এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • তোমার বাস কোথা যে...২৮

    Nirmalya Nag লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬৫৪ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  •    ।। আঠাশ ।।

    [ এই কাহিনীর সব চরিত্র কাল্পনিক। জীবিত বা মৃত কোনো ব্যক্তির সাথে কোনও মিল যদি কেউ খুঁজে পান তা সম্পূর্ণ অনিচ্ছাকৃত এবং কাকতালীয়। ]

    থিয়েটারে পৌঁছতে একটু দেরি হয়ে গিয়েছিল দুজনের। তারা সিটে বসার প্রায় সঙ্গেসঙ্গেই হল  অন্ধকার হয়ে গেল। বিজ্ঞাপন চলতে চলতে আরও কয়েকজন দর্শক ঢুকল। ছবি শুরু কিছুক্ষণ পরেই অরুণাভর হাত জড়িয়ে ধরল বিনীতা। তারপর নিজেরই অস্বস্তি হল, হাত সরিয়ে নিল সে। কিছুক্ষণ পরে শুধু স্বামীর হাতের ওপর হাতটা রাখল সে। অরুণাভও অবাক হয়েছিল, তবে ভালও লেগেছিল। অবশ্য সাধারণভাবে শারীরিক বা মানসিক কোনও নৈকট্যতেই তার বিশেষ কোনও হেলদোল হয় না। অন্তত বিয়ের পর থেকে সেইরকমই দেখে এসেছে বিনীতা। ইংরেজিতে যাকে ফার্স্ট মুভ বলে সেটা প্রায় সব সময়েই বিনীতাকেই নিতে হয়েছে, তাতে কখনও ফল হয়েছে, কখনও হয়নি। রঙিন হওয়ার পর থেকে দুই শরীরের ঘনিষ্ঠতা তো বন্ধই হয়ে গেছে বলা যায়। বিনীতার ধারণা তার স্বামীর মনের আর শরীরের খিদে দুইই বোধ হয় অফিসের কাজ মিটিয়ে দেয়। তবে হ্যাঁ, দীর্ঘ সময় অফিসে কাটালেও স্বামীর চরিত্র নিয়ে কোনও সন্দেহ বিনীতার কখনও হয়নি। আর এখন তো প্রোজেক্ট শেষ হতে চলল, আর নাকি মাস দুই বাকি আছে। এরপর নাকি শুধু রুটিন কাজই করবে, কয়েকদিন আগে বিনীতার একটা কথার সূত্রে বলেছিল অরুণাভ। যদিও তাতে যথেষ্ট সন্দেহ আছে বিনীতার। তার ধারণা শরীর দিলে আবার নতুন প্রোজেক্ট ঠিক খুঁজে নেবে তার স্বামী।

    সিনেমা যে অরুণাভ বা বিনীতা কেউই খুব মন দিয়ে দেখল তা নয়। থেকে থেকেই অরুণাভর মনে হচ্ছিল প্রোজেক্টের কী কী কাজ বাকি আছে, সেগুলো কেমন ভাবে করতে হবে। বিরতির সময়ে রামাকৃষ্ণানজীকে মেসেজ করে কিছু নির্দেশ পাঠাল সে। বিরতির পর স্ত্রীর এগিয়ে ধরা পপকর্ন নিতে গিয়ে ফের মনে এল বিনীতার জন্য রাখা জিনিসটা দেওয়া হয়নি। ওদিকে বিনীতাও ভাবছিল নানা কথা। কখনও তার মনে হচ্ছিল ডাক্তারের না আসাটা ইচ্ছাকৃত কি না, কখনও আবার ভাবছিল আসেনি ভালই হয়েছে। আর এই ভাবনা থেকেই মাথায় আসছিল সেদিন গায়ত্রীর সাথে তার কথাবার্তা। ইন্দ্রনীল আর তাকে জড়িয়ে যে কানাঘুষো চলছে তা “দাদা কি জানে?” জিজ্ঞাসা করেছিল গায়ত্রী। সত্যিই কি অরুণাভ জানে? জানলে কি কিছুই বলত না স্ত্রীকে? অবশ্য তার না বলাটাই অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে বিনীতার আরও অদ্ভুত লাগছিল এই ভেবে যে একদিন মাত্র সকালবেলা বেরিয়েছিল বলে এত গুজব রটে গেল? কারা রটাল? কেন?

    বিনীতার অজান্তে একই জিনিস নিয়ে ভাবছিল গায়ত্রীও। প্রথমে সে ভেবেছিল হয়তো বেশ কয়েকবার ওদের একসাথে বাইরে দেখা গেছে। কিন্তু বিনীতার কথায় বোঝা গেল ব্যাপারটা মোটেই তা নয়, আর বিনীতা মিথ্যে বলছে বলেও মনে হয়নি গায়ত্রীর। বিষয়টা নিয়ে রঞ্জিতকেও জানিয়েছিল সে সেই দিন রাতেই। 

    যাই হোক, সিনেমা শেষ হলে চাইনিজ খাবার কিনে বাড়িতে এসেছে অরুণাভ আর বিনীতা। কেনা খাবার দিয়ে বাড়িতে ডিনার শুরু করছে তিন জন। বিনীতা রঙিনের পাতে হাক্কা নুডলস, সুইট অ্যান্ড সাওয়ার ফিশ-এর দু পিস মাছ আর গ্রেভি দিল।
    “খাও, লাগলে আরও দেব,” মেয়েকে বলল মা।
    “আমার জন্য একটু রেখে দিও, কাল খাব।” বলল রঙিন।
    “আচ্ছা।”
    মায়ের উত্তর শুনে বাবার দিকে একবার তাকাল মেয়ে। বই পড়তে পড়তে খাচ্ছে বাবা।
    “বাবা, ও বাবা…”
    বই থেকে চোখ তুলে তাকাল অরুণাভ। “বল।”
    “আমিও সিনেমা দেখব… হলে গিয়ে।”
    “নিশ্চয়, তোমার দেখার মত ফিল্ম এলে নিয়ে যাব।” ফের বই-এর দিকে চোখ ফেরায় বাবা।

    আধ ঘন্টা পরের কথা। অরুণাভ শুয়ে শুয়ে বেডসাইড টেবিল ল্যাম্পের আলোয় বই পড়ছে। বিনীতা বাইরে থেকে ঘরে আসে। চুল আঁচড়ে নেয়, মুখে নাইট ক্রিম লাগায় - অন্য দিন এর চেয়ে একটু দ্রুত গতিতে। আড়চোখে তাকিয়ে দেখে বই-এর পাতা ওল্টাচ্ছে অরুণাভ। বিনীতার দিকের বেড সাইড টেবিলের ওপর ল্যাম্পটা জ্বলছে না বলে ঘরে আলো অল্পই। ড্রেসিং টুল থেকে উঠে পড়ে বিনীতা, আস্তে শব্দ না করে ছিটকিনি তুলে বন্ধ করে দেয় ঘরের দরজা। আড়ালে রাখা ছিল গিফট প্যাকে মোড়া একটা সরু লম্বা প্যাকেট, সেটা নিয়ে অরুণাভর পাশেই বিছানায় এসে বসে সে। স্বামী তাকালে বিনীতা প্যাকেটটা এগিয়ে দেয়।
    “প্রোজেক্ট যেদিন শেষ হবে সেদিন এটা প’রে অফিস যেও।”
    উঠে বসেছিল অরুণাভ, প্যাকেটটা হাতে বুঝল সেটা একটা টাই।
    “থ্যাংক ইউ। আমারও একটা–”

    বিনীতার ডান হাতের তর্জনী তার ঠোঁটের ওপর চলে আসায় অরুণাভর কথা আচমকা থেমে যায়। ঠোঁট থেকে সে হাতটা চলে যায় গালে, দিনের বেলা শেভ করা গাল রাতে একটু খসখসে হয়ে গেছে। গাল থেকে ধীরে ধীরে স্বামীর গলা বেয়ে বুকের কাছে নেমে আসে বিনীতার হাত, বুকে অল্প লোম রয়েছে অরুণাভর, আর আছে অপারেশনের কাটা দাগ। বই বন্ধ করে পাশের টেবিলে রাখে অরুণাভ। হাউসকোট পরা স্ত্রীর দুই কাঁধে হাত রাখে। ধীরে ধীরে কাছে টেনে আনে তাকে। ঠোঁটে ঠোঁট রেখে একটা আলগা চুমু খায় প্রথমে, নাইট ক্রিমের মৃদু গন্ধ ভেসে আসে স্ত্রীর গাল থেকে। এর পর উভয়পক্ষ থেকেই আসে তীব্র চুম্বনের তাগিদ। একের গালে, গলায়, কাঁধে, ঠোঁটে ভেজা চিহ্ন এঁকে দিতে থাকে অন্যের ঠোঁট। বড় বড় শ্বাস নেওয়ার শব্দের মধ্যে এক সময়ে দুজনেরই পোশাক সরে যায় শরীর থেকে। একের হাত অন্যের শরীরের প্রতিটি চড়াই উতরাই খুঁজে ফেরে নতুন করে, ভুলে যাওয়া রহস্য যেন নতুন করে আবিষ্কার করতে থাকে দু’জনে। বিনীতার মসৃণ খোলা পিঠ আর ঘাড়ে টেবিল ল্যাম্পের আলোর খানিকটা এসে পড়েছে, অরুণাভ সেখানে একটা আগ্রাসী চুম্বন দিতে গেল। আর ঠিক সেই মূহুর্তে মনে পড়ল কয়েক ঘন্টা আগে বিনীতাকে মুক্তোর হার পরাতে যাওয়ার সময়টা। চুল সরিয়ে সামনে নিয়ে গিয়েছিল তার স্ত্রী, ফলে ব্লাউজের ওপর দিকের খোলা পিঠ আর ঘাড় নিরাবরণ হয়ে গেছিল - যে ইচ্ছেটা জেগেছিল তখন, সেটার অপমৃত্যু ঘটে ইন্দ্রনীলের ফোনে। ডাক্তারই তাঁকে বাঁচিয়ে রেখেছে, ডাক্তারই তাকে শেষ করে দিচ্ছে।

    অরুণাভর হঠাৎ থেমে যাওয়াটা খেয়াল করে বিনীতা। জিজ্ঞাসা করে, “কী হল?”
    উত্তর দেয় না অরুণাভ। সে বুঝতে পারে এই অভিযানে তার মন আর শরীর আর কাজ করছে না। দেহে যে উষ্ণতা জমা হয়েছিল তা ধীরে ধীরে নেমে যাচ্ছে, হালকা হয়ে যাচ্ছে শরীর। এই সময়টুকুরও অপমৃত্যু ঘটে যাচ্ছে কি?
    “শরীর খারাপ লাগছে?” উদ্বিগ্ন স্বরে জিজ্ঞাসা করে বিনীতা।
    “না, না” - সত্যিমিথ্যেয় মেশানো দুটো শব্দ উচ্চারন করে খেলায় ফেরার চেষ্টা করে অরুণাভ।
    ফের চুমু খায় বিনীতার ঠোঁটে, ছুঁয়ে যায় বিনীতার শরীরের নানা অংশে, কিন্তু সেই ছোঁয়ায় আবেগ খুঁজে পায় না বিনীতা। চেষ্টা করেও নিজেকে আর জাগাতে পারে না অরুণাভও। বিনীতা হাল ছাড়ে না, তবে তার প্রয়াসও সফল হয় না। যে ছন্দে দুই শরীর ছিল কয়েক মিনিট আগেও, যে বাজনা বেজে উঠেছিল শিরায় ধমনীতে, তা সবই থেমে গেছে।

    এখন দেওয়াল ঘড়ির টিকটিক ছাড়া আর কিছুই শোনা যাচ্ছে না। 

    সরে যায় অরুণাভ, গায়ে পোশাক ফিরিয়ে আনে, তার এখন শীত করছে, কম্বল টেনে নেয় সে। বিনীতা যে দিকে রয়েছে তার উল্টো দিকে মুখ ফিরিয়ে শোয় সে। অন্য পাশ ফিরে শুয়ে আছে বিনীতাও, হাউসকোটটা যেমন তেমন করে গায়ে জড়ানো। সে স্থির চোখে চেয়ে আছে, তবে কিছুই দেখছে না। এক সময়ে তার দৃষ্টি স্বাভাবিক হয়, একটা নিঃশ্বাস ফেলে উঠে বসে সে। মুখ ঘুরিয়ে অরুণাভকে দেখে, তার মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়, সান্ত্বনা দেওয়ার মত। স্বামীর দিক থেকে কোন সাড়া পাওয়া যায় না। স্ত্রীকে উপহার দেওয়ার জন্য বেডসাইড টেবিলের ড্রয়ারে যে হীরের দুল রাখা আছে, সেটা আর মনে পড়ল না অরুণাভর।

    ক্লান্ত পায়ে বিছানা থেকে ওঠে বিনীতা, হাউসকোট পরে নেয় ঠিক মত। বাথরুমের দরজা খোলে। বেসিনের কল থেকে চোখে মুখে ঘাড়ে জল দেয়, আয়নায় একবার মুখ দেখে। মনে পড়ে যায় কয়েকমাস আগে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে হওয়া একটা কথা। অনেক দিন পরে রঙিনকে খাইয়ে দিয়েছিল অরুণাভ সেই দিন, পরে বিনীতাকে বলেছিল, “যে কোনও কাজ আমরা কোনও না কোনও দিন শুরু করি। খুব মেজর কিছু হলে প্রথম দিনের ঘটনাটা মনে থাকে, শেষ দিনেরটা থাকে না।” উত্তরে বিনীতা জানিয়েছিল, “বেশির ভাগ সময়ে তো জানাই থাকে না যে এই কাজটা এই বারই শেষ বার করছি।”

    বিনীতা তাকিয়ে থাকে আয়নার দিকে, বেসিনের কল থেকে জল পড়তে থাকে।

    ***

    সকালবেলা। হাসপাতাল যাওয়ার জন্য রেডি হচ্ছে ইন্দ্রনীল, তবে ঢিমে তালে। স্নানের আগে দাড়ি কামিয়ে বেসিনের কলে রেজার আর ব্রাশ ধুয়ে নিচ্ছে সে। একটু আগে দাড়ি কাটার সময়ে গাল কেটে গেছে। এখন খেয়াল হল তোয়ালে আনা হয়নি। বারান্দায় গিয়ে সেখানে দড়িতে ঝোলানো তোয়ালে টেনে নিয়ে ফেরার সময়ে শোয়ার ঘরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে যায় ডাক্তার। ধপ করে বিছানায় বসে পড়ে সে। বসেই থাকে কিছুক্ষণ। অনেকদিন পর আজ তার কাজে যেতে ভাল লাগছে না।

    ইন্দ্রনীল ফোনে হাসপাতালকে জানিয়ে দেয় আজ সে যেতে পারছে না। তিনজনের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট করা আছে, সেগুলো যেন এখনই ক্যানসেল করে দেওয়া হয়। তবে তার আণ্ডারে ভর্তি থাকা রোগীদের সে একবার গিয়ে ঠিকই দেখে আসবে।

    ফোন রেখে লম্বা হয়ে বিছানায় শুয়ে পড়ে সে। একটু পরে উঠে গরম জলে টি ব্যাগ দিয়ে চা বানিয়ে নেয়। চা খেতে খেতে বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ায় সে। দেখতে পায় রাস্তায় একটি ছোট বাচ্চা মায়ের হাত ধরে হেঁটে যাচ্ছে। সেটা দেখে একটা কিছু মনে পড়ে গেল ইন্দ্রনীলের। এই বাক্স, সেই শেলফ - নানা জায়গায় খোঁজা শুরু করল। অবশেষে বই-এর আলমারির ভেতরের একটা কোণ থেকে সেটা পাওয়া যায়। রদ্যাঁর ক্যাথেড্রাল ছবির সেই প্রিন্টটা কাঁচ দিয়ে বাঁধানো, খবরের কাগজ দিয়ে মোড়া ছিল। ছবিটা ভাল করে মোছে ইন্দ্রনীল। তার পর ছবিটা হাতে নিয়ে এ ঘর ও ঘর ঘুরে দেখে কোথায় সেটা রাখা যায়। শেষে ছোট ঘরের টেবিলে সেটা রেখে, ঘরের জানলা দরজার পর্দা টেনে বন্ধ করে টেবিল ল্যাম্প জ্বালিয়ে দেয়। 

    ছবিটা এবার স্পষ্ট হয়ে ওঠে। একটা পুরুষ আর একটা মহিলা হাত পরস্পরকে ছোঁয়ার চেষ্টা করছে, না কি ছোঁয়ার পর দূরে সরে যাচ্ছে? (ক্রমশঃ)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Swati Ray | 117.197.***.*** | ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ০০:৩৪539960
  • খুব রিয়ালিস্টিক হচ্ছে চরিত্রগুলো।

    টেনশন হচ্ছে  প্রজেক্ট টা শেষ হবে তো ? নাহলে কাজ পাগল অরুনাভর তো আর কিছুই পাওয়ার ঘরে থাকবে না। 
  • :|: | 2607:fb90:bd31:3c0e:e96c:9193:29f2:***:*** | ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ০২:২১539963
  • "কখনও আবার ভাবছিল না আসেনি ভালই হয়েছে।"
    হয় "না এসেছে ভালোই হয়েছে", নয় "আসেনি ভালোই হয়েছে"। না আসেনি-টা ঠিক শোনাচ্ছে না। 
     
    "কেনা খাবার দিয়ে বাড়িতে ডিনার শুরু করছে ইন্দ্র, বিনীতা আর রঙিন।" এখানে টাইপো আছে মনে হয়। 
  • Nirmalya Nag | ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৯:০৫539970
  • @ Swati Ray - অনেক ধন্যবাদ মতামত দেওয়ার জন্য। 
     
    @ চতুর্ভুজ - টাইপো ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। ঠিক করে দিয়েছি।
  • Mahua Banerjee | ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৯:০৫539989
  • এই লেখাটার জন্য অপেক্ষা করে থাকি। খুব ভালো লাগছে।
  • বিশাস্বর  মালাকার  | 2409:40e0:3a:eda4:8000::***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১০:৩৬539994
  • সুন্দর সিম্পল ডিটেইলিং জাস্ট লাইক আঁখো দেখা হাল।
  • Nirmalya Nag | ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১১:৪৮539998
  • @Mahua Banerjee - অনেক ধন্যবাদ মতামত দেওয়ার জন্য। 
     
    @বিশাশ্বর মালাকার - অনেক ধন্যবাদ। 
  • Ranjan Roy | ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৭:৪৮540002
  • নতুন কিস্তি দেখলেই চটপট পড়ে ফেলি। আগ্রহ থাকে-- লেখক গল্পের স্টিয়ারিং কোন দিকে ঘোরাবেন?
  • Nirmalya Nag | ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০:৩৭540028
  • Ranjan Roy - মতামত দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ রঞ্জনদা। দেখা যাক গল্পের মোড় কোন দিকে ঘোরে।
  • কালনিমে | 103.244.***.*** | ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৩:৪৯540089
  • এ সপ্তাহটা কি বাদ গেল তাহলে?
  • Nirmalya Nag | ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৮:০০540091
  • @কালনিমে - হ্যাঁ, একদম সময় বার করতে পারিনি। নিজেরই খারাপ লাগছে। পরের সপ্তাহে দিতে পারব আবার।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন