এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বাবুরাম সাপুড়ে | 127.194.***.*** | ০৬ অক্টোবর ২০১৭ ১৬:২৩368479
  • আমি সিনেমার রিভিউ লিখি না। লিখি না কারন সিনেমার রিভিউ লিখতে যে বিদ্যেবুদ্ধি লাগে সেটা আমার নেই। গোদারের কোটেশন আমার গোদা মাথায় থাকে না, কুরোশাওয়া, ফেলিনি নিয়ে আলোচনায় আমি ফেল, এমনকি সোলানাস, ইস্তাভান জাবো কিংবা কিম কি ডুক কপচাতে যাব কি যাব না এ কনফিউশন কাটিয়ে উঠতে পারি না একেবারেই, এ জীবনে পারব সে ভরসাও নেই। এছাড়া আসে ফেড ইন-আউট থেকে জাম্প কাটে বিবর্তন কিংবা কন্টিনিউইটির মত টেকনিক্যালিটির কথা, তা সেসব নিয়েই বা আমার মত আম দর্শক কবে মাথা ঘামিয়েছে। তবে ব্যাপারটা হল এই যে আমরা মানে আম-দর্শকরা সিনেমা হল বা আধুনিক মাল্টিপ্লেক্সে আজও "ছবি" নয় "বই" দেখতেই যাই আর সেই ভরসাতেই সিনেমার গপ্প নিয়ে দু-চার কথা আমিও বলে ফেলছি আর কি।
    নিউটন সিনেমার নায়ক নিউটন (রাজকুমার রাও) একজন নিরেট আমলা (নিরেট বললাম কেন জানতে হলে সিনেমাটা দেখতে হবে)। তিনি বিপ্লবী নন, সমাজ বদলের স্বপ্ন তিনি দেখেন না। তিনি স্রেফ ঘুষ না খেয়ে, আইন মেনে কাজ করে, সময়ে অফিসে এসে দেশের "ভাল" করতে চান। তিনি বিপ্লবী নন ঠিক যেরকম এ দেশের বেশিরভাগ মানুষই বিপ্লবী নয় তারা স্রেফ খেয়েপরে বেঁচে থাকতে চায়। গোলমালটা তখনই বাঁধে যখন তাদের সেটুকুও জোটে না।
    শহর থেকে অনেকটা দূরের আদিবাসীগ্রামে ভোট করানোর জন্য ভোটকর্মীরা তো পৌঁছোয়, কিন্তু ভোটার? "ভোট দিলে টাকা পাওয়া যাবে কি?" প্রিজাইটিং অফিসারকে এ প্রশ্ন যিনি করেন, তার বাস্তবতা বোঝার ক্ষমতা আমার, আপনার বা প্রিজাইটিং অফিসারের কারোরই নেই, থাকার কথাও না কারন আমরা সেই বাস্তবতা থেকে বহু বহু মাইল দূরে থাকি। আর সে দুরত্ব শুধু কিলোমিটারে মাপা যায় না। তাই আমরা চিনতে পারিনা ঘরবাড়ি জ্বলে যাওয়া লোকগুলোর অসহায় রাগটাকে। আমরা বুঝতে পারিনা নদীর ওপারকে কেন "পাকিস্তান" বলা হয়।
    মাওবাদীরা সিনেমা শুরুর দিকে একবার ছাড়া এ ছবিতে একেবারেই অনুপস্থিত। আসলে তাদের দরকারও ছিল না। এই ছবিটাতো কোথাও বিপ্লব টিপ্লব নিয়ে মাথা ঘামায় না, এটা একেবারেই কিছু মার খাওয়া লোকের অসহায়তার গল্প, কিচ্ছু না বদলানোয় বিশ্বাস জন্মে যাওয়া অসহায় লোকেদের গল্প।
    নিউটন আসলে স্রেফ ইয়ার্কি মারার সিনেমা। আমাদের নিয়ে ইয়ার্কি। আমরা যারা নিজেদের পৃথিবীর বৃহত্তম গনতন্ত্রের নাগরিক হিসেবে কলার তুলে ঘুরি তাদের নিয়ে খিল্লি করার সিনেমা। কারন আমরা ভুলে যাই গনতন্ত্র শুধু পাঁচ বছর অন্তর একটা আধো অন্ধকার ঘেরা জায়গায় গিয়ে একটা বোতাম টিপে আসা নয়। দেশের শেষ গ্রামের শেষ ঘরে শেষ পিদিমের আলোয় বসে থাকা মানুষটার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছাড়া গনতন্ত্র সম্পূর্ণ হতে পারে না। গনতন্ত্র শুধু ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা দেয় না মানুষের মত বেঁচে থাকার স্বাধীনতাটাও দেয়, অন্তত সেটাই দেওয়া উচিৎ।
    আর সময় পেলে একবার সিনেমাটা দেখে আসাও উচিৎ, নিজেকে নিয়ে খিল্লি করার জন্য হলেও...
  • পাই | 57.29.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৭ ০৮:৫৬368480
  • ইন্টারেস্টিং। দেখতে হবে।
  • Knight | ১০ অক্টোবর ২০১৭ ১৮:১২368481
  • ভালো লাগলো
  • de | 69.185.***.*** | ১০ অক্টোবর ২০১৭ ১৮:৪২368482
  • দেখেছি - অসম্ভব ভালো একটা সিনেমা - প্রত্যেক অভিনেতা অভিনেত্রীর কাজ মনে রাখার মতো!
  • ফরিদা | ১৪ অক্টোবর ২০১৭ ২৩:৩১368483
  • আজ দেখলাম, আমার দু'পয়সা থাক :)

    নিউটন - গণতন্ত্রের যোগ্যতা

    অফিস থেকে ফেরার সময়ে যমুনা পেরোতে হয় আমায়। বছরের এই সময়টায় আসে ভাসানের পর্ব। মোটামুটি গণেশ পুজো থেকে শুরু, ক্রমে বিশ্বকর্মা, দুর্গা, লক্ষ্মী সবাই বিসর্জন যান। সেইসব দিনগুলোয় লম্বা জ্যাম হয় রাস্তায়। একটা ট্রাকে প্রতিমা ও কয়েকজন বাচ্চা ও বয়স্ক, একটায় সাউন্ড সিস্টেম, আর তার তীব্র শব্দ, গাড়ির কাচ তুলে রাখলেও শব্দে গাড়ির মেঝে কাঁপতে থাকে, ভাসান দিতে আসা লোকজনের তার সঙ্গে রাস্তা বন্ধ করে নাচতে নাচতে যান। বিনা হেলমেটে বাইকেও থাকেন অনেকে। গত কয়েক বছর শুরু হয়েছে সেই যাত্রায় জাতীয় পতাকার উপস্থিতি। পুলিশ থাকে, তাঁরা ওর মধ্যেই গাড়ি পাস করান একটা দুটো করে।

    ভাবি গণতন্ত্র কাদের জন্য? এই মানুষগুলো সারাবছর কোনওমতে খেয়ে পরে টিকে থাকেন। বছরের এই এক আধ দিনে রাস্তা আটকে নেচে গাড়ি আটকে হয়ত খুশি হন। এইরকম দু’একটা ভেন্টের মধ্যে দিয়ে নিজের না -পাওয়া গুলো ভুলিয়ে রাখতে চান। দেখি রাষ্ট্র যথেষ্ট সচেষ্ট, তাঁদের এই একদিনের অধিকার অক্ষুণ্ণ রাখতে। হয়ত এতে মানুষকে ভুলিয়ে রাখা সহজ হয় তাতে।

    ভারতের মতো গ্রামপ্রধাণ দেশে ভোট কীভাবে হয়, আমরা অল্পবিস্তর জানি। যে ছেলেটি আমার গাড়ি চালায়, সে আসে পাঁচ কিলোমিটার দূরের একটা গ্রাম থেকে, সেখানে গ্রামের সব ভোট কোথায় যাবে তা বলে দেন গ্রামের মুখিয়া। যে দল ভোট পায়, দেখা হয় তার প্রার্থী কোন জনগোষ্ঠীর লোক, দেখা হয় সেই জনগোষ্ঠীর সঙ্গে এঁদের সম্পর্ক। সে জিতলে কী কী হবে সে গ্রামে তার একটা হিসেব, ব্যস। ভোট হয়ে যায়।

    আমরা অনেকেই এটা জানি, অনেক লোককে অনেকটা সময়ে অনেক কিছু ভুল বুঝিয়ে ভুলিয়ে রাখা সম্ভব। সবার জন্য একই গল্প খাটে না, তাই ভারতবর্ষে জন্মায় শয়ে শয়ে টিভি চ্যানেল, নানান বর্গের জন্য নিত্য নতুন ইস্যু। সত্তররোর্ধ গণতন্ত্র জানে কোন দেবতার নৈবেদ্য কী। ভোটের একদিন দু’দিন মদ-মাংসে পাঁচ বছরের লাইসেন্স পাওয়া যায়।

    তবু একে আমি গণতন্ত্রের দোষ বলব না। বলব গণতন্ত্রের অপপ্রয়োগের দায় গণতন্ত্রের নয়। যে কারণে হিরোশিমা নাগাসাকির পরেও বিজ্ঞানচর্চার দিকে আঙুল ওঠানো অনুচিত।

    ঠিক এই জায়গায় দাঁড়িয়ে নিউটন সিনেমাটা দেখি। যা করা উচিৎ, যা হওয়া উচিৎ - সেইসব সহজ কথাগুলো বলতে গিয়ে “সিনেমার নায়ক” হয়ে গেছেন নিউটন। হ্যাঁ, কয়েকটা জায়গায় তাকে সুপারহিরো মনে হয়েছে আমার। বরং তার চারপাশে যারা আছেন (সিনেমায়) সে নিউটনের বাবা, ভোট করানর কাজে আসা সহকারী সরকারী কর্মচারী, সেনা কমান্ডার - তারা যথেষ্ট “বাস্তবসম্মত”।

    এইখানে পরিচালক সোজাসুজি কিছুই বলেন না - দেখিয়ে দিতে চান না নিউটনের এই “কৃতিত্ব”। বরং কিছুটা উদাসীন ভঙ্গীতে দেখাচ্ছেন ঘটনাপ্রবাহ। এতে একটা মজা হয় বটে, এই তথাকথিত সংখ্যাগরিষ্ঠের দলও ছবিটা দেখতে দেখতে হয়ত নিউটনের কান্ডকারখানায় গালাগাল দিয়ে ফেলেন।

    না, তেমন কাউকে দেখিনি, এমনিতেই ২২ শে সেপ্টেম্বর রিলিজ হওয়া মেনস্ট্রীম বলিউড সিনেমা না হওয়া সত্ত্বেও যে এতদিন ফরিদাবাদ এ শো চলছে (আজকের শো’তে সাকুল্যে নয়জন দর্শক ছিলেন)। এতেই শ্রদ্ধায় মাথা ঝুঁকে আছে।

    হ্যাঁ, যা বলছিলাম, অমিত মাসুরকরের এই সিনেমায় বেশ কয়েকটা দৃশ্যে মুন্সিয়ানার সঙ্গে বিবৃত হয়েছে তথাকথিত স্বাভাবিকতা ও ঔচিত্যের দ্বৈরথ। যে ভদ্রলোকটির ওই পান্ডববর্জিত জায়গায় প্রিসাইডিং অফিসার হয়ে যাওয়ার কথা, তার ওই জায়গার নাম শুনেই হার্টের ট্রাবল এর চটজলদি গল্প বানানোটা - এবং তারপরেই ডিউটি আ্যাসাইনিং অফিসারের প্রশ্ন - “মেডিক্যাল সার্টিফিকেট আছে?” উত্তর আসে - “এক ঘন্টায় এনে দিতে পারি।” ডিউটি আ্যাসাইনিং অফিসার - “আধঘন্টায় নিয়ে আসুন।”

    ভাবি, কী স্বাভাবিক সবকিছু নিয়মমাফিক চলছে তা খাতায় কলমে দেখানো। ভাবি, প্রায় স্পষ্ট দেখতে পাই সেই ছেলেটি -তাঁর পরিবার, তাঁর আত্মীয় পরিজন বন্ধুদের কাছে -”দেখেছ কী বুদ্ধিমান, কীভাবে ম্যানেজ করেছে” শীর্ষক গল্পের শিরোনাম হয়ে যান।

    একবার এক পুলিশ অফিসারকে গাড়িতে লিফট দিয়েছিলাম, গাড়িতে ওঠার পর তিনি সীট বেল্ট বাঁধেন নি দেখে তাকে অনুরোধ করি বেল্টটা লাগিয়ে নিতে - আমার দিকে খুবই অবাক হয়ে তাকিয়ে তিনি জানান - তাকে কে ধরবে! যখন তাকে বলি যে বেল্টটা আসলে নিরাপত্তার জন্যই আটকান উচিৎ - তার যে দৃষ্টি দেখেছিলাম, ঠিক সেই রকম তাকিয়ে থাকা দেখি কম্যান্ডারের চোখে - নিউটনের ভোট করানর উচিৎ দাবিতে।

    একা পড়ে যান নিউটন। একা হয়ে যায় গণতন্ত্র, শুধু অপপ্রয়োগের ফলে। তার যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে ভাসানের দিন যমুনা ব্রীজের বিকট জ্যামে। সব দোষ এসে পড়ে তার সত্তরোর্ধ বুড়ো ঘাড়ে। প্রায় ফাঁকা থিয়েটার হলে এক হেমন্তের বিকেলে আলো মরে আসে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন