এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • S | 194.167.***.*** | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:৪৫371812
  • পারিশ্রমিক হিসাবে পুজোর শাড়ি তো ঠিকই আছে। এই নিয়ে একটু আলোচনা করছি।

    এক, এইধরনের নন-কমার্শিয়াল সিনেমাতে কোনও অভিনেতা পয়সার জন্য অভিনয় করেন না। করেন শেখার জন্য, ক্যাটালগ তৈরীর জন্য। যাঁরা শুধুমাত্র পয়সা দেখে সিনেমা করেন, তাঁরা এসব সিনেমাই করেন না। সেদিন একটা ইন্টারভিউতে অনুরাগ কাশ্যপ বলছিলেন যে এইসব সিনেমাতে তো নওয়াজকে তার বর্তমান রেট দেওয়া যায়্না, তবু চেস্টা করি যতটা হয় দেওয়ার। আর নওয়াজও সেটা জানেন। পয়সা নিয়ে কথাই হয়্না। অনেক অভিনেতাকে বলতে শুনেছি যে বড় পরিচালককে বা তাঁর লোককে জিগাতে যে "পয়সা দেবেন?" বা "পয়সা পাবো?"; মানে কিছু দিলেই করিতে পারি টাইপের ব্যাপার।

    দুই, অপুর সংসার শর্মিলার প্রথম সিনেমা। এডওয়ার্ড নর্টন প্রাইমাল ফিয়ার করে ৫০,০০০ ডলার পেয়েছিলেন। পরের সিনেমা ফাইট ক্লাবেই আড়াই মিলিয়ন ডলার।
  • sm | 52.***.*** | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:৫৯371813
  • দেখুন এলেবেলে, আপনার বাংলা লেখা বোঝায় খামতি আছে, বোঝা যাচ্ছে। একটা মচকাবেন না অবস্থান নিয়েছেন। আমার ১ ফেব্রুয়ারি পোস্টে সুপ্রিয়া অসময়ে ঋত্বিক কে সাহায্য করেছিলেন লেখা আছে।
    এটা নিশ্চয় ফ্যাক্ট। কারণ ইন্টারভিউ তে সুপ্রিয়া নিজের মুখে বলেছেন। কাঠ বেকার অবস্থায় কি সাহায্য করেছিলেন, তার কথা তো বলা হয় নি। বরঞ্চ আপনিই পরের পোস্টে লিখলেন আমি নাকি ৪ ফেব্রু়ারিতে এই সময়ে কি লেখা আছে, সেটাই লিখেছি। এটা কি ধরনের পাগলামি?
    আমি তো অবাক হচ্ছি, আপনি কিভাবে তর্ক চালিয়ে যাচ্ছেন!
    বক্তব্যে ভুল থাকলে পয়েন্ট আউট করুন নয় তো ফালতু বকা বন্ধ করুন।
  • এলেবেলে | 212.142.***.*** | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৪:৩৩371814
  • 'অসময়' মানে ঋত্বিকের কাঠবেকার অবস্থাকেই বোঝায়। ১৯৫৮ তে অযান্ত্রিক মুক্তি পায়, তারপর ১৯৬২র মধ্যে তৈরি হয় যথাক্রমে বাড়ি থেকে পালিয়ে, কত অজানারে(অসম্পূর্ণ), মেঘে ঢাকা তারা, কোমল গান্ধার এবং সুবর্ণরেখা। তারপর ৭৩ সাল অবধি ঋত্বিক পূর্ণ দৈর্ঘ্যের ছবি করতে পারেননি। এই এগারো বছরে সুপ্রিয়ার 'সাহায্য'র পরিমাণ ঠিক কতটুকু তা জানতে চেয়েছিলাম। দু-দশ টাকা মাল খাওয়ার জন্য দেওয়াকে 'সাহায্য' বলে না নিশ্চয়ই? ভেবে দেখুন কার বাংলা লেখা বোঝায় খামতি আছে এবং কে একটা মচকাবেন না অবস্থান নিয়েছেন।

    পাগলামি নয় তো!
    IP Address : 52.110.149.231 (*) Date:09 Feb 2018 -- 06:48 PM

    উত্তর দিতে দেরি হওয়ায় দু: খিত।
    এটা সুপ্রিয়া দেবী মারা যাবার পর কোন এক বাংলা পেপারে পড়েছিলাম।সম্ভবত প্রতিদিন বা আজকাল।
    নেট থেকে রেফারেন্স তোলা দুষ্কর।
    ওমা তারপর দেখি 'দুষ্কর' রেফারেন্স পাওয়া যায় ইউটিঊবে!!

    আমিও অবাক হচ্ছি, আপনি কীভাবে তর্ক চালিয়ে যাচ্ছেন।
    বক্তব্যে ভুল থাকলে পয়েন্ট আউট করুন নয়তো ভাট বকা বন্ধ করুন।
  • sm | 52.***.*** | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৯:৩৯371815
  • এরকম ''কাঠ পাগল " বেশ কম দেখেছি।
    আমার ১ লা ফেব্রুয়ারি পোস্ট ছিল। সুপ্রিয়া বেশ উঁচু মনের ব্যক্তি ছিলেন। উনি ওই সামান্য আয়ের মধ্যেও ঋত্বিক ও উত্তম কুমার কে অসময়ে টাকা দিয়ে সাহায্য করেছিলেন।
    লক্ষ্য করুন , এখানে ঋত্বিক ও উত্তম কুমার দুজনেরই নাম আছে।
    আর অসময় মানে কি খালি সিনেমা করার জন্য টাকা দেওয়া?
    এসব আপনি নিজেই ধরে নিচ্ছেন আমি নই।
    দুই, আপনি হটাৎ করে ৪ ফেব্রুযারি এইসময় থেকে লিখছি বললেন কেন? আপনার লিঙ্ক দেওয়ার আগে আমি এইসময় এর ওই আর্টিকেল পড়িনি।
    আমি আগেই লিখলাম ইউটিউবে এই রকম সাক্ষাৎকার নিশ্চয় অনেক পত্রিকার সাংবাদিক দেখে থাকবেন। তাঁদের কেউ নিশ্চয় কোন না কোন পত্রিকায় এরকম আর্টিকেল লিখেছেন। তো তাতে অসুবিধের কি আছে?
    এমন কি এই টই এর প্রথমেই বিপের লেখাটিও অনুরূপ।
    আপনি বৃথাই হাওয়ায় লাঠি ঘোরাচ্ছেন।
    আপনার কথামত বিপ ও ৪ তারিখ এর এই সময় পড়েছিল নাকি?
    ওই ইন্টারভিউ তো আপনি আগেই নাকি জানতেন!
    আয়নায় নিজেকে দেখুন।
  • এলেবেলে | 212.142.***.*** | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২১:১৪371816
  • হাওয়ায় লাঠি কে ঘোরাচ্ছেন তা এক লাঠিয়াল ছাড়া সবাই বুঝতে পারছেন।

    বিপ লিখেছেন 'কিন্ত দুর্ভাগ্য এই- এরপর থেকে, আর কেউ কোন দিন কাজ দিতে চাইল না ঋত্বিককে-কারন তিনি তখন মদ্যপ ঋত্ত্বিক। হতাশার শেষ সীমানায় এসে আত্মহননে মগ্ন ঋষি। এই ফেজেও ঋত্বিককে টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্য করেছেন সুপ্রীয়া।' সেটা এই সময় পড়ে লিখেছেন তা বলিনি কিন্তু 'এই ফেজেও ঋত্বিককে টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্য করেছেন সুপ্রীয়া' কোনো রেফারেন্স ছাড়াই বলা। টাকাপয়সা দিয়ে 'সাহায্য' করা মানে কী? সুরমা ঘটকের 'ঋত্বিক'-এ এ বিষয়ে এক লাইন লেখা নেই। বরং এটা পাচ্ছি '১৯৬৯ সালে ওঁকে মেন্টাল হসপিটালে ভর্তি করা হয়। সাতটি মাস তিনটি ছেলেমেয়েকে নিয়ে একা ওই বাড়িতে ছিলাম। কেউ কোনওদিন আসেনি, হাসপাতালেও না।'

    'আমি আগেই লিখলাম ইউটিউবে এই রকম সাক্ষাৎকার নিশ্চয় অনেক পত্রিকার সাংবাদিক দেখে থাকবেন। তাঁদের কেউ নিশ্চয় কোন না কোন পত্রিকায় এরকম আর্টিকেল লিখেছেন। তো তাতে অসুবিধের কি আছে?' আগে লিখলে ল্যাঠা চুকেই যেত। তখন তো দেখেছিলাম 'নেট থেকে রেফারেন্স তোলা দুষ্কর' জাতীয় বাক্য লেখা আছে। ইউটিউবের লিঙ্ক তারপর কীভাবে যেন 'কোথা হইতে কী হইয়া গেল' টাইপের! সাংবাদিকের লেখা সমস্ত কিছু বেদবাক্য হবে এর'মটা ধরে নিলে আর বৃথা তর্ক করার মানে হয় না।

    আমি প্রতিদিন আয়নায় নিজেকে দেখি। আপনি দেখেন কিনা জানাবেন দয়া করে।

    আসলে 'কলম্বিয়ায় কাঁঠাল চাষের সম্ভাবনা থেকে কাঁচরাপাড়ার কালোদার দোকানে কফির উর্ধ্বমূল্য পর্যন্ত প্রায় সব বিষয়েই অতীব মনোজ্ঞ বিশ্লেষণের অধিকারীরা এরমই হন!!!' বাক্যটা বড্ড আঁতে লেগেছে তা জলের মতো পরিষ্কার! কিন্তু আমি নাচার!! 'কাঠপাগল' বললেও, না বললেও!!!
  • sm | 52.***.*** | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২১:৪৯371817
  • আবার পাগলামো করছে!আমি তো আমার আগের দুটি পোস্টে একই কথা উল্লেখ করলাম । বুঝতে অসুবিধে হচ্ছে কেন?
    বাংলা কাগজ গুলো থেকে রেফারেন্স খুঁজে বার করা মুশকিল। অনেক ক্ষেত্রে নেট সংস্করণ ও হার্ড কপি আলাদা।আর্কাইভস থেকেও সব কিছু পাওয়া যায় না।
    তাই ইউটিউবে সাক্ষাত্কার টি দিলাম।এখানে সুপ্রিয়া বলেছেন টাকা দিয়ে সাহায্য করেছেন। এমন কি উত্তম কুমার কে দিয়ে ফাইন্যান্স পাওয়ার চেষ্টাও করেছেন।এটাতে সুপ্রিয়ার উঁচু মনের পরিচয় পাওয়া যায়।
    এবার উনি ঋত্বিক কে খালি মাল খাওয়ার জন্য পয়সা দিয়েছিলেন কিনা সেটা আপনার মতো সর্বজ্ঞ ব্যক্তির পক্ষেই জানা সম্ভব।
    আমি যে বক্তব্য রেখেছি ;তার সাপোর্ট লিংক দিয়েছি।
    আপনি এখনো অবধি ভাট বকে চলেছেন। এটুকুই বলার ছিলো।
  • এলেবেলে | 212.142.***.*** | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২৩:০৮371818
  • ইউটিউবের সাক্ষাৎকার এবং এই সময়ে প্রকাশিত লেখাটির মধ্যে মূলগত ফারাক কিচ্ছু নেই ঋত্বিককে 'সাহায্য' প্রসঙ্গে।

    'এমন কি উত্তম কুমার কে দিয়ে ফাইন্যান্স পাওয়ার চেষ্টাও করেছেন' আবারও খ্যাক খ্যাক।
    উত্তমকুমার যিনি সুপ্রিয়া-কথিত ১৯৬১ কি ৬২তে প্রথম মেঘে ঢাকা তারা দেখছেন, তিনি 'জিনিয়াস' তা জানছেন এবং ঋত্বিকের সাথে সাক্ষাতের পর সন্ধ্যাবেলা সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন ঋত্বিককে দিয়ে ছবি করানো সম্ভব নয়। তাঁর 'সাহায্য' হচ্ছে 'ঋত্বিকদা ওর কাছে ড্রিঙ্কের টাকা চাইলে, আমি তখন রাগ করতাম' অবধি!!!

    'সুপ্রিয়া বলেছেন টাকা দিয়ে সাহায্য করেছেন' হ্যাঁ, এটাতেও খ্যাক খ্যাক।
    তাঁর 'সাহায্য'র নমুনা 'এখানে প্রায়ই আসতেন, প্রায়ই বোঝাতাম। আলটিমেটলি টাকাও দিতাম। জানতাম, টাকাটা দিলাম। আজ আর ঋত্বিকদাকে পাওয়া যাবে না' পর্যন্ত!!!

    'এবার উনি ঋত্বিক কে খালি মাল খাওয়ার জন্য পয়সা দিয়েছিলেন কিনা সেটা আপনার মতো সর্বজ্ঞ ব্যক্তির পক্ষেই জানা সম্ভব' এবার সত্যি সত্যিই খ্যাক খ্যাক এবং খ্যাক!!!

    সুরমা ঘটক প্রসঙ্গ উহ্য থাকার জন্য এটুকুই বলার আপনি এখনো অবধি ভাট বকে চলেছেন।
  • এলেবেলে | 212.142.***.*** | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২৩:২৫371819
  • সে তো এল না, এল না, কেন এল না জানি না!

    ভাঁড়ে মা ভবানী পুঁজি নিয়ে অবিশ্যি আসেনই বা কোন মুখে!!

    সে তো বাবা ল্যাজ খসালি তবে কেন লোক হাসালি!!!

    সাধে লিখেছিলাম 'কলম্বিয়ায় কাঁঠাল চাষের সম্ভাবনা থেকে কাঁচরাপাড়ার কালোদার দোকানে কফির উর্ধ্বমূল্য পর্যন্ত প্রায় সব বিষয়েই অতীব মনোজ্ঞ বিশ্লেষণের অধিকারীরা এরমই হন!!!'
  • sm | 116.203.***.*** | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০০:৫৭371820
  • মহা মুশকিল তো! সুপ্রিয়া দেবী টাকা দিয়ে সাহায‍্য করেছেন সেটা নিজের মুখে বলেছেন। বাকি সব তো আপনার কষ্ট কল্পনা!আমি কি করতে পারি।. নিজের ভুল স্বীকার করা কঠিন ।বায়ু চড়লে অমন হয়!
  • reference | 52.***.*** | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২১:৩৮371822
  • এলেবেলে কি ফেসবুক গুরুতে ঋত্বিক নিয়ে পরিচয় পাত্র ও অনিন্দ্য সেনগুপ্তের আলোচনাটা ফলো করছেন?
  • এলেবেলে | 212.142.***.*** | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২০:৫৩371823
  • 'সাহায্য' 'সাহায্য'! তোমার 'সুপ্রিয়া দেবী টাকা দিয়ে সাহায‍্য করেছেন সেটা নিজের মুখে বলেছেন' ছাড়া আর কিছু নাই কুসুম? ঋত্বিককে দু-দশ টাকা মাল খেতে দেওয়া ছাড়া ওই 'সাহায্য'-র স্টকে আর কিছু নাই? সুরমা ঘটক সম্বন্ধে তোমার বলিবার কিছু নাই?

    এই পুঁজি নিয়েই দিব্যি বলা গেল 'বাজে বকা থেকে বিরত থাকুন', ‘আপনার বাংলা লেখা বোঝায় খামতি আছে’, ‘ফালতু বকা বন্ধ করুন’, ‘কাঠ পাগল', ‘আপনি বৃথাই হাওয়ায় লাঠি ঘোরাচ্ছেন’, ‘আয়নায় নিজেকে দেখুন’, ‘আপনি এখনো অবধি ভাট বকে চলেছেন’ এবং ‘বায়ু চড়লে অমন হয়’!!

    আবারও বোঝা গেল কলিকাতা আছে কলিকাতাতেই!!!

    @রেফারেন্স, হ্যাঁ ফলো করছি।
  • sm | 52.***.*** | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২২:২১371824
  • আপনি একটা এইসময়ের আর্টিকেল এর রেফারেন্স দিয়ে অন্যকে টিপ্পনী কাটতে গেছিলেন। তাই এত কথা বলতে হলো।
    আপনি লিখলেন ১ ফেব্রুযারি লেখাটা ৪ ফেব্রু়ারিতে এইসময় থেকে নেওয়া। এটা কি ধরনের রসিকতা!
    আমি ,সুপ্রিয়া- অসময়ে সাহায্যের কথা লিখেছিলাম। এতে ঋত্বিক ও উত্তম কুমার দুজনেই ছিলো। সিনেমা প্রোডাকশনে কি সাহায্য করেছিল বলা হয়নি তো!
    ঋত্বিক অধিকাংশ সিনেমায় ই চেয়ে চিনতে করেছেন। দু একটি ছাড়া।
    কারণ তাঁর অধিকাংশ ছবিই দর্শক টানতে পারতো না। শিল্পী নিজের আনন্দে ছবি করতেন।সুতরাং তাঁকে টাকা দিয়ে ছবি করানোর মতো প্রোডিউসার কম পাওয়া যাবে, বলাই বাহুল্য।
    আর একটা কথা, ঋত্বিক নিশ্চয় বেনুর বাড়ী গিয়ে বলতেন না - কিছু টাকা ধার দাও তো, মাল খাবো।
    ঘুরিয়ে ফিরিয়ে চাইতে হতো নিশ্চয়। এটাকেই অসময়ে সাহায্য করা বলে। এমাউন্ট টা বড় কথা নয়।
    উত্তমকে দিয়ে কাজ পাইয়ে দাও, সেটাতেও ফাইন্যান্সিয়াল সাহায্যের আকুতি ছিলো!কারণ উত্তম থাকলে প্রোডিউসার টাকা ঢালবে।
    এতো ঢাক ঢাক গুর গুড় এর কি আছে!
    সুরমা দেবী কি বলে বেড়াবেন; ঋত্বিক, নবারুণের কাছে ২৮ পয়সা ধার নিয়েছিল!
  • এলেবেলে | 212.142.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০০:০৫371825
  • আগেই লিখেছিলাম লিখে আলোচনার এক মস্ত সুবিধা - কাঁটা দিব্যি বেছে খাওয়া যায়। তা এখনও চলছে বহাল তবিয়তে।

    ১. প্রথমে এটা
    IP Address : 52.110.149.231 (*) Date:09 Feb 2018 -- 06:48 PM
    উত্তর দিতে দেরি হওয়ায় দু: খিত।
    এটা সুপ্রিয়া দেবী মারা যাবার পর কোন এক বাংলা পেপারে পড়েছিলাম।সম্ভবত প্রতিদিন বা আজকাল।
    নেট থেকে রেফারেন্স তোলা দুষ্কর।
    এতে লেখা হয়ে ছিল, ঋত্বিক এর আর্থিক টানা টানি ছিলো।কোন প্রোডিউসার নিয়মিত টাকা ঢালতে রাজি ছিলেন না। এর জন্য শ্যুটিং দু চার দিন বাদ বাদ হতো। সুপ্রিয়া কায়দা করে ম্যানেজ করতেন। এমনকি যখন অন্য ছবির শ্যুটিং থাকতো, তখন শরীর খারাপ বা অন্য কোন অজুহাত দিয়ে ঋত্বিক এর শ্যুটিংএর হাজিরা দিতেন। পারিশ্রমিক বলাই বাহুল্য ছিল। এমন কি কখনো সখনো টাকা দিয়েও সাহায্য করেছেন।

    ২. তারপর
    একচ্যুয়ালি, সুপ্রিয়ার একটা ইন্টারভিউ ইউটিউবে আছে। যেটা বহুদর্শিত।বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় নিশ্চয় ওই ইন্টারভিউ দেখে আর্টিকেল লেখা হয়েছে।সেটাই স্বাভাবিক।

    ৩. কিন্তু যখন লেখা হল 'ইউটিউবের সাক্ষাৎকার এবং এই সময়ে প্রকাশিত লেখাটির মধ্যে মূলগত ফারাক কিচ্ছু নেই ঋত্বিককে 'সাহায্য' প্রসঙ্গে' বা বলা হল 'তাঁর 'সাহায্য'র নমুনা 'এখানে প্রায়ই আসতেন, প্রায়ই বোঝাতাম। আলটিমেটলি টাকাও দিতাম। জানতাম, টাকাটা দিলাম। আজ আর ঋত্বিকদাকে পাওয়া যাবে না' পর্যন্ত' তখনই শুরু হল 'কাঠপাগল' বলে দাগিয়ে দেওয়া। বলা হতে লাগল 'উত্তম থাকলে প্রোডিউসার টাকা ঢালবে' জাতীয় আজগুবি কথা বা 'সুরমা দেবী কি বলে বেড়াবেন; ঋত্বিক, নবারুণের কাছে ২৮ পয়সা ধার নিয়েছিল!'। ব্রেশ! ব্রেশ!!
  • sm | 52.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০০:২৩371826
  • এর মধ্যে কোন কথাটা অসত্য?আপনার মাল খাওয়ার কথাটা নিজের বানানো আর এই সময়ের উপমা টাও।
    ঋত্বিক কে কেমন সাহায্য করতো লোকজন জানতে চান?
  • sm | 52.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০০:৪০371827

  • এই ইন্টারভিউ er ৩ *৩০- ৫*00 অবধি দেখলেই চলবে।অবশ্যই "কাঠ বেকার" স্পেসিফিক নয়।
  • sm | 52.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০০:৪৪371828
  • উত্তম থাকলে প্রোডিউসার টাকা ঢালতে পারে। এতে অস্বাভাবিক কি হল?
    ঋত্বিক ই বা সুপ্রিয়ার কাছে আকুতি জানতে গেছিলো কেন , আমাকে একটা কাজের সুযোগ করে দিও বলে?
  • রেফারেন্স | 127.194.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০২:১৩371829
  • এলেবেলে,
    গুরুতে তিনজন লোকের সাথে একটু পুরনোরা কেউ সময় নষ্ট করেন না। Bip, sm আর PT। নিতান্তই খুনসুটির মেজাজে না থাকলে। আশা করব আপনার সময়ের দাম আছে।
  • sm | 57.15.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৮:০৮371830
  • চলে এসেছেন, তল্পিবাহক!
  • এলেবেলে | 212.142.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২১:৪০371831
  • @রেফারেন্স,
    ঠিকই বলেছেন যদিও পিটি সম্পর্কে পুরো একমত নই।

    ১. 'এখানে প্রায়ই আসতেন, প্রায়ই বোঝাতাম। আলটিমেটলি টাকাও দিতাম। জানতাম, টাকাটা দিলাম। আজ আর ঋত্বিকদাকে পাওয়া যাবে না' - এটার মানে 'মাল খাওয়ার কথাটা নিজের বানানো'! আসলে ঋত্বিকদা ওই টাকাটা নিয়ে সোনাগাছিতে পড়ে থাকতেন!!

    ২. 'তুই উত্তমকে বল আমায় একটা সুযোগ করে দিতে' - বাক্যটা আপন মনের মাধুরী মিশায়ে চমৎকারভাবে রূপান্তরিত হয় 'উত্তম থাকলে প্রোডিউসার টাকা ঢালবে' বা 'উত্তম থাকলে প্রোডিউসার টাকা ঢালতে পারে'তে যেন ঋত্বিক উত্তমকে কেন্দ্রবিন্দু করে ছবি বানাবেন! কোন উত্তম? সেই উত্তম যিনি সুপ্রিয়ার মুখে শোনার আগে অবধি মেঘে ঢাকা তারা-র নাম অবধি শোনেননি, দেখা দূরের কথা!!

    ৩. তবে ক্ল্যাসিক হচ্ছে ঋত্বিক রেট্রোসপেক্টিভের ৩ *৩০- ৫*00 থেকে দেখতে বলার উপদেশটা! 'নাগরিক মোটামুটি একটা co-operative venture ছিল, কেউ পয়সাকড়ি নেয়নি, laboratory নেয়নি, studio নেয়নি, এমনকী, raw film stock যেটা পাওয়া যায় না সেটাও আমি বিনে পয়সায় পেয়েছিলাম। এসব ছাড়া যে সামান্য পয়সা লাগে তা আমরা নিজেদের ট্যাঁক থেকে জড়ো করে করেছিলাম ছবিটা' ঋত্বিক নিজের মুখে এতকিছু বলার পরো শোভা সেনের বক্তব্য শুনে বুঝতে হয় ঋত্বিককে 'সাহায্য' করার ব্যাপারটা!!

    হেলে ধরতে পারে না, কেউটে ধরতে এয়েচে!!!

    হ্যাঁ, আমার সময়ের দাম আছে @রেফারেন্স, থুড়ি, 'তল্পিবাহক'।
  • sm | 52.***.*** | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২২:০৩371833
  • ঋত্বিক কে নিয়ে অনেক কথাই বলা যায়। ঋত্বিক এর চরিত্র এমনিতেই ঘটনা বহুল। কিন্তু সত্যের অপলাপ করে কি লাভ হচ্ছে!সুপ্রিয়া টাকা দিয়ে সাহায্য করেছিলেন। এটাই তো তাঁর বড় মনের পরিচয়। এর পরে ঋত্বিক ওই টাকায় কি করতেন সেই কল্পনা ও জল্পনায় আপনার ইন্টারেস্ট থাকতে পারে, আমার নেই।
    দুই,ঋত্বিক নিজে সুপ্রিয়ার কাছে এসে আকুতি জানাচ্ছে, উত্তম কে বলে আমার একটা কাজের সুযোগ করে দে।
    এর মানে বুঝতে কি মানে বই লাগে?
    ইন্ডাস্ট্রি তে একজন ছিলো যে নিজে বই প্রডিউস করতে পারতো বা কাউকে দিয়ে প্রডিউস করাতে পারতো।
    সুপ্রিয়ারও সেই ক্ষমতা ছিল না। নয়তো ঋত্বিক সুপ্রিয়া কেই বলতে পারতো, তুই আমাকে একটা কাজের বন্দোবস্ত করে দে। ফালতু উত্তম কুমার কে টানতো না।
    আর ঋত্বিক এর বই ,উত্তম কুমার নাই দেখে থাকতে পারে। বহু লোক ই দেখেনি। তা বলে, উত্তম কুমার খারাপ অভিনেতা বা অযোগ্য অভিনেতা হয়ে যায় না নিশ্চয়।
    নিজের বক্তব্য দাঁড় করাতে সমানে রাবিশ পরিবেশন করে চলেছেন।
  • এলেবেল | 212.142.***.*** | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৭:০১371834
  • The more you explain it, the more I don’t understand it. — অরণ্যের প্রাচীন প্রবাদ।
  • sm | 52.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০০:১৩371835
  • খ্যাক খ্যাক।খিক খিক।
  • modi | 188.17.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৩:৩৭371836
  • টাকা দিয়ে সাহায্য করলেই বড় মনের পরিচয় হয়? মাল খেতে টাকা দিলেও বড় মন?

    আশ্চর্য্য কি দু'টাকায় গোখাদ্য আর ধর্ষিতাভাতা দেওয়াও বড় মনের পরিচয় বলে ধরা হয়।
  • sm | 52.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ০৯:২৩371837
  • মাল খাবার জন্যই সুপ্রিয়া টাকা দিয়েছিল;সেটা বলেছে?
    নিশ্চয় পাওনা দারের টাকা শোধ করবো বা ওষুধ কিনবো বা অন্য কিছু বাহানায় চাওয়া হয়েছে।
    বেনু, মদ খাবো, টাকা দিতে পারবে; এমন রিকোয়েস্ত করা হয়েছে কি?যদি এমন রেফারেন্স থাকে তো দিন।
    সারা ইন্টারভিউ শুনলেই বোঝা যায়; সুপ্রিয়া কতটা উচ্চ ধারণা পোষণ করতো ফিল্মমেকার ঋত্বিক সম্পর্কে।পাঁড় মাতাল ,ঋত্বিক সম্পর্কে নয়।
    আর দুটাকায় গো খাদ্য দিলেও, কিছু দিয়েছে। সিপিএম কিছুই দেয় নি। কিছু লোক খালি নিজেদের পকেট ভারী করেছে, জমি বাড়ী গুছিয়ে নিয়েছে।
    আর বানতলা নিয়ে জ্যতিবাবুর সেই উক্তি;এমন তো কতই হয়!
    মনে আছে?
  • এলেবেলে | 212.142.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৪:৩৮371838
  • মাল খাবার জন্যই সুপ্রিয়া টাকা দিয়েছিল;সেটা বলেছে?
    সত্যিই তো! এক্কেবারে বেদবাক্যি!!

    নিশ্চয় পাওনা দারের টাকা শোধ করবো বা ওষুধ কিনবো বা অন্য কিছু বাহানায় চাওয়া হয়েছে।
    আহা রে (গীতা ঘটকের ঢঙে)!

    তো এটায় নিয্যস বলা হয়েছে ওই 'পাওনা দারের টাকা শোধ করবো বা ওষুধ কিনবো বা অন্য কিছু বাহানায় চাওয়া'-র ব্যাপারটা!!

    "আমি যখন শুনলাম ঋত্বিকদা ড্রিঙ্ক অ্যাডিক্ট হয়ে গেছে , আমার ভীষণ কষ্ট হল৷ আমি ঋত্বিকদার বাড়িতে গেলাম৷ বললাম , তুমি এটা ছাড়৷ এটা তোমায় ধ্বংস করে দেবে৷ --- না , না৷ আমি বেশি খাই না৷ --- আমি তোমার দু’টি পায়ে পড়ছি , তুমি খেয়ো না৷ আমি তখন যোধপুর পার্কে থাকি৷ এক দিন হঠাৎ ঋত্বিকদা এসে হাজির৷ তখন উত্তমবাবুর সঙ্গে আমার মোটামুটি ইনভলভমেন্ট হয়ে গেছে৷ ঋত্বিকদা বললেন , বেণু, সুবর্ণরেখার পর আমি আর তেমন কাজ পাচ্ছি না৷ তুই আমার একটা উপকার কর৷ তুই উত্তমকে বল , আমায় একটা সুযোগ করে দিতে৷ তো আমি বললাম , ঠিক আছে৷ আমি নিশ্চয়ই করব৷ কিন্তু তুমি আমায় কথা দাও , তুমি ড্রিঙ্ক করবে না৷ উনি বললেন , আমি তোকে কথা দিলাম , আমি ড্রিঙ্ক করব না৷ তার পর ওকে আমি ফোন করলাম৷ সে দিন শুটিংও ছিল৷ আমরা মিট করলাম৷ বললাম , ঋত্বিকদা একটা জিনিয়াস লোক৷ তুমি ‘মেঘে ঢাকা তারা ’ ছবিটা দেখো৷ ও বলল , দেখাও৷ ও দেখল ছবিটা৷ দেখার পর তো ওর সাঙ্ঘাতিক লেগেছে৷ তখন আমাকে বলল , তুমি এক কাজ কর৷ তুমি যোধপুর পার্কে অ্যাপয়েন্টমেন্ট কর৷ তখন আমি আবার ঋত্বিকদার বাড়িতে গেলাম৷ ঋত্বিকদার বাড়িতে ফোন ছিল না৷ ঋত্বিকদা বাড়ি ছিল না৷ বৌদিকে বললাম , বৌদি , ঋত্বিকদাকে তুমি আমার বাড়িতে , পরের দিন সকালবেলা পাঠিয়ে দাও৷ এটা সম্ভবত ১৯৬১ সাল বা ’৬২৷ ঋত্বিকদা এল সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ৷ ও এল ন ’টা নাগাদ৷ আমার সে দিন শুটিং ছিল না৷ আমি বললাম , তুমি এখানে স্ক্রিপ্ট পড়ো৷ বলল , না৷ হোটেলে পড়ব৷ আমার কেমন একটা গোলমাল লাগল৷ আমি বললাম , ওকে নিয়ে হোটেলে গেলে তোমাদের অবস্থা খারাপ হবে , তোমরা মব্ড হবে৷ বলল , না না৷ আমরা ভালো হোটেলে যাব৷ তুই লাঞ্চ রান্না করে রাখ৷ এখানে এসে লাঞ্চ করব৷ তারপর এখানে ডিসকাশন করব৷ আমি আগে উত্তমকে স্ক্রিপ্টটা পড়াই৷ তারপর একটা বাজে , দুটো বাজে , তিনটে বাজে , চারটে বাজে , পাঁচটা বাজে , ছ’টা বাজে৷ কারওর পাত্তা নেই৷ আমি না খেয়ে বসে আছি৷ সাড়ে ছ’টার সময়ে উত্তমবাবু এলেন৷ এসে নমস্কার করলেন৷ বললাম , কী হল ? তার পর যা বললেন , বুঝলাম , এত ফ্রাস্টেশন এসে গেছে এখন , গল্পটা বলতে বলতে একটা বিয়ার খাব করতে করতে দুটো করতে হি ওয়াজ কমপ্লিটলি আউট৷ পাক র্‌স্ট্রিটের কোনও রেস্টুরেন্ট হবে৷ আলটিমেটলি উত্তমবাবু মব্ড হলেন৷ ঋত্বিকদাকে কোনও রকমে ট্যাক্সিতে তুলে , বাড়িতে পৌঁছিয়ে তার পর আমার বাড়ি এলেন৷ আমি বললাম , তুমি কাকে নিয়ে কাজ করবে ? ঋত্বিকদাকে নিয়ে কাজ করা সম্ভব নয়৷ তার পরে আমাকে লুকিয়ে ঋত্বিকদাকে সাহায্য করত৷ কিছুই না৷ ঋত্বিকদা ওর কাছে ড্রিঙ্কের টাকা চাইলে , আমি তখন রাগ করতাম৷ বলতাম , ‘তুমি কিন্ত্ত মানুষটার ক্ষতি করছ৷ ’ বলতেন , ‘না৷ অলরেডি যা ক্ষতি হওয়ার হয়ে গেছে৷ ’ বিরাট শক খেয়েছিলাম আমি৷ বাড়িতে গিয়ে কত বুঝিয়েছি , এত বড়ো সর্বনাশটা তুমি কেন করছ৷ তোমার মতো জিনিয়াস কেউ নয়৷ কী এক কমপ্লেক্স গ্রো করে গেল৷ সেটা বিরাট ট্র্যাজেডি৷

    তারপরে আমাদের এক দিন বললেন ‘যুক্তি তক্কো গপ্পো ’ করেছি , দেখবি আয়৷ অসাধারণ অভিনয় করেছে শম্ভুদার মেয়ে , শাঁওলি মিত্র৷ তো আমরা গেলাম দেখতে৷ ছবিটা কিন্ত্ত সত্যি দারুণ হয়েছিল৷ ঋত্বিকদা পাশে বসেছিলেন৷ ঋত্বিকদাকে ম্যানেজ করতে পারলাম না৷ এত কষ্ট হয়েছিল ! সত্যি মানুষের জীবনে মদ কী যে খারাপ জিনিস , কোথায় তার যে পতন হয়ে যায় ! আমার তো মনে হয় , শুধু ঋত্বিকদা নন , প্রচুর জিনিয়াসের মৃত্যু এই ভাবে হয়েছে৷

    এখানে প্রায়ই আসতেন , প্রায়ই বোঝাতাম৷ আলটিমেটলি টাকাও দিতাম৷ জানতাম , টাকাটা দিলাম৷ আজ আর ঋত্বিকদাকে পাওয়া যাবে না৷ আমার মনে হয় , ঋত্বিকদাকে ভালো করার চেষ্টা কেউ করেনি , আমি ভুলও হতে পারি , কিন্ত্ত আমার মনে হত , সবাই ওকে ঠেলে দিচ্ছে মদের দিকে , তুমি ড্রিঙ্ক কর , বলছে৷ আমার এটা ধারণা৷'

    গুরুতে বোল্ড বা ইট্যালিকস করা যায় না, ফন্টের সাইজও বড় করা যায় না। তাও ঋত্বিকের মদ সম্পর্কিত সুপ্রিয়ার 'সাহায্য'-র বিষয়টি খোলা চোখে দেখা যায়। যদি কেউ কিচুতেই দেকবো না জাতীয় ধনুকভাঙা পণ না করেন।
    http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=37908&boxid=132751807
  • sm | 52.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৫:৪১371839
  • বোঝাই যাচ্ছে উত্তম কে দিয়ে কোন ছবির প্রডিউস করার মতলবে ছিলেন অথবা উত্তম কে দিয়ে অভিনয় করিয়ে কোন প্রযোজক কে ধরার বা ধরিয়ে দেবার মতলবে ছিলেন।
    ইন্টারভিউ থেকে আগাগোড়া একটা কথাই বোঝা যায়, ঋত্বিক এর এই মদ খাওয়া কে, সুপ্রিয়া অপছন্দ করতেন।
    উত্তম সরাসরি মদ খাবার টাকা দিলেও, সুপ্রিয়া অন্য কোন কারণে টাকা দিতেন।
    মাতাল ঋত্বিক, সেটাকে যে কোন কাজে ব্যবহার করে থাকতে পারে।
    কে না, জানে, মাতাল দের মতন ম্যানিপুলেশন আর কেউ করতে পারে না।
  • এলেবেলে | 212.142.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৬:৩৯371840
  • The more you explain it, the more I don’t understand it. — অরণ্যের প্রাচীন প্রবাদ।

    খ্যাক খ্যাক খিক খিকটাও বা বাদ যায় কেন?
  • sm | 52.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ১৭:০০371841
  • দুনিয়া মুঝে পাগল সমঝতা হ্যায়, হাম দুনিয়াকো পাগল।
    কার ডায়লগ বলুন তো?
  • এলেবেলে | 212.142.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২০:০৪371842
  • গুরুতে একটু পুরনোদের! ডায়লগ নয় সলিলোকি!!
  • sm | 52.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ২০:২৫371844
  • কিশোর কুমারের।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন