প্রাইভেট, কাউকে ফেরাতে পারবে না। রিপোর্ট না থাকুক বা নেগেটিভ থাকবে। র্যাপিড আন্টিজেন টেস্টও প্রাইভেট হাসপাতালে করার অনুমতি এল অবশেষে। সিরিয়াস, SARI রোগীকে স্টেবিলাইজ না করে কোথাও বেডের আরেঞ্জ না করে পাঠানো যাবেনা। অতএব স্যাচুরেশন ৯৪% এর নীচে নেমে গেলে বাড়িতে না রেখে, বাড়িতে লো ফ্লো অক্সিজেনের ভরসায় না রেখে ( ওতে বেশিক্ষণ চালানো যায়না) হাসপাতালের বেড এর ব্যবস্থা করা এবং যতক্ষণ না পাওয়া যায়, এমারজেন্সীতে নিয়ে চিকিতসা করাই ভাল।
এই অর্ডারের খুব দরকার ছিল। অবশ্য এমারজেন্সির ক্যাপাসিটি ছাড়িয়ে গেলে কী হবে জানা নেই।
একটা জরুরি আবেদন
-------------------------------
অনেকের মিলিত উদ্যোগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা ইন্টারিম অক্সিজেন ফেসিলিটেটেড সেন্টার তৈরি করা হচ্ছে, যেখানে কোন হাস্পাতালে বেড না পাওয়া অব্দি ডাক্তারদের দ্বারা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তত্ত্বাবধানে অক্সিজেন ও আনুষঙ্গিক চিকিতসা দেওয়া হবে। এধরণের সেন্টার তৈরির নানাবিধ নিয়মবিধি মেনে। এর আগে শুরু হয়েছে পাটুলিতেও
এই মডেল সফল হলে এভাবেই তৈরি করা সম্ভব আরো অনেক এরকম সেন্টার তৈরি করা সম্ভব।
সব অনুমতিপর্ব পেরিয়ে, নতুন পুরানো ছাত্রছাত্রী, ছাত্র উনিয়ন, ডাক্তার, নানা সংগঠন, নাগরিকদের উদ্যোগে এই সেন্টার এবার শুরুর পথে । কিছু সিলিন্ডার এসেও গেছে। এবারে এই সিলিন্ডার কিন্তু ছোট সিলিন্ডার নয়, বড়, D টাইপ, ৪৫ লিটারের।
এই সিলিন্ডার আরো লাগবে।
ছোট B টাইপ নয়, এই বড়, ডি টাইপ। ৪৫ লিটার।
এছাড়াও লাগবে ফ্লো মিটার।
যত যোগান পাওয়া যায়, ভাল। এই ব্যাপারে যেকোন সাহায্য পেলে খুব ভাল হয়।
আগাম ধন্যবাদ।
ছবিগুলো মুকুন্দপুর প্রতিবন্ধী সম্মেলন আর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের। পুণ্যদা আর অরিত্রর থেকে নেওয়া। আরো কয়েকধাপ এগোলো ইন্টারিম অক্সিজেন ফেসিলিটেটেড কোভিড কেয়ার ফেসিলিটির কাজ, যা মুকুন্দপুরে শুরু হবে কাল থেকে, যাদবপুরে শুরু হয়ে যাবে দু'দিনের মধ্যে৷
ইন্টারিম অক্সিজেন ফেসিলিটেটেড কোভিড কেয়ার ফেসিলিটি।
যেখানে যথাযথ দেওয়ার বন্দোবস্ত থাকবে, আর আনুষংিক চিকিতসার ব্যবস্থা। আর তার জন্য প্রশিক্ষণের বন্দোবস্ত। ছবিতে যেমন দেখছেন। ডাক্তার, সেবক সেবিকা, প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত লোকজন থাকবেন তত্ত্বাবধানে। যাঁদের অক্সিজেন কমে যাচ্ছে, অন্য নানা কারণে হাসপাতাল প্রয়োজন, তাঁদের বেড না পাওয়া অব্দি সময়টুকু বাড়িতে রাখলে রিস্ক বেশি, বাড়িতে দিতে পারা অক্সিজেনে বেশিরভাগ সময়েই কাজ হয়না, দিতে হয় আরো কিছু চিকিতসাও। সে সময়টুকু এখানে থাকা যাবে, সেসব চিকিতসা পাওয়া যাবে।
এরকম সেন্টার চালু হয়ে গেছে পাটুলিতে, কালই চালু হচ্ছে মুকুন্দপুরে প্রতিবন্ধী সম্মিলনী কেন্দ্রে ( আর এন টেগোরে), আর দু'দিনে যাদবপুরে! নানা সংগঠন, ব্যক্তি, ছাত্রছাত্রীরা মিলে।
শ্রমজীবী স্বাস্থ্য উদ্যোগ,WBDF এর ডাক্তাররা দেখছেন। আরো ডাক্তার, সংগঠন আসছেন।
কেউ স্বেচ্ছাশ্রম, সপ্তাহে ১২-১৪ ঘণ্টা দিতে পারলে জানাবেন, ডাক্তাররা ট্রেনিং দেবেন।
এরকম ইণ্টারিম অক্সিজেন ফেসিলিটেটেড সেন্টার আরো তৈরি হচ্ছে, জেলায় জেলায় গ্রামে গ্রামে হোক।
সেফ হোম/ আইসোলেশন সেন্টারের সঙ্গে সঙ্গে এগুলোও।
কোথাও কেউ উদ্যোগ নিয়ে করতে আগ্রহী হলে জানাবেন।
প্রোটোকল প্রশিক্ষণ দেবার জন্য আছেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
ছবিগুলো Punyabrata Goon দা আর Aritra Anto-bihin Aritra Anto-bihin র দেওয়াল থেকে। দেওয়ালেই আরো পেয়ে যাবেন, উদ্যোগগুলিতে সাহায্য করতে গেলে বিস্তারিত কী করতে হবে৷
মুকুন্দপুরে চালু হয়ে গেল আজ।
গৌর গৌতম কর লিখেছেন
আজ চালু হয়ে গেল অন্তর্বর্তীকালীন কোভিড ত্রাণকেন্দ্র বা covid19 Interim relief center. এখানে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে অক্সিজেনসহ প্রাথমিক পরিষেবা দেওয়া হবে সেইসব মানুষকে যা্ঁদের চিকিৎসা বাড়ীতে করলে একটু ঝুঁকি আছে (বা অন্য কারণে সম্ভব নয়, যেমন আলাদা ঘর বা বাথরুম বা বৃদ্ধ পরিবারসদস্য) আবার হাসপাতালে ভর্তি হতেও পারছেন না সাময়িকভাবে। যৌথ প্রচেষ্টায় পঃবঃরাজ্য প্রতিবন্ধী সম্মিলনী, ওয়েস্ট বেংগল ডক্টর্স ফোরাম, শ্রমজীবী স্বাস্থ্য উদ্যোগ এবং সুন্দরবনে নীরবে কাজ করে চলা সংস্থা 'মুক্তি ' (এর কর্ণধার খড়্গপুর আইআইটির প্রাক্তনী, কিন্তু প্রচারবিমুখ এনাকে আপনারা মিডিয়ায় পাবেন না)। কয়েকজন ডাক্তার বিনা পারিশ্রমিকে স্বেচ্ছাশ্রম দিচ্ছেন। আছেন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নার্সিং স্টাফ।
আপাতত ৩৫ শয্যা। বাড়ানোর পরিসর এবং পরিকল্পনা দুইই আছে। লাগবে সঙ্গতি।
নাগরিক সহায়তা, স্বেচ্ছাশ্রম, অনুদান এবং পেশেন্টের সাধ্যমত দান ( কেউ অপারগ হলে একটি টাকাও না দিয়ে পরিষেবা পাবেন) এর এই মডেলটি আশা করি সফল হবে। ১৯৯৪ থেকে শ্রমজীবীর সাথে জড়িত থাকায় এটুকু বুঝেছি, মানুষ সব পারে। মন্দও, আবার ভালোও। ভালোই বেশি, এখনও।
ছিলেন কান্তি গাঙ্গুলি, সমীর পূততুন্ড,
Drs Punyabrata Goon, Arjun Dasgupta , Kamaleshwar Mukerjee, Souren Panja, মুক্তি'র কর্ণধার ছাড়াও আরো অনেক কর্মী।
কলকাতার মুকুন্দপুরে, RTIICS এর পেছনে।
এই উদ্যোগে কণিকা মাত্র অংশ নিতে পেরে খুব ভালো লাগছে।
মনে পড়ছে ঠিক এক বছর আগে এই দিনে, ঐ সময় আমফান তার ১৩৫ কেএমপিএইচের ভয়াল চাপ নিয়ে দমকের পর দমক দিচ্ছে আমাদের বাড়ীর আসিলিংবিস্তৃত কাচের দেওয়ালকে উড়িয়ে নিয়ে যাবার চেষ্টায়।
সে পারে নি। আমরা পারবো।
মানুষের চেষ্টা যে!
শুরু হয়ে গেছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারিম অক্সিজেন ফেসিলিটেটেড কোভিড সেন্টার। হেল্পলাইন নং রইল। দরকারে, মানে কোন কোভিড পজিটিভ ব্যক্তির অক্সিজেন নামতে শুরু করলে বা অন্য অসুবিধা হলে হাস্পাতালে বেড না পাওয়া অব্দি সেখানে থাকতে পারবেন। বাড়িতে অক্সিজেন নেওয়ার থেকে যা অনেক যথাযথ কেয়ার দিতে পারে। যেমন চালু হয়ে গেছে মুকুন্দপুর, পাটুলি, ঠাকুরপুকুর, বারাসাত এবং আরো অনেক জায়গায়। নানা সংগঠন, ব্যক্তি মিলে। সরকারি গাইডলাইন মেনে, সহায়তায়। সরকারি উদ্যোগেও। তৈরি হতে চলেছে হিন্দমোটর, কোন্নগর, চাকদাহ, নানা গ্রামেও। এরকম উদ্যোগ আরো আসুক, সরকারি গাইডলাইন আছে, কীভাবে করা যাবে। ডাক্তারবাবু, স্বাস্থ্যকর্মী, সংগঠনরা আছে প্রশিক্ষণের জন্য। নিজেদের এলাকায় জায়গা আর ইচ্ছুক লোকজন থাকলে নেমে পড়ুন, জানান। দিকে দিকে তৈরি হোক, ছড়িয়ে পড়ুক এই মডেল, যা সাম্নের যেকোন ঢেউকে মোকাবিলা করার জন্য থাকবে।
হাত বাড়ালে ধরার জন্য আর এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অনেক হাত আছে, এই মারীর কাল অন্তত এটুকু রুপোলি রেখা দেখিয়ে দিয়েছে!
রইল Aritra Anto-bihin র দেওয়াল থেকে লেখা ও ছবিগুলো।
"একটু দেরি হলেও, শুরু হল যাদবপুর 'সেফ হোম'।
প্রায় ২৫-২৬ দিন হয়ে গেল সেফ হোম নিয়ে দৌড় দৌড়ি।
Helpline No. - 8697900749
সমাজের সংকটে ছাত্রছাত্রীদের রাস্তায় নামার পরম্পরার হাত ধরে চলছিল মাস্ক - স্যানিটাইজার দেওয়ার কাজ -- যুক্ত হলো সেফ হোমের উদ্যোগ। শুধু ছাত্রছাত্রী নয়, ডাক্তারদের সংগঠন সহ অন্যান্য সামাজিক সংগঠন, স্বাস্থ্য কর্মী, সাফাই কর্মী, প্রাক্তনীরা ও বিভিন্ন স্তরের মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণই এই উদ্যোগটিকে বাস্তব রূপ দিতে পেরেছে।
মানুষের প্রয়োজনে সত্যিকারের কাজে লাগতে পারবে এই উদ্যোগ, আশা রাখি। হেল্পলাইন নম্বরটি চারিদিকে ছড়িয়ে যেতে সাহায্য করুন, উদ্যোগে অংশ নিন।"
"আই কার্ড জেরক্স করে কর্তৃপক্ষের সই আর স্ট্যাম্প করা থাকলেই কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে(পার্কসার্কাস) কোভিড ভ্যাক্সিন হয়ে যাবে। নীচে দেওয়া ক্যাটাগরির জন্য এই ভ্যাক্সিন পাওয়া যাচ্ছে ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সীদের জন্য।" পারমিতাদি জানাল।