এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.***.*** | ২২ জুন ২০১৫ ১৩:৩১681674
  • নিজের মত না দিয়ে অন্যের মত শুনবেন সেটি হচ্ছেনা।
  • ranjan roy | 132.18.***.*** | ২২ জুন ২০১৫ ১৬:২৫681679
  • টইয়ের নামটি ওপেন এন্ডেড না হয়ে লীডিং গোছের। ফলে মতামতে বিশেষ উৎসাহী নই।
    খালি একটা কথা।
    ওই কংগ্রেসে ক্রুশ্চেভের মূল বক্তব্য ছিল তিনটি-
    পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনা , দুই শিবিরের অস্ত্রপ্রতিযোগিতা, ঠান্ডা যুদ্ধ--এসবের প্রেক্ষিতে সমাজতন্ত্রের বিশ্ব রণনীতি হবেঃ
    শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান,
    শান্তিপূর্ণ প্রতিযোগিতা,
    শান্তিপূর্ণ পথে সমাজতন্ত্রে উত্তরণ।

    এই প্রেস্ক্রিপশনের সঙ্গে আমরা সহমত হতে পারি বা না পারি, কিন্তু একে per se " বিশ্বাসঘাতকতা" বলার মত কী এভিডেন্স আছে?
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.***.*** | ২২ জুন ২০১৫ ১৭:০৮681680
  • ঐ যে শান্তির কথা বলা হচ্ছে। বিপ্লবের সাথে এত বড় বিশ্বাসঘাতকতা আর কী হতে পারে?
  • ranjan roy | 132.18.***.*** | ২২ জুন ২০১৫ ১৭:৫৪681681
  • সে কি! লেনিন বলশেভিক বিপ্লবের সময় শান্তি! রুটি! জমি! শ্লোগান দেন নি?
    শান্তির কথা বলা মানে বিপ্লবের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা?
  • সুশ্রুত সরখেল | 212.54.***.*** | ২২ জুন ২০১৫ ১৯:১৯681682
  • "কী ভাবছেন সবাই?"বাবু/বিবি না এলে আর কিছু বলা ঠিক হবেনা।
  • সংশোধনবাদ নিপাত যাক | 195.62.***.*** | ২২ জুন ২০১৫ ১৯:৪৪681683
  • আধুনিক সংশোধনবাদ, শান্তিপূর্ণ বিপ্লবের তত্ত্ব ও কমরেড শিবদাস ঘোষ
    বর্তমান বিতর্কের প্রশ্নে একটা অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক আলোচনা এখানে করে নেয়া দরকার। বিপ্লব সশস্ত্র হবে, এ প্রশ্নে মার্কস-এঙ্গেলস-লেনিন-স্ট্যালিন-মাও সেতুঙ এর স্পষ্ট মতামত থাকার পরও বিভ্রান্তি তৈরি হল কেন?
    ১৯৫৬ সালে কমরেড স্ট্যালিনের মৃত্যুর পর ক্রুশ্চেভ-চক্র সোভিয়েত পার্টির বিংশতিতম কংগ্রেসে মহান স্ট্যালিনকে আক্রমণ করার পাশাপাশি শোধনবাদী তত্ত্বের অনুপ্রেবশ ঘটালো। ওইসব শোধনবাদী তত্ত্বের একটি হল শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাজতন্ত্রে উত্তরণ। ক্রুশ্চেভ-চক্র সেদিন বলেছিল, বর্তমান পরিবর্তিত আন্তর্জাতিক পরিস্থিতিতে অনেকগুলি পুঁজিবাদী দেশে শান্তিপূর্ণ উপায়ে বিপ্লব সংগঠিত হতে পারে। তারা বলেছিল, বুর্জোয়া পার্লামেন্টকে ‘জনগণের প্রকৃত ইচ্ছার যন্ত্রে’ রূপান্তরিত করার মারফৎ শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। এবং আমরা এও জানি যে, সোভিয়েত লাইনকে অন্ধভাবে অনুসরণকারী পার্টিগুলোর সকলেই এই শোধনবাদী তত্ত্বের খপ্পরে গিয়ে পড়েছিল।

    কমরেড মাও সেতুঙ সেদিন সারা দুনিয়ার বিপ্লবী কমিউনিস্টদের নেতা হিসাবে ক্রুশ্চেভ-চক্রের শোধনবাদী তত্ত্বের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন। একই সাথে আমাদের এ সত্যেরও স্বীকৃতি দিতে হবে যে, কমরেড মাও সেতুঙ-কে নেতা হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েই মহান শিবদাস ঘোষ সেদিন এক এক করে ক্রুশ্চেভ-চক্রের সংশোধনবাদী চিন্তাগুলোর স্বরূপ দুনিয়ার কমিউনিস্টদের সামনে তুলে ধরেছিলেন। একই সাথে তিনি চীনের পার্টির ভুলগুলো চিহ্নিত করে সেগুলোরও সমালোচনা করেছিলেন। তাঁর ওইসব ঐতিহাসিক শিক্ষা (১) সোভিয়েট ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির বিংশতি কংগ্রেসের রিপোর্ট প্রসঙ্গে [২০ মে ১৯৫৬-তে প্রদত্ত ভাষণ]; (২) ইমরে নাগী [১২ জুলাই ১৯৫৮-তে গণদাবী-তে প্রকাশিত]; (৩) যুদ্ধ ও শান্তি, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নীতি এবং ‘শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাজতন্ত্রে উত্তরণ’ সম্পর্কে [জুলাই ১৯৫৯-এ প্রদত্ত ভাষণ]; (৪) সোভিয়েট কমিউনিস্ট পার্টির স্ট্যালিনবিরোধী পদক্ষেপ প্রসঙ্গে [১৬-১৮ মার্চ ১৯৬১-তে কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক গৃহীত দলিল]; (৫) সোভিয়েট ইউনিয়নে উদ্ভূত কয়েকটি অর্থনৈতিক সমস্যা প্রসঙ্গে [সেপ্টেম্বর ১৯৬২]; (৬) আন্তর্জাতিক সাম্যবাদী আন্দোলনের নেতাদের উদ্দেশে একটি আবেদন [১ সেপ্টেম্বর ১৯৬৩]; (৭) টনকিন সঙ্কট প্রসঙ্গে [নভেম্বর ১৯৬৩]; (৮) চীনের সাংস্কৃতিক বিপ্লব [২৭ অক্টোবর ১৯৬৭ প্রদত্ত ভাষণ, এবং ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯-এ কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় গৃহীত]; (৯) নভেম্বর বিপ্লবের শিক্ষা ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি [৭ নভেম্বর ১৯৬৭ প্রদত্ত ভাষণ]; (১০) চেকোস্লোভাকিয়ায় সোভিয়েট মিলিটারি হস্তক্ষেপ, রাশিয়ায় শোধনবাদের বিকাশ ও পুঁজিবাদের বিপদ প্রসঙ্গে [২৬ আগস্ট ১৯৬৮ প্রদত্ত ভাষণ]; (১১) চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নবম কংগ্রেস [৩০ আগস্ট ১৯৬৯ প্রদত্ত ভাষণ]; (১২) চীনের কমিউনিস্ট পার্টির দশম কংগ্রেস [৬ নভেম্বর ১৯৭৩ প্রদত্ত ভাষণ] ইত্যাদি রচনায় (এবং অন্যান্য রচনায়ও) ছড়িয়ে আছে।

    এখানে সবগুলো বিষয় উল্লেখ না করে শুধু বিতর্কের সাথে সম্পর্কিত অংশটুকুই তুলে ধরছি।
    ২০ মে ১৯৫৬-তে প্রদত্ত ‘সোভিয়েট ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির বিংশতি কংগ্রেসের রিপোর্ট প্রসঙ্গে’ ভাষণে তিনি বলছেন :

    “ক্রুশ্চেভ প্রতিটি পুঁজিবাদী দেশের বুর্জোয়া রাষ্ট্র কাঠামোকে নতুন রাষ্ট্র কাঠামো দ্বারা ‘রিপ্লেস’ (পাল্টানোর) যে প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেছেন সে সম্পর্কে কোনো দ্বিমত থাকতে পারে না। কিন্তু কী উপায়ে তা করা সম্ভব – শান্তিপূর্ণ উপায়ে, নাকি সশস্ত্র গণঅভ্যুত্থানের মারফৎ – এটাই হচ্ছে মূল প্রশ্ন। শান্তিপূর্ণ উপায়ে কোনও কোনও দেশে সমাজতন্ত্র আনা সম্ভব – এই অভিমত এক সময়ে কার্ল মার্কস ব্যক্ত করেন। কিন্তু সেদিন বাস্তব অবস্থা পুরোপুরি ভিন্ন ছিল। সেদিন পুঁজিবাদী দেশগুলিতে উদীয়মান গণতান্ত্রিক আবহাওয়া দেখে তিনি অনেক আশা করেছিলেন। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনের সাথে পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটে যায়। তাই কমরেড লেনিন স্পষ্ট ভাষায় ঘোষণা করেন যে, সশস্ত্র গণঅভ্যুত্থান ছাড়া, বুর্জোয়া রাষ্ট্রযন্ত্রকে ধুলিসাৎ করা ছাড়া সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব ঘটতে পারে না। একথা আজও প্রযোজ্য। বাস্তব পরিস্থিতিকে সামনে না রেখে কোনও বিষয়ে আলোচনা করা মার্কসীয় নীতি বিরোধী। লেনিনের সময়ে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সশস্ত্র গণঅভ্যুত্থানের অবশ্য প্রয়োজনীয়তাকে জনসাধারণের মনে দানা বাঁধাতে পরিস্থিতি সম্পর্কে লেনিনের সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা বিরাটভাবে কাজ করেছে। অবশ্য সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর আশেপাশের পুঁজিবাদী দেশগুলোতে শান্তিপূর্ণ উপায়ে বিপ্লবের সম্ভাবনার কথা লেনিন বলেছিলেন।

    শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ক্রুশ্চেভ বলেছেন যে, “যদি পুঁজিবাদীরা রাস্তা ছেড়ে দেয়, কোন প্রকার বলপ্রয়োগ না করে তাহলে কমিউনিস্টরাও বলপ্রয়োগ করবে না। কিন্তু যেহেতু একথা নিশ্চিত যে, তারা বলপ্রয়োগ করবেই তাই আমাদেরও তৈরি থাকা দরকার।” ‘কমিউনিস্টরা রক্তচোষা’ (blood thirsty) এই মিথ্যাপ্রচারের জবাবে তাঁর এই যুক্তি খুবই উপযুক্ত সন্দেহ নেই। তিনি যদি একথা বলেই থামতেন তাহলে ভাল হ’ত। কিন্তু তিনি আরো বলেছেন যে, বর্তমান পরিবর্ততি আন্তর্জাতিক অবস্থায় অনেকগুলি পুঁজিবাদী এবং পূর্বেকার ঔপনিবেশিক দেশে নাকি শান্তিপূর্ণ উপায়ে বিপ্লব সংগঠিত হতে পারে! আমরা এই চিন্তার সাথে একমত হতে পারিনি। মার্কসবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে একথা আদপেই গ্রহণ করা যায় না। কোন সন্দেহ নেই যে,ক্রুশ্চেভের এই চিন্ত বিভিন্ন দেশের সাম্যবাদী আন্দোলনে শোধনবাদী-সংস্কারবাদী প্রবণতার জন্ম দিতে সাহায্য করবে।”

    ১৯৫৮ সালের ১২ জুলাই গণদাবী-তে প্রকাশিত ‘ইমরে নাগী’রচনায় তিনি বলছেন,

    “... আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট নেতাদের কাছে ও বিশেষ করে আমাদের দেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ কর্মীদের কাছে আমাদের বক্তব্য এই যে, সোভিয়েট কমিউনিস্ট পার্টির বিংশতি কংগ্রেসের পর থেকে সাম্যবাদী আন্দোলনের চিন্তাগত ও সংগঠনগত ক্ষেত্রে শোধনবাদ, সংস্কারবাদ ও গণতন্ত্রীকরণের নামে কার্যত বিকেন্দ্রীকরণের যে ঝোঁক অতি অল্প সময়ের মধ্যে প্রবল হয়ে দেখা দিয়েছে, তাই-ই বর্তমান আদর্শগত বিভ্রান্তির জন্য অনেকাংশে দায়ী। ... তদুপরি, ‘বিভিন্ন দেশে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিভিন্ন রাস্তা’ – এই স্লোগানের আড়ালে গণতন্ত্রের শ্রেণীচরিত্রের বিন্দুমাত্র উল্লেখ না করে, ‘গণতন্ত্র’ ও ‘গণতান্ত্রিক পদ্ধতি’ সম্বন্ধে সাধারণভাবে কথা বলে রাষ্ট্রযন্ত্র ও গণতন্ত্রের শ্রেণীচরিত্র সম্বন্ধে মার্কসবাদের মূল তত্ত্বগত ব্যাখ্যাকে কার্যত অস্বীকার করা হয়েছে। যার দ্বারা গণতন্ত্র সম্পর্কে শ্রেণীনিরপেক্ষ ভ্রান্ত ধারণা গড়তে ও বুর্জোয়া পার্লামেন্টারি ব্যবস্থা সম্বন্ধে জনগণের মধ্যে অহেতুক মোহ সৃষ্টি করতেই সাহায্য করা হয়েছে।”
    ১৯৫৯ সালে ‘যুদ্ধ ও শান্তি, শান্তপূর্ণ সহাবস্থান নীতি এবং ‘শান্তিপূর্ণ উপায়ে পুঁজিবাদ থেকে সমাজতন্ত্রে উত্তরণ’ শীর্ষক ভাষণে তিনি বলেছিলেন :
    “চিন্তার দেউলিয়াপনা সবচেয়ে নগ্নভাবে প্রকাশ পাচ্ছে বুর্জোয়া পার্লামেন্টকে ‘জনগণের প্রকৃত ইচ্ছার যন্ত্রে’ রূপান্তরিত করার মারফৎ শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার ধারণার মধ্যে। ... ‘বুর্জোয়া গণতন্ত্রের একটি অঙ্গ পার্লামেন্টকে জনগণের প্রকৃত ইচ্ছার যন্ত্রে রূপান্তরিত করে শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার’ তত্ত্ব সম্পূর্ণ অবাস্তব এবং এর সাথে মার্কসবাদ-লেনিনবাদের কোনও সম্পর্ক নেই।”
  • ranjan roy | 132.18.***.*** | ২২ জুন ২০১৫ ২০:০৮681684
  • ওরে বাবা! আবার সেই এশিয়ার লেনিন শিবদাস ঘোষ!! এ যে লোকনাথ বাবার মত শুরু হল।
    মশাই, এত না ছড়িয়ে সংক্ষেপে কাজের কথা লিখুন।
    আপনার ক্রুশ্চেভ নিয়ে কোট থেকে কোথায় দাঁড়াল যে উনি "বিশ্বাসঘাতকতা" করেছিলেন? আপনিইতো বলেছেন যে প্রথম ভাগটা ঠিক, পরেরটুকু বিচ্যুতি! বিচ্যুতি আর " "বিশ্বাসঘাতকতা" এক হল?
    রাজু ফরাজির স্টাইলের ইতিহাসের একবগ্গা কোট করে না হেঁকে লাইনে আলোচনা করুন। এটা দীক্ষিতদের মধ্যে আলোচনা/বিতর্ক করার দলীয় মুখপত্র নয়, মানবেন আশা করি!ঃ))
    তা "মহান স্তালিন" বলার আগে একটা কথা বলুন তো?
    ১) জায়নিস্ট প্রথম রাষ্ট্র ইস্রায়েলকে প্রথ্ম স্বীকৃতি দিল স্তালিনের রাশিয়া, আমেরিকা নয়! আর প্রথম আরব-ইস্রায়েল যুদ্ধে ইজরায়েলের কোমর ভেঙে যাচ্ছিল, স্তালিন চেকোস্লোভাকিয়ার আর্মস সাপ্লাই করিয়ে সংযুক্ত আরব শক্তিকে হারিয়ে দিতে সাহায্য করলেন।
    -- এ কেমন 'মহান' স্তালিন? এ নিয়ে শ্রদ্ধেয় শিবদাস ঘোষের কিছু?
  • পার্টিজান | 126.203.***.*** | ২২ জুন ২০১৫ ২১:২৯681685
  • তেভাগা তেলেঙ্গানা নকশালবাড়ি লাল সেলাম
  • ranjan roy | 132.18.***.*** | ২৩ জুন ২০১৫ ০৮:৩৫681686
  • 'তেভাগা তেলেঙ্গানা নকশালবাড়ি লাল সেলাম',
    সেই আনন্দে মহানন্দে আজকে দুপেগ মাল খেলাম।
  • সুসি | 125.112.***.*** | ২৩ জুন ২০১৫ ১০:৪৬681675
  • আচ্ছা এই স্বঘোষিত "এশিয়ার লেনিন " শিবদাস ঘোষ কি সেই বালক ব্রহ্মচারীর রক্তিম উত্তর ?
  • ranjan roy | 132.18.***.*** | ২৩ জুন ২০১৫ ১১:০৭681676
  • সুসি,
    ভক্তদের লেখাপত্তর পড়লে তো তেমনই মনে হয়।ঃ))))
  • lcm | 118.9.***.*** | ২৩ জুন ২০১৫ ১১:৩৩681677
  • ranjan roy | 132.18.***.*** | ২৩ জুন ২০১৫ ২১:৩১681678
  • এলসিএম,
    ক্লিক করলে ছবিটা বড় হচ্ছে কিন্ত সঙ্গের লেখাপত্তর কিস্যু দেখাচ্ছে না! কিছু করুন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন