এই সাইটটি
বার পঠিত
অবশেষে এসে পড়েছে গুরুর নিজস্ব ঠেক ও ঠিকানা - ১৫ বঙ্কিম চ্যাটার্জি স্ট্রিট, কলেজ স্কোয়ার! ফোন/ হোয়াটসঅ্যাপঃ +৯১৯৩৩০৩০৮০৪৩
- বুলবুলভাজা ইস্পেশাল ইদের কড়চা ইদের কড়চা
-
ইদের আনন্দ ও জল ফুটে যাওয়া হাঁড়ির গল্প
ইমানুল হক
ইস্পেশাল | ইদের কড়চা | ০৫ মে ২০২৩ | ২৬৪২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন) - ইদের কড়চা | বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় | সুতনু হালদার | ষষ্ঠ পাণ্ডব | আনোয়ার সাদাত শিমুল | শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায় | উপল মুখোপাধ্যায় | মোঃ আব্দুল উকিল | দীপ্তেন | সোমনাথ রায় | ফরিদা | মোহাম্মদ কাজী মামুন | সুদীপ্ত গাঙ্গুলী | কৌশিক বাজারী | সুকান্ত ঘোষ | এস এস অরুন্ধতী | মণিশংকর বিশ্বাস | তনুজ | অরিত্র চ্যাটার্জি | তারেক নূরুল হাসান | স্বাতী ভট্টাচার্য | সৈয়দ কওসর জামাল | তন্ময় ভট্টাচার্য | দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় | পার্থজিৎ চন্দ | অত্রি ভট্টাচার্য | অর্ণব সাহা | চিরশ্রী দেবনাথ | শেখরনাথ মুখোপাধ্যায় | ইমানুল হক | একক | অনিন্দিতা গোস্বামী | নিরমাল্লো | দেবনাথ সুকান্ত | বেবী সাউ | অনুরাধা কুন্ডা | দোলনচাঁপা চক্রবর্তী | সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়
ছবি - ঈপ্সিতা পাল ভৌমিক ১
ইদ মানে খুশি।
সিমুই লাচ্চা মোটা সিমুই দুপুরে ভাত মাংস।
বিরিয়ানি ইদে ছিল না। গ্রামাঞ্চলে তো বটেই খোদ বিরিয়ানির আঁতুড়ঘর মেটিয়াবুরুজেও।
এখন এসবের চল হয়েছে।
এবং আমার ধারণা, এটা বাজারের চাহিদায়।
ইদে বহুকাল গ্রামের বাড়ি যাওয়া হয় না। ২০১১ থেকেই বন্ধ।
বকরিদে যাই।
সেদিনও বিরিয়ানি দেখি না, কোনো বাড়িতে। সাদা ভাতের চেয়ে নানা ধরনের মাংস খাওয়ার লোভনীয় প্রস্তাব আর কিছু নেই। বকরিদে তো অঢেল মাংস।
মাংস পোড়া, কাবাব, কোপ্তা, দোপেঁয়াজা, কলজে ভুনা, চাপ, কষা মাংস।
ইদে এতরকম মাংস হয় না।
ইদে তো মাংস কিনতে হয় দোকান থেকে সারি বেঁধে।
এবার তো ইদের আগের দিন, একটা দোকানে মাংসের দাম কিলো পিছু ১০০ টাকা বেশি নিল।
ইদের আগে এক মাস রোজা রাখা কঠিন কাজ।
কী করে আমার বেশ কিছু চেনা মানুষ করেন, দেখে অবাক হয়ে যাই।
আগে রোজা রাখতেন বড় জোর ৫% পুরুষ।
মহিলারা ১০-২০% রাখতেন।
এখন সংখ্যা অনেক বেড়েছে।
মানুষের মধ্যে লোভ বেড়েছে, অসততা বেড়েছে আবার ধর্মও বাড়ছে।~~~
২
ইদ মানে মনখারাপও ছিল।
আশ্বিন কার্তিক মাসে ইদ বকরিদ পড়লে নতুন জামা বা টুপি হতো না।
পৌষ মাঘ ফাল্গুনে ইদ/ বকরিদ পড়লে তো সোনায় সোহাগা।
বাবাদের মন ভালো, মায়েদেরও।
তখন গরিব বড়লোক মধ্যবিত্ত সবাই কম বেশি নতুন জামাকাপড় কিনতে পারতেন।
নাহলে চাকুরিজীবী ছাড়া বাকিদের মুশকিল।
তখন তো জামাকাপড় কেনার সময় আশপাশের লোকজন কিনতে পারছেন কিনা সেটাও বাবারা খেয়াল রাখতেন।
অন্যরা নতুন পোশাক পরছে না, তোমরা পরবে? এ কী রকম কথা?
সমাজে মানবিকতা অনেক বেশি ছিল।
চক্ষুলজ্জা এবং শুভবোধ।
এখন দেখানেপনার যুগ।~~~
৩
অনেকে ইদানীং বলেন, ইদ কেন সার্বজনীন হবে না।
আমি এটা চাই না।
পবিত্র হজরত মুহম্মদ উৎসবকে দেখতেন দান ধ্যানের মধ্যে দিয়ে পালন।
এখন ইদ যদি আরেকটা ধর্মীয় উৎসবের মতো নিজের পোশাক, খাওয়া দাওয়া, আলোকসজ্জা, মাইক বাজানো, বড় বড় আলোকময় তোরণ, ব্যানারের ব্যাপার হয়ে যায়, সাড়ে সর্বনাশ।
মুসলমানদের উৎসব মানে অন্যের সুখ দুঃখের খেয়াল রাখা।
নিজে খাওয়া নয়।
ইদ মহররম সবেবরাত সবেতেই আমরা বড় বড় খাঞ্চা করে ভালো ভালো খাবার সুন্দর করে সাজিয়ে ঝড় বৃষ্টি রোদ উপেক্ষা করে পৌঁছে দিয়ে এসেছি।
কেউ চাইতে আসবেন -- এটা লজ্জা।
যাঁর কম আছে তাঁকে দিয়ে আসবেন তুলনায় বেশি থাকা মানুষের দল।
বকরিদে কুরবানির মাংস তাই তিনভাগ করা হয়।
একভাগ পান দাতা।
এক ভাগ আত্মীয়-স্বজন।
আরেক ভাগ যাঁরা কুরবানি দিতে পারেন নি।
মাংসের সব অংশই ভাগ হবে।
ভালো অংশ আলাদা করলে কুরবানি অসিদ্ধ।
তেমনি আপনি যখন খাবার পৌঁছে দিতে যাচ্ছেন তখন আপনার সেরাটা দিতে হবে।
নমো নমো করে নয়।
আত্মীয় স্বজন মারা গেলে আগে তার নামে বছরের একদিন বা সাতদিন সুবিধাবঞ্চিতদের বাড়ি ভালো ভালো খাবার পৌঁছে দিতে হতো।~~~
৪
ইদের দিন বাড়িতে অনেকেই দেখা করতে আসতেন।
তাঁদের জন্য সিমুই লাচ্চা চালের আটার মোটা সিমুই তৈরি থাকতো।
আসবেন মানুষ।
কেউ করবেন সালাম। কেউ সালাম পাবেন।
কিন্তু কোলাকুলি অবশ্য কর্তব্য।
সবাই যে সমান।~~~
৫
ইদের দিন ভোর থেকেই রান্নার প্রস্তুতি।
সকালে উঠে স্নান করে মাথায় সাবান পরে শ্যাম্পু দিয়ে নতুন বা কাচা জামাকাপড় পরে ইদগাহ তলায় যাওয়াই ছিল দস্তুর।
মেয়েরা মেহেন্দি গাছ খুঁজে মেহেন্দি বেটে হাতে লাগাতেন কদিন ধরেই।
আমাদের মতো ছোট ছেলেদের মাথায় চন্দন কাঠ শিলে বেঁটে সুন্দর করে কপালে গোল করে এঁকে দিতেন বড়বুবু বা মেজবুবু।
কী সুন্দর গন্ধ।
আর কী চমৎকার দেখাতো।
কানে আতর। গায়ে সুগন্ধ।
ব্যাপার স্যাপারই আলাদা।
ফারুক আবদুল্লাহর মতো টুপির দিকে ছোটদের খুব ঝোঁক ছিল।
আমারও।
গোল সাদা টুপি বয়স্করা পরতেন।
ছোটদের টুপির বাহার দেখার মতো।
অল্পবয়সী মেয়েরাও নামাজতলায় যেতো।
তখন ইদগাহ কথা চালু হয়নি।
ইফতার শব্দ গ্রাম বাংলায় ঢোকেনি।
ছিল রোজা খোলা।
রামাদান দূরে থাকে রমজান বলা হতো না। ক্যালেন্ডারে কেবল লেখা থাকতো।
লোকে বলতো, রোজার মাস।
এখন হিন্দু মুসলমান সবাই উত্তরভারতীয় আদাব কায়দা কানুন শিখতে আগ্রহী।
কেন কে জানে!~~~
৬
ইদকে কেন্দ্র করে দান ধ্যানের মধ্যে শুধু খাবার নয় অর্থও ছিল।
নিজের রোজগারের ২-৩% স্বেচ্ছায় দিতে হয়।
জাকাত ফেতরাহ ইত্যাদি।
অনেকেই গরিব মানুষদের নতুন জামাকাপড়ও দিতেন টাকা পয়সার পাশাপাশি।~~~
৭
তখন পরীক্ষার আগের দিন ইদ পরতো। পরেরদিনও।
স্নাতক সাম্মানিক বা স্নাতকোত্তর পর্বে বাড়ি যাওয়াই হতো না।
একবার হোস্টেল ছেড়ে একটা মেসে আছি। মুসলিম ছেলেদের মেস।
মনখারাপ।
শহর তো গ্রামের মতো নয়।
কে খাচ্ছে আর কে খাচ্ছে না, খবর রাখে কতজন?
শরীর যেন অনেকটাই আত্মঘাতক আত্মকেন্দ্রিক।
সকালে উঠে মন খারাপ।
ইদে খাব কী?
ওখানে ওই মেসে সৌমেন দত্ত বলে আমাদের এক বন্ধু থাকতো। পলিটেকনিক কলেজে সন্দীপ সৌমেন পড়তো।
সৌমেন অসাধারণ গোরুর মাংসের স্টু রাঁধতো।
দুপুরে সেটাই হবে ঠিক হয়েছে।
সিমুই নাই, কী আর করা যাবে!
হঠাৎ দেখি, কান্নার আওয়াজ।
কতকগুলো ছেলে কাঁদছে।
মা মেরেছে।
কী ব্যাপার।
বের হয়ে বাইরে যাই।
দেখি, এক মহিলাকে ঘিরে তিন চারজন বাচ্চা কাঁদছে।
খিদের জ্বালায়।
উনুনে হাঁড়ি।
জল ফুটছে।
কিন্তু চাল নাই।
স্বামী বের হয়েছে, কোথাও যদি ধার মেলে।
জীবনে প্রথম এই দারিদ্র্য প্রত্যক্ষ করা।
মেসে আসি।
মানিব্যাগে যে কটা টাকা ছিল দিই।
আর আমাদের খাওয়ার জন্য আনা সবটুকু মাংস তুলে দিই তার হাতে।~~~
৮
উৎসব যখন সার্বজনীন করার কথা ওঠে, বিশেষ করে শহরে, তখন ভয় পাই।
মাইক বাজবে, ডিজেও হয়তো, আলো জ্বলবে, গেট হবে।
ইফতারেও আজকাল প্রধান অতিথি হচ্ছে।
তখন হয়তো ইদেও হবে।
কিন্তু যে হাঁড়িতে শুধু জল ফোটে, তাদের কথা ভাববে কে?
সবাই তো ফিল গুড ফিল গুড থাকতে চায়।
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।ইদের কড়চা | বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় | সুতনু হালদার | ষষ্ঠ পাণ্ডব | আনোয়ার সাদাত শিমুল | শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায় | উপল মুখোপাধ্যায় | মোঃ আব্দুল উকিল | দীপ্তেন | সোমনাথ রায় | ফরিদা | মোহাম্মদ কাজী মামুন | সুদীপ্ত গাঙ্গুলী | কৌশিক বাজারী | সুকান্ত ঘোষ | এস এস অরুন্ধতী | মণিশংকর বিশ্বাস | তনুজ | অরিত্র চ্যাটার্জি | তারেক নূরুল হাসান | স্বাতী ভট্টাচার্য | সৈয়দ কওসর জামাল | তন্ময় ভট্টাচার্য | দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় | পার্থজিৎ চন্দ | অত্রি ভট্টাচার্য | অর্ণব সাহা | চিরশ্রী দেবনাথ | শেখরনাথ মুখোপাধ্যায় | ইমানুল হক | একক | অনিন্দিতা গোস্বামী | নিরমাল্লো | দেবনাথ সুকান্ত | বেবী সাউ | অনুরাধা কুন্ডা | দোলনচাঁপা চক্রবর্তী | সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় - আরও পড়ুনরাস্তার দু-পাশে - অনুরাধা কুন্ডাআরও পড়ুনগুচ্ছকবিতা - বেবী সাউআরও পড়ুননির্বাচিত প্রেম - দেবনাথ সুকান্তআরও পড়ুনঘন্টাঘর - এককআরও পড়ুনজঙ্গী ব্যবসা - Kishore Ghosalআরও পড়ুনএক নয়, অথচ এক-ই - ভিক্ষুকআরও পড়ুনমধুবাতা ঋতায়তে - শারদা মণ্ডলআরও পড়ুনজুলাই-আগস্টের কবিতা - সোমনাথ রায়আরও পড়ুনইদবোশেখির লেখার ডাক - গুরুচণ্ডা৯আরও পড়ুনপড়শি বাড়ি - সীমান্ত গুহ ঠাকুরতা
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:51d6:b6cc:f88:***:*** | ০৫ মে ২০২৩ ০৯:২১519441
- R.K | 165.225.***.*** | ০৫ মে ২০২৩ ১২:১৮519443
- ভাল লেখা
-
অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ০৫ মে ২০২৩ ১২:৫৯519444
- "কিন্তু যে হাঁড়িতে শুধু জল ফোটে, তাদের কথা ভাববে কে?
সবাই তো ফিল গুড ফিল গুড থাকতে চায়।" -সেই, ফিল গুড থাকার যুগ এখন।
-
Subhadeep Ghosh | ০৫ মে ২০২৩ ১৩:৫৯519445
- খুব ভালো লেখা।
-
দ | ০৫ মে ২০২৩ ১৭:০৬519450
- ভালো লেখা
-
রমিত চট্টোপাধ্যায় | ০৭ মে ২০২৩ ১০:৪৩519497
- খুব ভালো লাগল।
- প্রতিভা | 110.224.***.*** | ০৭ মে ২০২৩ ১৯:১২519508
- পরিবর্তন আসছে। হয়ত ইদের মতো শান্ত দরদী উৎসবেরও পরিবর্তন হবে৷ শহুরে দুর্গাপূজার মতো শুদ্ধতা হারিয়ে দ্যাখানেপনায় থিক থিক করবে সব ক'টি উৎসব। যে পরিবর্তনগুলো ইতোমধ্যেই সূচিত হয়েছে এই সুলিখিত স্মৃতিচারণে তার আভাস পেলাম। এতোটা যে এখনও রয়েছে তাতে আনন্দ পেলাম, ভবিষ্যতের কথা ভেবে আশঙ্কিত হলাম।
-
Abak Chittri | ১২ মে ২০২৩ ১৬:১৯519718
- লেখার শেষ অংশ পড়ে তো মন খারাপ হয়ে গেল। আবার ভাবছি এই জন্যই বোধ হযে চাঁদ সূর্য এখনও উঠছে।
-
Eman Bhasha | ০৫ জুন ২০২৫ ১৯:০০731895
- ধন্যবাদ সবাইকে
-
. | ০৫ জুন ২০২৫ ২১:২১731896 - মনে নাড়া দেওয়া লেখা।
- রেজানুল | 202.8.***.*** | ০৬ জুন ২০২৫ ১০:৪২731901
- টুকরো টুকরো কথায় পুরো ঈদের চিত্র ফুটে উঠেছে। আগেকার দিনের ঈদ, বর্তমান দিনের ঈদ, কত তফাৎ। শেষটুকু মন খারাপ করিয়ে দেয়।
- Urmi Ray | 152.59.***.*** | ০৬ জুন ২০২৫ ১৪:২৮731904
- Khub sundar lekha ebong prasongik. Sarbojanin shobdobondho protijogita aar puroskare r mohe jokhon pichhone pore achhe. Dhormo to manush ke dhore rakha, monobikita bojae rakhar jonnyo. Sei dhormo jokhon manushke dhore na rekhe bibhed toiri kore tokhon sob dhormo tar gurotto hariye fele
- কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ০৭ জুন ২০২৫ ০০:০২731906
- আপনার এই লেখাগুলো পুরো জীবন্ত ছবি হয়ে চোখের সামনে ফুটে ওঠে
-
- ধন্যবাদ
- মতামত দিন
-
বিষয়বস্তু*:
-
গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন
কোনোরকম কর্পোরেট ফান্ডিং ছাড়া সম্পূর্ণরূপে জনতার শ্রম ও অর্থে পরিচালিত এই নন-প্রফিট এবং স্বাধীন উদ্যোগটিকে বাঁচিয়ে রাখতে গুরুচণ্ডা৯-র গ্রাহক হোন।
- ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
এই সাইটটি
বার পঠিত
- বুলবুলভাজা : সর্বশেষ লেখাগুলি
কাদামাটির হাফলাইফ - ইট পাথরের জীবন : ইমানুল হক(লিখছেন... )
মধুবাতা ঋতায়তে : শারদা মণ্ডল(লিখছেন... দ, দ, Sara Man)
প্রতিমানাটক -৫ম অঙ্ক : শেখরনাথ মুখোপাধ্যায়(লিখছেন... হীরেন সিংহরায়)
তবিলদারের দুনিয়াদারি - শহর থেকে শহরে - পর্ব ৯ - বার্সেলোনা দুই : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... হীরেন সিংহরায়, হীরেন সিংহরায়, হীরেন সিংহরায়)
সেই দিন সেই মন পর্ব ১৪ : অমলেন্দু বিশ্বাস(লিখছেন... সিংগাপুর। , অমলেন্দু বিশ্বাস, তপতী বিশ্বাস, সিংগাপুর)
- হরিদাস পালেরা : যাঁরা সম্প্রতি লিখেছেন
তরতরিয়ে রথের টানে..... : Somnath mukhopadhyay(লিখছেন... )
জঙ্গী ব্যবসা : Kishore Ghosal(লিখছেন... )
স্কুইড গেম! : মুহাম্মদ সাদেকুজ্জামান শরীফ(লিখছেন... aranya, হীরেন সিংহরায়)
সুরক্ষিতা - পর্ব ৫ : Kishore Ghosal(লিখছেন... )
নামের আমি নামের তুমি : হীরেন সিংহরায়(লিখছেন... শিবাংশু, হীরেন সিংহরায়, হীরেন সিংহরায়)
- টইপত্তর : সর্বশেষ লেখাগুলি
পদ্য: অপঘাতে মৃত্যু বা এক ফালি পিঁজা : Amitava Mukherjee(লিখছেন... )
বাংলাদেশের মহিয়সী জননীদের কথা : দীপ(লিখছেন... )
এক নয়, অথচ এক-ই : ভিক্ষুক(লিখছেন... PRABIRJIT SARKAR, Naresh Jana)
নির্যাতিতার জবানবন্দী : দীপ(লিখছেন... :|:, ?!, PRABIRJIT SARKAR)
ধন্য শিক্ষাব্যবস্থা!!! : দীপ(লিখছেন... Tania Basu Dutta )
- কি, কেন, ইত্যাদি
- বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
- আমাদের কথা
- আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
- বুলবুলভাজা
- এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
- হরিদাস পালেরা
- এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
- টইপত্তর
- নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
- ভাটিয়া৯
- যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
- টইপত্তর, ভাটিয়া৯, হরিদাস পাল(ব্লগ) এবং খেরোর খাতার লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই। | ♦ : পঠিত সংখ্যাটি ১৩ই জানুয়ারি ২০২০ থেকে, লেখাটি যদি তার আগে লেখা হয়ে থাকে তাহলে এই সংখ্যাটি সঠিক পরিমাপ নয়। এই বিভ্রান্তির জন্য আমরা দুঃখিত।
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত