এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • পাকশালা রসুইয়ের কিচাইন

    গুগুস লেখকের গ্রাহক হোন
    বইপত্তর | ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৭৭ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • বাংলা ভাষায় প্রথম রান্নার বই সম্ভবত ‘পাক রাজেশ্বর’ – সেই উনিশ শতকের কথা। তার কিছু পরেই বিপ্রদাস মুখোপাধ্যায়ের ‘পাক প্রণালী’। তবে খাদ্যাখাদ্যের গল্পের পাকাপোক্ত শেকড় তার-ও অনেক আগে। পুঁথির ভাষায় বললে, সেই চতুর্থ শতকের চন্দ্রকেতুগড়ের ফলকে, অষ্টম শতাব্দীর পাহাড়পুর কিংবা ময়নামতির পোড়ামাটিতে জলশস্য মৎস্যরূপে আকীর্ণ হয়েছেন। মৎস্যমুখী বাঙালি সেই মাটির আঁচড়ে ধরে রেখেছিল তার রোজকার জীবনের একটুকরো মাছ কোটার স্মৃতি। ঐটুকু যেন সে ধরে রাখতে চেয়েছিলো অনাগত প্রজন্মের কাছে একটি শান্ত দুপুরের চিহ্নের মত। জানেন তো নিশ্চয়ই, ঈশ্বরী পাটনীর যাঞ্চা কিন্তু আসলে ‘দুধেভাতে’ নয়, জোড়হাতে চেয়েছিলেন ওনার সন্তান ‘যেন থাকে মাছেভাতে’।

    স্মৃতিই ক্রমশ বদলে যায় পদচিহ্নে। আমরা সেইসব ইতিহাস অথবা সাহিত্যের হাত ধরেই চলে যাই পূর্বপুরুষদের রসুইঘরে। সেই চর্যাপদের পাতায় ডালের গন্ধ নেই, কিন্তু চন্ডীমঙ্গলের কালকেতু পেট ভরায় জাউ আর ডাল খেয়ে, মঙ্গলকাব্যের কবি বিস্তারে বর্ণনা দেন খুল্লনাকে বাড়িতে আনার পর মাছের বিভিন্ন পদের। মোগল শাসনের সময় “রিয়াজ-উস-সালাতীন” থেকে জানি “ঘিয়ের রান্না খাসি এবং মোরগের মাংস তাদের মোটেই সহ্য হয় না”। আবার ষোড়শ শতকের সেবাস্তিয়ান মানরিক জানিয়েছেন গরীব মানুষের থালায় শুধু নুন আর শাক জুটতো, ঝোলের ভাগ তাতে সামান্য।

    এসব অবশ্য বহু পুরোনো দিনের কথা। তবু, তার কিছু কিছু চিহ্ন কীভাবে যেন রয়ে গেছে আমাদের দৈনন্দিন যাপনে, শাড়ির আঁচলে, জামার হাতায় লেগে থাকা হলুদের ফিকে দাগের মত। বাঙালি ছড়িয়ে পড়েছে অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশের সমস্ত সীমায়, তার বহুদূরে ফেলে আসা দেশের আবছা স্মৃতি রয়ে গেছে মশলার কৌটোয়, অথবা অচেনা দেশে হঠাৎ খুঁজে পাওয়া চেনা সব্জিতে অথবা মাছে, বার্মাদেশে যেমন শ্রীকান্ত বাঙালি খুঁজে পেয়েছিলেন বাজারের থলির ফাঁকে পুরুষ্টু মাছের ল্যাজপতাকা দেখে।

    কিছু স্মৃতি যেন সব্বার চেনা ছোটোবেলা, সেইসব গল্প জমে ওঠে ঠিক কাঠফাটা গরমের দুপুরে, পা ছড়িয়ে আমের শাঁস ছাড়ানোর উপাচারে, চটের নিচে কাঁসিতে যেমন আদরে আহ্লাদে জমে ওঠে আমসত্ত্ব। সেই দৃশ্যের নেপথ্যে মিহিসুরে বেজে চলেছে পুরোনো একটা রেডিও, অনুরোধের আসরের মাঝেই থেমে থেমে বয়ে চলেছে তালপাতার পাখার হাওয়া, গুমোট দুপুরের মধ্যে। ভেসে আসছে মাগরিবের আজান আর অষ্টকের সুর, ছেঁড়া-ছেঁড়া তুলোট পাতার মত।

    সেই দৃশ্য ক্রমাগত পিছনে ফেলে আমরা এগিয়ে এসেছি অনেক দূর, রসুইঘর থেকে পাকশালা হয়ে কিচেনের কিচাইনে। মোরব্বা আর বরফি থেকে কী ভাবে যেন পৌঁছে গেছি মলিকিউলার গ্যাস্ট্রোনমিতে। তবুও সেই পাহাড়পুর কিংবা ময়নামতির মানুষের মত আমরাও আমাদের-ই ফলকে নিজের মত এঁকে রেখেছি সেই সব আশ্চর্য রান্নার ছবি – কখনো সামান্য স্মৃতিভারাতুর, কখনো নিচু হয়ে আসা আকাশের মত বিষাদবিলাসী, আর কখনো কাপ্তান ছোকরার মত প্রগলভ ও ফাজিল (যে কোনো অর্থেই)। সেইসব ছবি ও সেইসব গল্পের আয়োজন এইবার গুরুর বইয়ের পাতায়। ভিয়েন বসানো হয়েছে এই আপনাদের আশেপাশেই। সদ্য সদ্য জ্বাল দিয়ে উঠে আসবে তিনটি সুস্বাদু বইঃ
    • শারদা মণ্ডলের পাকশালার গুরুচণ্ডালি (প্রথম খণ্ড),
    • স্মৃতি ভদ্রের রসুইঘরের রোয়াক (দ্বিতীয় খণ্ড)
    • আর অবশ্যই ডিডির কিচাইন।
    এগুলো ঠিক খাবার বই নয়। আমাদের ঐতিহ্যকে মুছে যাবার হাত থেকে বাঁচানোর সামান্য প্রচেষ্টা মাত্র। পেটুক হন কিংবা না হন, ঐতিহ্যের সঙ্গে থাকুন।

    আর হ্যাঁ, গুরুর এই বইপ্রকাশের পদ্ধতিটা আপনারা এতোদিনে নিশ্চয়ই জানেন। গুরুর সব বই-ই বেরোয় সমবায় পদ্ধতিতে। যাঁরা কোনো বই পছন্দ করেন, চান যে বইটি প্রকাশিত হোক, টিকে থাকুক কিছু পরম্পরা, তাঁরা বইয়ের আংশিক অথবা সম্পূর্ণ অর্থভার গ্রহণ করেন। আমরা যাকে বলি দত্তক। এই বইটি যদি কেউ দত্তক নিতে চান, আংশিক বা সম্পূর্ণ, জানাবেন guruchandali@gmail.com এ মেল করে।
     
    সঙ্গের ছবিতে:
    পাকশালার গুরুচণ্ডালি ও ডিডির কিচাইন-এর প্রচ্ছদশিল্পী রমিত চট্টোপাধ্যায়,
    রসুইঘরের রোয়াক এর প্রচ্ছদ করেছেন রাজীব দত্ত।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যদুবাবু | ০৯ এপ্রিল ২০২৪ ০৮:৪৯742730
  • তিনটে প্রচ্ছদ-ই (শেষেরটা যদিও ফাইন্যাল নয় জানি, তাও) খুব সুন্দর। তিন রকম স্টাইল যেন। বইয়ের লেখার সাথেও আমার মতে খুব মানানসই। :) 
  • পাপাঙ্গুল | ০৯ এপ্রিল ২০২৪ ১০:৫০742731
  • লেখাটা ভাল লাগল। ডিডির কিচাইনের ছবিটা তো ভালোই। তিনটি প্রচ্ছদ সত্যিই তিনরকম স্টাইল। 
  • Kishore Ghosal | ০৯ এপ্রিল ২০২৪ ১৪:১৩742737
  • শারদাদেবীর বইয়ের অনেকগুলি পর্বই গুরুচণ্ডা৯-তে পড়েছি -  পাকশালার রসায়ন ও পারিবারিক নানান সম্পর্কের রসায়নের মধ্যে  অতি  সুস্বাদু  মনোজ্ঞ মেলবন্ধন ঘটিয়েছেন। প্রচ্ছদটি রম্য। 
     
    অন্য বইগুলির প্রচ্ছদও সুন্দর। তবে ডিডির কিচাইনের প্রচ্ছদে, ওপরের ডানহাতে ওটা কোন জীব?  
  • kk | 172.56.***.*** | ০৯ এপ্রিল ২০২৪ ১৯:৫০742738
  • লেখাটা খুবই ভালো লাগলো। প্রচ্ছদগুলোও ডেফিনিটলি আকর্ষনীয়। খাবারদাবার নিয়ে (রেসিপি নয়) গুরুতে অনেক ভালো লেখা বেরিয়েছে। এগুলো বই হিসেবে থাকলে আমার মত মানুষের খুব খুশি খুশি লাগে। 'চাষার ভোজনদর্শন' সিরিজটাও চমৎকার। হয়তো ওটাও বই আকারে দেখবো কোনোদিন।
  • পাপাঙ্গুল | ০৯ এপ্রিল ২০২৪ ২০:৪৪742739
  • কেকে, 'চাষার ভোজনদর্শন' ইতিমধ্যেই মনে হয় অন্য একটি প্রকাশনী থেকে বেরিয়েছে।
  • kk | 172.56.***.*** | ০৯ এপ্রিল ২০২৪ ২০:৪৬742740
  • ওঃ, আচ্ছা পাপাঙ্গুল। আমি জানতাম না। থ্যাংকিউ :-)
  • যদুবাবু | ১০ এপ্রিল ২০২৪ ০৮:৩৭742744
  • থ্যাঙ্কু পাপাঙ্গুল আর কেকে। 
     
    আমি অবভিয়াসলি বায়াসড, কিন্তু তিনটে বইই খুব ভালো। কবে যে দেশে গিয়ে হাতে পাবো ভাবছি। বই আর এক কাপ চা/কফি নিয়ে বৃষ্টির দিনে জানলার ধারে বসবো। কোনো একদিন। 

    @কিশোর-দা, ঐটা কোন জন্তু সেটা কিন্তু কঠিন প্রশ্ন। উহা কি রামপাখি (তবে ন্যাজ ক্যানো?) নাকি উহা নিরীহ ড্রাগন (তা'লে আবার মুখে হল্কা নেই ক্যানো?)। না অন্য কোনো খেচর? তার থেকেও বড় কথা উটি কি সুস্বাদু? 
    এই সকল প্রশ্নের উত্তর আছে ঐ বইয়ের মধ্যে। frownlaugh
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১০ এপ্রিল ২০২৪ ১৫:০৯742745
  • ওই প্রাণীটা হলো উড়ুক্কু গিরগিটি বা ড্রাগন লিজার্ড। আমার তাই মনে হল অন্তত।
  • Kishore Ghosal | ১০ এপ্রিল ২০২৪ ১৫:৪৮742746
  • @ যদুবাবু, প্রথমে আমিও ভেবেছিলাম রামপাখি। তারপরে মনে হল পশ্চিমবঙ্গ* পাখি। চারহাতে-পায়ে নখ আছে, মুখে কচকচে দাঁত আছে -  সর্বদা খাইখাই করা হিংস্র পশু বিশেষ। কিন্তু ঝামেলা বাধাল ওই লেজটা, পশ্চিমবঙ্গের "সিক্ষা, সংস্কিতির লেজ তো কবেই খসিয়া গিয়াছে"।
    * পশ্চিমবঙ্গের মানচিত্র দেখলে খালপোষ করা রামপাখির মতোই লাগে।  
  • r2h | 192.139.***.*** | ১০ এপ্রিল ২০২৪ ১৮:৩৬742750
  • সেই যে হাঁটুঝুল পাঞ্জাবী পরা গালে হালকা দাড়িকে অটোগ্রাফ শিকারী যুবতী প্রশ্ন করেছিল - আপনি কি কেউ?
    তো, কেউ কেউ কেউ, সবাই কেউ না, সবাইকেই কেউ হতে হবে তার কোন মানে নেই।
    একইরকম ভাবে সব কিছুকেই যে কিছু হতে হবে তারও মানে নেই। কিছু কিছু কিছু কিছুই না।

    এমনকি প্রফেটও লিখেছেন

    "নই ঘোড়া, নই হাতি, নই সাপ বিচ্ছু
    মৌমাছি প্রজাপতি নই আমি কিচ্ছু ।
    মাছ ব্যাং গাছপাতা জলমাটি ঢেউ নই,
    নই জুতা নই ছাতা, আমি তবে কেউ নই !"
  • &/ | 151.14.***.*** | ১২ এপ্রিল ২০২৪ ০০:৫৮742785
  • এমনিতে যখন ভাটিয়ালিতে অথবা টইতে মজার মজার রান্নার ফ্যান্টাসি হত, তখন ডিডি সেই ছায়ার উপরে দাঁড়িয়ে আনাসাজিদের রান্নার বর্ণনা দিতেন, মাসাইমারার ঘন ঘাসের জঙ্গলে মোষের পিঠে চড়ে ঘোরার কথা বলতেন, সেইসব কি থাকছে এই বইতে?
  • পাঠক | 2409:40e7:a:bc40:18de:abff:fe47:***:*** | ১৩ এপ্রিল ২০২৪ ২১:৫৫742807
  • দত্তক নিতে গেলে ঠিক কী করতে হবে  একটু বুঝিয়ে দিলে ভাল হয়।
  • পাঠক | 2401:4900:3de4:4c92:5424:99ff:fe6f:***:*** | ১৪ এপ্রিল ২০২৪ ০০:৩৮742809
  • ধন্যবাদ
  • সুকি | 49.206.***.*** | ১৫ এপ্রিল ২০২৪ ০৬:৫৪742824
  • বাহ, দারুণ খবর যে এই বইগুলি হবে। আপেক্ষায় রইলাম।
     
    ও হ্যাঁ, "চাষার ভোজন দর্শন" এর প্রসঙ্গ এসেছে বলে ভাবলাম জানিয়ে রাখি, ওই নামে অন্য প্রকাশনী থেকে বই বেরুলেও তার অন্তর্গত লেখাগুলি গুরু-তে বেরুনো সিরিজটা নয়। গুরুতে যে গোটা তিরিশ পর্ব লিখেছিলাম সেগুলো এখনো কোন বই হয় নি। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন