এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌপর্ণ অধিকারী | 131.24.***.*** | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:১৯365834
  • ২০০৯ সালের মার্চ মাসে আমার বাবা অ্যাপোলো গ্লেনইগলস হাসপাতালের এমার্জেন্সিতে ভর্তি হন আপার অ্যাবডোমেনে ব্যথা নিয়ে... ট্রোপোনিন টি টেস্টের রিপোর্ট নেগেটিভ থাকা সত্ত্বেও হার্ট অ্যাটাক সন্দেহে আইসিসিইউতে রেখে ইল্যাক্সিম 40 র মত মহার্ঘ ওষুধ (তৎকালীন দাম প্রায় ৩০০০০ টাকা, এই মুহূর্তে দাম ৩৭০০০ টাকার কাছাকাছি) ইনজেক্ট করা হয়... ডাক্তার ছিলেন শুভ্র ব্যানার্জি...

    হার্ট অ্যাটাক "কনফার্ম" করার জন্য নাকি অ্যাঞ্জিওগ্রাম পর্যন্ত করা হয়...

    পরবর্তীতে বোঝা যায় কেস হার্ট অ্যাটাক নয়... সমস্ত ধরণের পরীক্ষা করানো হলেও অত্যন্ত সাধারণ আল্ট্রাসোনোগ্রাফি করানো হয়নি... এহেন অবস্থায়, ডাক্তার উদ্যত হন পেশেন্টকে বাড়ি ছেড়ে দিতে... অথচ, তার ব্যথা তখনো কমেনি...

    [আপডেটঃ ভুলে গেছিলাম ডাঃ শ্যামাশিস ব্যানার্জির নাম... আল্ট্রাসোনোগ্রাফ করতে অস্বীকার করেছিলেন... সরাসরি... পেশেন্ট তখনোও অসুস্থ...]

    পরিবারের চাপাচাপিতে অত্যন্ত ক্যাজুয়ালি রাজি হন আল্ট্রাসোনোগ্রাফি করতে... এবং ইউএসজি তে ধরা পড়ে গলব্লাডার স্টোন...

    অ্যান্টিকোয়াগুল্যান্ট রক্তে থাকার জন্য অপেক্ষা করতে বলা হয় অপারেশনের... প্রায় ১৫দিন অপেক্ষা করার পর রুগীর জন্ডিস শুরু হয়... হঠাৎ এবং অবস্ট্রাকটিভ জন্ডিসের সমস্ত লক্ষণ সমেত... রেডিওলজির রাখি গগৈ রেডিওলজি রিপোর্ট দেখে পিত্তনালীতে পাথরের বাধা ধরতে পারেননি নাকি "ক্লান্তি"র জেরে... ডঃ মহেশ গোয়েঙ্কার সহায়তায় ব্যাপারটা ধরা হয়... পিত্তনালীর পাথরের বাধা বের করেন ডঃ গোয়েঙ্কা...

    অপারেশন হয় যথা সময়ে... ইল্যাক্সিম ৪০ দেবার ৯-১০ দিনের মাথায়... করেছিলেন ডঃ দেবাশিস রায়... ল্যাপারোস্কোপি করার কথা বলে অপারেশন থিয়েটারে ঢুকিয়ে ওপেন করে অপারেশন করা হয় রুগীর পরিবারকে সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখে...

    ভোগান্তির দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয়... অপারেশনের নির্দিষ্ট সময় পরে রুগীকে বাড়িতে ছাড়া হয়... হেঁচকির সিম্পটম সহ... "ও ঠিক হয়ে যাবে বলে"... প্রায় ছ'দিনের মাথায় চূড়ান্ত রক্তবমি, হেঁচকি এবং ব্যথা সহ আবার হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়... ধরা পড়ে ইন্টারনাল হেমারেজ... অ্যান্টিকোয়াগুল্যান্ট দেবার পর সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেবার প্রয়োজনই বোধ করেননি সার্জেন... ভেন্ট তৈরী করে ব্যাগ লাগিয়ে রক্ত বের করা হয়...

    প্রায় দেড় মাস পরে, সামান্য গলব্লাডার স্টোনের অপারেশনে সাড়ে তিন লাখ টাকার কাছাকাছি খরচা করে আমরা পাই অর্ধমৃত, মানসিকভাবে বিপর্যস্ত, অর্থনৈতিকভাবে চ্যালেঞ্জড, শারীরিকভাবে প্রায় সম্পূর্ণ অক্ষম ব্যক্তিকে... যে ক্ষতি আজ পর্যন্ত পুষিয়ে ওঠা যায়নি...

    ইনশিওরেন্স কোম্পানি স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন তোলে চিকিৎসাপদ্ধতি নিয়ে (ন্যাশনাল ইনশিওরেন্স)...

    অ্যাপোলো হাসপাতালের এরকম ঘটনা আরো কয়েকশো... মুখ খুললে হাসপাতালটা উঠে যাবে...
  • sch | 52.***.*** | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১২:৩০365835
  • ছোট করে সামারি করি আমার চেনা খুব কম মানুষই আপোলো থেকে সুস্থ অবস্থায় বেরিয়ে এসেছেন।

    আমার এক কলিগের মা কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ওখানে ভর্তি হন। যে দিন সকালে ওনার পেটের অপারেশান হোয়ার কথা সে দিন সকালে গিয়ে জানা যায় ওনার আগের দিন রাতে হঠাৎ হার্টের গোলমাল শুরু হয় এবং সে জন্য ইমার্জেন্সী বেসিসে পেস মেকার বসান হয়েছে। আকাশ থেকে পড়ে যখন জিজ্ঞেস করা হয় এটা জানানো হয়নি কেন ? বলাহয় সময় ছিল না। একজনের পেসেন্টের অপারেশান হচ্ছে অথচ বাড়ির লোক জানে না, যেখানে হসপিটালের একটা ফুল admin উইং আছে এটা কি বিশ্বাসযোগ্য? ওনাকে বণ্ড দিয়ে বের করে আনা হয় - পরীক্ষা করে জানা যায় হার্টের কোনো গোলমাল ছিল না।
  • dc | 132.174.***.*** | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ১৩:০৪365836
  • আমার শ্মশুরমশাই কয়েকবার বিভিন্ন কারনে কলকাতা অ্যাপোলোতে চিকিৎসা করিয়েছেন, প্রতিবারই মোটামুটি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। চিকিৎসা চলার সময়ে চেন্নাই, ব্যাঙ্গালোর, আর ভারতের বাইরে থেকে নানান সময়ে ফোন করা হয়েছে, অ্যাডমিন বা ডাক্তাররা ফোনে ধৈর্য সহকারে নানান প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। এরকম একবার অ্যাডমিট হওয়ার সময়ে আমি কলকাতায় ছিলাম, তখন একজন ম্যানেজারের থেকে ভালো ব্যবহার পেয়েছি। আমার মা একবার একজন ডাক্তারকে দেখাতে গেছিল, তিনি ভালোভাবে কথা বলেননি তাই আমি সেই ম্যানেজারকে ফোন আর ইমেল করেছিলাম, উনি দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন, কিন্তু তার পর আর কিছু হয়নি। আগের মাসে আমার শাশুড়ির জটিল অপারেশন হয়েছিল, তখন আমার স্ত্রী আর শালাবাবু কলকাতায় গেছিল, ওদের সাথে হাসপাতালের ম্যানেজমেন্ট খুব ভালো ব্যবহার করেছে, দিনে রাতে নানান সময়ে অনেক কিছুর ব্যবস্থা করে দিয়েছে (এছাড়াও ডাক্তারবাবুর সাথে আমি চেন্নাই থেকে কথা বলেছি, আমার স্ত্রীর বড়দি উদ্ভট সব সময়ে ফোন করেছে, সবার সাথেই ভালো ভাবে কথা বলেছেন আর প্রগনোসিস এর অনেক ডিটেল আলোচনা করেছেন)। অপারেশানের সময়ে ডাক্তার নিজে অংকোলজির আরেক ডাক্তারবাবুকে ডেকে এনেছেন, পরে আমার ছোট শালার সাথে মেডিকেল বোর্ড নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছে।

    ডিঃ এটা আমার ব্যক্তিগত এক্সপি মাত্র, আমি বা আমার আত্মীয়দের মধ্যে কেউ অ্যাপোলোর সাথে কোনভাবে জড়িত নই।
  • mila | 22.5.***.*** | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২১:২৬365837
  • অ্যাপোলো নিয়ে আমার ভালো খারাপ দুই অভিজ্ঞতা আছে, এক এক করে বলি
  • mila | 22.5.***.*** | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২১:৩৩365838
  • মায়ের গল্ ব্লাডার স্টোন অপারেশন, রিপোর্ট দেখে ধীমান রায় বললেন যে ক্রিটিকাল অবস্থা, এক্ষুনি ভর্তি করুন, সেই সময়ে উনি খুব কষ্ট পাচ্ছিলেন, তাই পরেরদিন ভোরেই ভর্তি করলাম, তারপরে দুদিন বিনা চিকিৎসায় রাখা হলো, কখনো মহেশ গোয়েঙ্কার সময় নেই বলে, কখনো অপারেশন থিয়েটার খালি নেই বলে
    চারদিনের মাথায় অপারেশন হলো, ছোট্ট অপারেশন, পরের দিনেই পেশেন্ট বলে বাড়ি যাবো, কিন্তু ডাক্তার বলেন দুদিন দেখবো, ডাক্তার বেশি কথা বলেননা, অ্যাসিস্ট্যান্ট বলেন আপনার তো ক্যাশলেস কর্পোরেট ইন্সুরেন্স, একদম সরিয়ে নিয়ে যান, টাকা তো লাগছেনা
    ৮ দিনএর মাথায় মা অধৈর্য , বললো আমার কোনো সমস্যা নেই খালি দিনে একবার ডাক্তার দেখে বলে যে হাঁটাহাঁটি করুন, আমি বাড়ি গিয়ে হাটবো, এদিকে সেদিন শুক্রবার, সকাল থেকে ডাক্তার কিছুতেই সময় দিচ্ছেননা, কাউন্টার থেকে বললো সোমবার নিয়ে যাবেন (আপনার তো কর্পোরেট ইত্যাদি), শেষে আমি বললাম বন্ড সই করে নিয়ে যাবো তাহলে, ডাক্তার যদি না আসেন, তখন ম্যাজিক এর মতো ডাক্তার চলে এলেন
  • mila | 22.5.***.*** | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২১:৪৩365839
  • আমার শ্বশুর সিভিয়ার সি ও পি ডি আক্রান্ত, আজ প্রায় ১০ বছর, এপোলোর অশোক দাশগুপ্তর চিকিৎসায় প্রথম ৪ বছর স্টেবল ছিলেন, কিন্তু হলে হবে কি, ভদ্রলোকের ব্যবহার :( কোনো অসুবিধের কথা বললেই বলবেন যে আপনাকে বাঁচিয়ে রেখেছি আপনার ভাগ্য জানবেন
    উনি চেন স্মোকার ছিলেন, নিজের দোষে অসুস্থ, সব মানলেও রোগী কে বারবার এইরকম বলার ফলে উনি কিছুতেই যেতে চাইতেননা দেখাতে, খুব অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রায় জোর করে নিয়ে যাওয়া হতো|
    এইরকম অবস্থায়, একবার নিয়ে যাওয়া হয়েছিল আনুয়াল চেকআপএ (যেটা আমি এখন বেশ বড়ো ভুল বলে মনে করি), সবরকম টেস্ট করে বলা হলো ওনার গল্ ব্লাডার স্টোন আছে (কোনো উপসর্গ ছিলোনা), এক সপ্তাহের মধ্যে অপারেশন করে ফেলতে হবে, এদিকে সি ও পি ডি পেসেন্ট কে এনেস্থেসিয়া দেওয়ার সমস্যা আছে, তাই পেসেন্ট এর সামনেই বার বার বলা হতে লাগলো যে জ্ঞান নাও ফিরতে পারে, কিন্তু আপনাদের তো কর্পোরেট মেডিক্লাইম, চিন্তা করবেননা
    এছাড়াও সুগার, প্রেসার সব ওষুধ বদলে দেওয়া হলো এই চেকআপ এর পরে, পরে জেনেছি সেই সব ওষুধ ওনার এক্সিস্টিং কন্ডিশন এর জন্যে একেবারেই ভুল ছিল
    আই এল এস এ সেকেন্ড ওপিনিয়ন নেওয়া হলো, তারাও এক কথা বললো, একটা আপাত সুস্থ মানুষ কে এক সপ্তাহে এমন অবস্থা করে দিলো যে কলকাতা ছাড়ার সময় উনি আমায় বললেন আর হয়তো তোমার সাথে দেখা হবেনা
    এই পেশেন্ট কে তারপর ভেল্লোর নিয়ে যাওয়া হয়, গলস্টোন অপারেশন না করেই তারপরে এখনো ৬ বছর স্টেবল আছেন, সি ও পি ডি এর জন্যে ধীমান গাঙ্গুলী কে দেখান, সি ও পি ডি সারবেন কোনোদিন, কিন্তু সেদিন যদি ভয় পেয়ে অপারেশন তা করিয়ে ফেলতাম কি যে হতো ভেবে এখনো শিউরে উঠি
  • mila | 22.5.***.*** | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ২১:৪৬365840
  • এবার ভালো অভিজ্ঞতা, আমার ক্লাস ৮ থেকে বা পায়ের ঠিক হাঁটুর উপরে মাঝে মাঝে ফুলে যায়, চলতে ফিরতে কষ্ট, কলকাতায় নাম করা প্রায় সব ডাক্তার দেখিয়েছি, কেউ বলেন অজান্তে চোট, কেউ বলেন মনের ভুল
    অ্যাপোলো তে শ্যামাশিস ব্যানার্জী কে দেখানোর পর (এবং অনেক টেস্ট করানোর পর), সমস্যা টা চিহ্নিত হয়, শেষ ৫ বছর এই উপসর্গ মুক্ত, তার আগে ১০ বছর নানারকম চিকিৎসা করে (রিউমাটয়েড আর্থারাইটিস এর পেনিসিলিন চিকিৎসা সহ) সেই সমস্যা ২-৩ মাস পর পর ফিরে আসতো
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন