এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা   সমাজ

  • নির্যাতিতার জবানবন্দী

    দীপ
    আলোচনা | সমাজ | ২৮ জুন ২০২৫ | ২৩৪ বার পঠিত
  • সাউথ ক্যালকাটা ল কলেজে নির্যাতিতার জবানবন্দীর অংশ।
    এই জবানবন্দী পড়তে পড়তে চূড়ান্ত ঘৃণা ও ক্রোধের উদ্রেক হচ্ছে, তবুও দিলাম।
    আমি জানি পাঠকদের‌ও এক‌ই অনুভূতি হবে, সেজন্য তাঁদের কাছে অগ্রিম ক্ষমাপ্রার্থী।
    --------------------------------------------

    "২৫ জুন, ২০২৫ পরীক্ষার জন্য ফর্ম ফিলাপ চলছিল। দুপুর ১২টা ৫ মিনিটে কলেজে পৌঁছই। অন্য দিনের মতো ইউনিয়ন রুমে গিয়ে বসি। ‘জে’ এসে ঢোকে, সবাইকে বসতে বলে। আমরাও বসি। সে কলেজের প্রাক্তন ছাত্র, কলেজের আধিকারিক। আনঅফিশিয়ালি কলেজের টিএমসিপি ইউনিটের মাথা, কলেজে তার বিরাট ক্ষমতা। সবাই তার কথা শুনত। সে সবাইকে টিএমসিপি ইউনিটের পদ দিত। আমাকেও গার্লস সেক্রেটারির পদ দিয়েছিল। আমরা সবাই বসেছিলাম। মজা করছিলাম। 

    ৪টে নাগাদ কিছু পড়ুয়া বেরিয়ে যেতে থাকে। বাড়ি যাওয়ার জন্য আমিও কলেজ গেটের দিকে এগোতে থাকি। কিন্তু সেই সময়ই আমি এবং আমাদের বর্তমান জেনারেল সেক্রেটারি কথা বলতে শুরু করি এবং ইউনিয়ন রুমের সামনে বসে পড়ি। তখন জে আসে। একটা গোটা প্যাকেট বিস্কুট নিয়ে, আমাকে দেয়। আমরা যারা ইউনিয়ন রুমে বসেছিলাম, আমাদের বলে, ইউনিট নিয়ে কথা আছে। আমরা ভিতরে যাই। আমরা সাত জন ছিলাম। 

    জে ইউনিট নিয়ে কথা বলতে শুরু করে। তার ব্যক্তিগত জীবন, তার ক্ষমতা, সব নিয়েই বলতে থাকে। কিছু ক্ষণ পর একজন, যার নাম ‘পি’ আমাকে ইউনিয়ন রুমের বাইরে ডাকে। জানতে চায়, জে এবং ইউনিটের প্রতি অনুগত কি না। আমি যেহেতু গার্লস সেক্রেটারি, আমি জে এবং টিমের প্রতি আমার আনুগত্য দেওয়ার কথা দিই। তার পর আমরা ইউনিয়ন রুমে ফিরে যাই। একটু পরে জে আমাদের জিজ্ঞাসা করে, পি আমাকে সব বুঝিয়েছে কি না।  তার পর আমি বলি, হ্যাঁ, দাদা। আমি সবসময় ইউনিটের সঙ্গে থাকব। চিন্তা কোরো না। তাতে সে বলে, ওই ব্যাপারে কিছু নয়। তার পর সে আমাকে বাইরে ডাকে। এবং বলে যে প্রথম দিন থেকে সে আমাকে পছন্দ করে। তার গার্লফ্রেন্ডের পর আরও একজনকে ভালোবাসে। এবং সে আমিই। আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। আমি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করি। বলি, আমার বয়ফ্রেন্ড আছে। এবং আমি তাকে সত্যিই ভালোবাসি। বলি, আমি ওকে ছাড়তে পারব না। তার পর নিজেদের মধ্যে কথা বলাবলির পর আমরা ইউনিয়ন রুমে ফিরে যাই। তখনও পর্যন্ত সব ঠিক ছিল। 

    সন্ধে ৬টা ১০ নাগাদ আমি এবং কয়েকজন পড়ুয়া বেরোতে যাই। কিন্তু জে আমাদের আটকে দেয়। আরও কিছু ক্ষণ থাকতে বলে। আমরা তাই করি। সন্ধে সাড়ে ৭টা নাগাদ আমাদের জেনারেল সেক্রেটারি বেরিয়ে যায়। এই বলে বেরোয় যে কিছু কাজ সেরে তাড়াতাড়ি ফিরে আসবে। সেই মুহূর্তে আমিও গুছিয়ে ফেলি, বেরোতে যাই। তখন জে আটকায়। 

    পি এবং এমকে চোখের ইশারায় বাইরে বেরোতে বলে। ওরা বেরিয়ে যায়, জে-র কথা অনুযায়ী বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দেয়। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সব কিছু ঘটে যায়, আমি নিজেকে সাহায্য করতে পারছিলাম না! জে আমাকে বাথরুমে নিয়ে যায়। যৌনসঙ্গম করার উদ্দেশ্য নিয়ে জোর করার চেষ্টা করে। আমি বাধা দিই।  কিছু করতে না দিয়ে, পিছনে ঠেলতে থাকি। হাউহাউ করে কাঁদতে থাকি। বলি, আমাকে ছেড়ে দাও, আমি এটা করতে পারব না। আমার বয়ফ্রেন্ড আছে। আমি ওকে ভালোবাসি। কিন্তু সে রাজি হয়নি। আমাকে জোর করতে থাকে। আমার প্যানিক অ্যাটাক হয়ে যায়। শ্বাসকষ্ট হতে থাকে। জে, এম এবং পি-কে ভিতরে ডাকে। আমি ওদের কাছে সাহায্য চাই। আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলি ওদের। কিন্তু ওরা আমাকে সাহায্য করেনি। তখন ওদের বলি, আমার জন্য একটা ইনহেলার এনে দিতে। এম সেটা এনে দেয়। আমি সেটা নিই। একটু সুস্থ বোধ করি। আমার জিনিসপত্র গোছাই। বাইরে যাই পালানোর জন্য। দেখি ওরা মূল দরজায় তালা ঝুলিয়ে রেখেছে। গার্ডও হেল্পলেস ছিল। আমাকে সাহায্য করতে পারেনি। 

    এম এবং পি আবার জোর করে ইউনিয়ন রুমে নিয়ে যায় আমাকে। জে কে বলি, আমাকে ছেড়ে দিতে। এমনকী ওর পায়ে পড়ি। কিন্তু ও আমাকে ছাড়েনি। সে এম এবং পি-কে বলে আমাকে গার্ডের ঘরে নিয়ে যেতে। গার্ডকে বাইরে বসিয়ে রাখতে বলে। ওরা তাই করে। ওরা আমাকে জোর করে গার্ডের রুমে নিয়ে যায়। জে আমাকে বিবস্ত্র করে। জোর করে আমাকে ধর্ষণ করতে শুরু করে। আমি যখন আটকাই, আমাকে ব্ল্যাকমেল করে, আগের মতোই আমাকে হুমকি দেয়। সে হুমকি দেয়, আমাকে বয়ফ্রেন্ডকে খুন করে দেবে এবং আমার মা-বাবাকে গ্রেফতার করিয়ে দেবে। তার পরও আমি লড়তে থাকি। তখন আমাকে আমার নগ্ন অবস্থার দুটো ভিডিও দেখায়, যখন সে আমাকে ধর্ষণ করছিল। আমাকে ভয় দেখায়, এই ভিডিও সবাইকে দেখাবে, যদি আমি সহযোগিতা না করি, যখনই সে ডাকবে, তখন না যাই। যখন জে আমাকে জোর করে ধর্ষণ করছিল, তখন এম এবং পি দাঁড়িয়ে সব দেখছিল। আমি একটানা জীবন বাঁচাতে লড়েছি। কিন্তু সে আমাকে জোর করে ধর্ষণ করেই যায়। আমায় মাথায় জোরে আঘাত লাগে। তাও সে আমাকে ছাড়েনি। একটা সময় আমি দ্রুত ঘর ছেড়ে বেরোনোর চেষ্টা করি। আমি জীবন বাঁচাতে লড়ছিলাম। সে আমাকে হকি স্টিক দিয়েও মারার চেষ্টা করে। আমি মৃতদেহের মতো পড়ে থাকি। জোর করে যৌনসঙ্গম শেষ করে সে চলে যায়। 

    রাত ১০টা ৫০ মিনিটে আমি ঘর থেকে বেরোই। সে আমাকে কিছু বলতে নিষেধ করে দেয়। সে আমাকে বলে, সবাইকে বলতে যে আমরা ইউনিট নিয়ে আলোচনা করছিলাম। বাইরে বেরিয়ে আমি ইউনিয়ন রুমে যাই। সে হুমকি দেয়, আমাকে বয়ফ্রেন্ডকে খুন করে দেবে এবং আমার মা-বাবাকে গ্রেফতার করিয়ে দেবে। আমার ফোন এম এর কাছে ছিল, যেটা আমার কাছ থেকে জোর করে গার্ডের রুমে নিয়ে গিয়েছিল। ওর থেকে আমার ফোনটা নিই। তার পর কলেজ থেকে বেরিয়ে যাই। বাবাকে বলি আমাকে নিয়ে যেতে। বাবাকে সব খুলে বলি। পুলিশ স্টেশনে যেতে ভয় পাচ্ছিলাম। কারণ আমি জে-র ভয়ে ছিলাম। কিন্তু আজ আমি মনস্থির করেছি এবং আমার বয়ান লিখছি। 

    আমি বিচার চাই। এক আইনের ছাত্রী হিসেবে, এখন আমি একজন ভিক্টিম। আমি চাই আমি যেন দ্রুত বিচার পাই। আপনার কাছে আমার প্রার্থনা, যেন জে, এম এবং পি-র বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হয়।"

    ধন্যবাদান্তে
    আপনার বিশ্বস্ত
    ‘এ’

    ২৬ জুন, ২০২৫ (Source: FIR)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৮ জুন ২০২৫ ২০:২৮745163
  • খবরের কাগজে মনজিত বা ম্যাংগো বা এম আসল দোষী বলছে। জে তো দুধেল গাই। 
  • দীপ | 2402:3a80:198b:34a4:678:5634:1232:***:*** | ২৯ জুন ২০২৫ ০০:৪৪745164
  • ঠিক পার্থ-অর্পিতার মতই "ঘনিষ্ট " সম্পর্ক ছিল মদন মিত্র আর পিয়ালী মুখার্জীর। ঠিক অর্পিতার মতই বিলাস বহুল জীবন যাপন করত পিয়ালী। বহু VIP র আনাগোনা ছিল ঐ মক্ষীরানীর ফ্ল্যাটে। সব জানত মমতা ব্যানার্জী। পিয়ালীকে সারদা চিটফান্ডের লিগ্যাল এডভাইসার করা হয়েছিল ঠিক অর্পিতা যেমন পার্থর লিগ্যাল এ্যাডভাইসার ছিল। পরবর্তীকালে পিয়ালীর মৃতদেহ পাওয়া যায়। খুন না আত্মহত্যা সেটা আজও রহস্যাবৃত। বর্ধমানের মেয়ে, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিল পিয়ালী। তাকে ল বিভাগে বেআইনিভাবে ভর্তি করা হয় মদন মিত্রের সুপারিশে। তার মৃতদেহ বর্ধমানে এনে তৃণমুলী গুন্ডা পরিবেষ্টিত করে মদন মিত্র নিজে উপস্থিত থেকে  তড়িঘড়ি দাহ করা হয়। পিয়ালীর বাবা ভাইকে মুখ বন্ধ রাখার জন্য যথেষ্ট টাকা ও তার স্বামী সুভাষ চক্রবর্তীকে প্রাইভেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে তুলে এনে রাতারাতি কল্যানী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি কন্ট্রোলার পদে নিযুক্ত করা হয়।

    অনেকে এই মদন মিত্রর কীর্তি ভুলে গেছেন তাই মনে করিয়ে দিলাম।এরা বাস্তবিক আগাপাশতলা এক লুম্পেনদের দল। মমতা ব্যানার্জী সব জানে। জেনেও এদের প্রশ্রয় দেয় কারণ এরাই ঐ দলটার চালিকা শক্তি। এই রকম লম্পট যে দলের মুখ, তাদের ভোট দিয়ে জেতাতে আপনাদের ঘেন্না করেনা? নিজেকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে প্রশ্ন করুন আগামী প্রজন্মকে কি দিয়ে যাচ্ছেন॥
     
    ফেসবুক 
  • Ranjan Roy | ২৯ জুন ২০২৫ ০১:১২745165
  • FIR এ J?
    সমস্ত খবরের কাগজ বলেছে মনোজিত মিশ্র।
     
    তাই জানতে ইচ্ছে এই এফ আই আর কোন তারিখে করা হয়?
    তার রেজিস্ট্রেশন নম্বর কত?
    এর কপি দীপ কী করে পেলেন?
    কারণ এর হদিস তো এই সময় বা আবাপ সাংবাদিকরা পান নি!
  • . | ২৯ জুন ২০২৫ ০১:১৪745166
  • হ‍্যাঁ। এফআইআর এ মনোজিত কে J দিয়ে রিপ্লেস করা হয়েছে। সমস্ত সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত।
  • . | ২৯ জুন ২০২৫ ০১:১৬745167
  • সাধারণত রেপ ভিক্টিম এর নাম প্রকাশ করা হয় না। এক্ষেত্রে অভিযুক্তদের নামও অক্ষর দিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে।
  • . | ২৯ জুন ২০২৫ ০১:১৯745168
  • বাকি দুজনের জন‍্য M এবং P
  • . | ২৯ জুন ২০২৫ ০১:২১745169
  • In the FIR (First Information Report) regarding the alleged rape of a law student, Monojit Mishra is referred to as "J". The FIR uses this shorthand to protect the identities of the accused while still referencing them. The other individuals involved are also identified with letters: Zaib Ahmed as "M" and Pramit Mukherjee as "P", according to ThePrint. Monojit Mishra is also described as the "unofficial head" of the Trinamool Chhatra Parishad (TMCP) in the FIR. 
  • . | ২৯ জুন ২০২৫ ০১:৫০745170
  • মনোজিতের বাবা কালীঘাটের পুরোহিত। দরিদ্র বলেই মনে হয়। ছফুট বাই আটফুট ঘরে থাকেন। মনোজিত পাঁচ ছবছর আগে থেকেই বাড়িতে থাকত না। 
    এটাও সংবাদমাধ্যমে বেরিয়েছে।
  • :|: | 2607:fb90:bd94:151f:8119:1e3a:c9f9:***:*** | ২৯ জুন ২০২৫ ০৩:০৯745171
  • তিনটি আলাদা লেটার ব্যবহার করা উচিত ছিলো। যেমন জে ফর আহমেদ, কে ফর মিশ্র, এবং এল ফর মুখার্জি। এম প্রধান অভিযুক্ত বলা হচ্ছে যেখানে আসলেই এম দিয়ে দুজনের লাস্ট এবং অন্তত একজনের ফার্স্ট নাম আছে। অথচ প্রধান অভিযুক্তের জেড বা এ কোনওটাই ব্যবহার হয়নি। অদ্ভুত গুলিয়ে দেওয়া নামকরণ যাহোক!!   
  • ?! | 2401:4900:b85:a215:5cb1:8fff:fee1:***:*** | ২৯ জুন ২০২৫ ০৭:০৯745172
  • ঠাণ্ডা মাথায় কেন ইচ্ছাকৃত গুলিয়ে দেওয়া হয়েছে সে তো চাড্ডিজিতের কমেন পড়লেই বোঝা যায়
  • PRABIRJIT SARKAR | ২৯ জুন ২০২৫ ০৭:৪৭745173
  • এই ভদ্র মহিলা সব বলে দিয়েছেন। আমায় যতই চাড্ডি বলিস আমি সত্য সন্ধানী।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন