এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গুহ্যদেশে অবস্থানকারী বহিঃপ্রবিষ্ট বস্তু সম্পর্কিত একটি সর্বাঙ্গীন পর্যালোচনা

    সুকি
    অন্যান্য | ০১ ডিসেম্বর ২০১২ | ৫৮৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সুকি | 212.16.***.*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১২ ১৫:৪৯583361
  • গুহ্যদেশে অবস্থানকারী বহিঃপ্রবিষ্ট বস্তুর নজির সম্পর্কিত একটি সর্বাঙ্গীন পর্যালোচনা

    ১৯৮৬ সালে ‘সার্জারি’ নামক জার্নালে [ভ্যলুম ১০০, নং ৩, সেপ্টেম্বর ১৯৮৬, পাতা ৫১২-১৯] ডেভিড বুশ ও জেমস স্টার্টলিং প্রায় এক যুগান্তকারী রিপোর্ট পেশ করেন, যাকে বলে একেবারে প্রবল গবেষণামূলক প্রবন্ধ। তার মূল ইংরাজী নাম হল "রেক্টাল ফরেন বডিস্‌ - কেস রিপোর্ট অ্যাণ্ড এ কম্প্রিহেনশিভ রিভিউ অব দি ওয়ার্ল্ড'স লিটারেচর"। যদি কোন বাংলা সাময়ীক পত্র বা সংবাদপত্রের জন্য আমাকে এই রিপোর্ট সম্পর্কে লিখতে বলা হয়, তাহলে অতি অবশ্যই আমাকে এক যথোপযুক্ত বঙ্গানুবাদ করতে হবে, নিদেনপক্ষে ভাবানুবাদ। সাধারণের বোধগম্য এক ক্যাচ লাইন থাকবে যা হালকা রসালো হয়, চট করে চোখে পড়ে যায় আবার গভীর তত্ত্বকথাও লুকানো থাকে। বাঙ্গালীর এই টেকনিক অজানা নয় – ইন্টারনেটের সাহায্য ছাড়াই রামকৃষ্ণদেব এই পদ্ধতিতে জ্ঞান বিতরণ করেছেন এবং শ্রীম আপন মনের মাধুরী মিশিয়ে রামকৃষ্ণ কথামৃত ফেঁদে দুচার পয়সা কামিয়েছেন। তবে আখেরে লাভ হয়েছে আমাদের – সংসারে থেকেও সন্ন্যাসী আমরা অনেকেই কথামৃতর লক্ষণ মিলিয়ে, শুধু কামিনী বিষয়ক ব্যাপারগুলোয় আমরা ধ্বন্দে থাকি – মনে রাখতে হবে ‘গে’ আন্দোলনের বা মানুষ যে সমকামী হতে পারে সেই উপলব্ধি আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তখনো ঢোকে নি। ঋতুপর্ণ তখনো সিনেমা বানানো শুরু করে নি। রোমের পতন আর মধ্যযুগের সময়টায় আরো অনেক কিছুর মত সমকামী বিষয়েও ইতিহাস নীরব।

    আমি যে ধান ভানতে শিবের গীত গাইছি না তা উপরের ইংরাজী বাক্যটার অনুবাদে করলেই ধরা পড়বে। বিশ্বাস করুন রামকৃষ্ণ ব্যাপারটাও আমি আনতে চাই নি কোনভাবেই, একেবারে কাকতলীয় যাকে বলে। ইংরাজী থেকে বাংলা অনুবাদের জন্য হাতের কাছে অভিধানটা নাকি ইং ২০০১ সালে আনন্দ পুরষ্কার প্রাপ্ত এবং রামকৃষ্ণ পুস্তকালয় থেকে প্রকাশিত। যাই হোক, মোটামুটি চার্মিং একটা বঙ্গানুবাদ হতে পারে,

    “গুহ্যদেশে অবস্থানকারী বহিঃপ্রবিষ্ট বস্তুর নজির সম্পর্কিত একটি সর্বাঙ্গীন পর্যালোচনা”।

    তো ওই প্রতিবেদনে আরো অনেককিছুর সাথে যে বস্তুগুলি উল্লিখিত হয়েছে তার উদাহরণ হলঃ
    সাতটা বৈদ্যুতিক বাল্ব, একটি ছুরি ধার করার দণ্ড, দুটো ফ্ল্যাশ লাইট, একটা তারের স্প্রীং, একটা ছোট তেলে ক্যান, এগারো রকমের বিভিন্ন ফলমূল, শাক সব্জী, স্বর্ণকারকের করাত, একটা টিনের পেয়ালা, বিয়ার গ্লাস। এবং এক রুগী নাকি একাই তার গুহ্যদেশে সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছিল চশমা, স্যুটকেশের চাবি, তামাকের পাউচ প্যাক এবং একটা পত্রিকা (লিটিল ম্যাগ নাকি পূজা সংখ্যা সেটা লেখা নেই)।

    এবার ঘটনা হচ্ছে আমি ডাক্তার নই – প্রত্যেক ডাক্তারের জীবনেই নাকি কিছু ইন্টারেষ্টিং কেস্‌ আসে, তাই হয়ত তাঁরা কম অবাক হবেন। কিন্তু আমি আদপে ইঞ্জিনিয়ার, তায় আবার ধাতু নিয়ে কারবার। কোন বস্তুর ২০% এর বেশী সংকোচন বা প্রসারণ হলেই কেমন যেন পাগল পাগল লাগে। মনের মধ্যে অস্বস্তি বিজবিজ করে ওঠে – এই গেল গেল একটা রব ব্রেনে খেলা করতে থাকে। তো সেই ক্ষেত্রে এই রিপোর্ট আমার কাছে প্রবল বিষ্ময়ের বললে কম বলা হবে। আমাদের মেশিন ফিটিং-য়ে ১ মিলিমিটার গ্যাপ থাকলেই আমরা গ্রীজ বা ল্যুব্রিকেশন লাগাতে পরামর্শ দিই সেফ সাইডে থাকার জন্য!

    এখন প্রশ্ন হচ্ছে বস্তুগুলি ওখানে কেন গেল এবং কি করে গেল। আমার মন কুরুচিপূর্ণ হবার জন্য এবং সানি লিওন ভারতে সিনেমা করতে আসার পর অতিরিক্ত গুগুল ব্যাবহারের জন্য, গুহ্যদেশের কেবল একটা প্রয়োগই আমি ভাবতে পারি। ইনফ্যাক্ট আজকাল সকালে টয়লেটে বসে মাঝে মাঝে নিজেই অবাক হয়ে যাই এটা ভাবতে ভাবতে যে গুহ্যদেশ দিয়ে তা হলে এই কাজটাও হয়! তো সেই মাপের উদার মন নিয়ে আমি উল্লিখিত রিপোর্টটি হাতে পেয়ে অনেক দিন পর বাংলা চটি সিরিজ পড়ব বলে উৎফুল্ল হয়ে পড়ি। কিন্তু সে গুড়ে দেখলাম বালি পড়তে গিয়ে। কেন মালগুলি ওইখানে সেঁধুলো সেই প্রসঙ্গে একটা ইঙ্গীত রিপোর্টে দেওয়া আছে। ডাক্তারের কাছে কিছু রোগী নাকি স্বীকার করেছে গুহ্যদেশে জিনিসগুলি তারা নিজেরাই রেখেছে যাতে সেগুলি সুরক্ষিত ভাবে গচ্ছিত থাকে! আগে উল্লিখিত জিনিসগুলিত মধ্যে কোন গুলি সুরক্ষার জন্য লুকিয়ে রাখার কথা ভাবা যায়? লাইট বাল্ব (যদি না সেটা এডিসনের প্রথম ব্যবহৃত বাল্ব হয়), বিয়ারের গ্লাস (এলটন জন ব্যবহার করলে অবশ্য অন্য কথা!), নাকি ফ্ল্যাশ লাইট (জেল থেকে পালাবার প্ল্যান করছে এমন কয়েদীর কাছে প্রত্যাশিত)? তবে মানুষের শরীরকে যে সিন্দুক রূপে ব্যবহার করা যায় তা বাঙালী কবি অনেকদিন আগেই জানতেন,

    “মানুষের শরীরই অলৌকিক সিন্দুক। এখানেও রেখে দাও আশ্বস্ত করতলে সমস্ত আম্রপালি – বীজ” [বীজ-মাহাত্মঃ রুদ্র কিংশুক]

    ডাক্তারগুলির বাংলা কবিতা পড়া থাকলে তাঁরা আর এত আশ্চর্য হতেন না!

    তবে গচ্ছিত রাখার একটা সুন্দর উদাহরণও রয়েছে – এক ৩৮ বছর বয়স্ক বিবাহিত আইনজীবিকে নাকি এক বোতল পারফিউম উপহার দেওয়া হয়েছিল গুহ্যদেশে ঢুকিয়ে! রিপোর্টে এটা বলা নেই যে উপহারটা কে দিয়েছিল? নিজের বউ হলে ডাবল এফেক্ট – বউ দামী পারফিউম কেনার সময় ওই আইনজীবির ‘ফিলোসফিক্যাল’ পিছন ফেটেছিল প্রথমে, তার পরে সত্যিকার ‘ফিজিক্যাল’ পিছন ফেটেছিল উপহার হ্যাণ্ড ওভারের সময়। তবে পজেটিভ দিকটাও ভাবুন – কতটা ভালোবাসলে এটা করা যায়! এই ভেবেই বাঙ্গালী কবি সেই কবে লিখে রেখে গিয়েছিলেন,

    “পোঁদ ফাটে তবু মুখ ফোটে না!”

    তাবলে ভাববেন না যেন এগুলি কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা বা ১০-১৫টা কেস নিয়ে ওনারা রিপোর্ট ফেঁদেছেন। রীতিমত ২০০ টি রুগীর কেস হিষ্ট্রি ঘেঁটে ৭০০ বহিঃপ্রবিষ্ট বস্তুর লিষ্টি বানিয়েছেন। বুশ ও স্টার্টলিং একের পর এক লাইব্রেরী ঘুরেছেন গুহ্যদেশের অতলান্তিক গভীরতার প্রকৃত রহস্য উদঘাটনের জন্য। তথ্য ঘেঁটে জানা গেছে লাইট বাল্ব ঢোকানো হয়েছিল ৫২ বছর বয়সী এক দাদুর গুহ্যদেশে তার কিছু প্রমত্ত ‘বন্ধু’দের দ্বারা। অনুরূপ ভাবে চশমা, তামাকের পাউচ ও স্যুটকেশের চাবিও নাকি ৩৮ বছর বয়স্কের পিছনে সেঁধানো হয়েছিল তার এক ‘বন্ধু’র দ্বারা।

    তাহলে দেখা যাচ্ছে ‘বন্ধু’রাই পিছনে ঢোকানোর সাথে অনেকক্ষেত্রে জড়িত – ইহা কোন অত্যাশ্চর্য্য তথ্য অন্তত বাঙ্গালীদের কাছে হবার কথা নয়। আমাদের গুরুজনেরা সেই কবে থেকে পই পই করে বলে গেছেন পার্টনারশিপে কোনদিন বিয়ে আর ব্যবসা না করতে। আজকালকার মাল্টিন্যাশানাল ও জেট যুগে বেশীর ভাগ সময়েই পিছন মারা যায় বন্ধুদের দ্বারাই। আর্ট – কালচার লাইনও এর ব্যতিক্রম নয়।

    ১৯৩৪ সালে নিউয়র্কের এক ব্যক্তি নাকি নিজের গুহ্যদেশে নিজেই দুইখানি আপেল প্রবেশ করিয়েছিলেন। আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে যে এর পিছনে তো কোন বন্ধুর হাত নেই! কিন্তু ব্যাপার আরো খতিয়ে দেখলে প্রকাশিত হবে যে ‘বন্ধু’দের হাত এখানে পরোক্ষভাবে আছে। প্রথমবার নাকি ওই ভদ্রলোকের পিছনে জোর করে ঢোকানো হয়েছিল একটি শসা কতিপয় ‘বন্ধু’ দ্বারা। তা এখান থেকে যদি একস্ট্রাপোলেট করা হয় ব্যাপারটা, তাহলে দাঁড়াচ্ছে প্রথমবারের ঘটনা থেকে গভীর আনন্দলাভ করে দ্বিতীয়বার ওই ভদ্রলোক নিজেই স্বতপ্রবৃত্ত হয়ে আপেল ব্যবহার করেছিলেন! কেবল জ্যামিতিক একটু বিচ্যুতি যা – দণ্ডাকৃতি থেকে গোলাকার!
    আবার বলতে হয়, আপেলের এহেন ব্যবহার যে হতে পারে, তা বাঙ্গালী কবি মনঃশ্চক্ষে দেখে গেছেন,

    “আস্ত আপেল ও প্লেট শুদ্ধ
    অসংলগ্ন হয়ে থাকব আমি
    অনুসন্ধানের মধ্যে যথার্থ ঠিকানা খুঁজে
    নেমে যাব কোনদিন প্রকৃত বিকেলে”। [আমার খোঁজে – সুশীল ভৌমিক]

    উল্লেখ্য যে নেমে যাবার কোন টাইম গ্যারাণ্টি কবি দেন নি। তাই যেমনটা কবি লিখেছিলেন, ওই ভদ্রলোক অসংলগ্ন হয়েই পড়েছিলেন আপেল নিয়ে কারণ বিকেল বা সকাল কোনসময়েই তা নেমে যায় নি যেমনটা তিনি ভেবেছিলেন। তাই বলা হয় যে, ওয়েনেভার ইন ডাউবট, জাষ্ট আস্ক।

    এক ব্যক্তিকে তার ‘বন্ধু’ পরামর্শ দিয়েছিল 'হেমোর্হোয়েডস' নামক রোগ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে লেবুর রস ও এক ধরণের কোল্ড ক্রীম ব্যবহার করতে। তবে সেই ক্ষেত্রে ভদ্রলোক যে লেবুর রসের আর কোল্ড ক্রীমের ছোট জারগুলোকেই নিজের গুহ্যদেশে ঠুসে দেবেন, তা আর তাঁর বন্ধু কি করে বুঝবেন! এই ক্ষেত্রে তাই ‘বন্ধু’কে বেনিফিট অব ডাউট।

    রিপোর্টে আবার কিছু বর্ননাও রয়েছে যে কিভাবে বস্তুগুলিকে বার করা হয় গুহ্যদেশ থেকে ডাক্তারদের দ্বারা। যেমন লাইট বাল্বটিকে নাকি বার করতে ব্যবহার করা হয়েছিল খাঁজকাটা ঝাঁটার হাতল ও দুটো বড় রান্নার চামচ। জল খাবার গ্লাস বার করতে আবার প্লাষ্টার অব প্যারিসের সাহায্য নেওয়া হয়েছিল। দড়ি সমেত প্লাষ্টার অব প্যারিস গুহ্যদেশে এন্ট্রি মেরেছিল – দড়ির একপ্রান্ত ঝোলা। প্লাষ্টার সেট হলে টেনে বের কর – ব্যাস, সিম্পিল!
    অবশ্যই বুশ ও স্টার্টলিং-য়ের লিষ্টিতে যৌনক্রিয়ার ব্যবহৃত খেলনা ও যন্ত্রসমূহ রয়েছে। কিন্তু উহা স্বাভাবিক – তাই আলোচনা সীমাবদ্ধ রাখলাম ‘আপাত’ অস্বাভাবিক বহিঃপ্রবিষ্ট বস্তুর ভিতরেই। তেমন আরো কিছু উদাহরণ – ঝাঁটার হাতল, চামচ ও খুন্তী, পেন, স্ক্রু ড্রাইভার, টুথব্রাশ, বেলুন, বেবি পাওডার ক্যান, বাতির বাক্স, সাবান, ছাতার ডাঁটি, বেসবল, ক্যাম্বিস বল ইত্যাদি।

    ক্যাম্বিস বল নিয়ে আমার বেশি টেনশন নেই কারন কবি আগেই এই বিষয়ে হালকা ইঙ্গীত দিয়ে গেছেনঃ

    “চক্রতীর্থ এবং স্বর্গদ্বারের মধ্যবর্তী নির্জন বেলাভূমিতে
    প্রায়ান্ধকার সমুদ্রের প্রেক্ষাপট
    হাঁটু পর্যন্ত গোটানো ট্রাউজার প্রিহিত ভদ্রলোক
    দীর্ঘহাতে উল্লম্বভাবে ছুঁড়ে দিচ্ছেন একটা ক্যাম্বিস বল
    যা কি অবধারিত মাধ্যাকর্ষণে ফিরে আসছে বারংবার”। [সেই লোকটা – হিমাদ্রীশেখর দত্ত]

    তো বেসিক্যালি মনে হচ্ছে মাধ্যাকর্ষণই মূল কারণ। তবে গুহ্যদেশের ফ্রিকশন ফোর্স শুধু মাধ্যাকর্ষণ অতিক্রম করতে পারবে বলে মনে হয় না – হালকা পুশও লাগবে!

    যেমনটা ভাবে গিয়েছিল ১৯৮৬ সালে এই রিপোর্ট বেরুবার সাথে সাথে হৈ চৈ পড়ে গেল। অনেকেই গুহ্যদেশ তদন্তে নেমে পড়ল ও লিষ্টি বানাতে লাগল। পাবলিকও যথারীতি অনুসন্ধিৎসু হয়ে পড়ল – যারা ভাবতে পারত না যে উপরিউক্ত বস্তুগুলি অত অল্প পরিসর দিয়ে প্রবেশ করতে পারে তারা রিপোর্ট মিথ্যা প্রমান করার জন্য নিজেরা ট্রাই নিলো। ফলে রুগী বেশী পেতে লাগল ডাক্তারেরা। যারা বেশী ক্রিয়েটিভ তারা ভাবতে লাগল ওই লিষ্টির বাইরে আর কি কি জিনিস ট্রাই করা যেতে পারে! যথারীতি ভারতেও কিছু সময় বাদ ঢেউ আছড়ে পড়ল – ১৯৯৬ সালে দি ইণ্ডিয়ান জার্নাল অব গ্যাষ্ট্রোএন্টেরোলজি প্রকাশ করল যে এক রুগীর গুহ্যদেশে নাকি হুইস্কির বোতল পাওয়া গেছে। ইহা শোনা ইস্তক আমি সেই ব্যক্তিটির তল্লাশে আছি এটা জানার জন্য যে ভারতীয় গুহ্যদেশ নিয়ে ও হুইস্কি বোতল ট্রাই করার সাহস পেল কোথা থেকে? ওর কি বিল্পবী বংশ?
  • Sibu | 86.79.***.*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১২ ১৬:০৭583370
  • বেশ বেশ। তবে পোবোন্ধো এট্টুস আউট অফ ডেট হয়ে গেছে। বাঙালীর সামূহিক গুহ্যদেশে নীলসাদা কাপড় আর হাওয়াই চটির কথা লেখা হয় নি।
  • kiki | 69.93.***.*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১২ ১৯:২৭583371
  • হিঁইইইইইইইইইইইইইইইইইক!!!!!!!!!!!!!!
  • সিদ্ধার্থ | 141.104.***.*** | ০১ ডিসেম্বর ২০১২ ২২:৪২583372
  • এই সুকির লেখাপত্তর একসাথে করে যদি কোনো বই হয়, আমি একশো কপি কিনে বিনামুল্যে বন্ধুবান্ধবকে পড়াব। .

    এই ভদ্রলোক একটা পাতি চেয়ারের বর্ণণা দিতে গেলেও দুপাতা ধরে লিখতে পারেন, এবং সেই দুপাতা এক নিঃশ্বাসে চোখের পলক না ফেলে পড়ে যেতে হয়
  • শিবাংশু | 127.197.***.*** | ০২ ডিসেম্বর ২০১২ ১৩:৪৪583373
  • জওয়াব নইখে...!!!

    শিবুর সংযোজনটিও....
  • গান্ধী | 69.93.***.*** | ০২ ডিসেম্বর ২০১২ ১৪:০৮583374
  • চাপ তো !!!
  • Lama | 127.194.***.*** | ০২ ডিসেম্বর ২০১২ ১৮:৩৫583375
  • শিবুদা, খ্যাঁক খ্যাঁক ঘোঁয়াক ঘোঁয়াক খি খি (মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে)
  • Lama | 127.194.***.*** | ০২ ডিসেম্বর ২০১২ ১৮:৩৭583376
  • কিন্তু সুকিবাবু আবার ভদ্রলোক হলেন কবে? উনি কি ছাতা আর টিফিনকৌটো নিয়ে আপিস যান?
  • ranjan roy | 24.99.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ০০:২১583377
  • শিবু আমাদের মাস্টার অফ ওয়ান লাইনার। হিন্দি বলয়ে যেমন অভিনেতা রাজকুমারকে বলা হত ডায়লগ কা বাদশা!
  • সুকি | 168.16.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ০৫:১৭583362
  • লামাদা, একেবারে নিখাদ খাঁটি কথা। আমি কোন ভাবেই 'ভদ্রলোক' গোষ্ঠীভুক্ত নই। এমনকি বর্ডার লাইন কেস্‌ও নই। তবে আমি যে 'অভদ্র' টাইপের সেটা অনেকে মনে হয় হলফ করে বলতে রাজী হবেন!
  • kk | 77.187.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ০৮:৫৭583363
  • তাহলে সুকিমশাই কি চাটুজ্যে বাড়ির মেঝোবাবা?

    জোক্‌স অ্যাপার্ট, লেখাটা দিব্য লাগলো।
  • aka | 85.76.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ০৯:০৪583364
  • দিব্য হয়েছে।
  • Blank | 180.153.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ১৩:৫৯583365
  • মাই নেম ইস রেড এ ছিল। সেই গোল্ডেন কয়েনের স্থান হয়েছিলো কার যেন পাছু তে।
  • | 24.96.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ১৪:০১583366
  • কয়েদীরা তো জিনিষপত্র ঐখানেই রাখে। মানে যেসব জিনিষ জেলে অ্যালাওড নয়।
  • sinfaut | 131.24.***.*** | ০৩ ডিসেম্বর ২০১২ ১৭:৩২583367
  • দারুন লেখা।
  • j | 230.227.***.*** | ০৪ ডিসেম্বর ২০১২ ১২:৫৭583368
  • শিবুদা ঃ-)))))))))))))))))))))))))
  • u | 71.12.***.*** | ০৫ ডিসেম্বর ২০১২ ১৭:২২583369
  • হেবি
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন