এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সেলুন লব্ধ জ্ঞান সমূহ

    সুকি
    অন্যান্য | ২৯ আগস্ট ২০১৫ | ৬৫৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সুকি | 129.16.***.*** | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ১০:৪৭685134
  • সেলুনে চুল কাটতে গিয়ে আমি যা জ্ঞান লাভ করি তার মত কনডেন্সড্‌ (ঘনসন্নিবিষ্ট) ইনফরমেশন ছাত্র বা প্রফেশ্যনাল লাইনে খুব বেশী নাড়াচাড়া করার সুযোগ হয় নি। স্যোসাল থেকে পলিটিক্যাল থেকে সিনেমা-সঙ্গীত, জ্ঞানের এক স্পেক্ট্রাম থেকে অন্য প্রান্তে তুমুল চলাফেরা।

    আপাতত আমি এক সেলুনে যাই যেখানে আমার চুল কেটে দেয় এক বাঙলাদেশী ছেলে – মন্টু। তা আজ চুল কাটতে গিয়ে যা জানতে ও শিখতে পারলামঃ
    ঢোকার সাথে সাথে সম্ভষণ সহ চেয়ারে অবস্থান ও বাঙলা গান চালু। গান শুরু হল কুমার শানুর ‘সুরের রজনীগন্ধা’ অ্যালবাম থেকে।

    আমিঃ এটা তো মনে হচ্ছে কুমার শানুর গান –

    মন্টুঃ কুমার শানুই তো – প্রথম জীবনে যখন উঠছে [বাই দি ওয়ে মন্টু পূর্ববঙ্গীয় ভাষাতে কথা বলে, যা আরো শ্রুতি মধুর, তবে লেখার জন্য এই বাঙলাই আমার কাছে সোজা]
    আমিঃ বাঙলাদেশে লোকে কুমার শানুর বাঙলা গান শোনে! [কারণ আমি জানি কুমার শানুর হিন্দি গান দেদার চলে ওখানে]।

    মন্টুঃ [প্রচন্ড অবাক] – বলেন কি আপনে! কুমার শানুর গান শুনবা না!

    আমিঃ আচ্ছা –

    চুল কাটা চলছে – গানও চলছে। শানু শেষ হল – শুরু হল এন্ড্রু কিশোর ও সাবানা ইয়াসমিনের দ্বৈত কন্ঠে “পৃথিবীর যত সুখ”। সেই গান শেষ হল, গানের র‍্যাণ্ডাম সিফট হল সিলিন ডিওনের “মাই হার্ট উইল গো ওন”। মাথার উপর হাতে দিয়ে চুল কাটা চলছে, আরামে আমার চোখ বুজে ভেসে উঠছে লিওনার্ডো।

    পরের গান জেমসের –

    আমিঃ এটা জেমস না!

    মন্টুঃ হ্যাঁ, জেমস –

    আমিঃ এল আর বি নেই? জেমসের ব্যান্ডের কি নাম যেন?

    মন্টুঃ নগরবাউল। তবে আপনে যাই বলেন এল আর বি মেয়েদের থেকে ছেলেদের বেশী ভালোবাসত।

    আমিঃ মনে শুধু আয়ুব বাচ্চু নাকি ওরা সবাই?

    মন্টুঃ আমাদের ব্রাহ্মণবেড়িয়ায় – এলাকা চট্টগ্রাম – সে একবার দেখতে গেছে। আমি দুই বার দেখেছি এল আর বি রে। তো মাইয়াদের সামনে বেড়া দিয়ে আলাদা করে দিছে ছেলেদের থেকে। গান যখন জমে গেছে, ছেলেরা খুব নাচ দিতে শুরু করে, দিয়েছে মেয়েদের ঠেলা। সে খুব বাজে ব্যাপার – দিয়েছে পুলিশ নামায়ে – ছেলেদের ধরে এই মারে তো সেই মারে। তখন আয়ুব বাচ্চু বলে কি, ছেলেদের গায়ে হাত দিলে আমি গান গামু না। এখুনি চলে যাব স্টেজ ছেড়ে। তো বলেন এরে আপনি ভালো বাসা বলবেন না? আরো বলে কি ছেলে – মেয়ে সবারই তো নাচার অধিকার আছে – মেয়েরা যদি না নাচতে চায়, ওদের চলে যেতে বলুন –

    আমি সেই অকাট্য যুক্তি শুনে মেনে নি এল আর বি সত্যি ছেলেদের বেশী ভালোবাসে।

    আমিঃ আর জেমস দেখো নি?

    মন্টুঃ ওটা একটা পাগলা। যা বলছিলেম আমাদের ওইখানে এল আর বি এসেছিল হেলিকপ্টারে। আর অনুষ্ঠান সঞ্চালক ওদের একটা গান নিয়ে এমন এক প্যাঁচাল দিয়েছিল না!

    আমিঃ কেন কি হয়েছিল?

    মন্টুঃ আরে, ওদের যে গান আছে না “উড়াল দিব আকাশে” – তা সেইটারে নিয়ে সঞ্চালক কি সব বলসে – গান খতম করে হেলিকপ্টারে দিয়্যাছে হাওয়া। খোঁজ – খোঁজ – আর কোথায়!

    আমি একটু কনফিউজড হলেও মোটা মুটি বুঝতে পারলাম যে আয়ুব বাচ্চু ওই গান গেয়ে অনুষ্ঠান শেষ করে হেলিকপ্টারে ফিরে গিয়েছিল।

    ওদিকে জেমসের গান শেষ হয়ে শুরু হয়েছে অন্য একটা মেয়ের গান। আমি সেই মেয়ে চিনি না।

    আমিঃ এটা কে? আমি তো বাংলাদেশে মেয়েদের গান বলতে ন্যান্সি-র গানই বেশী শুনি ই-টিউবে।

    মন্টুঃ এই মেয়েটার নাম পড়শী। এখন এই চলছে সবচেয়ে বেশী!

    আমিঃ তাই নাকি? বড় বাচ্ছা মেয়ে তো? এটা কি সেই ক্লোজ-আপ গানের কম্পিটিশন জিতেছিল নাকি?

    মন্টুঃ না – না – এ সেই চ্যানেল আই-এর ‘ক্ষুদে গানরাজে’ থার্ড হয়েছিল।

    পাশ থেকে অন্য একজন বলে উঠল – মন্টু, দাদাকে ভুলভাল ইনফর্মেশন দিও না। আমি সারা রাত জেগে দেখেছিলাম, পড়শী সেই ফাইন্যালে কিছুই হয় নি।

    মন্টুঃ আপনি বরং আর একবার ফিরে দ্যাখেন – পড়শী থার্ড হয়েছিল।

    তুমুল তর্ক শুরু হল – চুল কাটা বন্ধ। ই টিউবে সার্চ শুরু হল ২০০৮ সালের এই ফাইন্যালের। খুঁজে পাওয়া গেল – নেট স্লো বলে ফাষ্ট করা গেল না। ৯ মিনিটের ক্লিপের শেষে দেখা গেল মন্টুই ঠিক – পড়শী থার্ড হয়েছিল। চুল কাটা আবার শুরু।

    মন্টুঃ বুঝলেন দাদা, এই মেয়ে সবদিকে আছে। কাল একটা বাচ্চা মেয়ের পড়াশুনার ভার নিল। ক্রিকেটেও আছে। দাঁড়ান সেই অ্যালবামটা লাগাই।

    আবার থামা – ক্রিকেট বাংলাদেশ শুরু হল –

    মন্টুঃ চরম মেয়ে – ইন্ডিয়ারে ঠাণ্ডা দেবার জন্য অ্যালবামটা তৈরী হচ্ছিল, তবে তৈয়ার হয় নাই ওই সিরিজে। সাউথ-আফ্রিকার সাথে খেলার সময় ছেড়েছে।

    আমি দেখলাম পড়শী বেশ বড় হয়েছে। অ্যালবামটাও বলতে নেই ভালোই -

    সেই গানও শেষ হল – এবার সিফট করল গান সোহম ও মিমি চক্রবর্তীতে –

    মন্টুঃ এই ছবি যদি দ্যাখেন দাদা – এত্যো হাসি লাগবে আপনার, এত্যো হাসি

    আমিঃ তাই নাকি? কি সিনেমা?

    মন্টুঃ আরে এটা তো “বোঝেনা সে বোঝেনা” – তবে দাদা শেষে চোখে জল এসে গিয়েছিল – বাস অ্যাক্সিডেন্টটা কেন যে দিল

    আমার মাথায় ঠান্ডা কি এক ফোঁটা পড়ল – ম্যাসাজের তেল নাকি মন্টুর চোখের জল, তা ঠিক বুঝতে পারলাম না।

    মন্টুঃ সোহমের বউকে খুব সুন্দর দেখতে

    আমিঃ তুমি জানলে কি করে?

    মন্টুঃ আপনাদের জি বাংলায় ‘চিরদিনই তুমি যে আমার’ হয় না – সেখানে এসেছিল।

    এবার গান শুরু হল ‘বেডরুম’ সিনেমা থেকে ‘মায়া বন বিহারীনি’ – পাশ থেকে একজন বলে উঠল, “এ গুলি আবার গান?” অন্যজন – “আসলে গান পুরানো, মিউজিকেই প্রবলেম”।

    সেই দাদা যিনি পড়শী-র থার্ড হওয়া নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন তিনি বললেন –

    “আগের গান শুনলে মন ঠান্ডা হত – আর এখনকার গান শুনলে শালা শরীল গরম হয়ে যায়”

    মন্টু সেই দাদাকে ঠান্ডা করার জন্য “বেষ্ট অব্‌ সলমন” (বাংলাদেশে মনে হয় একজন সলমন আছে) লাগালো – শুরু হল হিন্দী গানের সুরে বাংলা গান –

    আমার চুল কাটা – মাথা ভাঁজাও শেষ – যাবার আগে একটা প্রশ্ন ছিল মন্টুকে। ব্রুনাইতে যদিও মাছের অভাব নেই – তবে মাঝে মাঝে ফ্রোজেন দেশী মাছও খেতে ইচ্ছা করে। আমি মূলত রুই আর ইলিশই কিনি। মন্টুকে জিজ্ঞেস করলাম আর অন্য কোন ভালো মাছ আসে কিনা বাংলাদেশ থেকে। আমি ‘সুলতান’ নামে একটা মাছ দেখেছি – সেটা কি জিজ্ঞেস করলাম। মাছটা দেখতে ভালো, নামটাও আভিজাত্যে ভরা -

    মন্টুঃ দাদা, ওই মাছে তেল খুব বেশী। ওটা এখানকার মাছ। তবে আমাদের দেশেও ওই মাছ পাওয়া যায় – আমরা ওরে ‘গ্যাস-কার্প’ মাছ বলি।
    গ্যাস-কার্প এরই অপর নাম ‘সুলতান’ মাছ শুনে আমার সেই মাছে আগ্রহ চলে গেল। গ্যাস-কার্প মাছ গু খেয়ে বড় হয় বলে আমাদের দিকে বলা হত। ওই মাছ বাজার থেকে কেনা মানেও আভিজাত্যের প্রবলেম ছিল আমাদের দিকে - মাছ খাবে না, সেও আচ্ছা – তবে কেউ যদি গ্যাসকার্প কিনছে দ্যাখে, সে এক বড় লজ্জার বিষয় ছিল। বলাই বাহুল্য, আমি আমি-সদ্রিশ ঘটিদের কথাই বলছি!

    যাই হোক আজকের লব্ধ জ্ঞানের সামারী করা গেলে তা হল নিম্নরূপঃ

    ১। কুমার শানুর বাংলা গানও বাঙলাদেশে জনপ্রিয়
    ২। এল আর বি মেয়েদের থেকে ছেলেদের বেশী ভালোবাসে
    ৩। পড়শী থার্ড হয়েছিল ক্ষুদে গানরাজ প্রোগ্রামে। জুয়েল রানা ফার্ষ্ট – তবে সে হারিয়ে গ্যাছে প্রায়।
    ৪। সোহমের বউকে দেখতে ভালো।
    ৫। ‘সুলতান’ মাছের অপর নাম গ্যাস-কার্প।
  • PM | 116.79.***.*** | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ১৩:২৯685135
  • আপনার একার নয়। আমাদেরো জ্ঞান বাড়ছে ঃ)
  • | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ১৩:৪৪685136
  • খিক

    অনন্ত জলিল নিয়ে উনার কোন বক্তব্য নেই?
  • kc | 198.7.***.*** | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ১৩:৫৩685137
  • বেড়ে লিখেছেন মহায়। আমি একবার এরকম এক সেলুনে সাকা চৌধুরিকে নিয়ে কোচ্চেন করে ব্যাপক বড় কেস খেয়েছিলাম।
  • I | 192.66.***.*** | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ১৮:১৬685138
  • আপনারা সেলুনে এত বাঙাল পান কোদ্দিয়ে? আমাদের লোক্যাল সেলুন তো হুগলি জেলায় ভরা।
  • | 24.99.***.*** | ২৯ আগস্ট ২০১৫ ২০:৫৩685139
  • উফ, ফাটিয়ে দিয়েছেন সুকি!! ঃ)
  • সুকি | 129.16.***.*** | ৩০ আগস্ট ২০১৫ ০৫:২৪685140
  • দ,
    অনন্ত জলিল নিয়ে কোন কিছু তো শুনলাম না - তবে দোষটা আমারই, আমি না ফোরন দিলে কোন কোন বিষয় কভার হবে ওই লিমিটেড সময়ে সেটা ঠিক করা সমস্যার!

    kc,
    আপনিও কিছু লিখুন না আপনার অভিজ্ঞতা নিয়ে - পড়ব

    I,
    আমাদের এখানে শ্রমিক শ্রেণীর বাঙালীদের বেশীর ভাগই (প্রায় সবাই বলতে গেলে) বাংলাদেশের -
  • byaang | 132.167.***.*** | ৩০ আগস্ট ২০১৫ ০৮:১৮685141
  • আমি পুরো ফ্যন হয়ে গেছি সুকির লেখার। চেলতে থাকুক।

    ঐ মাছটার নাম বোধ হয় সুলতান ইব্রাহিম। গোলাপি রঙের মাছ। খুব সোয়াদ। আমার কাছে ঐ মাছ নিলামের ছবিও বোধ হয় আছে। খুঁজে দেখতে হবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন