এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বুদ্ধি ধরে রাখার কৌশল!!!!

    সৌমেন লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২০ আগস্ট ২০১৫ | ২০৪০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌমেন | ২০ আগস্ট ২০১৫ ২২:৩০685991
  • মিসিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী “সুসান জোগি” ও তাঁর সহযোগীরা এমন কিছু মানষিক ব্যায়াম (Mental Exercise) এর আবিষ্কার করেন,যার দ্বারা বাড়িয়ে নেওয়া যায় নিজের বুদ্ধি বা মানষিক ক্ষমতাকে।
    >>> হাঁ সত্যি, কিছু মানষিক ব্যায়াম (Mental Exercise) নিয়মিত করলে বুদ্ধি বা মানষিক ক্ষমতাকে বাড়ানো সম্ভব।এমনটি দাবি করেছেন মিসিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী “সুসান জোগি” ও তাঁর সহযোগীরা।

    কিন্তু, আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর আগে বিজ্ঞানিরা বলে এসেছেন যে,মানুষের বুদ্ধিমত্তা বা I.Q(Intelligence Quotient) বংশগত বা জিনগত বৈশিষ্ট্যের ওপর অনেকটা নির্ভর করে।মনোবিদ্ উইলিয়াম স্টার্ন প্রথম বুদ্ধ্যাঙ্কের (I.Q Intelligence Quotient) ধারনার কথা বলেন,এবং ১৯১৬ খ্রী. টারম্যান প্রথম মানষিক বুদ্ধি বা বুদ্ধির সাংখ্যামান(Numerical Value) নির্নয় করার জন্য বুদ্ধ্যাঙ্কের (I.Q Intelligence Quotient) ধারনা প্রবর্তন করেন।
    মনোবিদরা একথাও বলেছেনযে,বুদ্ধি যেহেতু একটি জন্মগত মানসিক প্রবণতা তাই এটি স্থিরিকৃত অর্থাৎ I.Q এর হ্রাস বৃদ্ধি ঘটেনা।তবে দৈহিক ,মানসিক অবস্থা এবং পারিবেশিক প্রতিকূল বা অনুকূল অবস্থার জনয বুদ্ধির হ্রাস-বৃ্দ্ধি হতে পারে।

    কিন্তু, বর্তমান কালে এক যুগান্ত কারি উপাইয়ের দ্বার বিজ্ঞানী “সুসান জোগি” ও তাঁর সহযোগীরা অনেক গবেষনা ও অনুসন্ধানের প্র এমন কিছু মানষিক ব্যায়াম (Mental Exercise) এর কথা বলেছেন,যা সত্যি বুদ্ধি বা মানষিক ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তলে। ১৯৭০ সালে মার্কিন মনঃস্তত্ত্ব বিদ্ রেমন্ড্ ক্যাটেল I.Q কে দুটি ভাগে ভাগ করে ছিলেন।
    ১) ক্রিস্টালাইন, এবং ২) প্লাস্টিক।

    বিজ্ঞানী সুসান ও তাঁর সহযোগীরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জানিয়েছেন, ক্রিস্টালাইন I.Q কোন মানষিক ব্যায়ামের দ্বারা পরিবর্তন ঘটেনা,তবে প্লাস্টিক I.Q বাড়ানো সম্ভব।এর জন্য নির্দিষ্ট কয়েকটি সহজ কৌশল প্রযোজন।আর তাতে বাড়িয়ে নিতে পারেন মেমোরি পাওয়ার। ১। ব্যায়াম করুন আর শরীরকে রাখুন সচল: ব্যায়াম শুধু আপনার শরীরকেই সচল করে না, এটি আপনার মস্তিষ্ককেও সচল রাখে। স্থূলতা এবং অতিরিক্ত ওজন আপনার ব্রেইনের জন্যও ক্ষতিকর। নিয়মিত ব্যায়াম না করলে কিংবা শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো সচল না থাকলে রক্তবাহী নালীগুলো চর্বি জমে। ফলে স্বাভাবিক রক্তচলাচল ব্যহত হয়। মস্তিষ্কে রক্তের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবারাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে মস্তিষ্কের কোষগুলোও। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন, সচল রাখুন আপনার শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো। ২। মানসিক চাপ কমিয়ে আনুন, বিষন্নতা দূর করুন: রাগ, ক্ষোভ বা উদ্বেগ আপনার ব্রেনকে কিছু সময়ের জন্য স্থবির করে দেয়, যা আপনার স্মরণশক্তি কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে। মানসিক চাপের মধ্যে বিষন্নতা সবচেয়ে মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। বিষণ্নতা আপনার মনোযোগ দেয়ার ক্ষমতা ক্ষমিয়ে ফেলে এবং রক্তে করটিসলের লেভেল বাড়িয়ে দেয়। করটিসেলের লেভেল বেড়ে গেলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা কমে যায়, বিশেষ করে হিপ্পোক্যাম্পাসের। যেখানে শর্টটার্ম মেমোরি সংরক্ষিত থাকে। তাই বিষণ্নতা সহ সকল মানসিক চাপ যতদূর সম্ভব কমিয়ে ফেলুন। ৩। পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চত করুন: একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক আট ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন। একটা চমৎকার ঘুম আপনার মস্তিষ্ককে অধিক কার্যকরী করে তোলে। ঘুমের সময় সাম্প্রতিক সময়ের তথ্যগুলোকে মস্তিষ্কসংরক্ষণ করতে থাকে। আর ঘুমকে বলা হয় মেমোরি চার্জার। ঘুমের সময় আপনার মেমোরি পরবর্তী স্মৃতি ধরার জন্য প্রস্তুত হয়। তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পারেন। ৪। বিষয়গুলো লিখে রাখুন: যে বিষয়গুলো স্মৃতিতে রাখতে চান তা লিখে ফেলার অভ্যাস করুন। একবার লেখা নাকি বিশবার পড়ার সমান। এটার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও আছে। লেখার সময় মস্তিষ্কে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তপ্রবাহের পরিমান বাড়ে। তাই লিখে রাখুন ডায়রিতে, ইমেইলে বা ব্যক্তিগত ব্লগে। ৫। গান শুনুন: অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন- স্মৃতির সাথে গান শোনার কী সম্পর্ক? গবেষকরা দেখিয়েছেন কিছু সংগীত স্মৃতিশক্তি বাড়াতে উপকারি। ব্যাপারটা এই রকম: কোন ঘটনার সময় আপনি যদি কোন গান শুনেন তবে পুনরায় সেই গান শোনার সময় সেই ঘটনার আবহের স্মৃতি আপনার মস্তিষ্কে জেগে উঠবে। ৬। পুষ্টিকর খাবার খান: মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে ভিটামিন যুক্ত পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। তাজা ফলমূল, গাঢ় সবুজ শাকসবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, গমের রুটি প্রভৃতি প্রোটিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। পরিমান মতো বিশুদ্ধ পানি পান করুন। প্রচুর চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন। বিশেষ করে বাসি-দূষিত খাবার খাবেন না। ওগুলো স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। আর ধূমপান ও মাদক সেবন থেকে বিরত থাকুন। এগুলো আপনার মস্তিষ্কের জন্য ভয়ানক ক্ষতিকর। ৭। অন্যকে শেখান: নিজে যা শিখতে চাচ্ছেন। তা একবার শিখে নিয়ে অন্যকে শেখান। আরজনকে শেখাতে গিয়ে দেখবেন আপনার জানার ঘাটতিগুলো ধরতে পারছেন। আবার চর্চাও হবে আরেক জনকে শেখানোর মাধ্যমে। নতুন কিছু বিষয়ে আপনার কোন চিন্তা আরেকজনের সাথে শেয়ারও করতে পারেন। তাহলে আপনার স্মৃতিতে তা স্থায়ী হবে। লোকটাকে দেখা মাত্রই বিষয়টি আপনার স্মৃতিতে আসবে। চর্চা আর প্রচেষ্টার মাধ্যমে সব কিছু অর্জন সম্ভব। একটু চেষ্টা করলেই বাড়িয়ে নিতে পারেন স্মৃতিশক্তি, মনে রাখার ক্ষমতা।
  • সৌমেন | ২০ আগস্ট ২০১৫ ২২:৩০685990
  • মিসিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী “সুসান জোগি” ও তাঁর সহযোগীরা এমন কিছু মানষিক ব্যায়াম (Mental Exercise) এর আবিষ্কার করেন,যার দ্বারা বাড়িয়ে নেওয়া যায় নিজের বুদ্ধি বা মানষিক ক্ষমতাকে।
    >>> হাঁ সত্যি, কিছু মানষিক ব্যায়াম (Mental Exercise) নিয়মিত করলে বুদ্ধি বা মানষিক ক্ষমতাকে বাড়ানো সম্ভব।এমনটি দাবি করেছেন মিসিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী “সুসান জোগি” ও তাঁর সহযোগীরা।

    কিন্তু, আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর আগে বিজ্ঞানিরা বলে এসেছেন যে,মানুষের বুদ্ধিমত্তা বা I.Q(Intelligence Quotient) বংশগত বা জিনগত বৈশিষ্ট্যের ওপর অনেকটা নির্ভর করে।মনোবিদ্ উইলিয়াম স্টার্ন প্রথম বুদ্ধ্যাঙ্কের (I.Q Intelligence Quotient) ধারনার কথা বলেন,এবং ১৯১৬ খ্রী. টারম্যান প্রথম মানষিক বুদ্ধি বা বুদ্ধির সাংখ্যামান(Numerical Value) নির্নয় করার জন্য বুদ্ধ্যাঙ্কের (I.Q Intelligence Quotient) ধারনা প্রবর্তন করেন।
    মনোবিদরা একথাও বলেছেনযে,বুদ্ধি যেহেতু একটি জন্মগত মানসিক প্রবণতা তাই এটি স্থিরিকৃত অর্থাৎ I.Q এর হ্রাস বৃদ্ধি ঘটেনা।তবে দৈহিক ,মানসিক অবস্থা এবং পারিবেশিক প্রতিকূল বা অনুকূল অবস্থার জনয বুদ্ধির হ্রাস-বৃ্দ্ধি হতে পারে।

    কিন্তু, বর্তমান কালে এক যুগান্ত কারি উপাইয়ের দ্বার বিজ্ঞানী “সুসান জোগি” ও তাঁর সহযোগীরা অনেক গবেষনা ও অনুসন্ধানের প্র এমন কিছু মানষিক ব্যায়াম (Mental Exercise) এর কথা বলেছেন,যা সত্যি বুদ্ধি বা মানষিক ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তলে। ১৯৭০ সালে মার্কিন মনঃস্তত্ত্ব বিদ্ রেমন্ড্ ক্যাটেল I.Q কে দুটি ভাগে ভাগ করে ছিলেন।
    ১) ক্রিস্টালাইন, এবং ২) প্লাস্টিক।

    বিজ্ঞানী সুসান ও তাঁর সহযোগীরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জানিয়েছেন, ক্রিস্টালাইন I.Q কোন মানষিক ব্যায়ামের দ্বারা পরিবর্তন ঘটেনা,তবে প্লাস্টিক I.Q বাড়ানো সম্ভব।এর জন্য নির্দিষ্ট কয়েকটি সহজ কৌশল প্রযোজন।আর তাতে বাড়িয়ে নিতে পারেন মেমোরি পাওয়ার। ১। ব্যায়াম করুন আর শরীরকে রাখুন সচল: ব্যায়াম শুধু আপনার শরীরকেই সচল করে না, এটি আপনার মস্তিষ্ককেও সচল রাখে। স্থূলতা এবং অতিরিক্ত ওজন আপনার ব্রেইনের জন্যও ক্ষতিকর। নিয়মিত ব্যায়াম না করলে কিংবা শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলো সচল না থাকলে রক্তবাহী নালীগুলো চর্বি জমে। ফলে স্বাভাবিক রক্তচলাচল ব্যহত হয়। মস্তিষ্কে রক্তের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবারাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে মস্তিষ্কের কোষগুলোও। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন, সচল রাখুন আপনার শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো। ২। মানসিক চাপ কমিয়ে আনুন, বিষন্নতা দূর করুন: রাগ, ক্ষোভ বা উদ্বেগ আপনার ব্রেনকে কিছু সময়ের জন্য স্থবির করে দেয়, যা আপনার স্মরণশক্তি কমে যাওয়ার ক্ষেত্রে যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে। মানসিক চাপের মধ্যে বিষন্নতা সবচেয়ে মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। বিষণ্নতা আপনার মনোযোগ দেয়ার ক্ষমতা ক্ষমিয়ে ফেলে এবং রক্তে করটিসলের লেভেল বাড়িয়ে দেয়। করটিসেলের লেভেল বেড়ে গেলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা কমে যায়, বিশেষ করে হিপ্পোক্যাম্পাসের। যেখানে শর্টটার্ম মেমোরি সংরক্ষিত থাকে। তাই বিষণ্নতা সহ সকল মানসিক চাপ যতদূর সম্ভব কমিয়ে ফেলুন। ৩। পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চত করুন: একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈনিক আট ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন। একটা চমৎকার ঘুম আপনার মস্তিষ্ককে অধিক কার্যকরী করে তোলে। ঘুমের সময় সাম্প্রতিক সময়ের তথ্যগুলোকে মস্তিষ্কসংরক্ষণ করতে থাকে। আর ঘুমকে বলা হয় মেমোরি চার্জার। ঘুমের সময় আপনার মেমোরি পরবর্তী স্মৃতি ধরার জন্য প্রস্তুত হয়। তাই নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে পারেন। ৪। বিষয়গুলো লিখে রাখুন: যে বিষয়গুলো স্মৃতিতে রাখতে চান তা লিখে ফেলার অভ্যাস করুন। একবার লেখা নাকি বিশবার পড়ার সমান। এটার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও আছে। লেখার সময় মস্তিষ্কে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তপ্রবাহের পরিমান বাড়ে। তাই লিখে রাখুন ডায়রিতে, ইমেইলে বা ব্যক্তিগত ব্লগে। ৫। গান শুনুন: অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন- স্মৃতির সাথে গান শোনার কী সম্পর্ক? গবেষকরা দেখিয়েছেন কিছু সংগীত স্মৃতিশক্তি বাড়াতে উপকারি। ব্যাপারটা এই রকম: কোন ঘটনার সময় আপনি যদি কোন গান শুনেন তবে পুনরায় সেই গান শোনার সময় সেই ঘটনার আবহের স্মৃতি আপনার মস্তিষ্কে জেগে উঠবে। ৬। পুষ্টিকর খাবার খান: মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে ভিটামিন যুক্ত পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। তাজা ফলমূল, গাঢ় সবুজ শাকসবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, গমের রুটি প্রভৃতি প্রোটিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। পরিমান মতো বিশুদ্ধ পানি পান করুন। প্রচুর চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করুন। বিশেষ করে বাসি-দূষিত খাবার খাবেন না। ওগুলো স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। আর ধূমপান ও মাদক সেবন থেকে বিরত থাকুন। এগুলো আপনার মস্তিষ্কের জন্য ভয়ানক ক্ষতিকর। ৭। অন্যকে শেখান: নিজে যা শিখতে চাচ্ছেন। তা একবার শিখে নিয়ে অন্যকে শেখান। আরজনকে শেখাতে গিয়ে দেখবেন আপনার জানার ঘাটতিগুলো ধরতে পারছেন। আবার চর্চাও হবে আরেক জনকে শেখানোর মাধ্যমে। নতুন কিছু বিষয়ে আপনার কোন চিন্তা আরেকজনের সাথে শেয়ারও করতে পারেন। তাহলে আপনার স্মৃতিতে তা স্থায়ী হবে। লোকটাকে দেখা মাত্রই বিষয়টি আপনার স্মৃতিতে আসবে। চর্চা আর প্রচেষ্টার মাধ্যমে সব কিছু অর্জন সম্ভব। একটু চেষ্টা করলেই বাড়িয়ে নিতে পারেন স্মৃতিশক্তি, মনে রাখার ক্ষমতা।
  • TB | 118.17.***.*** | ২০ আগস্ট ২০১৫ ২৩:৪৬685992
  • এইগুলো মেনে চললে আইনস্টাইন কি ববি ফিশার হয়ে যেত?
  • sm | 233.223.***.*** | ২০ আগস্ট ২০১৫ ২৩:৫৯685993
  • হতোনা; কারণ লেখায় বলাই হয়েছে, বুদ্ধির অধিকাংশই জন্মগত লব্ধ জিনিস ।তবে, সঠিক চর্চা না করলে, বিকাশ হয়না। আইনস্টাইন জার্মানীতে না পড়াশোনা করে, ব্রুকিনা ফাসো তে বড় হলে; তার আইনস্টাইন হয়ে ওঠা মুশকিল ছিল।
    তেমনি উপযুক্ত পার্টনারদের সঙ্গে না মোলাকাত হলে ববি ফিশার সেরা হতে পারত না।
    হিডেন কওয়ালিটি খুঁজে বার করাও বহুত ঝ্যাম।
    আইনস্টাইন ভূগোল নিয়ে পড়াশোনা করলে, ভালো মাস্টার ও হতে পারত কিনা, কে জানে।
  • সৌমেন | ২১ আগস্ট ২০১৫ ১০:১৮685994
  • আর সব থেকে বড় কথা হল মানষিক ক্ষমতা সবার কি সমান?
    তাছাড়া সবার IQ এক নয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন