এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে ( তৃতীয় খন্ড ) - ২৪

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২১ মে ২০২৫ | ২০ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪
    ( ২৪ )

    ইন্দ্রাণী যা ছিল এখনও মোটামুটি তাই আছে। সাগরের হাত ধরে টেনে নিয়ে গিয়ে সৌদামিনীর ঘরে গেল। বলল, ' এই যে ... সাগর, নাম শুনেছেন হয়ত। আমার সঙ্গে ছোটবেলা থেকে চেনা। তখন খুব ক্যাবলা ছিল। এখনও তাই আছে। তবে ওর কিন্তু খুব সাহস ... সেই ছোটবেলায় একবার তিনটে বজ্জাত ছেলে ... '
    সাগর থাকতে না পেরে বলল, ' আঃ ... কি হচ্ছে। গাড়ি একটু সামলে চালা। সবাই চাপা পড়বে যে ... '
    সাগর সৌদামিনীর পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করতে গেল।
    সৌদামিনীর কানে সাগর মন্ডলের নাম পৌঁছয়নি তা না। কিন্তু সেটা গুন্ডা হিসেবে। সাগরের সম্বন্ধে সম্যক ধারণা তার নেই। তাই একটা মানসিক ছুতমার্গ তো আছেই। সেই ছুতমার্গপ্রসূত কারণেই হয়ত তিনি একটু জড়সড় ভাবে বললেন, ' থাক ... থাক ... '
    ইন্দ্রাণী তার স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গীতে বলল, ' না না ... থাকবে কেন থাকবে কেন ... কর কর প্রণাম কর ... গুরুজন ... '
    সাগর প্রণাম করল। ইন্দ্রানীর চাপে সৌদামিনী প্রণাম নিতে বাধ্য হলেন।
    মাণিকলাল বললেন, ' একসময়ে এ এরিয়াটা ও সামলে রেখেছিল একেবারে ... তবে ওভাবে তো সারাজীবন চলা যায় না ... '
    ইন্দ্রাণী কোন কথা হজম করার পাত্র না।
    সে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠল, ' ওভাবে মানে কিভাবে ?'
    বউয়ের প্রতিক্রিয়া দেখে মাণিকবাবু কথাটা একটু ঘুরিয়ে নিলেন। বললেন, ' না, মানে এখনকার পলিটিক্সটা একটু আলাদা। এখন কোন পার্টির ছাতার তলায় না থাকলে ভাল কাজ করাও মুশ্কিল। কথাটা অন্যভাবে নিও না ... হেঃ হেঃ ... '
    সাগর বলল, ' না না ... আপনি একদম ঠিক কথাই বলেছেন। এখন কোন কাজ করা খুব সমস্যা হয়ে যাচ্ছে। আমি তো প্রায় বুড়ো হয়ে গেলাম। কতদিন আর পারব জানি না ... '
    কথাটা ইন্দ্রাণীর মোটেই পছন্দ হল না। সে বলে উঠল, ' চুপ কর তো। বুড়ো আবার কি বুড়ো ... মনের বয়স বাড়তে না দিলেই হল। আমি জানি তুই কোনদিন বুড়ো হবি না। যতদিন বাঁচবি এরকমই থাকবি ... '
    ---- ' তুইও কি তাই? '
    ---- ' তাই মানে ? '
    ---- ' মানে কোনদিন বুড়ো হবি না, থুড়ি বুড়ি হবি না ... '
    ইন্দ্রাণী বোধহয় বর্তমান পরিস্থিতি এবং তার শ্বাশুড়ি ও স্বামীর উপস্থিতি বিস্মৃত হয়ে গেল দু এক মুহুর্তের জন্য।
    ঘোর একা এবং একান্ত হয়ে গেল মনে মনে। বলল, ' তুই যদি বলিস তা হলে কোনদিন বুড়ি হব না। মনটাই তো আসল ... বল ... '
    মাণিকলালবাবু ঝট করে একবার দুজনের মুখের দিকে তাকিয়ে অস্বস্তিতে মাথা নীচু করে নিলেন।
    সৌদামিনীদেবী বললেন, ' আমি ভেতরে যাই ... কোমরের ব্যথাটা খুব বেড়েছে ... '
    মাণিকবাবু বললেন, ' দাঁড়াও মা ... আমি ধরছি ... '
    ---- ' না না বাবা ... কিছু দরকার নেই, আমি ঠিক চলে যেতে পারব। তোমরা কথা কও ... কথা কও।
    আর তো ক'টা দিন। এর মধ্যে আরও কত কি দেখতে হবে কে জানে ... '
    সাগরের মুখ লজ্জায় লাল হয়ে উঠল।
    সে বলল, ' ওর কথায় কিছু মনে করবেন না মাসীমা ... ও বরাবরই এরকম পাগল ... '
    সৌদামিনী চলা থামালেন না। কোনরকমে এগোতে এগোতে বললেন, ' হ্যাঁ সে তো বটেই। আমরা সকলেই একেক রকম পাগল। যে যেরকম ভাগ্য নিয়ে জন্মেছে বাবা। কপালের লিখন খন্ডাবে কে ... '
    সাগর স্থির দৃষ্টিতে ইন্দ্রাণীর দিকে তাকিয়ে রইল। সে দৃষ্টিতে ভর্ৎসনা মাখা। ইন্দ্রাণী আশ্চর্যজনকভাবে সে ভর্ৎসনা স্বীকার করে নিয়ে কোমল দৃষ্টিতে দু এক মুহুর্ত সাগরের দিকে তাকিয়ে নীরবে চোখ নামিয়ে নিল নীচে স্বভাববিরুদ্ধভাবে।
    সাগর মাণিকবাবুর দিকে তাকিয়ে বলল, ' দাদা ...
    ও চিরকালই এরকম পাগল। ওকে তো ছোটবেলা থেকে চিনি। দাদা ওর কথা সিরিয়াসলি নেবেন না প্লিজ। আসলে ছোটবেলার বন্ধু তো তাই ... ও ওরকমই ... কি বলব ... '
    মাণিকলাল চ্যাটার্জি হেসে বললেন, ' না না তাতে কি হয়েছে। এসব নিয়ে আমি মোটেই মাথা ঘামাই না। যে যার বিবেক অনুযায়ী কাজ করবে। আমরা সকলেই নিজের কর্মের ফল এ জন্মেই ভোগ করি। তাই ভেবে কাজ করার দরকার। করার পর আর ভেবে কোন লাভ নেই। কি ... ভুল কিছু বললাম ? ', বলে ছেলেমানুষের মতো সাগরের মুখের দিকে তাকিয়ে রইলেন মাণিকবাবু।
    সাগরের মনে হল, মাণিকবাবুকে যতটা সহজ সরল মনে হয় উনি মোটেই তা না। বিনয় ঢালা কথাগুলো মিছরির ছুরি বলা যায়। সাগরের এসব সর্পিল বৃত্তান্ত নিয়ে মাথা ঘামাবার এতটুকু ইচ্ছে নেই। জীবনে যে ক'টা দিন বাকি আছে বারবার পিছন ফিরে তাকাবার আর সময় নেই। এতে হাতের মুঠোয় থাকা সময় থেকে আরো কিছুটা সময় পিছলে বেরিয়ে যায়।

    কাঞ্চনও ওদের সঙ্গে বসে খেল। আয়োজন বেশ পরিপাটি এবং অভিজাত। মাছের মাথা দিয়ে ডাল থেকে রাবড়ি পর্যন্ত।
    সাগর অবশ্য বিশেষ কিছুই খেল না। ভদ্রতার খাতিরে খেতে বসতে হয় তাই বসল। খেতে বসে একটাও কথা বলল না। শুধু কর্ত্তব্যের দায় থেকে খেতে বসল। ইন্দ্রানীর ঝাঁঝাল ভাবটা হঠাৎ যেন ভিজে ভিজে হয়ে গেছে। সে পরিবেশন করতে করতে বারবার সাগরের দিকে তাকাতে লাগল কিন্তু সাগর থালার দিকে তাকিয়ে থাকায় একবারও চোখাচোখি হল না। জীবনে কখনও যা হয়নি, সেই রকম একটা কিছু হবার উপক্রম হল। একটা কান্নার মেঘ ক্রমশ পুঞ্জীভূত হতে লাগল ইন্দ্রানীর মনের তলায়। না, সেটা বৈবাহিক জীবনে অচেনা কোন দুর্বিপাক ঘনিয়ে আসার আশঙ্কায় নয়। এটা হল, মনের কোণে চাপা পড়ে থাকা তিরতিরে কোন ফল্গুধারা হারিয়ে ফেলার ভয়ে। সে বুঝতে পারল দিগ্বিদিগ জ্ঞানশূন্য হয়ে জোর করে কিছু পাওয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে কোন লাভ নেই। সময়ের কাজ সময়ে করতে হয়। স্রোতের জল একবার ভেসে চলে গেলে আর ফিরে আসে না ....

    এবারে একটা একেবারে অইন্দ্রাণীসুলভ আচরণ দেখা গেল ইন্দ্রানীর কাছ থেকে। সে খাবার টেবিল থেকে হঠাৎ উঠে চলে গেল বাকি তিনজনকে হতবাক করে দিয়ে। কান্নাটা উথলে দিল বিছানায় গিয়ে উপুড় হয়ে পড়ে।

    সাগর মিনিট পনের পরে মাণিকলালের বাড়ি থেকে বেরল। মাণিকলালবাবু বললেন, ' আবার আসবেন কিন্তু। ইন্দ্রানীর কথায় কিছু মনে করবেন না। ও একটু ইমোশনাল ধরণের। ছেলেমানুষিটা এখনও যায়নি ঠিক। সেটা হয়ত ফ্যামিলি থেকে অতিরিক্ত প্রশ্রয় ও স্নেহ পাওয়ার কারণে ... মানে আমার সেরকমই ধারণা ...
    মাণিকলাল সাগরের সঙ্গে সঙ্গে নীচ পর্যন্ত এলেন। সাগরকে এগিয়ে দিতে।
    বলতে লাগলেন, ' ওর মনটা কিন্তু খুব ভাল। শুধু আমার দিকে না, সবার দিকে খেয়াল রাখে ... বুঝলে। কোন জায়গায় গিয়ে আমার ফিরতে দেরি হলে একেবারে অস্থির হয়ে যায়। একবার ঘর একবার বার করতে থাকে, মা সেদিন বলছিল। কি মুশ্কিল বল তো ... '
    মাণিকলালের গোড়ার দিকের কথাগুলো শুনে সাগর মাণিকবাবুর মহানুভবতা দেখে অভিভূত হচ্ছিল এবং সাগরের অবচেতনে একটা বিজয়ীর আত্মপ্রসাদ জন্ম নিচ্ছিল নিজের অজান্তেই। কিন্তু মাণিকের কথাগুলোর শেষের মাথায় পৌঁছে তাল কেটে গেল। একটা মৃদু ধাক্কা লাগল সাগরের মনের গভীরে। উজ্জ্বল একঝাঁক পায়রা এক ধূসর ধোঁয়ায় ঢেকে গেল।
    সাগর বলল, ' ঠিক আছে ... আমি আসি। ভাল থাকবেন। আর ... আমার এখানে আসাটা মোটেই ঠিক হবে না, সেটা আপনি বুদ্ধিমান মানুষ, বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়ই ... আসি তা'লে ... '
    বলে মাণিকবাবুকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে সাগর হাঁটতে শুরু করল হেদুয়ার মোড়ের দিকে।

    বাড়ি পৌঁছতে আড়াইটে বাজল। রাত্রির আজ ছুটির দিন। সে বাড়িতেই ছিল। একটা গল্পের বই পড়ছিল। মলাটের ওপর চোখ পড়ল সাগরের। জ্যোতির্ময়ী দেবীর এ পার গঙ্গা ও পার গঙ্গা।
    সাগরকে দেখে রাত্রি বলল, ' ও ... তুমি এসে গেছ ... এত দেরি হল ? '
    ---- ' আরে রেশন অফিসে সে বিরাট ভিড় ... কি বলব, কাজের কাজ কিছুই হল না ... আবার একদিন যেতে হবে ... '
    ---- ' রবিবারও রেশন অফিস খোলা ছিল ? কাউকে দিয়ে কাজটা করিয়ে নিতে পারতে ... যাকগে, বলছি যে মাণিক এসে বসেছিল এতক্ষণ। সেই সাড়ে বারোটার সময় এসেছে। এই গেল। পটলের দোকানে খোঁজ নিতে বলেছে আজ বিকেলের মধ্যেই ... '
    কথাটা শুনে সাগরের মাথা থেকে বায়বীয় রোমান্সের ভূত নেমে গেল এক নিমেষে। মাণিক তার জন্য বসে ছিল মানে, কিছু তারকাঁটাওয়ালা খবর আছে। ঠিক আছে, একটু পরে পটলের দোকানে গিয়ে জেনে নিলেই হবে। এসব তো সাগর মন্ডলের জীবনে নিত্যনৈমিত্তিক নির্ঘন্ট। স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু সাগরের অস্বাভাবিক লাগল তার নিজেরই আচরণ। সে ভাবতে লাগল, কেন সে রাত্রিকে জলজ্যান্ত মিথ্যা কথাটা বলতে গেল। সে তো কোন রেশন অফিসে যায়ইনি। মানুষ নিজেকে নিজে চিনতেই কত ভুল যে করে তার ঠিকানা নেই।

    ( চলবে )

    ****
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন