এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বাকিসব   শোনা কথা

  • পুরোনো আড্ডার প্রতি ট্রিবিউট

    বোধিসত্ত্ব
    বাকিসব | শোনা কথা | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৫৭৪ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • সৈকত (প্রথম) এর আড্ডার কলে যাদের সঙ্গে আলাপ.হয়েছিল তাদের কয়েকজনের কাজের প্রতি ব্যক্তিগত আগ্রহ থেকে গেছে , গুরুচন্ডালি সম্পর্কে কোনো আগ্রহ  অবশিষ্ট না থাকলেও।  তো সেই পর্যায়ে দুটো নোট রেখে গেলাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বোধিসত্ত্ব | 2401:4900:6575:922a:1c27:b6d5:ee82:***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১১:২৫744438
  • গ্রন্থিকের বিজ্ঞাপনে এলে র ব ই দেখে খুশি হয়ে লেখা-
     
    দেবোত্তম চক্রবর্তী মহাশয়ের সঙ্গে আমার কথা যা হয়েছে তার অধিকাংশই মতান্তর । কিন্ত ওঁর মতো পরিশ্রমী, প্রতিভাবান এবং তথ্যসংগ্রহের বিষয়ে, ত্রুটিমুক্ত পান্ডুলিপির বিষয়ে এমনকি নিজের প্রতিও নির্মম গবেষক খুব বেশি দেখিনি। তাঁর দুর্ভাগ্য তিনি এমন একটা সময়ের মানুষ যখন বিশ্ববিদ্যালয় বা গবেষণাকেন্দ্র গুলিতে ঠিক একলা স্কলারদের আর জায়গা নেই, আর ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাবলিশিং ও  চিন্তার স্বাধীনতা খুব রাখতে পারে নি আর বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা আর অধ্যাপনার সুযোগ আর কজনের কপালে জোটে। 
    আরেকটা বিষয় ও আছে , তত্ত্ব চর্চার সাম্প্রতিক ইতিহাস যদি দেখা যায় , দেখা যাবে যে উত্তর উপনিবেশবাদ বা উত্তর আধুনিকতার মৌলিক কাজ গুলি যে সময়ে হয়েছিল তখন ত্রুটিপূূর্ণ রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্যেও উচ্চশিক্ষা কেন্দ্র গুলির এক ধরণের গবেষণার বিষয়ে নির্বিঘ্ন সার্বভৌম পরিসর নিয়ে বড় প্রশ্ন ছিল না। তাতে হয়তো গত শতকের ছয়ের দশকের অর্থে radical চিন্তা আকাদেমি নির্ভর হয়ে পড়ে এবং যাকে বলে theory lost its street fighting edge. আর এখন এই উনিজি ব্রেক্সিট ট্রাম্প আর চীনা একনায়কত্বের জমানায় আর boys with toys দের দাপটে আর সোশাল মেডিয়ার বৃদ্ধার অত্যাচারে উচ্চশিক্ষা ও উচ্চশিক্ষিতের স্বাধীন চিন্তা ই আক্রান্ত এবং আক্রমণের একটা অভিমুখ যাকে বলে হয় কলাচর্চা তার দিকে।  এই পরিস্থিতিতে বিশ্বেন্দুবাবু দেবোত্তম বাবুর মতো ঐতিহাসিক দের গবেষণার লড়াই টা অনেক ক্ষেত্রেই চিন্তার স্বাধীনতা রক্ষার লড়াই, যেখানে তাঁদের নতুন করে সাহায্য করার মতো কোমরের জোর আকাদেমিয়া ও হারিয়েছে , অন্যদিকে decolonisation এর দখল নিয়েছে নানাবিধ সাম্প্রদায়িক শক্তি, দলিত বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে আর এস এস মতাদর্শের প্রভাব অনস্বীকার্য, অন্য অনেক দেশের মুক্তিকামীরা ই ধর্মীয় রাজনীতির নিগড় থেকে বেরোনোর চেষ্টা করলেও সফল হবেন কিনা বলা কঠিন।  এসবের মাঝে তাত্ত্বিক বিতর্ক কখনোই শুধু তাত্ত্বিক থাকছে না । দেবব্রত বাবু আমার বড়বড় কথা বলা আর অধিকার চর্চার অভ্যাস কে বরাবর ক্ষমার চোখে স্নেহের চোখে দেখেছেন , কারণ আমি সুযোগ পেলেই আলোচ্য দ্বিমত থেকেছি। 
    তাঁর বইগুলি পাঠকের কাছে সম্মান পেলে খুব ভালো লাগবে, যদিও দেবোত্তম বাবুর তাতে কিছু যায় আসে না , তাঁর কাজ তিনি চালিয়ে যাবেন।
  • বোধিসত্ত্ব | 2401:4900:6575:922a:1c27:b6d5:ee82:***:*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১১:৩০744440
  • যথারীতি ত্রুটি বানান বাক্যগঠনে থেকে গেল , তবে ঠিক করার আগ্রহ পাচ্ছি না।
  • ar | .***.*** | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৮:৪৭744442
  • "তাঁর বইগুলি পাঠকের কাছে সম্মান পেলে খুব ভালো লাগবে, যদিও দেবোত্তম বাবুর তাতে কিছু যায় আসে না , তাঁর কাজ তিনি চালিয়ে যাবেন।".....

    এলেবেলের বইএর নামগুলো এখানে লিখে দিন।
  • lcm | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ২৩:৩৫744449
  • আরে না! বোধি ! 
    কিন্তু - বোধি, এলেবেলে - এরা সব গেল কোথায়? পুষ্টিকর লেখা, তক্কো, মিনিময় ...    
  • বোধিসত্ত্ব | 2406:b400:b4:3ec5:b0da:d44d:97ac:***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ০৮:৪৭744451
  • এ আর, এলে র দুটো বই এর সঙ্গে আমি পরিচিত। একটা বিদ্যাসাগর সম্পর্কে একটা রামমোহন সম্পর্কে । বই গুলি এম এ ক্লাসের ছাত্র ছাত্রীদের কে বা আগ্রহী.পাঠকদের দুই  বাংলাতে ই সাড়া জাগিয়েছে। প্রকাশনার তথ্য সার্চ করলে পেয়ে যাবেন আমার হাতের কাছে নেই। 
     
    লসাগু, যথেষ্ট হ ইয়াছে , নতুন বিনিময়ের.প্রয়োজন নেই।  :-P  সৈকত চট্টোপাধ্যায়ের উদয়ন বিষয়ে মতামত খানিকটা এক জায়গায় করতে পেরেছি আর সোমনাথ দাশগুপ্ত কে আর তাপস দাশ কে আমায় ছোট পত্রিকার জগতের লেখালিখি সম্পর্কে.শেখানোর কথা আকনলেজ করতে পেরেছি  এটাই আপাতত মরার আগে যথেষ্ট। 
  • dc | 2a02:26f7:d6cc:680d:0:e57:1877:***:*** | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৫:৩৫744457
  • "কিন্ত ওঁর মতো পরিশ্রমী, প্রতিভাবান এবং তথ্যসংগ্রহের বিষয়ে, ত্রুটিমুক্ত পান্ডুলিপির বিষয়ে এমনকি নিজের প্রতিও নির্মম গবেষক খুব বেশি দেখিনি"
     
    এইটা আমারও মনে হয়েছে, যদিও এলেবেলের লেখা একেবারেই আমার মাথার ওপর দিয়ে যায়। একদম শুরু থেকেই উনি গুরুতে যাকিছু লিখেছেন, সেগুলো পড়ে এইটুকু অন্তত বুঝতে পেরেছি যে উনি যথেষ্ট রিগোরাস আর রেফারেন্সড লেখা লেখেন। 
  • ar | .***.*** | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ০৬:৫১744459
  • @বোধিসত্ত্ব,
    ধন্যবাদ! এলেবেলের বিদ্যাসাগর আর রামমোহন সম্পর্কে বইদুটোর কথা এই গুরুতেই পড়েছি।
    তো কথা হল, গুরুতে আপনার লেখা আর পাচ্ছি না কেন?
    যাই হোক, নাগরিক ড্ট নেটের লিংকটার জন্য ধন্যবাদ।
  • r2h | 208.127.***.*** | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ২১:৫৯744471
  • আমতলা গল্পের উদ্ধৃতি দেখে মনে হল

    "‘পূর্বে ও পশ্চিমে গিয়েছিল জলের খোঁজে। সেদিনই প্রথম তারা লোকমুখে শুনেছিল তাদের দুজনের নাম আসলে নদীর নাম। তবু তারা সেদিন জল পায়নি কুয়ো চেঁছে।
    ...
    ...অপরিসীম যন্ত্রণায় একবার উত্তর একবার দক্ষিণে, যে দুই মেরুতে দুই মিটার বরফ জমে আছে, সেই মেরুর চৌম্বক টানে স্থির হয়ে গিয়ে সে তার অমূল্য গর্ভ থেকে জল ছেড়েছিল। যে জলে তার ভবিষ্যতের সন্তান মানুষ হচ্ছিল – যে জল কোনো খরা কোনোকালে শুকাতে পারেনা কদাচ, সেই জল ভেঙে গিয়েছিল। তার চোখের সামনে সে জল ভাঙার জল গড়িয়ে গিয়েছিল মেঝেতে। সে ও তার সন্তান উভয়ে জলভাঙার জলের নাগাল না পেয়ে তৃষ্ণায় কাঠ হয়ে গিয়েছিল। কেবল তৃষ্ণার্ত মেদিনীর যে অংশ তাদের ঘরের মেঝে, যেখানে একদিন ভবিষ্যতের সন্তান হেঁটে বেড়াবে, সেখানে সেই মেঝে, মানুষের ফাউন্ডেশন, কিছু জল বড় দ্রুত শুষে নিয়েছিল। তখনো মানস ও দামোদর দূরের বড় রাস্তায় শুকনো খটখটে পিচ গলা ন্যাশনাল হাইওয়েতে পড়ে ছিল কাঠ হয়ে।

    ঠিক সেই সময়ে চেরাপুঞ্জীতে অঝোরে বৃষ্টি হচ্ছিল। সারা ভারতবর্ষে তার মুষ্টিমেয় জলের ট্যাংকে অবিশ্রান্ত জল দিচ্ছিল। মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের ভালো থাকার সবুজ লনে তির তির করে জল বইছিল।
    ’ 

    শেষ প্যারাগ্রাফ খুব ব্লান্ট লাগলো। 
    চোখে আঙুল দিয়ে দেখানো। এমনিতে সে কিছু না, আমার পড়াশুনো নেই, অনেক লেখাজোকার মধ্যে একটা গল্পের কয়েক লাইন প্রতিনিধিত্বমূলক না। তবে উল্লেখযোগ্য হিসেবে এই টুকরোটা এসেছে বলে আরও মনে হল। এতে সমস্যার কিছু নেই, নিজ নিজ দর্শন ও লক্ষ্য, কে কেমনভাবে ক্রাফ্ট ব্যবহার করবেন সেসব জিনিস আছে। চোখে পড়লো আরকি।
    সেই হিসেবে দেখতে গেলে রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরিও ব্লান্ট, কিন্তু কালজয়ী ও সত্য।
  • বড় অল্প হইছে  | 165.225.***.*** | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ০০:১৪744472
  • একটা ছোটগল্প সংকলন আর একটা উপন্যাস ব্যতিরেকে নেটে কিছুই পাই না! বড় তেষ্টা 
  • পাপাঙ্গুল | 150.242.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ২২:১৬744474
  • কুয়োতলা সিরিজের গল্পগুলো ভুলে ভুলে গেছিলাম। বই এক্ষুনি হাতের কাছে নেই বলে নেট থেকে দুখানা পড়লাম।সিরিজটা আসানসোলের মানুষদের জলকষ্ট নিয়ে লেখা। আমবাগানে জলের দেশ থেকে আসা শরণার্থীদের বাস যারা এর আগে জলের অভাব কোনোদিন দেখেনি। এটা ঠিক মুষ্টিমেয় কিছু লোক দেশের সম্পদ দখল করে বসে আছে সেরকম না ,উঘো মনে হয় বলতে চেয়েছেন মানুষ শুকনো জমি থেকে সবুজতর প্রান্তরের দিকে পরিযায়ী হয় কিন্তু এখানে শরণার্থীদের ওপর জোর করে উল্টোটা চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। গল্পগুলোর শুরুতে এরকম নোট আছে - 
     
    [এ কাহিনী যে দেশের সে দেশে বহুজনের বাস। সে দেশে গঙ্গা বয়ে যায়। বহুজন মনে করে এ নদী পবিত্র। এর জলস্পর্শে পাপ দূর হয়। তৃষ্ণা মেটে। সংকল্প সফল হয়। আরো নদী আছে এ দেশে। কুয়ো আছে। পুকুর, খাল-বিল, নদ ও তিন সমুদ্রও আছে। তবু এ কাহিনী যেখানের, সেখানে জলাভাব। এ. কোনো মরুভূমির গল্প নয়। পূর্বভারতের যে লোকালয়ের এ গল্প, সেখানে বাস্তবিক কোনো মরভূমি নেই। বরং এর মাটির তলায় কয়লা, অদূরে লোহা ও তামা কাছাকাছি অভ্র, আরো নীচে আছে বিপুল জলের খনি যা এখন বিগ্রহের মতো শান্ত। ওপরে এঁকেবেঁকে বয়ে চলেছে জাগ্রত দামোদর, একদা দুঃখের ছিল। এখন সুখ-দুঃখের ব্যাপার না, এখন এ নদ আদৌ আর নদী নয়, এর জল শুকিয়ে আসছে। এরকম শুকিয়ে আসার মুখে যে কাহিনী হয় তার অংশবিশেষ বহুস্থানের একস্থান আমবাগানের গল্প শুরু হল।]
     
    আর শেষের পুরো প্যারাটা -
    ঠিক সে সময় চেরাপুঞ্জীতে অঝোরে বৃষ্টি হচ্ছিল। সারা ভারতবর্ষে তার মুষ্টিমেয় জলের ট্যাঙ্কে অবিশ্রান্ত জল দিচ্ছিল। মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের ভালো থাকার সবুজলনে তিরতির করে জল বইছিল। গঙ্গা-যমুনা-ব্রহ্মপুত্রে জল বয়ে যাচ্ছিল ঢের। আন্দামান-নিকোবরে মৌসুমী মেঘ জমে উঠছিল। সমুদ্রে জল ছিল নীল। লবণাক্ত হচ্ছিল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন