এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মন্দ গ্যাজেটের উপাখ্যান

    সে
    অন্যান্য | ০৭ নভেম্বর ২০১৫ | ৬৮৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সে | 198.155.***.*** | ০৭ নভেম্বর ২০১৫ ১৮:২৫688367
  • দুনিয়ায় থই থই করছে নিত্য নতুন গ্যাজেট। পুরোনো গ্যাজেটেরা কেউ বেঁচে, কেউ সর্বগ্রাসী কালের করাল কবলে পড়ে উধাও।
    গ্যাজেট নিয়ে এই নতুন টই খুলেছি গ্যাজেটের মন্দ দিকগুলো বা আরো সহজ করে বললে কোথায় কোথায় তা ইউজারফ্রেণ্ডলি একেবারেই নয় সেই সমস্ত কীর্তিকলাপ নিয়ে সাতকাহন করতে।
    অধিকাংশ গ্যজেটের একটা মন্দ দিক আছে। সেই মন্দ ভাগ কমানোর চেষ্টা দুনিয়া জুড়েই চলছে। তবু এখনো কাজ প্রায় কিছুই হয় নি। তাই নিয়ে আমার নতুন টই, মন্দ গ্যাজেটের উপাখ্যান শুরু করলাম।
  • সে | 198.155.***.*** | ০৭ নভেম্বর ২০১৫ ১৮:৪১688371
  • প্রথমে একটা অন্য ঘটনা বলি। ঠিক পার্সোনাল গ্যাজেট নয়, কিন্তু সর্বসাধারণের নিত্যজীবনে যা সবসময় আমরা চলতে ফিরতে দেখি। রেল ইস্টিশানের টাইম টেবিল।
    আমার শহরে রেল স্টেশন ইতিউতি সর্বত্র। ঘড়ির কাঁটা মিলিয়ে চলছে রেল। এক মিনিট দেরী হলেই ইলেকট্রনিক টাইমটেবিলে জানান দিচ্ছে যে ওমুক ট্রেন এক মিনিট দেরি করেছে, কি প্ল্যাটফর্ম নম্বর পাল্টে গিয়েছে। প্ল্যাটফর্মেও নির্দিষ্ট দূরত্বের ব্যবধানে ইলেকট্রনিক বোর্ডে মুহূর্মুহু আপডেটিত হচ্ছে রেলযাত্রার ডিটেল, কোন সেক্টরে প্রথম শ্রেণীর কামরা, কোন সেক্টরে দ্বিতীয় শ্রেণীর কামরা, কটা মোট কামরা, কোনখানে রেস্টুরেন্ট কার, কোন কামরা গ্রুপের জন্যে সংরক্ষিত, সমস্ত কিছু। প্ল্যাটফর্মের ধার বরাবর ঘেঁষে সমান্তরাল কয়েকটি উঁচু উঁচু রেখা, সাদা রঙের। শুরু থেকে শেষ অবধি। যারা চোখে দেখতে পায় না তাদের জন্যে। ভিজুয়ালি ইম্পায়ার্ড জনসাধারনের জন্য। ছড়িটি মেঝেয় ঘষে ঘষে যাতে রাস্তাটা বুঝতে পারা যায়। অথচ এত বাহারের ইলেকট্রনিক টাইম টেবল অন্ধদের কাছে সম্পূর্ণ অর্থহীন। এদের কোনো না কোনোভাবে সেই "সাহায্য" নিতে হবে অন্য কারো কাছে। তবে ইদানীং রেলবিভাগ অ্যাপ চালু করেছে, - স্মার্টফোন অ্যাপ। সেই অ্যাপ মোটামুটি বলে দেবে কত নম্বর প্ল্যাটফর্ম, কোথায় কোন শ্রেণীর কামরা, গাড়ী আসতে আর কত দেরী, ইত্যাদি। গোদা কিছু ইনফরমেশন।
  • সে | 198.155.***.*** | ০৭ নভেম্বর ২০১৫ ১৮:৪৯688372
  • ঘুম থেকে উঠতে হবে ভোরে। হয়ত কোনো কাজের তাড়া আছে। অ্যালার্ম ক্লকটিতে দম দিয়ে নিশ্চিন্তে ঘুমোতে যাই অনেকেই। বলুনতো যে কানে শুনতে পায় না, সে কী করবে? এই সেদিন অবধি ছিলো কোনো এমন অ্যালার্ম ক্লক যা কিনা বধিরকে অন্যের "সাহায্য" বিনা ঘুম থেকে ডেকে দিতে পারত? এখন নাহয় মোবাইলে ভাইব্রেশন অ্যালার্ট দিয়ে অ্যালার্ম সেট করা যাচ্ছে। কিন্তু এই সেদিন অবধি? একজন বধির মানুষ যদি একা ইন্ডিপেন্ডেন্টলি বাস করতে চায়, গ্যাজেট তার কতটা কাজে দেবে?
    গ্যাজেট কি তার ভাষায় তাকে প্রয়োজনীয় বা প্রয়োজনের বেশি ইনফরমেশন দিচ্ছে? দিতে পারছে? কতটুকু এগিয়েছে আমাদের টেকনোলজি? কতটুকু চেষ্টা আমরা করেছি অন্ধ বা বধিরদের জন্যে, বা আরো অন্যান্য প্রতিবন্ধীদের জন্যে?
  • সে | 198.155.***.*** | ০৭ নভেম্বর ২০১৫ ১৯:০৫688373
  • যাবতীয় সফিসটিকেটেড অ্যাপ্লায়েন্স এখন দ্রুতগতিতে এলসিডি স্ক্রীণে ট্রান্সফর্ম করে যাচ্ছে। খুবই সুখের কথা। একেকটা ওয়াশিং মেশিন, ডিশ ওয়াশার, মাইক্রো ওয়েভ আভেন, এমনি আভেন, ইন্ডাকশান আভেন, রেফ্রিজারেটারের টেমপারেচার কন্ট্রোল থেকে শুরু করে কফি মেশিন, গান শুনবার যন্ত্র ইস্তক, সমস্ত কিছুতেই এলসিডি স্ক্রীণ। চোখের দৃষ্টি যার নেই, তার কাছে অর্থহীন, বা সে এই সমস্ত সৌখীনতা থেকে পুরোপুরি বঞ্চিত। তাদের কথা ভেবে, অল্টারনেটিভ কোনো অপশন তৈরীই করা হয় নি। মার্কেট। বাজার। মুনাফার জগতে প্রতিবন্ধীদের কথা ভেবে রিসার্চে বেশি নিয়োগ করা হয় না। বড়োজোর এলিভেটরের বোতামে ব্রেইল করা থাকে।
    কিছু কিছু পুরোনো ধাঁচের আভেন ওয়াশিং মেশিন ডিশ ওয়াশার ইত্যাদিতে নব/কাঁটা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে অন-অফ ইন্টেনসিটি টেম্পারেচার এইসমস্ত অ্যাডজাস্ট করবার ব্যবস্থা ছিলো। কিন্তু টেকনোলজি যত উন্নত হতে শুরু করল, সেসমস্ত অ্যাপ্লায়েন্সকে বিদায় দিয়ে আমরা আরো সুন্দর স্লীক স্মার্ট বস্তু বরণ করে নিতে লাগলাম। যেগুলোর কন্ট্রোল প্যানেল মসৃণ, টাচ স্ক্রীন, অনেক সফিসটিকেটেড, অথচ সেই সফিসটিকেটেড অ্যাপ্লায়েন্সে অন্ধদের কোনো অধিকার নেই।
  • সে | 198.155.***.*** | ০৭ নভেম্বর ২০১৫ ১৯:১৬688374
  • এবার কয়েকটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার গল্প বলব।
    বছর চারেক আগে আমার আলাপ হয়েছিলো এক কম্পিউটার প্রোগ্রামারের সঙ্গে। ভদ্রলোক জার্মান। SAP র প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ABAP এ বেশ দক্ষ। প্রোজেক্টের টিমে এরকম একজন দক্ষ প্রোগ্রামারের খুবই দরকার ছিলো। কেউ না বলে দিলে আমার জানাই হোতো না যে ভদ্রলোক আসলে অন্ধ।
  • সে | 198.155.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০১৫ ২০:০২688375
  • লিখতে গেলে জীবনের অভিজ্ঞতা আসবেই। তা আরেকটি ব্যাপার লিখে ফেলি। এটাকে একটা ঘটনা বললে ঠিক হবে না।
    প্রথম বিদেশযাত্রার পরে সেদেশে টেলিভিশনে সংবাদ প্রচারিত হবার সময় স্ক্রীণের এককোণে সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে প্রায় পুরো খবরটাই প্রচারিত হতে দেখেছি। প্রতিটি সংবাদ বুলেটিনে। প্রতিদিন। যারা সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে খবরটা "অনুবাদ" করে দিতেন, খুব ভালো স্পীড ছিলো তাদের। ওদেশের বিভিন্ন চ্যানেলে বিভিন্ন স্থানীয় ভাষাতেও সংবাদ প্রচার হত এবং সবখানেতেই সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে প্রচার হয়ে চলত এক কোণে। এইটে দেখতে দেখতে ক্রমশঃ চোখ সয়ে যায়, কিন্তু নানান প্রশ্নও মাথায় খেলতে থাকে। বধিরদের জন্য আলাদা করে এই সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে প্রচার করবার দকরারটাই বা কেন? খবরের সঙ্গে টেলিটেক্‌স্ট দিয়ে দিলেই তো ঝামেলা চুকে গেল। আলাদা করে এরকম করবার মানে কী?
    আরেকটা জিনিস তখন জানতাম না, বা চিন্তাও করিনি তখন, সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ কিন্তু প্রতিটি ভাষায় বিভিন্ন। অর্থাৎ প্রতিটি কথ্য ভাষার একটা করে সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ আছে বা থাকা উচিৎ। কারণ যে ব্যক্তি কথা বলতে পারে না বা শুনতেও পায় না, তারও একটা মাতৃভাষা আছে। এমনকি যে আজন্ম মূক-বধির, তারও। শুধু তাইই নয়, মূক-বধির মানুষ একাধিক ভাষাও জানতে পারে। সে ভাষা শুধু লিখিত ভাষাই নয়, সে ভাষার সাইন ল্যাঙ্গুয়েজও এদের জানতে হয় বা হওয়া দরকার। যারা কথা বলতে পারে শুনতে পারে তারা একটা লিখিত টেক্‌স্ট যেভাবে পড়ে, একজন আজন্ম মূক-বধিরের কাছে সেই লিখিত ভাষার ব্যঞ্জনা ঠিক সেইরকম নয়। না। অনেকটাই অন্যরকম। তাই সাইন ল্যাঙ্গুয়েজের তর্জমাও অনেকটাই আলাদা। লিখিত টেক্স্‌ট বা সংবাদ পাঠের তথ্য তো শুধু তথ্য নয়, তাতে অনেক অভিব্যক্তি মিশে থাকে অজান্তেই। সেইগুলো ফুটিয়ে তুলতে সাইন ল্যাঙ্গুয়েজগুলোকেও চেষ্টা করে যেতে হয়।
    কিন্তু এত কথা লিখছিই বা কেন? এর কারণ, টেকনোলজির যত উন্নতিই হোক না কেন, মূক-বধিরদের কাছে টিভির প্রোগ্রাম ইত্যাদি তাদের সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে অনুবাদ করে দেবার ক্ষেত্রে কাজ বিশেষ এগোয় নি।
    এ নিয়ে এক নবীন ভাষাবিদের চিন্তাভাবনা জানতে পেরেছি। সে জানায় যে, পৃথিবীর প্রতিটি ভাষার জন্যে একটি করে সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ যদিবা থাকেও, সেসব ভাষায় তর্জমা করে দেবার লোক খুবই কম। এর কারণ, এই জিনিসের জন্যে বেতন ভালো দেয় না কেউ, এবং মূক-বধিরদের জন্য সত্যি করে ভাবনাচিন্তা করবার তাগিদও অপেক্ষাকৃত কম। প্রফিট-লসের গল্প। সে অবশ্য একটা জিনিস ভেবেছে। যা হবে দীর্ঘমেয়াদি এক সমাধান। ইনিশিয়াল খরচ একটু পড়বে হয়ত গবেষণায়, কিন্তু আখেরে লাভ বই ক্ষতি নেই সমাজের। সে এই সাইনল্যাঙ্গুয়েজগুলো "শিখিয়ে" দিতে চায় যন্ত্রকে। যন্ত্র বলতে কম্পিউটার এবং প্রোগ্রামিং। মানুষ না ই বা পাওয়া গেল অতজন, কিন্তু অবতারের সংখ্যার তো কোনো লিমিটেশন নেই। মোটামুটি "বিশ্বাসযোগ্য" চেহারার অবতার যদি সিন্‌খ্রোনাস ইন্টারপ্রিটেশন করে চলে সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে, তাহলে প্রবলেব অনেকটাই সলভড। "বিশ্বাসযোগ্য" শব্দটা খুব দরকারি। অবতারের চেহারা যেন ভুলেও আনক্যানি ভ্যালিতে না থাকে। সে খুব ভয়ঙ্কর ব্যাপার হবে। আবার একেবারে আঁকা ছবির মতো হলেও তা দীর্ঘক্ষণ দেখবার জন্যে পীড়াদায়ক। চোখের তারা স্থির থাকলে, পলক না পড়লে বা মুখের এক্সপ্রেশন ভুল হলেও চলবে না। পুরো ব্যাপারটা ঠিক মতো কবে নাববে জানা নেই। অবশ্য প্রোফেসর শঙ্কুর কাছে আর্জি করলে তিনি হয়ত কবেই তৈরী করে দিতেন এমনি অবতার।
  • T | 212.142.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০১৫ ২১:৩২688377
  • আনক্যানি ভ্যালির আরেকটা উদাহরণ হ'ল অ্যানিমেশন মুভি পোলার এক্সপ্রেস। কিন্তু স্পিলবার্গ ওঁর অ্যানিমেশন ছবি টিনটিনে কিন্তু আনক্যানি ভ্যালি টপকে গ্যাছেন।
  • সে | 198.155.***.*** | ০৯ নভেম্বর ২০১৫ ২১:৪৭688378
  • হ্যাঁ, টি। এই নিয়ে সে আমায় অনেক কিছু বোঝাল। এত অস্বস্তিকর এবং ভয় করে দেখলে। তারপরে ওখান থেকে বেরোলেই জিনিসটা রিয়েল হয়ে যাচ্ছে। থ্রিডিতে হলে খুবই ভয়ের। কিন্তু সাইন ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যবহারে অবতার ঠিকঠাক ব্যবহার করতে পারলে একটা দারুণ ব্যাপার হতে পারে। যদিও তার আগে মেশিনকে বুঝতে হবে ভাষা - ইনটেলিজেন্টলি। সেটারই এখনো অনেক পথ চলা বাকি।
  • | ১১ নভেম্বর ২০১৫ ১৫:০৩688368
  • জানতাম না, জানলাম।
    ইন্টারেস্টিং। খানিক ঘেঁটে দেখতে হবে।
  • সে | 198.155.***.*** | ১১ নভেম্বর ২০১৫ ১৬:১৭688369
  • অন্ধদের জন্যে টিভিতে অনেক সময় একটা ন্যারেশন অপশন থাকে। ন্যারেশন অন বা অফ করে অনুষ্ঠান দেখা যায়। এটা অনেক বছর ধরেই চালু হয়েছে তবে সব অনুষ্ঠানে থাকে না। সিনেমার ক্ষেত্রে মোটামুটি থাকে। যেমন, যে দৃশ্যে সংলাপ নেই বা খুব কম সংলাপ কিন্তু কিছু কিছু ব্যাপার ঘটে গেল। অভিনেতা শুয়ে ছিল, উঠে বসল, জানলার বাইরে তাকাল , খানিকটা হেঁটে গিয়ে টেবিলের ওপরে রাখা কগজপত্্র গুছিয়ে রাখল, একটা চিঠি হাতে তুলে নিয়ে পড়তে লাগল, দরজায় টোকা দিয়ে এক আগন্তুকের প্রবেশ, তার হাতে রিভলভার। এই অবধি কোন সংলাপ নেই কিন্তু ন্যারেটর বলে চলে। এরপরে হয়ত সংলাপ রয়েছে, তারই মধ্যে আগন্তুক ছুটে পালায় বা ধ্বস্তাধস্তি হয় কি গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে ড্রেসিং টেবিলের আয়নার কাচে লাগে, কাচ ভেঙে ছড়িয়ে পড়ে কার্পেটের ওপরে, অভিনেতার পা কেটে যায়, ইত্যাদি ন্যারেটর বলে চলবে।
    লাইভ অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে ন্যারেটর থাকে না বললেই চলে। হয়ক কিছু কিছু ক্ষেত্রে চালু হয়েছে।
  • সে | 198.155.***.*** | ২৯ নভেম্বর ২০১৫ ২২:০২688370
  • তুলে রাখলাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন