এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ভ্রমণ  ঘুমক্কড়

  • একা বেড়ানোর আনন্দে - প্রাককথন

    সমরেশ মুখার্জী লেখকের গ্রাহক হোন
    ভ্রমণ | ঘুমক্কড় | ১৪ অক্টোবর ২০২৩ | ১০১৩ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • লেপার্ড, ভালুক, কোয়ালা, কাঠঠোকরা, ব্ল‍্যাক ঈগলের মতো মানুষ একাকী জীবনযাপনে অভ‍্যস্থ নয়। সিংহ, বাঁদর, হাতি‌, পায়রা‌র মতো মানুষ‌ও গোষ্ঠী‌বদ্ধ জীব। আদিম গুহাবাসী মানুষ ফলমূল ও পশুশিকারের মাধ‍্যমে জীবনধারণ করতো। খাদ‍্যসংকট বা কোনো বাস্তব প্রয়োজনে দলবেঁধে‌ স্থানান্তরে যেতো। গৃহনির্মাণ, কৃষি‌কাজ, পশুপালন, মাছধরা শেখার ফলে বন‍্যা, খরা, দাবানলের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় ছাড়া আশ্রয় বা খাবারের সন্ধানে মানুষের স্থানান্তরে গমনের তাগিদ কমে এলো। জনপদভিত্তিক জীবনযাত্রার বিকাশে জাতি, ধর্ম, ভাষা, বর্ণের নিরিখে বৃহৎ পরিসরে মানুষ সমাজবদ্ধ হোলো। যেমন Birds of same feather flock together.  ব‍্যতিক্রম ব‍্যতীত সংসারত‍্যাগী সাধুরাও নানা আখাড়া, সম্প্রদায়ের সাথে যুক্ত। 
     
    তবে বাস্তব কারণ বা অস্তিত্ব সংকটের তাগিদে স্থানান্তরে গমনের প্রয়োজন ফুরোলেও মানুষ পরিচিত পরিবেশে নিত‍্যযাপনের একঘেয়ে‌মি কাটাতে‌, অজানাকে জানার কৌতূহলে, এ্যাডভেঞ্চারের নেশায় বা আধ্যাত্মিক টানে ভ্রমণ, অভিযান, তীর্থ‌যাত্রায় যেতে শুরু করলো। জীবিকার প্রয়োজনে স্থানান্তরে গমনকে ঠিক ভ্রমণ বলা যায় না। তবু ভ্রামণিক সত্তা সেখানে‌ও কাজের অবকাশে ভ্রমণ, অন্বেষণে‌র আনন্দ খুঁজে নেয়। যেমন আরণ্যকের বিভূতিভূষণ বা দণ্ডকারণ‍্যে নারায়ন সান‍্যাল।
     
    আধ‍্যাত্মিক  টানে যাত্রা‌ও দলবদ্ধভাবে হতে পারে যেমন অমরনাথ, চারধাম, পান্ধারপুর যাত্রা, ব্রজমণ্ডল বা নর্মদা পরিক্রমা, কুম্ভ বা গঙ্গা‌সাগর স্নান। বহু অচেনাজনের সাথে মিলনমেলায় অংশ নিতে মানুষ যায় কেঁদুলি বা পৌষমেলায়। এ্যাডভেঞ্চারের টানে ইয়ুথ হোস্টেলের সাথে ট্রেকিং, পর্বতারোহণ ক্লাবের সাথে পর্বতাভিযানে যায়। অর্থাৎ  সমাজবদ্ধ জীবনে অভ‍্যস্থ মানুষ বেড়াতে‌ও দলে যেতে পছন্দ করে। নিজেরা ব‍্যবস্থা‌ করে বেড়াতে অসমর্থ ভ্রামণিকের জন‍্য‌ই ট্র‍্যাভেল এজেন্সি‌র কন্ডাক্টেড ট‍্যূরের ব‍্যবসা চলে রমরমিয়ে। মধুচন্দ্রিমায় অবশ‍্য দুজনে যাওয়াই বিধি। তখন তৃতীয় ব‍্যক্তি অবাঞ্ছিত। দুজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু‌ও যেতে পারে দোকাকী ভ্রমণে। 
     

    কিছু অসমসাহসী অভিযাত্রী একাকী পর্বতারোহণে বা চষে বেড়াতে যান দুর্গম পাহাড়ে। বাংলার বিদ্যুৎ সরকার বা ছোড়দা ১৯৭৬ সালে লাদাখ থেকে ভূটান হয়ে অরুণাচল অবধি নয়মাস ধরে চার হাজার কিমি ট্রান্স হিমালয়ান ট্রেকিং করলেন। ভারতে তো বটেই, পৃথিবী‌তেও এমন দৃষ্টান্ত বিরল‌। তবে দুর্গম পথে অভিযাত্রীক তৃষ্ণায় যাত্রা ছাড়া‌ও কিছু মানুষ সুগমপথে বিখ্যাত বা অপ্রচলিত স্থানে‌ একাকী ভ্রমণ পছন্দ করে‌। 
     

    আমাদের একমাত্র পুত্র দেড় বছর বয়সে বড় পারিবারিক দলে পনেরো দিনের হিমাচল ভ্রমণে গেছি‌ল। ভ্রমণপাগল পিতার দৌলতে দশ বছর বয়সের মধ‍্যে সে বহু জায়গায় ঘুরে ফেললো। তুলনায় আমি প্রথম ভ্রমণে গেছি বাবার সাথে পুরী - আঠারো বছর বয়সে। তবে বাইশে চাকরি পেয়ে শুরু হোলো চুটিয়ে ভ্রমণ। গেছি বন্ধু‌দের সাথে দলে, এক প্রিয় বন্ধু‌র সাথে দোকাকী ভ্রমণে। পুরুলিয়া‌য় শৈলারোহণ কোর্স, দার্জিলিং‌য়ে পর্বতারোহণ কোর্স, কয়েকবার প্রাকটিসে গেছি দলে। মহারাষ্ট্রে থাকতে বাহান্ন থেকে পঞ্চান্নতে স্থানীয় মারাঠি গ্ৰুপের সাথে পশ্চিম‌ঘাটে ডজনখানেক হিল ফোর্ট ট্রেকে গেছি। ওদের‌ই সাথে পনেরো জনের দলে কয়েক দিনের জন‍্য গেছি গোয়া, বুরহান‌পুর। ইয়ুথ হোস্টেলে‌র সাথে গেছি বেদেনী বুগিয়াল, কাশ্মীর গ্ৰেট লেকস ট্রেকে। সহকর্মীদের সাথে ভাইজ‍্যাগ, বলোদাবাজার, জামশেদপুর, সুন্দরগড়, জামনগর, বরোদা, গুরগাঁও‌, লুধিয়ানা, খারঘর, হুবলী থেকে বেড়াতে গেছি বহু জায়গায়। চাকরিসূত্রে কর্ণাটকে ফিল্ড ইনস্পেকশনে ঘুরেছি নানা অজানা জায়গায়। 
     

    স্ত্রী, পুত্রের সাথে, বড় পারিবারিক দলেও ঘুরেছি অনেক। ২০২১এর নভেম্বরে চার বয়স্ক বঙ্গবন্ধু মিলে আমার ২২ বছরের প্রাচীন কিন্তু স্বভাবে ছুঁড়িবুড়ি পুঁচকে মারুতি-800 নিয়ে একমাস ধরে ৩৭০০ কিমি ঘুরে এলাম কর্ণাটক, অন্ধ্র, কেরালা হয়ে। গোটা পথে আমি‌ই চালিয়ে‌ছি। ছুঁড়িবুড়ি আমাদের চারজন, গাঁতিয়ে ভরা মাল নিয়ে কঠিন চড়াই ভেঙে উঠে গেছে জৈনতীর্থ কুন্দাদ্রী হিলের টঙে বা নেমে গেছে বৃষ্টি‌ধোয়া ভাঙা‌চোরা পথে ভদ্রা নদীর চরে অম্বাতীর্থে। একটা 4x4 Mahindra Thar থাকলে খুলে যেতো আরো নানা অফরোড দিগন্ত। এসবের ফলে চুটিয়ে উপভোগ করেছি দলে বেড়ানো‌র আনন্দ। 
     

    তবু - একবার উনপঞ্চাশে মাত্র আট ঘন্টা‌র জন‍্য আচমকা পেয়েছিলাম একাকী ভ্রমণে‌র স্বাদ। সেই অনাস্বাদিত অভিজ্ঞতায় আবিষ্ট হয়ে উন্মোচিত হোলো এযাবৎ অজানা এক দিগন্ত। সেই থেকে দলে বেড়ানো অব‍্যাহত থাকলেও একাকী ভ্রমণের আনন্দে‌ও মজে আছি। সন্দেশ ভালো লাগলে যে সিঙ্গারা খারাপ লাগবে তার তো কোনো মানে নেই। তাই এই তেষট্টিতে‌ও হৈহৈ করে দলে বেড়াতে ভালো লাগলেও বছরে একবার - অন্ততঃ একবার মাস দুয়েকের জন‍্য নিজস্ব আলস‍্যময় ছন্দে একাকী ভ্রমণে যাওয়ার জন‍্য মন হু হু করে। বয়সের সাথে শারীরিক সক্ষমতায় টান পড়লে‌ও একাকী ভ্রমণের টান কমার কোনো লক্ষণ‌ই নেই। 
     

    আমি বৈরাগী‌ ন‌ই। আধ্যাত্মিক অন্বেষণ, ঐশ্বরিক উপলব্ধি, আত্মিক উত্তরণের আকুলতা‌ও নেই। তবু নির্জন প্রাকৃতিক পরিবেশে, জনহীন ঐতিহাসিক স্থানে বেড়াতে গিয়ে ইন্দ্রিয়‌গ্ৰাহ‍্য চেতনায় বাহ‍্যিক সৌন্দর্যে আপ্লুত হ‌‌ওয়ার সাথে কিছু ব‍্যাখ‍্যাতীত অনুভব‌ হয়েছে। তার স্বরূপ অজানা। আমি বিমল মুখার্জি বা বিমল দের মতো ভূপর্যটক অথবা রাহুল সাংকৃত‍্যায়নের মতো ভবঘুরে ন‌ই। আমার নেই হেইনরিখ হারারের মতো সাত বছর ধরে তিব্বতে পড়ে থাকার মতো জ্ঞানতৃষ্ণা বা স্ট‍্যামিনা। আমি নিতান্তই এক সাধারণ গৃহস্থ মানুষ। তবু সাংসারিক দায়িত্ব পালন করে কিছু সময় নিজের মনে উদ্দেশ্য‌হীন ভ্রমণে অমল আনন্দ পাই। তার উদ্দেশ্য বিধেয় নিয়ে বিশ্লেষণে আগ্ৰহ নেই।
     

      বেশ কয়েক বছর আগে ইমেলে একটা বাণী পেয়ে অন্তরাত্মা কেঁপে গেছি‌লো।  সেটা ছিল Monk who sold his Ferrari ব‌ই লিখে খ‍্যাত রবিন শর্মা‌র। মূল বাণীটা মনে নেই, তবে তার মর্মার্থ যা বুঝেছি‌লাম তা এরকম - During your journey through life, while each day you are taking a step towards your grave, many of your beloved ones may part with you on the way - parents, siblings, spouse, offspring, friends… but you will remain your only company till you die. So try to enjoy your company alone, at least for a few hours a day, a few days a year. Do not always crave for someone's company, no matter how dear they may be. Try to seek joy and solace within. 
     

    অরসন ওয়েলসের কথাতে‌ও উদ্ভাসিত হয়েছে তেমন ভাবনা - “We're born alone, we live alone, we die alone. Only through our love and friendship, we create the illusion for a moment, that we're not alone.”

    সেদিন শুনলাম বিপাসনা মেডিটেশন করে এমন চসকা লেগেছে যে এক, তিন, পাঁচ সপ্তাহে‌র পর ইদানীং ইয়ুভাল নোয়া হারারি‌ বছরে দুমাস কোথাও লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে যান, একান্তে ধ‍্যান করতে। টক শোতে ধুঁয়াধার কথা বলা হারারির, সেই দুমাস বহির্বিশ্বের সাথে কোনো যোগাযোগ থাকে না। একমাত্র তাঁর একান্ত ব‍্যক্তিগত সেক্রেটারি জানেন, তিনি কোথায় আছেন। 
     

    চিন্তাবিদদের মতো ভাবার ক্ষমতা আমার নেই তবু নিজস্ব উপলব্ধি থেকে আমার মনেও রবিন ও অরসনের কথা দাগ কেটেছে। একাকী ভ্রমণে কয়েকবার কিছু সময় আকর্ষণীয় কিছু মানুষের সাহচর্য উপভোগ করেছি। কিন্তু বেশিরভাগ দিন অধিকাংশ সময় কারুর সাথে তেমন কোনো আলাপচারিতা‌‌ই হয়নি। তখন মনে হয়েছে -  “solitude can be as therapeutic as emotional support”.
     

    "একা বেড়ানোর আনন্দে" - এই সিরিজে আসবে মধ‍্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থানের কিছু জায়গায় একাকী ভ্রমণের অভিজ্ঞতা, তবে তা কালানুক্রমিক‌ভাবে বা ভৌগোলিক ধারাবাহিক‌তায় আসবে না। যখন যেমন লিখতে ইচ্ছে হবে, সেভাবে‌ই আসবে। তাতে কোনো ছন্দপতন হবে না। যতো জায়গায় গেছি, তার সব‌ বৃত্তান্ত‌ও আসবে না। আসবে সেগুলি‌ই যেগুলি কোনো কারণে স্মৃতি‌তে বিশেষভাবে ছাপ রেখেছে। ভারতের বাইরে প্রতিবেশী দেশ ভূটানে ছাড়া আর কোথা‌ও যাইনি। তাই আমার লেখা‌য় বিদেশে একাকী বেড়ানোর বৃত্তান্ত আসবে না।

     

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ভ্রমণ | ১৪ অক্টোবর ২০২৩ | ১০১৩ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    সমরেশ - Chandan ghosh
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • reeta bandyopadhyay | ২২ অক্টোবর ২০২৩ ১২:০৪524989
  • খুব আগ্রহ নিয়েই শুরু করলাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন