এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • aranya | 78.38.***.*** | ২৯ নভেম্বর ২০১৪ ১০:৫০651864
  • টি ফাটিয়ে দিয়েচে, নবারুণ মনে পড়ে
  • robu | 122.79.***.*** | ২৯ নভেম্বর ২০১৪ ১২:২৪651865
  • খ্যা খ্যা খ্যা ঃ-)
  • T | 24.139.***.*** | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৪ ০০:৩৫651866
  • রাস্তাটা মাটির এবং বৃষ্টির। একটু টেরে বেঁকে মূল হাইওয়ে থেকে নেমে এসেছে। জল কাদায়, নোংরায় এবং জোচ্চোরদের পায়ের ছাপে মাখামাখি। আশমানি অন্ধকারে ব্যাঙ লাফাচ্চে অইটুকু শুঁড়িপথে। খোপ গত্তে ছোটো ছোটো পুকুর। টপাত টপাত জলপাতায় ধীরে ধীরে ভর্ত্তি হচ্চে সব। নির্জন পথে মাঝে মাঝে দুটো একটা সাইকেল, ভ্যানরিকশা, ছাতা নীচু সিঁড়িঙ্গে মূর্ত্তি, মিশকালো মোষ। বাপের পয়সায় ফুত্তির বাইক হাঁটছে টর্চের টুকটাক আলোর পাশে পাশে। কাঁটা কাঁটা জলের তোড় মাপছে সবাইকে, সবকটাকে। এবং ডেস্টিনেশন থেকে এই পুরো ব্যাপারটাই মাইল খানেক।

    হাঁটাটা শেষ হচ্চে কয়েকশো গজ দূরে ভক্তবালা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছে। থামের উপর খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে লেখা আই লাভ ইউ মলি। ওইখান থেকে ডানদিকে টার্ণ নিতে হবে, চোরের মতো। পথে দুটো চবৎ চবৎ গোয়াল। কিন্তু খড় বিচালি দেখে ঢুকে পড়লে চলবে না। ওসব প্রলোভন কাটালেই পায়ে পায়ে এগিয়ে আসবে নবাবপুর অল স্টার। ক্লাবের স্টারগণ অবশ্য অনেককাল আগেই সরে পড়েছেন। এখন সেখানে ছুছুন্দরগণের রাজত্ব। গ্রামের লোক ইদিক পানে বড় একটা আসে না, দুম করে আকাশ ভাঙা একনম্বর দুনম্বরের গল্প ছাড়া।

    শ্যাওলা ধরা দেওয়ালের পাশ দিয়ে, ছিঁচকে মতোন রাস্তার পেচ্ছাপ মাড়িয়ে, দু পা এগোলেই বিচ্ছিরিমার্কা সেই একতলা টালির চাল। অন্ধকারের পুরো ফায়দা তোলো হে হেঁইয়ো জোয়ান। চুপিচুপি চুপুসচুপুস ঠুকুস ঠুকুস ঠুক। ঠিক তিনবার দরজায় ঘা। এরপরই হচ্চে গিয়ে এন্ট্রি। সঅঅঅব প্রিফিক্সড, এ প্লাস বি হোল স্কোয়ার হেন। তবে পেলে গুন্ডার বদলে একটা আপাদমস্তক আলখাল্লা ঢাকা ভৌতিক চেহারা যে দোর খুলবে, সেটা অবশ্য জানা ছিল না। চেহারাখানাই বা কীইই মাইরি, আঁতকে উঠতে হয়, তার ওপর আবার একটা হুড়ুদ্দুম খোল মতন না কি একটা চাপিয়েছে! গলা শুনে চিনতে হয় অবশ্য -

    _ ‘সংকেত বলো।’

    _ ‘আমাদের ধমকালে আমরা চমকাই।’

    _ ‘বটে!’

    _ ‘না না, আমাদের চমকালে আমরা ধমকাই।’

    _ ‘হুঃ, এই তো অবস্থা! পরের বার সেকেন চান্স দেবো না। মগের মুলুক পাওনি। যত্তসব! সাইডে গিয়ে বসবে, এই বলে দিলাম।’

    ঘরের ভেতর লম্বা মতোন একটা টেবিল। সওদাগরী আপিসে এইরম ধরণের টেবিলের চাদ্ধারে লোকে বসে প্রচুর পেঁয়াজি করে। এখানেও তদ্রুপ। অন্ততঃ ভাবগতিক সেই দিকেই যাচ্ছে। বাঁদিক থেকে সার দিয়ে সব বসেছে। সারি সারি আলখাল্লা। টেবিলের মাঝখানে একটা মিনমিনে কুপি। সব কেমন সেইদিকে তাকিয়ে। সাড়াশব্দ নেই। আলখাল্লা এমন ঝুঁকে রয়েছে যে মুখ ভালো করে দেখা যায় না। তবে তাতে করে চিনতে আটকাচ্ছে না। জান পেহেচান মুখ সবই, তবে নাম ধাম বলা যাবে না। উটি বারণ। খালি ঐ ভাইপো বাদে।

    এখন, টিমটিমে আলোয় গোণাগুনতি হয় না, চোখ ব্যাথা করে। তবু মোটের উপর জনা কুড়ি হোঁৎকা তো আছেই। খান কয়েক আবশ্যক মোসাহেব, দুতিনখানা মোমবাতির মতন ঘুঘুবাবু, হাপখানা পালোয়ান এ সবও আছে। কার একটা দাড়িও দেখা যাচ্চে। কে আবার আতর লাগিয়ে এসেছে। ঘরময় খোশবায়। সব শুঁকছে বসে বসে। একটু পেছনে ঘুসঘুসে দেওয়ালের ধারে একটা পালঙ্ক মতোন। তাতে একটা ইয়াব্বড় লোক শুয়ে আছে। এঁ হচ্চে গিয়ে স্পন্ডিলাইটিস ডায়াবেটিস মেহলিটাস। কথা বলছে না, জুলজুল চোখে তাকিয়ে আছে। পালঙ্কের তলায় একটা সন্দেহজনক সিন্দুক।

    _ ‘এটা কেন্দ্রের চক্রান্ত!’

    ব্যাস্‌, যেন বেল পড়ল। আর পড়তেই সব কেমন চেগে বসে উঠল। অ্যাতক্ষণ সব স্পিকটি নট ছিল। টুকটাক এ ওর পা মাড়াচ্চে, চিমটি কাটছে, ভুঁড়িতে খোঁচা মারছে, কিন্তু মুখে টুঁ শব্দটি করছিল না। এইবার সব একসাথে খলবল করে উঠল। ভাইপোটির সদ্য গোঁফ গজিয়েছে, একেবারে ঝাঁ ঝাঁ করে উঠল। কিন্তু ফের-

    _ ‘খামোশ!’

    আবার সব চুপ। ভাইপো টুক করে এই ফাঁকে লুকিয়ে এক ছিপি পেপসি পেঁদিয়ে দিল। ডায়াবেটিস স্পন্ডিলাইটিস মেহলিটাস ওপাশে পোঁদ ওল্টালেন।

    _ ‘আমি বলছি এটা কেন্দ্রের চক্রান্ত! নিশ্চিত আমি! শিওর। শালা কোত্থাও কিচ্ছু ছিল না, হঠাত করে সমুদ্দুর থেকে উঠে এসে ধরে ধরে খেতে আরম্ভ করে দিলো! শালা! এ কী ইয়ারকি, নাকি লাল ডায়েরী! ’

    _ ‘আজ্ঞে, বিজ্ঞানীরা বলছেন, জলের জীব আবার জলেই ফিরে যাবে, বেশিদিন থাকবে না। আপনি উতলা -- ’

    _ ‘তোমার মাথা! বেছে বেছে মুলো খাচ্চে দেখতে পাচ্চো না! চালাকি! আমি সব বুঝি! কী যেন নাম এইটার, কি যেন মেদনীপুর না কি একটা জেলা -- ’

    _ ‘আজ্ঞে, অ্যাকচুয়াল নাম হচ্চে গিয়ে গডজিলা! তবে লোকে নাম দিয়েছে ধুমসো। এইরম সব হচ্চে আজকাল। আসল নাম হয়তো রমণীরমণ দাস মহাপাত্র, এদিকে লোকে ডাকছে মদনা ব’লে।’

    _ ‘হুঃ, কোমরে দড়ি পরে ঘোরাবো। আমার সঙ্গে চালাকি নয়। দরকার হলে অনশন করব। জল টল থেকে উঠে এসে এখানে ক্যাওড়ামি চলবে না। আশ্চর্য হয়ে যাই মাঝে মাঝে। আমার রাজনৈতিক জীবনে কোনোদিন অ্যামন দেখি নি। কোনো আইডিওলজি নেই, হাম আপকে হ্যায় কৌন নেই, শহীদ মিনার নেই, খালি ধরে ধরে খেয়ে নিচ্চে। হ্যাঁরে, এটা আর কিছু খায় না! ’

    ভাইপো বোধহয় ঝিমিয়ে পড়েছিল, কোশ্চেন শুনে চড়বড় করে জেগে উঠে বলতে লাগল, সাম্প্রদায়িকতা আমাদের শত্রু। এর প্রতিবাদ আমাদের করা দরকার। আমরা সেকুলার পার্টি, কাগেয়াপট্টিতে আমাদের আসল অফিস। আমরা শুক্কুরবার করে অবস্থান করে থাকি, প্রিয় খাবার বনমুরগী।

    _ ‘দ্যুত! কিস্যু শেখেনি এখনো, পার্থদা,একটু শিখিয়ে পড়িয়ে নেন না কেন!’

    আলখাল্লা নামক পার্থদার ভেতর চশমা সমেত বিশাল একটা মুন্ডু সারাক্ষণ তিনশো ষাট দিগ্রী ঘুরে যাচ্ছিল। রেডারের মতোন ব্যাপার। আগে একশো আশি ডিগ্রী ঘুরত, এখন পুরোটাই আয়ত্ত্বে এসেছে। কোশ্চেন শুনে ঘড়ঘড়ে শ্লেষ্মা কন্ঠ কি বলল বোঝা গেল না। মুন্ডুও এদিকে নব্বই ডিগ্রী ঘুরে গেছে। ফলে দূরে কোথাও জাপানি ঘড়ি বেজে উঠল।

    _ ‘যাক গে! আপাতত আমাকে রিপোর্ট দাও। ক্ষয়ক্ষতির হিসেব।’

    _ ‘আজ্ঞে তিনদিন ধরে কাঁথির দিকটায় সব মুলো খেয়ে নিয়েচে। ইটি লম্বায় প্রায় একশো ফুট, চওড়াটা কেউ মাপতে পারেনি। মাপতে যাওয়ার আগেই ধরে খেয়ে নিচ্চে। দাঁত আছে বলে শোনা যাচ্চে। কেউ কনফার্ম করেনি। করবেই বা কে। কেউ বেঁচে নেই। গ্রামের লোকেরা রাস্তা কেটে দিয়েছিল। তাতে আটকানো যায় নি। খাওয়ার আগে নাকি খি খি করে হাসছে, তারপর কপ করে গিলে নিচ্চে। শোনা যাচ্চে আলীপুর সেন্ট্রাল জেলটা নাকি খেতে চেয়েছে। কিন্তু যে করেই হোক ওটা রক্ষা করতে হবে।’

    ডায়াবেটিস মেহলিটাস স্পন্ডিলাইটিস ফের পোঁদ ওল্টালেন।

    _ ‘কতজন গেচে?’

    _ ‘সওওব। অধিকারীদের ব্যায়লাটুকু অবধি। কিছু লোক বিক্ষোভ দেখাতে গেছিল, শোনা যাচ্ছে মিছিলের উপর স্রেফ একটা লেজের ঝাপটা মেরেচে, তাতেই সব সাফ। এদিকে কলকাতায় ধুমসোর নামে খেলনা বেরিয়েচে। কী নৃশংস! ফুঁপ! খবরের কাগজলাদের কি ধেই নেত্য! ফুঁপ!’

    _ ‘ও ঠিক আছে। ওদেরকে পরে দেখে নেব। একটা করে বোতল ধরিয়ে দিলেই হবে। এখন এই সমস্যা কি করে সামলানো যায় বলো।’

    ফের সব চুপ। মাথা নীচু অথবা তিনশো ষাট ডিগ্রী ঘুরে চলেছে। ঠিক যেন সিলিং ফ্যান। ভাইপোর পেপসির বোতল শেষ হয়েছে। সে ওটা নিয়ে টেলিস্কোপ টেলিস্কোপ খেলছে। গ্যালিলিও, ওঃ আঃ গ্যালিলিও।

    এ বাদে সত্যিই বাকি সব চুপ। একটা মুখ্য সচিব স্তরের আলখাল্লা সামনে খাতা খুলে বসে ছিল। খাতায় হরেক রকমের আঁকিবুঁকি। অংক কষা। খুব গুছিয়ে গডজিলার বয়স ক্যালকুলেট করেছে। দেখা যাচ্চে যে হারামজাদা খুবই প্রবীণ। চৌতিশ বছরের আগেই জন্মেছে পাপিষ্ট টা। একটা একটা থাবার বয়সও বেশ প্রাচীন। কুসংস্কারাচ্ছন্ন ফুড হ্যাবিট। মুলো খাবে তো শালা মুলোই খাবে।

    ডায়বেটিস মেহলিটাস স্পন্ডিলাইটিস হঠাত চিঁ চিঁ করে উঠলেন। এঁর কেসটা একটু আজব। খাটে শুয়ে না থাকলে মরে যান। আবার খাটে তুললেই বেঁচে ওঠেন। পালংকের তলায় সিন্দুকটা কি পারপাসে আছে কে জানে। কিন্তু এঁর কথা থাক। যত্ত ক্রস টক।

    _ ‘কি হ’ল? সলিউশনটা কি?’

    একটা সাইড আলখাল্লা মিনমিন করে উঠল। কাউকে না কাউকে তো পলিটিক্যাল বেড়াল সাজতেই হয়।

    _ ‘দি আলটিমেট ওয়েপন!’

    _ ‘বলছ!’

    _ ‘আজ্ঞে সভার তাই মত। সময় থাকতে ওটার ওপর ঝেড়ে দেওয়াই ভালো। একমাত্র এইভাবেই গডজিলার মোকাবিলা করা যেতে পারে।’

    _ ‘বেশ, তবে তাই হোক।’

    ততক্ষণাৎ ঘর জুড়ে মৃদু বোলতার বোলবোল। পোঁওওওওওও দেখলি যা বলেছিলুম পোঁওওওও...দেখলি। সে তো বুঝছি, কিন্তু আলটিমেট ওয়েপন! বুঁউউউউ...আমি তো ভয়েই মরে যাচ্ছি! হাত পা ক্যামন পেটের ভেতর সেঁদোচ্চে। পোঁওওওওও...

    _ ‘শোনো, সবাইকে শক ওয়েভের জন্য প্রিপেয়ার থাকতে হবে। বুঝচ! নাহলে বাম্বু!’

    পার্থদার তিনশো ষাট ডিগ্রী মুন্ডু, নব্বই ডিগ্রীর মাথায় একবার নড়ে উঠল। তারপর একশো সত্তরের মাথায় ভয়ে ফ্যাকাশে হয়ে গেল। আলটিমেট ওয়েপন! আমরাই না সাইন করেছিলাম নো ফার্স্ট ইউজ পলিসি! পৃথিবীর সবচেয়ে সাংঘাতিকতম অস্ত্র ব্যবহৃত হতে চলেছে! আগে প্রিকশান না নিলে যার থেকে কারো পরিত্রাণ নেই। নিমেষে সবকিছুর বাপকে যে সাফ করে দিতে পারে। সেই আসলি আসল নো নকল আলটিমেট ওয়েপন! হা ভগবান।

    _ ‘বেশ! নিয়ে এসো সিন্দুকটা!’

    একটা হাপ পালোয়ান পালঙ্কের দিকে এগিয়ে গেল। ডায়াবেটিস মেহলিটাসটা তা দেখে কেঁদেই অস্থির। ও ভেবেছে ওকে খাট থেকে নামিয়ে দেবে। দ্যাকো কান্ড। ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে হজৌর হজৌর করে যাচ্চে।

    তবে পালোয়ানটা এক ঝটকায় সিন্দুকটা বার করে নিয়ে এল।

    _ ‘ওঁ, হিং ক্লীং কিলিপিটি ক্লপ! এটা আবার কি, আচ্চা বিজ্ঞাপণটাও বলতে হবে! ঠিক আচে, সারদার রিয়েল এস্টেট, নিউটাউন রাজারহাট, হাঁড়ি মানেই সারদা, সারদা মানেই হাঁড়ি! সারি সারি! ডিং ডং। ওঁং নমঃ নিত্যং...খুট!’

    সিন্দুকের তালা খুলে গেছে।

    বাকি আলখাল্লারা সব ভয়ে দূরে সরে গেছে। রেডার বাবু অবশ্য এখনো টেবিলেই বসে। মুন্ডুর কৌণিক অবস্থান একশো পাঁচ ডিগ্রী। এক ভয়ানক ঘটনা দেখার নিমিত্ত অলরেডী চক্ষু চড়কগাছ। যদিও চোয়াল চলছে ভালোমতই।

    এদিকে নিঃশব্দ হাত খেলা করছে সিন্দুকের ওপর। বাম হস্ত অবশ্য। ডান হস্ত ইন্ডীকেট করছে সিন্ডীকেট। না না সরি, সিগন্যাল। তা অনুযায়ী মুন্ডু চিৎকার করে উঠছে থেকে থেকে। টকটক। কখনো টুকটুক। কখনো ব্ল্যাঙ্ক স্পেস। ফের টকটকটক, ফের টুকটুকটুক, ফের ব্ল্যাঙ্ক স্পেস...ফের টক, ফের টুক ফের টক...ফের টুক ফের টুক ফের টুক...

    এইভাবে সেই আজানুলম্বিত মর্স কোড ঘুরে ফিরে পাক খেতে লাগল ঘরের মধ্যে। আলখাল্লা সমূহের চোখ কপালে তুলে তারপর সেই সিগন্যাল ক্রমশঃ বেরিয়ে গেল বাইরের পৃথিবীতে। বৃষ্টিস্নাত রাতে। বহুদূর কোনো এক দিকে, কোনো এক শহরের উদ্দেশ্যে, কোনো এক লুকোনো ওয়েপণের দিকে তাক করে। অকল্পনীয় গতির সেই সিগন্যালের সাথে পাল্লা দেওয়া বড়ো সহজ কথা নয়। প্রলয় বিনাশ হেতু মৃত্যুদন্ড বাহী যে সিগন্যাল ক্রমাগত আউড়ে চলেছে নির্দিষ্ট সংকেত...পাচুদা জেগে ওঠো, তোমার চন্দ্রবিন্দু পাওয়া গেছে, পাচুদা, জেগে ওঠো , পাচুদা...পাচুদা জেগে ওঠো, তোমার চন্দ্রবিন্দু পাওয়া গেছে পাচুদা...পাচুদা..
  • byaang | 132.167.***.*** | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৪ ১৩:৪৪651867
  • ফাটাফাটি ঃ)))
  • kc | 204.126.***.*** | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৪ ১৩:৫৮651868
  • অসাধারণ। কেয়াব্বাত। কেন জানিনা ভিকিদাদাকে মনে পড়ে গেল।
  • robu | 122.79.***.*** | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৪ ১৪:৪৯651869
  • অসা ঃ-)
  • সিকি | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৪ ১৬:৫৩651870
  • জাস্ট নোংরা!
  • Ranjan Roy | ০৬ ডিসেম্বর ২০১৪ ১৭:১৫651871
  • অসা! জাস্ট অসা!!
  • de | 69.185.***.*** | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৪ ১৩:২২651872
  • উঃ!!!! টিয়ের সোনার কলম হোক!
  • d | 144.159.***.*** | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৪ ১৩:৩৪651874
  • বা রে টি।
  • ঐশিক | 24.14.***.*** | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৪ ১৮:০২651875
  • দুরন্ত লাগলো
  • Tim | 101.185.***.*** | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৪ ২০:১২651876
  • দুর্ধর্ষরকমের যা তা হয়েছে। হীরা বা অন্য পলিটিকা কচলাকচলির টই ভেবে এড়িয়ে যাচ্ছিলুম। ঐতিহাসিক ভুল। ঃ-)
  • dd | 132.172.***.*** | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৪ ২১:২৯651877
  • একেবারে বিউটিফুল হয়েছে।
  • Rit | 213.***.*** | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৪ ২১:৩৭651878
  • ভয়ানক! পাচুদা জেগে উঠল তারপরে?
  • T | 24.139.***.*** | ০৯ ডিসেম্বর ২০১৪ ০২:০৯651879
  • খিক্‌, ভালো নেগেচে? সব্বাইকে ঠ্যাং খাও।
  • Tim | 101.185.***.*** | ১২ ডিসেম্বর ২০১৪ ২৩:৫২651880
  • তুলে রাখি ;-)
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন