এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌভিক | 24.99.***.*** | ২৫ মে ২০১৫ ২৩:৩৮680637
  • চারিদিকে যন্ত্রণা আর হতাশা তৈরি করে বাগাড়ম্বরের মোদি সরকারের বর্ষপূর্তি
    এক বছর হল নরেন্দ্র মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। সরকার ক্রমাগত বড় বড় কথা বলেই যাচ্ছে, কিন্তু কাজের কাজ শূন্য। জনগণকে যা যা প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল, সব ক্ষেত্রেই তার ধোঁকাটা বেরিয়ে আসছে।
    ভাবা গেছিল এ সময় মূল্যবৃদ্ধি থেকে কিছুটা স্বস্তি মিলবে, বিশেষত প্রথমদিকে যখন ডিজেল আর পেট্রোলের দাম কমেছিল। আন্তর্জাতিক বাজারে অশোধিত তেলের দাম যতটা কমেছিল ততটা দাম অবশ্য এখানে পেট্রোল ডিজেলে কমে নি, তবু এ নিয়ে বিজেপির নেতারা উচ্চকিত প্রচারে সামিল হয়ে বলেছিলেন এ হল মোদি সরকারের উপহার। আর মোদি স্বয়ং একে জনগণের জন্য তিনি যে সুপ্রসন্ন ভাগ্য নিয়ে আসতে চলেছেন তারই ইঙ্গিৎ বলে বর্ণনা করেছিলেন। কিন্তু মোদি যখন সরকারের প্রধান হিসেবে বর্ষপূর্তি করছেন তখন পেট্রোল ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি আবার নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। রেলের যাত্রীভাড়া ও পণ্যমাসুল বেড়েছে। এমনকী প্ল্যাটফর্ম টিকিটের ভাড়া দ্বিগুণ হয়ে ৫ এর বদলে দাঁড়িয়েছে ১০।
    কৃষি সঙ্কট মহামারীর আকার ধারণ করেছে। দেশের সমস্ত জায়গা থেকে কৃষক আত্মহত্যার খবর আসছে। এই আত্মহত্যা আর শুধু পুরনো দক্ষিণ বা পশ্চিম ভারতের আত্মহত্যা প্রবণ কৃষি এলাকা গুলিতেই সীমায়িত নেই, বরং তা ছড়িয়ে পড়েছে উত্তর এবং পূর্ব ভারতেও। এমনকী ভারতীয় সংসদের অনতি দূরের এক সভাস্থলের মধ্যেও ঘটে গেছে কৃষকের আত্মহত্যার ঘটনা। অকাল বর্ষণ ফসলের মারাত্মক ক্ষতি করেছে এবং কৃষকেরা যখন তাদের বিপুল ক্ষতির কিছুটা ক্ষতিপূরণের জন্য অপেক্ষা করে আছে, কেন্দ্র এবং রাজ্যের সরকারগুলি তখন একে অন্যকে দেখিয়ে দিচ্ছে।
    কৃষি সঙ্কটের পরিস্থিতিতে জরুরী কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করার পরিবর্তে মোদি সরকার এটা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে তারা এই সঙ্কটকে কৃষকদের চাষ থেকে উৎখাত করার সুযোগ হিসেবে দেখতে চায়। আর এই উৎখাত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে তাদের চাষের জমি লোভী কর্পোরেটদের হাতে তুলে দিতে চায়। আর এটা তারা করতে চায় এমনকী সংশ্লিষ্ট কৃষকের সম্মতিরও তোয়াক্কা না করে। দেশব্যাপী তীব্র বিরোধী কন্ঠস্বরের মুখে পড়ার পরেও সরকার দ্বিতীয় বারের জন্য জমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত অর্ডিন্যান্স জারী করেছে। জমি ও অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদের পাশাপাশি সরকার কর্পোরেট তথা সম্ভাব্য পুঁজি বিনিয়োগকারীদের সস্তা দক্ষ শ্রমিকের লোভও দেখাচ্ছে।
    বিজেপি আমাদের বিশ্বাস করাতে চায় প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির আসীন হওয়ার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের সম্মান বেড়েছে এবং তার বিদেশ সফরগুলি সেই বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মর্যাদার সূচক। বাস্তবে অবশ্য তার বিদেশ সফরগুলির পেছনে রয়েছে বিদেশি লগ্নীকে খোলাখুলি আহ্বান করার মত ব্যাপার এবং আম্বানি আদানির মত তার দেশি ব্যবসায়ী বান্ধবদের বিদেশে ব্যবসায়ে সুবিধা করে দেওয়ার নানা ধরণের চেষ্টা। স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার ১ বিলিয়ন ডলার (প্রায় ৬০,০০০ কোটি টাকা) ঋণ এর সূত্র ধরে অস্ট্রেলিয়ায় আদানির বিতর্কিত খনি চুক্তি ভারত এবং অষ্ট্রেলিয়ার উভয় দেশেই বিষ্ময় ও সন্দেহর দৃষ্টি তৈরি করেছে। শেষপর্যন্ত অবশ্য এই চুক্তি দু দেশের মধ্যেই জোরালো প্রতিবাদের ফলে এখনো অবধি থমকে থাকতে বাধ্য হয়েছে।
    সম্মতি ছাড়াই অধিগৃহীত জমি, বাকানো চোড়ানো আইনি সুবিধা, সস্তা শ্রমের ঢালাও জোগানই হল মোদির পুজি আবাহনের প্রধান উপঢৌকন। ইন্সপেক্টর রাজের অবসান এবং শ্রম কানুনকে সময়ানুগ করার জন্য রাজস্থান সরকারের উদ্যোগকে অচিরেই ভারত সরকার গ্রহণ করে এবং নতুন ব্যবস্থায় শ্রম আইন, কোম্পানি আইন ইত্যাদি শ্রমিকের অধিকারকে ভীষণভাবে সঙ্কুচিত করে পুজির মুনাফার দিকেই ক্রমাগত বেশি বেশি করে নজর দিচ্ছে। এরই একটা অন্য দিক পারিবারিক উদ্যোগের নামে শিশুশ্রমকে বৈধতা দেওয়া যা আসলে পুজিপতিদের জন্য সস্তা শিশুশ্রমের দোকান খুলে দিল। শিশুশ্রম বন্ধ করার বর্তমান আইনটি পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজনীয় সংশোধনীটি এর মধ্যেই ক্যাবিনেটের অনুমোদন পেয়ে গেছে।
    সরকার যখন এফ ডি আই নির্ভর কর্পোরেটমুখী দৃষ্টিতে ভারতীয় অর্থনীতির পুনর্গঠন করতে চাইছে তখন আর এস এস ও তার সাঙ্গোপাঙ্গোরা তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছে। সংখ্যাগুরুর সাম্প্রদায়িক জাতিয়তাবাদের ধারণাকে সে উর্ধ্বে তুলে ধরে পরিস্থিতিকে বিষিয়ে দিচ্ছে এবং যে কোনও ধরণের গণতান্ত্রিক বিধি বিধানকে চূড়ান্তভাবে অস্বীকারের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।দৃশ্য শ্রাব্য মাধ্যম থেকে সোশ্যাল মিডিয়া সর্বত্রই সঙ্ঘ পরিবার তাদের লেখালেখি ও কথাবার্তায় ঘৃণা ছড়িয়ে যাচ্ছে। সামাজিক চাপ থেকে সরকার কখনো কখনো এ ধরণের বিদ্বেষমূলক প্রচার থেকে নিজেদের দূরত্ব বজায় রাখতে বাধ্য হচ্ছে বটে, কিন্তু ঘৃণার কারবারিরা তাদের প্রচার ঠিকই চালিয়ে যাচ্ছে।
    এই এক বছরে যদি ভালো কোনও ইঙ্গিৎ থেকে থাকে তবে তা সরকারের দিক থেকে নয়, এসেছে জনগণের দিক থেকেই। যারা এক বছর আগেই উৎসাহের সঙ্গে মোদি সরকারকে বিপুল উৎসাহে ক্ষমতায় এনেছিল তারা আর এই সরকারের কাজকর্মকে চোখবুজে মান্যতা দিতে প্রস্তুত নয়। সরকারের কৃষক বিরোধী জমি অধিগ্রহণের অর্ডিন্যান্স এবং কর্পোরেট বান্ধব কৃষক বিরোধী নীতিমালার বিরুদ্ধে কৃষকেরা যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। শ্রমজীবী মানুষও শ্রমিক বিরোধী গনস্বার্থ বিরোধী বিভিন্ন নীতিমালার প্রবর্তনার বিরুদ্ধে তাদের ক্ষোভ জানিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন এগুলিকে আটকানোর জন্য লড়তে তারা প্রস্তুত। খনি শ্রমিক, যোগাযোগ বিভাগ এবং লগ্নী ক্ষেত্রের শ্রমিক ও কর্মচারীদের শক্তিশালী ধর্মঘটের পর গোটা দেশের ট্রেড ইউনিয়নগুলি ঐক্যবদ্ধভাবে ভারতীয় শ্রমিকদের অধিকার রক্ষা এবং দাবি দাওয়া নিয়ে প্রচারে উদ্যোগী হয়েছে।
    নির্বাচনী ফলাফলেও মোদি সরকারের ওপর থেকে আস্থা কমার ইঙ্গিৎ দেখা যাচ্ছে। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে পর্যদূস্ত হবার পর বিজেপি পশ্চিমবঙ্গের পুরসভা ও কর্পোরেশন নির্বাচনেও চূড়ান্ত ব্যর্থ হয়েছে। মোদি সরকার যখন তার দ্বিতীয় বর্ষ শুরু করতে যাচ্ছে, আসুন আমরা আরো প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ও চূড়ান্ত প্রতিরোধের জন্য প্রস্তুত হই।
  • S | 109.27.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ০৩:২৩680642
  • আবারো তিনটে পয়েন্ট।

    http://www.tradingeconomics.com/india/inflation-cpi
    ইনফ্লেশন কমেছে। প্রাইমারিলি থ্যান্কস টু ক্রুড প্রইস অ্যান্ড একস্পেক্টেড গ্রোথ।

    "প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির আসীন হওয়ার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের সম্মান বেড়েছে এবং তার বিদেশ সফরগুলি সেই বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মর্যাদার সূচক"
    এইটা ঘটনা। এই সরকারের এখনো অবধি মনে হয় এইটাই একমাত্র সাফল্য। কিন্তু তার প্রধান কারণ ইউপিএ২ এর চুরান্ত ব্যার্থতা।

    ১ বিলিয়ন ডলার কত টাকা হয়?
  • ranjan roy | 132.176.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ১০:০৪680643
  • ১) কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স, বিশেষ করে ফুড প্রাইসের কমা/বাড়া নিয়ে এখনই কোন ক্লেম করা অনুচিত। কারণ ভারতে এটা মূলতঃ ফসল চক্র এবং কৃষিপণ্যের বাজারের ওপর নির্ভরশীল।
    শীতের শেষ এবং নতুন ধান বাজারে আসলেই প্রতিবছর নিয়ম করে খাদ্যদ্রব্যের দাম কমে। সে সরকারে যেই থাকুক। ৭৫% বৃষ্টি হলেই হল।
    ইউপিএ সরকারেও এই সময়টায় দাম কমেছিল।
    ২) কিন্তু বিদেশ থেকে কালোটাকা ফেরত আনা? প্রত্যেক ভারতীয়ের নামে ১৫ লক্ষ না কত যেন জমা করে দেওয়া?
    ৩) সবচেয়ে বাজে ব্যাপার ন্যাশনাল গ্রোথ মাপতে গিয়ে মাপকাঠিটাই বদলে দিয়ে আগের চেয়ে বেশি গ্রোথ হয়েছে বলে চেঁচানো। একই জিনিস FPS আর CGS স্কেলে মেপে কম/বেশি তুলনা করা যায়?
    ৪) কৃষিজমি ও শিশুশ্রম নিয়ে আগের কানুনগুলোর ক্যারেক্টার ঢিলা করে গ্রোথের বাগাড়ম্বর আরেকটা বাজে কাজ।
  • dc | 132.164.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ১০:২৩680644
  • তেলের দাম আস্তে আস্তে আবার ষাট ডলারের কাছে চলে এসেছে, কাজেই মোদির সৌভাগ্য হিসেবে ঢপের প্রচারটা আর বেশীদিন চলবে না।

    মোদি সরকারের আরেকটা গোঁয়ার্তুমির ব্যাপার হলো মাল্টিব্র্যান্ড রিটেলে কিছুতেই এফডিআই অ্যালাউ করবে না, দুয়েকদিন আগে জেটলিও সেই ইঙ্গিত দিলেন। এটা করছে স্রেফ ট্রেডার লবির চাপে, যারা ওদের একটা বড়ো ভোটব্যাংক। মোদির আরেকটা হাস্যকর ঘোষনা ছিল, আমি রেলে চা বিক্রি করে বড়ো হয়েছি তাই রেলে বেসরকারিকরন করবো না। এর থেকে উদ্ভট আর কিছু হতে পারে?

    কিন্তু মোদি দুয়েকটা সোশ্যাল স্কিম চালু করছে, সেগুলো স্রেফ প্রচার নাকি লং টার্মে কিছু এফেক্ট হতে পারে, সেটা আগামী দিনে বোঝা যাবে। যেমন সুকন্যা স্কিম আর অটল পেনশন স্কিম, এগুলো ঠিকভাবে ইমপ্লিমেন্ট করলে লাভ কিছু হতেও পারে, দেখা যাক।
  • potke | 126.202.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ১০:৩২680645
  • অটল পেনশন স্কিম ফান্ড কে ম্যানেজ করছে?
  • dc | 132.164.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ১০:৩৪680646
  • তা তো জানিনা! এসব অনেক ডিটেলই এখনো বার করেনি।
  • dhus | 24.96.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ১৩:২৫680647
  • LCM স্লোগান মার্কা লেখা অতিসরলীকরণ দোষে দুষ্ট । " দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে পর্যদূস্ত হবার পর বিজেপি পশ্চিমবঙ্গের পুরসভা ও কর্পোরেশন নির্বাচনেও চূড়ান্ত ব্যর্থ হয়েছে।" - লেখক গ্যাদগ্যাদে আবেগের চটে ভুলে যাচ্ছে পবঙ্গে দিদির দাপটে সামনে বিজেপি আগের বছর ও ডাহা ফেল । দিল্লি এলো কিন্তু হরিয়ানা -মহারাষ্ট্র- জম্মু কাশ্মীর- ঝাড়খন্ড চেপে যাওয়া হলো কেন কে জানে । একটা রাজ্যের পৌরসভার ফল কখনো দেশের রাজনৈতিক প্রবাহ নির্দেশ করে !! তাহলে ২০১৫ তেই হওয়া আসামের পৌরসভার ফল বা কি দোষ করলো । "সংসদের অনতি দূরের এক সভাস্থলের মধ্যেও ঘটে গেছে কৃষকের আত্মহত্যার ঘটনা" - কেজরির সভায় লোকে বার খেয়ে ক্ষুদিরাম হয়ে আত্মহত্যা করলো তারপরেও সভা চালানো হলো অথচ যত দোষ নন্দ ঘোষ ।
  • kabya | 113.16.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ১৪:০৪680648
  • বাহ বেশ ভালো টই। অনেক কিছু জানতে পারলাম, মোদী কি কি করেনি সেই নিয়ে প্রচুর তথ্য, কিন্তু একটা কথা বলবেন আপনারা কেন্দ্রে কাকে ঠিক চান বলুন তো?
  • নির | 212.78.***.*** | ২৬ মে ২০১৫ ১৫:১৬680638
  • কমরেড শিবদাস ঘোষ কে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন