এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  গপ্পো

  • পাইস হোটেল

    upal mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    গপ্পো | ২১ আগস্ট ২০২৫ | ১৯ বার পঠিত
  • ঠাণ্ডা থেকে গরমের দিকে যাওয়ার মতো খিদে পায় যখন। স্মৃতিদের থেকে মুখ ফিরিয়ে যখন বাঁচতে ইচ্ছে করে। যখন এই আজকের মতোই কালও বাঁচব বলে ভাবত থাকি, আমি পাইস হোটেলের দিকে হাঁটা দিলাম — সঙ্গে বান্টি। বান্টিকে সঙ্গে নেওয়া মানে কি স্মৃতিদের নেওয়া নয়? বহুদিন  আগে ওকে বিয়ে করেছিলাম। তারপর কোন কেলো হয়নি এমনটা নয় তবু বান্টিকে নেওয়া মানে স্মৃতিদের নিয়েও তার দিকে না তাকান। বান্টিকে বললাম,“ চল্।”
    —— কোথায়?
    —— চল্ পাইস হোটেলে। 
    —— পাইস্ হোটেল ?
    —— কোলকাতার সবচেয়ে পুরনো পাইস হোটেল। 
    —— পুরনো? কতদিনের?
    —— বহু পুরনো। একশো বছর আগের। 
    —— একশো?
    —— তার থেকেও বেশি। তবে কত বেশি জানি না। 
    —— কিন্তু আমরা তো কলকাতায় থাকি না। 
    —— হ্যাঁ, আমরা বহুদূর থাকি। 
    —— তবে কোলকাতায় যাব কেন?
    —— কোলকাতায় যাব না তো। 
    —— তবে কোথায় যাব?
    —— পাইস হোটেলে ।  বহু পুরনো পাইস হোটেল। প্রাচীন হোটেল। প্রাচীন কোলকাতায় যাব।
     —— চলো। 
      বান্টি এতো সহজে রাজি হবে ভাবিনি। ও আজকাল ছেলের পড়াশোনার তদারকি  করতে বেশি বেশি সময় কাটায়। যত পড়া বাড়ে ততো ওকে সময় দিতে হবে। কত পড়া  বাড়বে তার কোন শেষ নেই তাই সময় দিতে দিতে বান্টির আর কোন সময় থাকছে না। ওই জন্য সে শিখে গেছে স্মৃতিদের সঙ্গে কী ভাবে থাকতে হয় অথচ তাদের দিকে তাকাতে নেই। এই ভাবে না তাকাতে তাকাতে আজকাল বান্টির চোখ আরো ঝলমলে হয়ে উঠেছে কারণ স্মৃতিরা খুবই ঘন একটা কিছু , কুয়াশা হয়ে তারা যখন ছেয়ে আসছে তার দিকে তাকালে স্মৃতি ছায়া ছায়া হয়ে যাবে। এই ভাবে বান্টি ঝলমলে চোখে তাকাল আমার দিকে। আমি ওকে জিজ্ঞেস করলাম,“ তুই নিশ্চয়ই খুশি হচ্ছিস?“
    —— কেন?
    —— এই যে আমরা যাচ্ছি?
    —— কোথায় ?
    —— পাইস হোটেলে। 
    —— কোলকাতায়?
    —— না পাইস হোটেলে। প্রাচীন হোটেলে। 
    —— সে কোলকাতাতেই। 
    —— হ্যাঁ, সে এক প্রাচীন কলকাতা। 
    —— কলকাতা যেতে আমার ভালো লাগে না। ট্রেনের ভিড়। 
    —— যদি আমরা অন্য ভাবে যাই?
    বান্টি আর কিছু না বলে আমার দিকে তাকাল না।  সে অন্য কাজে  ব্যস্ত হয়ে পড়ল যেন কোন কথাই হয়নি এমন ভাবে আমার সঙ্গে কথা বলতে লাগল। আমি ভাবতে লাগলাম কী ভাবে , অন্য ভাবে কলকাতা যাওয়া যায়।
       অন্য ভাবে কলকাতা যেতে খুব যে ঝামেলা পোয়াতে হয়েছে এমনটা নয়। এখন বয়স বেড়ে গেছে । আত্মজৈবনিক হতে খুব ইচ্ছে করে কিন্তু কিছুতেই  হতে পারি না। খালি টুকরোটাকরা কথা মনে পড়ে। স্মৃতিরা কথা মনে পড়ায় আর ঘটনা যেন ঘটতে ঘটতে বর্তমানে ঘটছে — অন্য ভাবে যাওয়ার কথা মনে পড়ে গিয়ে সে সব দেখা যাচ্ছে। আমি আর বাপ্পা রাঁচির মোরাবাদি হিলসের সামনে দাঁড়িয়ে আছি। বাপ্পা দেখাল মোরাবাদি হিলসের ঠাকুর পরিবারের বাড়ি, মধুবালার বাড়ি সব পড়ে পড়ে নষ্ট হচ্ছে। আমরা ওই পাহাড়ে উঠলাম একদম অন্যভাবে। যে রাস্তায় সবাই হেঁটে হেঁটে সহজে ওঠে তেমন ভাবে নয়। বড় পাথরের খাঁজ দিয়ে ঘষটে ঘষটে ফাঁক গলে পৌঁছলাম যখন বেশ বেলা হয়ে গেছে। দেখা যাচ্ছে সূর্য আমাদের আলাদা রকম করে পাহাড়ে ওঠা দেখতে না ডুবে অপেক্ষা করে আছে। পাহাড়ে উঠতেন সূর্য ডুবতে শুরু করল। বাপ্পা আর আমি প্রথম দিককার নিষিদ্ধ সিগারেট দুটোতে টান দিতে দিতে দেখছিলাম অনেক ওপর থেকে রাস্তায় ছোট ছোট যান চলাচল করছে আর ছোট্ট ছোট্ট লোকজন আর সামনের দিকে তাকালে বহুদূরে অনেক উঁচু থেকে দেখা যাচ্ছে মোরাবাদি ময়দান। বাপ্পা বলেছিল ওখানে জেপির মিটিং হয়েছিল- জয়প্রকাশ নারায়ন, অনেক লোক। আমি বললাম,“ ন মেসোমশাই তো জেপিকে খুব সাপোর্ট করে।” বাপ্পা তার বাবার কথা শুনে বলল,“ বলিস না- সব সময় ওই এক কথা।” অন্যরকম করে কোলকাতা যেতে যেতে অনেকদিন আগেকার  এ সব নিয়ে ভেবেছি। তারপর দেখলাম কলকাতার সবচেয়ে প্রাচীন পাইস হোটেলের সামনে দাঁড়িয়ে আছি আমি আর বান্টি আর স্মৃতিদের থেকে মুখ ফিরিয়ে খাবার খেতে ঢুকলাম সঠিক রাস্তা দিয়ে হেঁটে একদম অন্যভাবে।
       গিয়ে দেখি পাইস হোটেল ঠিক একশো বছর আগের মতোই আছে শুধু তাতে রঙ করা হয়েছে। সে রঙে আলো পড়ে চকচক করছে। আবার  একটু ওপরে রাখা আছে কিছু জিনিসপত্র  অনেকটা আগোছালো ভাবে যেন কেউ তাদের সরিয়ে নিতে ভুলে গেছে। অনেকটা তাকের মতো- টুকিটাকি সব জিনিসপত্র তার মধ্যে একটা পুরনো গ্রামাফোন দেখলাম। সেই গ্রামাফোনটার চোঙ ধূলো মেখে রয়েছে। দেওয়াল জুড়ে রঙ করে করে ঠিকঠাক রাখা হচ্ছে বছর বছর। আর তাক একই রকম ধূলো নিয়ে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিল। আমি বান্টিকে গ্রামাফোনের দিকে তাকাতে বললাম। প্রথমে বান্টি তাকাচ্ছিল না সে চোখ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সব কিছু দেখছিল।স্মৃতিদের দূরে সরিয়ে রাখায় দড় ঝকঝকে চোখ দিয়ে বান্টি সব কিছু বেশি বেশি দেখছিল। দেখলাম তাকে দেখে সবাই বেশ নড়েচড়ে উঠল।পুরনো চেয়ার আর টেবিল নিয়ে বসেছিল যে ম্যানেজার সে বেশ গুরুত্ব দিয়ে বান্টিকে বলল,“ পাবদা মাছ খান ম্যাডাম। পোস্তোর বড়া। চচ্চড়ি। শুক্তোও নিতে পারেন। খাসির মাংস - মাটনও আছে। চাটনি আছে।“ আমি বললাম,“ কিসের চাটনি?” ম্যানেজার বলল,“ আমের।”
    —— আমের?
    —— হ্যাঁ। 
    —— শীতকালে আম?
    —— হ্যাঁ, আগেও পাওয়া যেত। 
    —— বলেন কী! সারা বছর আম!
    —— আগকার কোলকাতায় পাওয়া যেত। 
    —— আর এখন?
    —— এখানে তো আমরা আগেকার কোলকাতার মতোই চলি। 
    —— কী করে ?
    —— কারণ এখনও , এই শীতেও, আম পাওয়া যায়। 
    —— যায়?
    —— শুধু একটু খুঁজতে হয়। 
    —— খুঁজে খুঁজে নিয়ে আসেন। 
    —— খুঁজে খুঁজে। 
      বান্টিকে বললাম,“ কী কী খাবি?” ও বলল,“ বলো।” আমরা অনেক কিছু খেলাম। যখন খাচ্ছিলাম পাইস হোটেল একদম ফাঁকা ছিল।তারপর সময় যায় পাইস হোটেল ভরে যেতে লাগে। দেওয়ালের রঙ আরো চকচকে লাগল। সেখানে আলো পড়ে ঝলমল করল। পাবদা মাছ খেতে গিয়ে দেখলাম অতি স্বচ্ছ সেই মাছের ঝোল। এমন যে তলা অবধি দেখা যাচ্ছে। মাছটি আড় হয়ে সেখানে ছিল। বহু বছর ধরে রান্না করতে করতে তবেই এই রকম ঝোল রাঁধা সম্ভব। আমি ম্যানেজারকে জিজ্ঞেস করলাম,“ বড়ি দিয়ে পাবদা মাছ রেঁধেছেন তো?” ম্যানেজার অদ্ভূত ভাবে হাসল,“ ভুল করছেন আমি কিন্তু কর্ণধার নই। মালিক নই। ম্যানেজার ট্যানেজার বলতে পারেন।” আমি বললাম,“ বড়ি দিয়ে পাবদা মাছ রেঁধেছেন কি?”ম্যানেজার তখনও হাসছিল, বলল,“ দেখুন, খেয়েই দেখুন না।” আমি কোথাও বড়ি খুঁজে পেলাম না। তারপর দেখলাম এক অপূর্ব মাংস রান্না করা হয়। সেখানে মশলা আছে অথচ নেই , এমন সব ঝোল যা আস্তে আস্তে খেতে হয়। বান্টিও দেখলাম খুবই আস্তে আস্তে খাচ্ছে। আমাকে দেখে বলল,“ খুব আস্তে আস্তে খাও সব বুঝতে পারবে। তোমার সব তাতে তাড়াহুড়ো।” আজ আমরা একদম অন্য ভাবে কোলকাতা এসেছি। সেখানে কোন তাড়া ছিল না। ভিড় ছিল না অথচ পাইস হোটেলটি ক্রমে ভিড়ে ভরে উঠেছে। এত ভিড় হল কোথা থেকে এই অসময় ? দিন নয় রাত নয় এমন একটা সময় দেখে এখানে পৌঁছেও শান্তি নেই। কেবল ভিড়ে গমগমিয়ে উঠছে হোটেল। তার দেওয়াল রঙ করে করে রাখা ছিল আর তার ওপরের তাকে টুকিটাকি ময়লা পড়া জিনিসপত্র, একধারে গ্রামাফোন। ভিড় বেড়ে যেতে সেই গ্রামাফোন বেজে উঠছে। সেখানে এক প্রাচীন গান শোনা যাচ্ছে। সেই গান শুনতে শুনতে সবাই গুনগুন করে গাইছে। মাথা নাড়ছে আর খাওয়া দাওয়া করছে। আমি খেতে খেতে সুন্দর গন্ধ উপভোগ করছিলাম আর গান বেজে উঠতে চমকে তাকিয়ে উঠেছি। বান্টিকে জিজ্ঞেস করলাম,“ তুই গান শুনতে পাচ্ছিস?” বান্টি বলল,“ এটা অনেক দিনষধরে বাজানো হচ্ছে।”
    —— অনেক দিন ধরে?
    —— হ্যাঁ , আনেক দিন ধরে। 
    —— তুই কী করে বুঝলি?
    —— কী করে?
    —— আমি আগেও এসেছিলাম। 
    —— কবে?
    —— অনেক দিন আগে। 
    —— কত দিন আগে?
    —— সে অনেক দিন হল। 
    —— কত দিন?
    —— সে মনে পড়ছে না। 
    —— তবে গান মনে পড়ছে কী করে?
    —— সে বলতে পারব না। 
    —— এসেছিলি সে কথা মনে আছে?
    —— আছে। 
    —— কার সঙ্গে এসেছিলি? 
    —— কেন? তোমার সঙ্গে। 
    —— সে কী!
    —— মনে করে দেখ। 
    —— কী?
    —— মনে করার চেষ্টা কর। 
    —— করব?
    —— কর। 
      আমি স্মৃতি নিয়ে ঘর করি না। ঠাণ্ডা নিয়ে ঘর করি। সেই ঠাণ্ডা যখন গরমের দিকে যাওয়ার মতো হয় তখন একটা ট্রাকক্টর মিছিল দেখা যাবে আর পাবে খিদে। মিছিল কথাটা বলা যাবে কী যাবে না , লেখা যাবে কী যাবে না এ সব কিছু ধর্তব্যের মধ্যে না এনে খিদের কথা বলে ফেললাম আর স্মৃতিদের একপাশে সরিয়ে রেখে পাইস হোটেলের কথা লিখতে বসেছি। দেখছি বান্টির চোখ আর ঝলমলে নেই। তার মধ্যে দিয়ে স্মৃতিরা ঘুরতে ঘুরতে যেতে যেতে  যেতে কুয়াশার মতো কুণ্ডলী পাকিয়ে পড়ে রয়েছে। তার চোখ দুটো হয়ে গেছে আবার ম্লান মতো একটা কিছু। ও আস্তে আস্তে খাচ্ছে, পাবদা মাছের স্বচ্ছ টলটলে ঝোল যেখানে বড়ি জেগে থাকে, অপূর্ব হাল্কা  করে রান্না করা খাসির মাংস যাকে মাটন বলে আর অসময়ের আমের চাটনি যা পুরনো কলকাতার প্রাচীন গাছের আম দিয়ে তৈরি। তার মনে পড়ে যাচ্ছে পুরনো গ্রামাফোন ও গানের কথা। পাইস হোটেলের কথা। ম্লান হয়ে আসছে চোখ। মনে করার চেষ্টা আমি সত্যিই ওর সঙ্গে এখানে এসেছিলাম কি? কবে যেন?

     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • গপ্পো | ২১ আগস্ট ২০২৫ | ১৯ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    বাবর - upal mukhopadhyay
    আরও পড়ুন
    লাল রঙ - Nirmalya Nag
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন