এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আনন্দবাজার, একটি নির্মল আনন্দ

    সিকি লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ৩১৬০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সিকি | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:২৫723050
  • ‘ব্র্যান্ড মোদী’র ‘ভ্যালু’ বাড়িয়ে এ বার অচ্ছে দিনে ফিরতে চাইছে বিজেপি

    http://www.anandabazar.com/national/pm-modi-s-birthday-today-bjp-plans-to-celebrate-sept-17-as-sewa-diwas-dgtl-1.479700

    "বিশ্বে অন্য অনেক কিছুর অভাব থাকলেও, নিন্দুক সর্বত্রই আছেন ও থাকেন পর্যাপ্ত পরিমাণে।

    এ ব্যাপারেও প্রধানমন্ত্রী মোদীর নিন্দুকরা বলছেন, ‘‘পণ্যের গুণমানে তেমন অদলবদল না ঘটিয়েও শুধুই ‘প্যাকেজিং’-এর জাঁক-জৌলুস বদলিয়ে যেমন বাজিমাত করতে চায় বিভিন্ন ‘ব্র্যান্ড’, এটাও সম্ভবত বিজেপি-র তেমনই একটা প্রয়াস।’’

    কথাটা সত্যি কি না, বা তা কতটা সত্যি, ‘ব্র্যান্ড মোদী’র ‘ভ্যালু’ বাড়ল কি না, তা তিন রাজ্যে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনেই টের পাওয়া যাবে। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।"
  • সিকি | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:২৯723061


  • বয়স ১০ কী ১২। খুব সিরিয়াস মুখের ছেলেটিকে চিনতে পারছেন? ছোট থেকেই যে কোনও বিষয়ে সে বেশ সিরিয়াস। তাকে কোনও কাজের দায়িত্ব দিয়ে বেশ নিশ্চিন্তে থাকতেন বড়রা। ছয় ভাইবোনের তৃতীয় ছেলেটিকে ছোট থেকেই সংসারের দায়িত্ব নিতে হত। বাবার সঙ্গে রেলস্টেশনে, বাসস্ট্যান্ডে চা বিক্রি করে সংসার চালাতে সাহায্য করত সে। তার মধ্যেই চলতে থাকে পড়াশোনা। আর ছিল থিয়েটারের প্রতি আগ্রহ। এরপরই আরএসএসের নজরে পড়ে ছেলেটি। ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকে তার দৈনন্দিন জীবন। সে জড়িয়ে পড়ে সক্রিয় রাজনীতিতে। গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী হয়ে আপাতত তাঁর রাজনীতির কেরিয়ার বাঁক নিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে।

    এ বার নিশ্চয়ই আন্দাজ করতে পারছেন ছেলেটি কে? আরও একটা ক্লু দেওয়া যাক। আজ তাঁর ৬৬তম জন্মদিন। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন ছবির ছেলেটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এটি তাঁরই ছেলেবেলার ছবি।

    http://www.anandabazar.com/national/guess-who-is-this-boy-do-you-know-him-dgtl-1.479536#
  • সিকি | 165.136.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ০৯:১৩723072
  • " সেখানে জঙ্গি ঘাঁটি ভাঙার জন্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করে পাকিস্তান ঠিকই করেছে বলেও রুশ রাষ্ট্রদূত সোমবার মন্তব্য করেছেন।"

    http://www.anandabazar.com/national/russia-slams-pak-again-more-clearl
    y-welcomes-surgical-strikes-dgtl-1.489175#
  • সিকি | 165.136.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ০৯:১৫723074
  • ভারতের বিপুল সমরসজ্জা! কতক্ষণ লড়তে পারবে পাকিস্তান? দেখে নিন

    পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ঢুকে ভারত সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করতেই যুদ্ধের জিগির পাকিস্তানে। ভারতকে প্রত্যাঘাতের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। পরমাণু হামলারও হুমকি দেওয়া হচ্ছে। পরমাণু যুদ্ধে জড়ালে ভারতের ক্ষয়ক্ষতি হবে ঠিকই। কিন্তু পাকিস্তান যে মানচিত্র থেকে মুছে যাবে, সে কথা পাক বিশেষজ্ঞরাই বলছেন। কিন্তু পরমাণু অস্ত্র দূরে সরিয়ে রেখে যদি ভারত-পাকিস্তান পরস্পরের মুখোমুখি হয়, তা হলে যুদ্ধের ফল কী হতে পারে? দু’দেশের সেনাবাহিনীর অস্ত্রাগার এবং সক্ষমতার তালিকায় এক বার চোখ বোলালেই স্পষ্ট হয়ে যায়, কী হতে পারে যুদ্ধের ফল।

    http://www.anandabazar.com/national/military-power-comparison-between-india-and-pakistan-dgtl-1.489032
  • সিকি | 165.136.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ০৯:১৭723075
  • ‘র’-কে ঢেলে সাজতে আসরে স্বয়ং মোদী

    জয়ন্ত ঘোষাল

    বালুচিস্তান তাসকে ব্যবহার করে আক্রমণাত্মক পাকিস্তান নীতি গ্রহণ নিতে চেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী জানতেনই না, দেশের অন্যতম শীর্ষ গোয়েন্দা বিভাগ রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র)-এ তো বটেই, এমনকী বিদেশ মন্ত্রকেও বালুচিস্তান নিয়ে আলাদা কোনও ডেস্ক নেই! বিষয়টি জানার পরে একই সঙ্গে বিস্মিত এবং ক্ষুব্ধ প্রধানমন্ত্রী। উরি হামলার ঘটনাকে সামনে রেখে তাঁর নির্দেশে র-কে এ বার ঢেলে সাজা হচ্ছে।

    সাউথ ব্লক সূত্রে জানা গিয়েছে, বিদেশ মন্ত্রকে দীর্ঘদিন ধরেই একজন যুগ্ম-সচিব রয়েছেন, যিনি একই সঙ্গে পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং ইরানের দায়িত্বপ্রাপ্ত। বর্তমানে এই দায়িত্বে রয়েছেন গোপাল ওয়াগলে। র-এর অধীনে অবশ্য পাকিস্তান নিয়ে একটি আলাদা বিভাগ আছে। তার দায়িত্বে আছেন একজন যুগ্ম-সচিব। গোয়েন্দা-প্রধান থাকাকালীন অজিত ডোভাল প্রস্তাব দিয়েছিলেন, র-এর অধীনে শুধু পাকিস্তান ডেস্ক থাকলেই হবে না। বালুচিস্তান, পঞ্জাব প্রদেশ, পেশোয়ার, পশ্চিম ফ্রন্টিয়ার— সব মিলিয়ে আরও চারটি ডেস্ক হওয়া উচিত। বাজপেয়ী জমানায় কার্গিল যুদ্ধের পরে গঠিত সুব্রহ্মণ্যম কমিটির রিপোর্টেও এই সুপারিশই করা হয়েছিল। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় এ নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্তই হয়নি। প্রধানমন্ত্রী আরও জেনেছেন, র-এর যে অফিসারেরা এখন সরাসরি পাকিস্তানের বিষয়টি দেখভাল করেন, তাঁদের অধিকাংশেরই দেশটি সম্পর্কে কোনও প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা প্রায় নেই!

    র-এর বর্তমান প্রধান তথা সচিব রাজেন্দ্র খন্না। তিনি নিজেই মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা বিষয়ক বৈঠকে স্বীকার করেছেন, পাকিস্তান সম্পর্কে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা তাঁর নেই! তিনি যে ভাবে পূর্বাঞ্চলের দেশগুলির সমস্যা সম্পর্কে জানেন, সে ভাবে পশ্চিমাঞ্চলটা জানেন না! রাজেন্দ্র খন্নার অধীনে পাঁচ জন যুগ্ম-সচিবের মধ্যে এলাকা (এরিয়া) ভাগ করা রয়েছে। এরিয়া-১ পাকিস্তান, এরিয়া-২ চিন এবং দক্ষিণ এশিয়া, এরিয়া-৩ পশ্চিম এশিয়া ও আফ্রিকা, এরিয়া-৪ অন্য সব দেশ। এরিয়া-৫-এর অধীনে ইলেক্ট্রনিক বিভাগ এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা। বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মনে করছেন, পাকিস্তান ডেস্ক-এর মধ্যে বালুচিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীর দেখার জন্য আলাদা একটি ডেস্ক অবিলম্বে হওয়া উচিত।

    র-এর যু্গ্ম-সচিব দীপক কল এক সময় পাকিস্তানে ছিলেন। ২০০৩-এর ১২ সেপ্টেম্বর তিনি ইসলামাবাদে যান। ২০০৬-এর অগস্টে পাকিস্তান তাঁকে হাইজ্যাক করে তুলে নিয়ে যায় বলে সরকারি সূত্রের খবর। দীর্ঘ টালবাহানার পর তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। গোয়েন্দা সূত্রের বক্তব্য, ইসলামাবাদ থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি যখন দেশে ফেরেন, তখন তাঁর সারা শরীরে ছিল কালশিটের দাগ! দীপক এখন পাকিস্তানের ভারপ্রাপ্ত। কিন্তু সেটা খাতায়-কলমেই। এই মুহূর্তে পাকিস্তান-সম্পর্কিত কর্মকাণ্ড থেকে তাঁকে দূরে রাখা হয়েছে! গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, র-এর অভ্যন্তরীণ কলহের বলি হয়েছেন দীপক। অজিত ডোভাল নিজে এক সময় গোয়েন্দা প্রধান ছিলেন। এখন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। তিনিও এই ঝামেলা মেটাতে হিমসিম খাচ্ছেন বলেই সূত্রের খবর।

    বিদেশ মন্ত্রক সূত্রের বক্তব্য, ভারত যে তাদের বেশি গুরুত্ব দেয় না, সেটা বোঝাতেই একজন যুগ্ম-সচিবের অধীনে পাকিস্তানের সঙ্গে ইরান এবং আফগানিস্তানকেও জুড়ে দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মনে করেন, বিভাগের নাম পরিবর্তনের বিষয়টি প্রকাশ্যে বলা হোক বা না হোক, বিদেশ মন্ত্রকের পাকিস্তান ডেস্কের মধ্যে এলাকা ভিত্তিক বিভাজন অবিলম্বে করা দরকার। পাশাপাশি মোদী চাইছেন, গোয়েন্দা বিভাগকেও এমন ভাবে ঢেলে সাজতে, যাতে অজিত ডোভালের মতো পাকিস্তানের মাটিতে দাপিয়ে ‘অপারেশন’ চালিয়ে আসা অফিসারদের র এবং আই বি-তে নিয়ে আসা যায়।

    চোর পালানোর পরেও যদি বুদ্ধি বাড়ে, মন্দ কী!

    http://www.anandabazar.com/national/modi-wantsa-full-form-in-raw-to-fight-terrorism-1.489503
  • সিকি | 165.136.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ০৯:২৩723076
  • অজিত ডোভাল যেন ভারতের ০০৭

    রত্নাঙ্ক ভট্টাচার্য

    এই কয়েক দিন ধরেই স্বর্ণমন্দিরের সামনে ঘুরঘুর করছিলেন এক ফেরিওয়ালা। বেঁটেখাটো চেহারা। কেউই বিশেষ লক্ষ করেনি। কিন্তু এক দিন জঙ্গিরা তাঁকে ভিতরে ডেকে নিয়ে গেল। কয়েক দিন পরে প্রায় সবার অলক্ষ্যে বেরিয়ে এলেন সেই ফেরিওয়ালা। না, কোনও অভিযান হল না। মে মাসের তীব্র গরমের মধ্যে স্রেফ বিদ্যুৎ আর জল সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হল। কয়েক দিনের মধ্যে সুরসুর করে বেরিয়ে এল জঙ্গির দল, সোজা আত্মসমর্পণ। রক্তপাত ছাড়া দখলমুক্ত হল স্বর্ণমন্দির।

    এই ফেরিওয়ালাই এখন ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল। ফেরিওয়ালার বেশে আইএসআই-এর গুপ্তচর পরিচয় দিয়ে জঙ্গিদের আস্থা অর্জন করেছিলেন। হাতে চাঁদ পেয়েছিল জঙ্গিরা। এ বার পাকিস্তানের সাহায্য মিলল বলে। ফলে স্বর্ণমন্দিরের ভিতরে অবাধ চলাচলের সুযোগ মেলে ডোভালের। আর তাতেই জানা যায়, ৪০ নয়, জঙ্গিরা সংখ্যায় ২৫০ জনের মতো। ফলে অভিযানের বদলে জল, বিদ্যুৎ বন্ধ করে অবরোধ শুরু হয়।

    ছোটখাটো চেহারার মুখচোরা এই মানুষটি ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো-র (আইবি) প্রধান হিসেবে অবসর নেন ২০০৫-এ। কিন্তু তার আগে এক বর্ণময় কেরিয়ার তৈরি হয়েছে তাঁর। ১৯৪৫-এ ইউনাইটেড প্রভিন্স, অধুনা উত্তরাখণ্ডের গারওয়ালে জন্ম। পড়াশোনা আগ্রা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি নিয়ে। তার পরে আইপিএস হয়ে ১৯৭২-এ সোজা আইবি-তে। এর পরে একের পর এক কঠিন পরিস্থিতি সামলেছেন।

    নিজের সম্পর্কে বেশি কথা বলেন না। এবং সব তথ্য বলার মতোও না। যা মেলে সেটুকু ডোভালের কেরিয়ারের আভাস মাত্র। ১৯৬৬-তে থেকে মিজোরামে শুরু হয়েছিল বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন। নেতৃত্বে মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট (এমএনএফ)। কেরিয়ায়ের শুরুতেই গা-ঢাকা দিয়ে কাজ শুরু করেন ডোভাল। অচিরেই এমএনএফ-এর পাঁচ-ছ’জন নেতার আস্থা অর্জন করে তাঁদের আন্দোলন থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেন। ফল আন্দোলন মুখ থুবড়ে পড়ে।

    ডোভালের চাকরি জীবনের বড় অংশ কেটেছে কাশ্মীর সমস্যা সামলাতে। ঠিক এখন যেমন সামলাচ্ছেন। আইবি-র কাশ্মীর গ্রুপ-এর (‘কে’ গ্রুপ) নেতৃত্ব দিয়েছেন ডোভাল। এখানে কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলার নীতি নিয়ে কাজ করেছেন। জঙ্গি নেতাদের দলে টেনে জঙ্গি দমনের কাজ করেছেন। সে কাজের জন্য প্রচুর দুর্নামও কুড়িয়েছেন। এ বারেও পরিস্থিতির অবনতির জন্য হুরিয়ত নেতাদের অনেকে সরাসরি ডোভালের দিকে আঙুল তুলেছেন। আঙুল তুলেছে বিরোধী দল কংগ্রেসও। কিন্তু ডোভাল অবিচল।

    অবিচল না থাকলে প্রায় সাত বছর পাকিস্তানে আত্মগোপন করে থাকা যায় না। নিজের মুখেই সেই আত্মগোপনের কথা জানিয়েছিলেন ২০১৪-র নভেম্বরে। এমনিতে সাবলীল উর্দু বলতে পারেন ডোভাল। ফলে পাকিস্তানে মিশে যেতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। কিন্তু হিন্দু প্রথা মেনে ছোটবেলায় কানে ফুটো করা হয়েছিল। সেই চিহ্ন মেটাতে প্লাস্টিক সার্জারি করিয়েছিলেন ডোভাল। কিন্তু সাত বছর পাকিস্তানে কী করছিলেন? না, এ সম্পর্কে স্বভাবতই নীরব ডোভাল। কিন্তু সূত্র বলে, পাকিস্তানের পারমাণবিক গবেষণার গোপন তথ্য সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ডোভাল। বর্ণময় কেরিয়ারে মিলেছে পুলিশ মেডেল, প্রেসিডেন্ট মেডেল, কীর্তিচক্র। আর এই সব নিয়ে ডোভালকে ঘিরে তৈরি হয়েছে মিথের বলয়। এখন সংবাদমাধ্যমে ডোভালকে ‘০০৭’ বলেও উল্লেখ করা হচ্ছে।

    কিন্তু ডোভালের বড় গুণ মাথা ঠান্ডা রাখা। তাই ব্যর্থতাতেও অবিচল থাকেন। কাঠমাণ্ডু থেকে ছিনতাই করা আইসি-৮১৪-র যাত্রীদের মুক্ত করার জন্য মাসুদ আজহারকে ছাড়তে বাধ্য হয় ভারত। বিমানে মাসুদ আজহারকে সঙ্গে নিয়ে যান তৎকালীন বিদেশমন্ত্রী যশোবন্ত সিনহা। সেই বিমানে ছিলেন ডোভালও। এত বড় বর্থ্যতার পরে যে কেউ ভেঙে পড়তে পারে। কিন্তু পরিচিতদের বয়ানে জানা যায়, পরের দিন একটি পার্টিতে যথারীতি প্রিয় পানীয় নিয়ে মশগুল ছিলেন ডোভাল। পঠানকোটে বায়ুসেনা ঘাঁটিতে জঙ্গি হানার সময়ে পরিস্থিতি সামলানোর দায়িত্ব তুলে নিয়েছিলেন ডোভাল। তাঁর নির্দেশে পৌঁছে গিয়েছিল এনএসজি। কিন্তু পরিস্থিতি সামলানোর বদলে জটিল হয়ে ওঠে। সরে দাঁড়ান ডোভাল। ডোভালের ভাবনা (ডোভাল ডকট্রিন) হল এই রকম পরিস্থিতিতে নীতি নির্ধারণ শুধু সামরিক নেতৃত্বের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়।

    http://www.anandabazar.com/national/ajit-doval-indian-james-bond-dgtl-1.488083
  • Rit | 213.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১০:৩৪723078
  • অঞ্জন উবাচঃ
    "নিকষ, নিষ্ঠুর অন্ধকারে অবশেষে একটা আলোকবিন্দু। অস্তগামী সূর্যেরই দিগন্ত ওই পশ্চিম। কিন্তু দিগন্তে জমাট গাঢ় অন্ধকারটা যাতে দুর্ভেদ্য প্রাচীর না হয়ে ওঠে, তার জন্য একটা অন্তত সলতে জ্বালিয়ে রাখার চেষ্টা হল।

    তীব্র বিদ্বেষ-বৈরিতায় ঠাসা কয়েকটা দিন পার করে অবশেষে পরস্পরের সঙ্গে কথা বলল ভারত-পাকিস্তান। পশ্চিমের প্রতিবেশীর জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে দূরভাষিক আলোচনা হল ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার। ইসলামাবাদের তরফ থেকে গণমাধ্যমকে আশ্বস্ত করার ভঙ্গিতে জানানোও হল যে উত্তেজনা প্রশমনের লক্ষ্যে দু’দেশ কথা বলতে শুরু করেছে।

    ২৯ সেপ্টেম্বর ভারতীয় সেনার পদস্থ কর্তা সাংবাদিক সম্মেলন করে জানিয়েছিলেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হয়েছে এবং পাক সেনাকর্তাকে সে কথা জানানোও হয়েছে।

    সম্ভবত সেই ছিল শেষ কথা। তার পর থেকে শুধু হুঙ্কার, পাল্টা হুঙ্কার। আগুন হয়ে উঠছিল নিয়ন্ত্রণ রেখা ক্রমশ। প্রতি মুহূর্তে বিদ্বেষ-বিষের প্রবাহ বাড়ছিল দুই ‘সহোদর’-এর শিরা-উপশিরায়।

    পৃথিবীটা কিন্তু দিনের শেষে বিদ্বেষেই ফুরিয়ে যায় না। সভ্যতার ব্যপ্তি বিপুল। তার অসীম পরিসরে এবং তাতে নিহিত অপার শক্তিতে বিদ্বেষের প্রাবল্য অনেক বারই অকিঞ্চিৎকর হয়ে পড়েছে। এ বারও তাই হল। ভারত-পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতৃত্ব উপলব্ধি করলেন, আগ্নেয়াস্ত্রের ভাষাটাই শেষ উচ্চারণ হতে পারে না। মানুষের ভাষাটা মহত্তর। অন্তিম প্রয়াস সেই পথেই হওয়া জরুরি।

    দু’দেশের দুই দায়িত্বশীল কর্তাব্যক্তি নিজেদের মধ্যে উত্তেজনার প্রশমন সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা করেছেন আর তাতেই সব প্রতিকূলতায় ইতি পড়েছে, পরিস্থিতি তেমন নয় মোটেই। আগুন এখনও যথেষ্ট গনগনে। তার আঁচে এখনও অনেক ঘর পোড়ার আশঙ্কা। আগুন বাড়বে আরও, না প্রশমনের সজল, স্বচ্ছ ধারা নামবে নিয়ন্ত্রণ রেখায়, তা নিশ্চিত নয়। কিন্তু প্রশমনের ইচ্ছাটা যে মন থেকে নিঃশেষে মুছে যায়নি, সে বার্তাটুকু অন্তত মিলল।

    পদচারণা বা পদক্ষেপটা জীবনের দিকেই হওয়া উচিত, বিপরীত দিশায় নয়। এই কথাটা আমরা কেউই যে পুরোপুরি ভুলে যাইনি, সে বিষয়ে অন্তত আশ্বস্ত হওয়া গেল।
    "
  • Ekak | 53.224.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১০:৫০723079
  • কোনোরকম হোমটাস্ক না করে জাস্ট কিছু ন্যাকা ভাট দিয়ে কীভাবে কলাম খাড়া করা যায় তার উদাহরণ। ইন্ডিয়া -পাকিস্তান মুখোমুখি বসা মানে আবার সেই 47 রেসোলিউশন ধরে কথা হবে । আগে কী হয়েছে , পাকিস্তান কীভাবে নিয়ম লঙ্ঘন করেছে , এই আলোচনার ভবিষ্যৎ কী , কারা ডিরেক্ট এন্ড ইন্ডিরেক্ট স্টেকহোল্ডার......এই কটা পয়েন্টের একটাও নেই গোটা লেখাটায় । শুধু চাট্টি ভেগ বাজে বকা টেমপ্লেট ধরে নাবিয়ে দিয়েছে ।

    মাইরি , এটা কী চৌত্রিশ বছরের দোষ না বাংলার সাংবাদিকতা বরাবরই এতো অগভীর পাতলা গু এর মতো :|
  • robu | 213.132.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১০:৫৭723051
  • চৌত্রিশ বছরের দোষ।
  • Rit | 213.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১১:০৪723052
  • অঞ্জন বাবুর সব কটা রচনাই এই রকম। এখন জয়ন্ত ঘোষাল বা গৌতম ভট্টাচার্য্যের মত সিনিয়র লোকেরাও একই লাইন ধরেছেন।
  • সিকি | 165.136.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১১:০৫723053
  • রোবু :)))))

    অঞ্জন আগে চব্বিশ ঘন্টা টিভির সঞ্চালক ছিল। কিছু একটা হয়েছে, হয় লাথ খেয়েছে নয় তো নিজেই বেরিয়ে এসেছে। আনন্দবাজারে এখন শক্ত ঘাঁটি গেড়েছে। বয়েস হয়ে গেছে, এখন তো আর এন্ট্রি লেভেল জার্নো হিসেবে কাজ করতে পারে না, তাই অভীক সরকার ওকে দায়িত্ব দিয়েছে, রোজ সকালে একটা করে বাংলা রচনা লিখে এনে দেখাতে।

    মাইরি এতই কিউট আর এতই মোজাজ্বালানি একসঙ্গে - কী বলব।
  • সিকি | 165.136.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১১:০৫723054
  • রিত,

    এবং সুমন চট্টোপাধ্যায়।
  • Rit | 213.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১১:০৭723055
  • ইয়েস। সুমন।

    সিরিয়াসলি যদি জার্নালিজম বা কলাম লেখায় কম্পিটিশন হয়, আমরা পাকিস্তানের কাছে টোটাল গোহারা।
  • Ekak | 53.224.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১১:১২723057
  • কিছু তো ব্যাপার আছেই । একটা দীর্ঘ সময় ধরে চাকরির বাজার সংকুচিত হয়েছে , প্রতিযোগিতা বেড়েছে এদিকে শিক্ষাকাঠামো নেই । সেই জায়গায় হিউম্যানিটিস স্ট্রিম যে সবচে উপেক্ষিত হবে এটা স্বাভাবিক । যারা পাশ করে বেরিয়েছে তাদের এনালিটিকাল লেখার দম নেই নয় বাজার তৈরী করতে পারেনি । পাঠক মাতাতে সাংবাদিকের নামে সাহিত্যিক ইনক্লুড করা সর্বনাশের শুরু । সব লেখা শুধু আবেগের চোয়া ঢেকুর । এখন নির্লজ্জের মতো ইন্টারনেট থেকে লাইন বাই লাইন বাংলা করে টুকে ছাপে ।
  • রোবু | 213.132.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১১:১৬723058
  • রিট এর বক্তব্যের সাথে একমত হলাম না।
    "সিরিয়াসলি যদি জার্নালিজম বা কলাম লেখায় কম্পিটিশন হয়, আমরা পাকিস্তানের কাছে টোটাল গোহারা।" - বাংলার বাইরে দেখুন।
    আউটলুকের খাগড়াগড় নিয়ে। বা বেশি উঠাও নিয়ে। এরকম অসংখ্য। স্ক্রোল, হাফপোস্ট, হিন্দু।
    মেনস্ট্রিম জার্নালিজমে পাকিস্তান অবশ্যই এগিয়ে।
  • Rit | 213.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১১:২৩723059
  • আমরা মানে বাংলাটাই মিন করছি। কিন্তু এতো খারাপ ৩-৪ বছর আগেও ছিল না। হঠাৎ হল টা কি? বানান ভুল, কনটেন্ট ভুল, কোনও রিভিউ ছাড়া পাবলিশ করা।

    আর সুজয় চক্রবর্তী নামক এক ইডিয়ট কে দিয়ে বিজ্ঞান সংক্রান্ত লেখা লেখায়। এগুলো এখনকার স্কুল ছাত্ররা পড়বে। এটা ভাবলেই ভয় লাগছে।
  • Rit | 213.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১১:২৭723060
  • একক,
    শিক্ষাকাঠামো নেই কেন? জার্নালিজম তো পড়ানো হয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে।
  • Ekak | 53.224.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১১:৩৩723062
  • প্রথম প্রজন্মে যাঁরা পড়াতেন তাঁরা নিজেরাই ওই সাহিত্যগন্ধী সাংবাদিকতার ইস্কুলের ছাত্র । একটা রাজ্যে কম্পিউটার দেরিতে ঢুকলে শুধু যে আইটির চাকরিতে প্রভাব পড়ে তা তো নয় । গোটা সমাজে প্রভাব পড়ে । আমরা এতো খিস্তি করছি আনন্দবাজার কে কারণ আমাদের কাছে অন্য বিশ খানা অপশন আছে । যাঁদের কাছে নেই তারা পার্থক্য বুঝবেন কোদ্দিয়ে ? কাজেই ফাঁকা মার্কেটে শেয়াল রাজা আবাপ । উপভোক্তাদের চাপ থেকে একটা প্রোডাক্ট এর কোয়ালিটি তৈরী হয় । উল্টোটা নয় । এই রিসেন্ট আমলে কম্পিউটার ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার দৌরাত্মের ফলে সাংবাদিকতার ছাত্ররা চোখ-কান খোলা । কিন্তু তারা সুযোগ পেলে সর্বভারতীয় ইংলিশ কাগজে জয়েন করে । কে কাজ করবে এই গদগদ রচনা লেখা বুড়োদের আন্ডারে ? কাজেই ঘুরে ফিরে সেই , এতো খিস্তি করার পরেও আবাপর আবর্জনা গেলা ছাড়া পথ নেই ।
  • Rit | 213.***.*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ১১:৩৮723063
  • ঠিক।
  • Robu | 11.39.***.*** | ০৫ অক্টোবর ২০১৬ ২৩:৫৩723065
  • একটু কপি পেস্ট করে দিও রিত, সাইট খুলতে ইচ্ছে হয় না ঃ-)
    বেটার থিওরি না পাওয়া অবধি এককদার থিওরি খারাপ না। আরেকভাবে দেখা যেতে পারে।
    ধরা যাক, আবাপ আগেও এরকমই খাজা ছিল, আগে বুঝতাম না। এখন আমাদের অন্যান্য জায়গায় অ্যাকসেস বেড়েছে বলে বুঝি।
    এককদার থিওরি দিয়ে সর্বভারতীয় মেনস্ট্রিম মিডিয়ার দৈন্যদশা বা সর্বভারতীয় টিভি মিডিয়ার অসুখের ব্যাখ্যা হয় না।
  • Arpan | 15.67.***.*** | ০৬ অক্টোবর ২০১৬ ০০:৪২723066
  • এইগুলো ওয়েব এডিশন স্পেসিফিক। প্রিন্ট এডিশনে মনে হয় প্রুফ রিডিং টিডিং হয়। এই বালখিল্ল রচনাও সেখানে বেরোয় না।

    কী জানি, প্রিন্ট ভার্শন বহুকাল পড়ি না।

    (বানাম বিভ্রাট ইচ্ছাকৃত)
  • দেব | 111.22.***.*** | ০৬ অক্টোবর ২০১৬ ০২:০৬723067
  • আবাপ খাজা বরাবরি ছিল কিন্তু এই মাত্রায় নয়। এটা গত ৩-৪ বছরে হয়েছে।
  • Rit | 213.***.*** | ০৬ অক্টোবর ২০১৬ ০৫:৩৫723068
  • দেব,
    একদম। এতো খাজা আগে ছিল না।
  • সিকি | ০১ নভেম্বর ২০১৬ ২১:০৮723070
  • name: cb

    Date:01 Nov 2016 -- 01:15 PM

    কাল রিট ৮ : ৪৫

    "কোহালির মতো কুকও দারুণ ফর্মে রয়েছেন। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে অপরাজিত সেঞ্চুরি। কিন্তু তার পর আর কেউ দাঁড়াতে পারেননি বলেই হেরে যেতে হয়েছে। তিন দিনেই শেষ হয়ে গিয়েছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে শেষ টেস্ট। "

    http://www.anandabazar.com/khela/england-is-the-new-challenge-for-india-in-spinning-track-dgtl-1.505183#popup

    আবাপ নির্ঘাত কোনও অন্য ম্যাচ দেখছিল। বা ওপিয়ামে চোবানো গাঁজার ফল।

    আজ আবাপঃ

    "কোহালির মতো কুকও দারুণ ফর্মে রয়েছেন। তবুও তিন দিনেই শেষ হয়ে গিয়েছে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে শেষ টেস্ট। "

    আবাপ গুরু পড়ে। তাই পড়তে হয় নইলে পিছিয়ে পড়তে হয়্টা নন গুরু জ্যানগ্যানের জন্য :)
  • avi | 113.22.***.*** | ০১ নভেম্বর ২০১৬ ২২:৩১723071
  • হুঁ, রিট পিটিশনের পর পাল্টি খেল আবাপ।
  • Rit | 213.***.*** | ০১ নভেম্বর ২০১৬ ২৩:৫০723073
  • রিট পিটিশন। ঃ))
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন