ভালো বা মাঝারি শুধু না, একটা বোগাস খারাপ লেখার ব্যাপারেও, মানুষের মতে সচরাচর মিল হয় না। কোনো লেখকই খারাপ নন, তবে স্পেসিফিক কোনো লেখা খুব খারাপ হতেই পারে।
সোশাল মিডিয়াতে সততার, অথেন্টিসিটির খুব দাম। যদিও গোটাটাই ঢপ। সবাই নিজেকে বাকি সবার থেকে বেশি সৎ বলে মনে করে, কিন্তু ছোটো সার্কেলে, দাদা আপনার এই লেখাটা জঘন্য হয়েছে, সরাসরি বলাটা পোলাইট সোসাইটির রীতিতে পড়ে না। এই টইটিতে মানুষ নিজের পড়া, খারাপ লেখাগুলির কথ বুঝিয়ে বলবে।
বিবেক সেন এর কৃষি নীতি নিয়ে লেখাটির দ্বিতীয় পর্ব (প্রকাশ কাল, ৫ অক্টোবর, 2020)
প্রথম পর্বের চমৎঅকার সূচনা পরে খানিকটা ডিসাপয়েন্টেড হয়েছি। মোটামুটি কারণ গুলি এইঃ
প্রথমে ছাপার সমস্যা গুলি বলছি, টেক টিমের জন্যঃ এটা সমস্যা নাও হতে পারে, কিন্তু আমি কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছি না।
ক - 1- 2 নং গ্রাফিকের পরে, তিন নং গ্রাফিকে, "ফিগ - ২-৭" এবং "৩-১৬" ক্রমিক সংখ্যা ব্যবহৃত হয়েছে, এটার কোন ক্রম আগে পিছে পাই নি। পরের ছবিটির ফিগ - "4.3" ইত্যাদি , "154" ইত্যাদি ক্রম সংখ্যা ব্যাবহার হয়েছে, তার কোন আগে পিছের ক্রম পাছি না। এটা ঠিক না ভুল বুঝতে পারছি না। গুরুচন্ডালি তে লোকে ভালো কনটেন্ট পড়তে আসে, কিন্তু এগুলো তে যত্ন করতে হবে। এমন দিন আসবে না, এসে গেছে, একটা বিষয়ের সেরা রা আমাদের এখানে লিখবেন, তাদের নিজেদের এবং আমাদের কোয়ালিটি চেকিং এ এসব লাগবে। আর যদি আমি সম্পূর্ণ ভুল বুঝে থাকি, আমাকে একটু বোঝানো হোক। বিবেক সেন এর পরিচয় নতুন করে দেবার দরকার নেই, সলিড লেখক।
খ - এর পরের টা ভ্রমের ব্যাপার না, সাজেশন মাত্র। সোর্স (নীতির মূল টেক্স্ট saha) / বিবলিওগ্রাফি টেক্স্টে এর মধ্যে কোথাও আছে কোথাও নেই। হয়্তো লেখক নিজে মনে করেছেন, নন স্পেশালিস্ট রিডার কে বোর করবেন না, কিন্তু এক ধরণের পপ আপ এন্ড নোট কি আমরা জুড়ে দিতে পারি। কারণ আর্গুমেন্ট টা ইম্পর্টান্ট, এটা সরাসরি বলছি, বাম রাজনৈতিক মতাদর্শের সেল্ফ অ্যাপয়েন্টেড প্রচারক হিসেবে এরকম সলিড কন্টেন্ট আমি ব্যবহার করতে চাই, শেয়ার করতে চাই। এবং যে কোনো মানুষ ই চাইবে, ব প্রচার না ব্যক্তিগত আলোচনা , সিরিয়াস আদান প্রদান এর জন্য ও কিন্তু সোর্সিং টা জরুরি।
এর পরে মূল প্রবন্ধঃ
1- কাপ অফ কফি বলে গার্ডিয়ানের যে প্রবন্ধটি র গ্রাফিকের উদা নেওয়া হয়েছে, ভ্যালু চেন এর উদা হিসেবে, এরকম অ্যানালিসিস কি আমাদের দেশে একেবারেই নেই? মানে এটা ভালো উদাহরণ, যেখানে বিগ রিটেল আছে, সেখানে ভ্যালু চেন এর এই দশা, টা আর্গুমেন্টের শুরু হিসেবে ভালো, কিন্তু যেখানে প্রচুর মধ্য সত্ত্বভোগী রা আছেন , বড় কর্পোরেট অ্যাগ্রিগেটর এর বদলে, সেখানে ভ্যালু চেন এর দশা টা র একটা গ্রাফিকাল রিপ্রেজেন্টেশন যদি এই পর্বে যদি থাকতো ভালো হত। মানে শুধু তাই না, বিগ রিটেল এর পক্ষের আর্গুমেন্ট কে নইলে আমরা সংহত করতে পারবো না।
২। "কিন্তু কিছু তথ্য দেখলে বোঝা যাবে যে বর্তমান কৃষিনীতিকে সর্বরোগহরা ঔষধ বা ভয়াবহ প্লেগ মহামারী কোনটাই ভাবা যাবে না। "
এই বক্তব্যের পরে এক টা ব্যক্তিগত এবং শ্রেণীগত ক্রয় ক্ষমতার একটা হিসেব রয়েছে। কিন্তু তাই দিয়ে উপরের বাক্যটির , বিশেষতঃ দ্বিতীয় অংশের যথেষ্ট ব্যাখ্যা হচ্ছে না। এবং এটা এই পর্বের একটা প্রধান দুর্বল দিক। এটা দেখলে ভাল হত। আমরা আগ্রহ নিয়ে পড়ে থাকি। "এই তথ্যের ব্যাখ্যা পাঠকের ওপরেই ছেড়ে দেওয়া ভাল। শুধু বলা ভাল, বর্তমান কৃষিনীতি গভীর ক্ষতের চিকিৎসায় ব্যাণ্ড এড লাগানোর মত।" এই বাক্য যথেষ্ট না।
৩। "ভারতের কৃষি সমস্যা বুঝতে গেলে আমাদের প্রথম বুঝতে হবে ভারতের কৃষকের সমস্যা। ওপরের টেবল থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি আমাদের প্রায় ৮৭% কৃষক আংশিক শ্রমিক। আর তাঁদের প্রায় ৩৫% মূলত মজুরির ওপরেই নির্ভর করেন ক্ষুণ্ণিবৃত্তির জন্য। উচ্চতর কৃষকেরও কৃষি বহির্ভূত শ্রম আয় থাকে, কিন্তু তা কায়িকশ্রমের আয় না, মেধাশক্তির আয়। নিম্নতম ৮৭% কৃষকের জমির পরিমাণ দুই হেক্টরেরও কম।"
প্রবন্ধের এই অংশে আমার পাঠক হিসেবে কয়েকটা সাজেশন আছে, ক - পোলিটিকাল রেটোরিকে কৃষি শ্রমিক না, নিজের পরিবারের জন্য উৎপাদন নিজে করা কৃষকের কথা বলা হয়, আমাদের জীবনে, অধিক ফলনশীল শস্য ব্যবহারের পর থেকে বা আমাদের কনশাসনেস এ চরণ সিংহ বা মহেন্দ্র সিংহ টিকাইতের পর থেকে , উত্তর পশ্চিমের বড় চাষী দের কথাও বলা হয়। কিন্তু কৃষি শ্রমিকের ক্যাটিগোরিটির আরো ব্যাখ্যা প্রয়োজন, এমনকি বিরোধী পোলিটিকাল রেটোরিকের উন্নতিকল্পে।
(টেক টিম - জমির মাপে, বাংআলি পাঠক কে বোঝাতে গেলে হেক্টর একটু মুশকিল এর হিসাব। কাঠা, বিঘা , একর , হেক্টর এর সম্পর্কটা অন্তত লুকাপ সোর্স এ দেবা যেতে পারে। যার সাজেশন আগে বলা হয়েছে। )
৪। "বিশেষজ্ঞ রাহুল টঙ্গিয়া একটা হিসেব দিয়েছেন, এক কেজি ধান উৎপাদনে ১৫০০ লিটারেরও মত জল প্রয়োজন (যদিও অনেক ক্ষেত্রে গড়টি আরও খারাপ)। যদি এই জল ভূগর্ভস্থ জলের টেবল থেকে পাম্প করা হয় তবে এটি প্রচুর শক্তি খরচ করে। জলের সঞ্চয়ক্ষেত্রের গভীরতা ২০০ মিটার ধরুন - কিছু অঞ্চলগুলি আরও গভীর। এর অর্থ খাঁটি পদার্থবিজ্ঞানের হিসেবে ১ কেজি ধানের জন্য জল উত্তোলন করতে 0.৮ কিলোওয়াট-ঘন্টা শক্তি খরচ হবে। তবে পাম্পসেটগুলি ১০০% দক্ষ নয় - অনেকগুলি খুব খারাপ, ৫০% দক্ষতার এবং অনেকগুলো কেবলমাত্র ৩৩% দক্ষ। এর অর্থ প্রতি কেজি ধানে প্রায় ২.৫ কিলোওয়াট ঘন্টা বিদ্যুৎ লাগছে। কৃষকরা প্রকৃত ব্যয় না দিলে, বিদ্যুত সরবরাহের আসল ব্যয় কমপক্ষে ৬ টাকা প্রতি কেডব্লুএইচ, যার অর্থ গভীর জলের টেবিল অঞ্চলে প্রায় ১৫ টাকা কেজি ধান উৎপাদনের জন্য সরকারকে ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। এই হিসেবের ন্যূনতম সাহায্য মূল্যের বাইরে।"
এই তথ্যটি কৃষিনীতি সমর্থক দের কাজে লাগার কথা, কিন্তু প্রশ্ন গুলি মোটামুটি এই, কৃষি নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ধরণ দেখে সকলে মনে করছেন, সহায়ক মূল্যের মূল বেনেফিসিয়ারি রা পাঞ্জাবে , হরিয়ানায়, পশ্চিম উত্তর প্রদেশে। তাই তারা প্রতিবাদ করেছেন মূলতঃ তাহলে সেখানে গ্রাউন্ড ওয়াটার যদি এতটাই লাগবে, ইরিগেশন er খুব খারাপ অবস্থা হবার কথা। অথচ গ্রীন রিভোলিউশনের মূল ছিল ভাকরা নাঙাল ইত্যাদি। তাইলে কি গ্রাউন্ড রিয়ালিটি পরিবর্তিত? টংগিয়া র তথ্য / তত্ত্বের এলাকার ফ্যাক্ট চেকিং কিছু হয়েছে, পাবা যাবে? এটা সারা দেশে কতটা অ্যাপ্লিকেবল? আর ধান এর জলের প্রয়োজনের হিসেব যেটা দেবা হয়েছে, সেটা অন্য ফুড গ্রেনের বেলায় কোথায় দাঁড়িয়ে।
৫। কৃষিনীতির বিরোধিতা এখনো অব্দি যা হয়েছে, তাকে লেখক পল্লবগ্রাহী কেন বলছেন, সেটা কি আমি ই মিস করছি? পুরো প্রবন্ধটা কি আসে নি?
আমি অ্যামেচার পাঠক মাত্র, শুধুই গুরুচন্ডালি কে ভালো বাসি, কোন প্রাবন্ধিক ই র্যান্ডম পাঠকের ফিডব্যাক নেবেন না , এটাই স্বাভাবিক । কিন্তু প্রশ্ন গুলো অন্তত বোকা বোক হয়েছে কিনা, এটা জানতে পারলে ভালো হত। কারণ আমরা শিখতে চাই। আমি গুরুতে চাই এয়ার টাইট আর্গুমেন্টের প্রবন্ধ, যেটা গণতন্ত্র প্রেমী রা, দেশের অর্থনৈতিক প্রগতির মডেলে অন্তর্ভুক্তি r পক্ষে যারা নিজেদের আলোচনার কাজে ব্যাবহার করতে পারবেন।
**বিগ রিটেল এর "বি"পক্ষের আর্গুমেন্ট কে আমরা সংহত করতে পারব naa.
আরো অনেক প্রশ্ন ই আছে, যে এম এস পি র প্রতিবাদে যে রিজিওনাল ভ্যারিইয়েশন দেখা গেল, তার কারণ অ্যাকচুয়ালি কি। কিন্তু সেটা আরেক পর্বে হতেই পারে।
বোধির সঙ্গে এখানে আমি অনেকটাই সহমত। "পল্লবগ্রাহী বিরোধিতার" মূল বক্তব্যটুকু একটু ক্যাপসুল ফর্মে গোড়ায় দিলে প্রবন্ধটির অভিমুখ এবং যুক্তি সাজানো বুঝতে সুবিধে হত ।
টেক স্ল্যাশ এডিট টিম - হুতো / পিনাকি / পাই (সময় থাগলে রেসপন্ড karish)
ক - আমি স্পেসিফিক দুটো প্রবন্ধের স্পেসিফিক কয়েকটা আপত্তির কথা লিখেছি। আমার মনে হয় যথেষ্ট ক্লিয়ারলি লিখেছি। যে কোনো জায়্গার পূর্নাংগ লেখার উপরে কমেন্টের জন্য এই টৈ
১- এটা পড়ার পরে এই ফর্মাটে, তোদের আর আপত্তি আছে?
২ - আমি কেন অরিজিনাল লেখার থ্রেডে এই ধরণের সমালোচনা দিতে চাইনা সেটাও ক্লিয়ার করেছি, মেন কারণ হল, অনেক ছাগলের শুধু খেউড়ে আগ্রহ, বক্তব্যে আগ্রহ না, আমার মতে বেশি হেভি কমেন্ট / আর্গুমেন্ট হলে অরিজিনাল পোবোন্দো টা পড়ার সুযোগ নতুন পাঠক পাবে না, বা ডিসট্রাকটেড হবে।
খ - (এল সি em) হেডিং টা বদলে , "যেখানে যা পড়ে কঠিন বোর লাগল" করে দেবে প্লিজ ? আর একটু ভেবে দেখবে কমেন্ট গুলো কে ইন জেনেরাল, এডিটেড পোবোন্দের বেলায়, একটা আলাদা ট্যাবে ফেলা যায় কিনা। যাতে যাদের ব্যাক অ্যান্ড ফোর্থের নাটকীয়তায় আগ্রহ তার সুদু সেটা দেখবে, বা জেনু কমেন্টে খুঁজে নেবে আর সুদু মূল পোবোন্দো সাদা মনে নতুন পাঠক বা পাঠকের রিয়াকশনে ডিসইন্টারেস্টেড পাঠক যাতে পড়ে যেতে পারে। দেখবা একটু, বহুত অনুরোধ করছি।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
বাই দ্য ওয়ে, ফর্মাটে আপত্তি থাগলে টই উড়িয়ে দিলে আপত্তি নেই, কারণ তোদের এডিট টিম কে এমবারাস করাটা উদ্দেশ্য না , লেখক কে প্যাঁক দেবাটাও উদ্দেশ্য না। কিন্তু শুধু ইউথ ওরিয়েন্টেড ওয়েবজিন বলে, অড্ডা মারার জায়গা বলে হ্যালাফ্যালা বা তাড়াহুড়ো করে পোবোন্দো লিখলে সিরিয়াস পাঠক আবাজ দিতে পারে, এই মেসেজ টা আমার মনে হয় না, খুব অন্যায় কিসু হবে। আমাদের সব ধরণের পাঠক কে অ্যাড্রেস করার আর্ট লেখক কে পিচ করার সময় ভেবে করতে হবে, বাংলা কথা।
ইমপোলাইট ক্রিটিক, উইদাউট নেম কলিং , এটা লেখক কমিউনিটির, বিশেষ করে নতুন লেখকদের মধ্যে একটা প্রোটোকল যাতে হয়, তার একটা চেষ্টা।
এটা ঠিক বুঝতে পারছি না, এটা এডিটিং / মার্কেটিং er ক্লেম, না লেখক রাই এমনটি চেয়েছেন। তিনটে লেখায় এই জিনিস। শাক্য থিয়োরী পড়া ছেলে, এটা এন্ডোর্স কেন করলো বুঝতে পারছি না। ছেলেমেয়েরা কি শিখবে এরকম হলে। বাবা মা কাকু কাকিমা দের জীবনে যা হয়েছে শুধু তাই কি ইতিহাস?
শংকর গুহ নিয়োগী বিরাট মানুষ, কিন্তু সমাজে সংকট কালে , রিলিফ বা ত্রানে বামপন্থীরা "নিয়োগীয় ধারা" র অনেক আগে থেকে আছে, অসংখ্য রিলিফ কমিটি কাজ করেছে বিভিন্ন দাংগায়, দুর্ভিক্ষে, বন্যায়, পার্টিশন , অন্যান্য ক্রাইসিসে । করোনা লকডাউন বা আমফানে r সময় সব রকমের বামপন্থী রা টু বি হনেস্ট প্রচুর কাজ করেহ্চেন। খুবই প্রশংসনীয়। কিন্তু এই কাজের ঐতিহ্য অনেক্দিনের। নতুন না। কেবলমাত্র 'নিয়োগীয়' ও না। এসব নেহাত ই ক্যাচ ফ্রেজ।
নিয়োগী ভদ্রলোক , যাকে জায়ান্ট বললে কম বলা হয়, তিনিও নিজে ও এটাতে বোধ হয় আপত্তি করতেন। নিয়োগী, এ কে রায় , দত্তা সামান্থ, আরেকটু আগে কৃষ্ঞা দেশাই, জ্ঞান মজুমদার, জোর্জ ফার্নান্ডেজ (প্রথম parba) তো ইন্ডিপেন্ডেন্ট ট্রেড ইউনিয়ন কনসেপ্ট এর রাজা। কেউ পার্টির ভেতরে থেকে , কেউ একেবারে বাইরে থেকে বা নিজেরাই প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠে, ৮০ র দশকের নকুরা এবং বিক্ষুব্ধ সিপিএম আর ক্লোজেট নকুরা , আর সাধারণ ভাবে নন পার্টিজান বামরা সাধারণত এঁদের ইউলোজাইজ করে থাকে, গোদা অর্থে, ট্রেড ইউনিয়ন নিয়ে একটা নজ্জা নজ্জা ভাব আছে বলে। নিয়োগী তার মধ্যে ইউনিক সামাজিক প্রয়োজন , পারিবারিক প্রয়োজন , কমিউনিটি গড়ে তোলার প্রয়োজন ইত্যাদি র কথায় বেশি জোর দিয়েছেন বলে, কিন্তু এটা বোঝা দরকার, ম্যানুফাকচারিং এর আমলের শিল্প শহরে এটা আনকমন না, দেশে ও বিদেশে। মাইনিং স্ট্রাইক বা প্রিন্টার্স স্ট্রাইক এর সময়ে ইংল্যান্ড এর আর্থার স্কারগিল দের অর্গানাইজেশন গুলো নিরভর ই করত এই নাগরিক কমিউনিটি বিষয় গুলোর উপরে, পরিবারের সকলে রয়েছে ফাইটে , নিয়োগী আর এ কে রায় মশাই এর যেটা বিরাট অবদান, এই কমিউনিটি গুলো তে আদিবাসী দের , অন্ত্যে বাসী দের ইনক্লুসন।
কিন্তু বোঝা দরকার দুটো তিনটে জিনিস, ঐতিহাসিক টাইমিং টা। ট্রেড ইউনিয়ন গড়ে ওঠার ঢের আগে থেকে রিলিফে রয়েছেন বামপন্থী রা। দ্বিতীয়ত মিলিটান্ট ট্রেড ইউনিয়নের যখন ধার কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে, তখন ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিয়ন এর নেতা দের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে। এটা চক্রান্ত না, কিন্তু এটা ঐতিহাসিক ভাবে কাকতালীয় না এটা তো স্বীকার করতে হবে। কি আপদ।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
ও ,জানানো হয়নি ,বিবেক সেনের লেখা শেষ হয়নি, পরের পর্ব আসবে পরের হপ্তায়।