এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে ( তৃতীয় খন্ড ) - ১০ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ৩০ মার্চ ২০২৫ | ১৩৪ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২
    ( ১০ )

    হেদোয় একটা বেঞ্চে বসল দুজনে। বেশ কিছু লোক হাওয়া খাচ্ছে অলস ভঙ্গীতে বসে। দু একজন শ্লথ পায়ে পাক মারছে চারদিক ঘিরে।
    তেমন হাওয়া নেই অবশ্য। গুমোট ভাব। পুকুরে এখন ভরাট জল। জল ছাড়া হয়েছে কিছুদিন আগে।

    অতীশ বলল, ' নে বল ... '
    দুর্বার বলল, ' হ্যাঁ বলছি ... তুই কি একটা বলবি বলছিলি ... সেটা শুনি আগে ... '
    --- ' আরে ... সে এক ঝঞ্ঝাট। কি বলব ... কাল তো আমি বাড়িতেই ছিলাম, একটু বেরিয়েছিলাম সাবান কিনব বলে। রাস্তায় ল্যান্ডলর্ডের সঙ্গে দেখা... '
    --- ' মানে, বিভূতিবাবুর সঙ্গে দেখা ? '
    --- ' হ্যাঁ ... দু চারটে, এটা ওটা বলতে বলতে উনি বললেন, সেদিন আমাদের ঘর থেকে কিসের চেঁচামেচি হচ্ছিল। বলতেও খারাপ লাগছে ... স্লিপ অফ টাং হয়ে আমি বলে ফেলেছি যে ... '
    --- ' কি ? '
    --- ' যে ... একজন মহিলা আছে এর মধ্যে। অবশ্য আমি কারও নাম বলিনি ... '
    --- ' এঃহে ... তারপর ? '
    --- ' ব্যাস ... আর যায় কোথায় ? সে ভদ্রলোক ছিনে জোঁকের মতো লেগে রইলেন আমার মুখ থেকে নামটা বার করার জন্য। ওনার বাড়ি, ওনার কনসার্নটা স্বাভাবিক ... নিজের বাড়িতে নারীঘটিত ব্যাপার সম্বন্ধে এরা খুব সেনসিটিভ... '
    --- ' তুই কিছু বলিসনি তো ? ' দুর্বার সওয়াল করে।
    --- ' না না ... পাগল নাকি ! আমার এইটুকু ইয়ে আছে ... কোনরকমে ব্যাপারটা ধামাচাপা দিয়ে সরে পড়েছি ... '
    --- ' তবে ? '
    --- 'তবে মানে ... আমি শিয়োর, বুড়ো মনে শান্তি পাচ্ছে না যতক্ষণ ব্যাপারটা খোলসা হচ্ছে তার কাছে। আমার মনে হয় ... দু একদিনের মধ্যেই ভদ্রলোক আমাদের ঘরে আসবে ব্যাপারটার ফারদার এনকোয়্যারি করতে। তার মনের খুঁতখুঁতুনি তো থেকে গেছে বলে মনে হচ্ছে আমার। এখন কথা হচ্ছে, উনি যদি এসে হাজির হন আমাদের ঘরে, তাহলে কি হবে ? ' অতীশ উদ্বিগ্ন মুখে দুর্বারের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকল।
    দুর্বার এক লহমায় অতীশের উদ্বেগ উড়িয়ে দিল।
    --- ' ধুসস্ ... এটা কোন ব্যাপার হল ? যখন আসবে তখন দেখা যাবে ... '
    --- ' কিন্তু সুভাষদা যদি কিছু ... '
    --- ' বললাম তো, যখন হবে তখন দেখা যাবে ... এবার আমার কথাটা শোন ... '
    --- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... কি যেন বলবি বলছিলি ... '
    --- ' মধুমিতা মেয়েটা কেমন ঠিক বুঝতে পারছি না ... ' দুর্বার ঢাকনা খুলল।
    --- ' কেন কেন ... কি হয়েছে ? '
    --- ' যেদিন সুভাষদার সঙ্গে ওই চেঁচামেচিটা হল
    তার আগে একদিন রাস্তায় ... মোড়ের কাছে মধুমিতার সঙ্গে দেখা হয়েছিল আমার। দাঁড়িয়ে পড়তে হল। বলল, মাসির কাছে যাচ্ছি। বেশিক্ষণ থাকব না। বলে, একটু দাঁড়িয়ে রইল। তারপর অন্যদিকে তাকিয়ে বলল, কিছু ভাল লাগে না আজকাল। আমি বললাম, কেন কি হল ? মধুমিতা বলল, কি জানি। তারপর হঠাৎ বলল, ঠিক আছে ... এখন যাই, পরে আর একদিন কথা হবে। বলে, চলে যাবার আগে কাঁধের ঝোলা থেকে একটা বই বার করে, তার মধ্যে থেকে একটা সাদা ভাঁজ করা কাগজ বার করে আমার দিকে বাড়িয়ে ধরল। আমি কিছু না ভেবেই কাগজটা নিয়ে নিলাম। মধুমিতা তাড়াতাড়ি বাড়ির দিকে চলে গেল।
    --- ' আরে ... এ তো হেবি ব্যাপার। বলিসনি তো ! তারপর ? ', ঘুমকাতুরে অতীশ রোমাঞ্চিত হয়ে ওঠে।
    দুর্বার তার জামার বুক পকেট থেকে একটা ভাঁজ করা কাগজ বার করে অতীশের হাতে দিল।
    --- ' আমি, মানে ... ইয়ে ... '
    --- ' কোন ব্যাপার না ... '
    কাগজের ভাঁজ খুলে পার্কের আবছা আলোয় অতীশ দেখল চমৎকার হাতের লেখায় লেখা রয়েছে --- পথ চলতে চলতে ফুরিয়ে যায়, কথা তবু ফুরোয় না কারণ কত কথা তো বলাই হয় না ...
    অতীশ বলল, ' আরিব্বাস... এতো রীতিমতো কাব্যি দেখছি। জটিল হেঁয়ালি ... ইন্টারেস্টিং ব্যাপার ...তোর কি মনে হচ্ছে ? '
    --- ' কিছু বুঝতে পারছি না। আপাতদৃষ্টিতে তো কথাগুলোর মধ্যে রোমান্টিক অ্যাপিল আছে। কিন্তু ব্যাপারটা বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে। আমি একজন ম্যারেড লোক। আমাকে এরকম অ্যাপ্রোচ
    ... অদ্ভুত ব্যাপার ... '
    অতীশ দুর্বারের কাঁধে চাপড় মেরে বলল, ' আরে হয় হয় ... এ দুনিয়ায় সব হয় ... কোন কিছুই অবিশ্বাস্য নয়। এখন তুই কি ভাবছিস তাই বল ... '
    --- ' কি বলব বল তো ... আমার তো ওর ওপর একটা ক্রাশ ছিল, জানিস কিনা জানি না ... সেটা চাপা পড়ে গিয়েছিল স্বাভাবিকভাবেই। কিন্তু এখন আবার এইসব ... দুর্বলতা খুঁচিয়ে তুলছে মেয়েটা। আমার যে ভাল লাগছে সেটা তো অস্বীকার করে কোন লাভ নেই। হাজার চেষ্টা করেও নিজের কাছ থেকে নিজে পালানো যায় না ... এটা জানিস তো ?'
    --- ' হ্যাঁ তা ঠিক। তুই এক কাজ কর, চুপচাপ থাক। দেখ, ও কি করে ... কি সব লিখেছে সেটা থেকে তো ক্লিয়ার কিছু বোঝা যাচ্ছে না ... যদিও এটা একটা সিগন্যাল বলেই মনে হচ্ছে ... সিগন্যালটা পজিটিভ না নেগেটিভ সেটা বোঝার জন্য ওয়েট করা ছাড়া উপায় নেই ... ', অতীশ বিজ্ঞের মতো বলল।
    দুর্বার বলল, ' নেগেটিভ হলে তো ল্যাটা চুকেই গেল, কিন্তু পজিটিভ হলে তখন ... '
    --- ' সেটা তোর ডিসিশন। তবে সিরিয়াস কোন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া তো একজন বিবাহিত লোকের পক্ষে বেশ হ্যাপার ব্যাপার। কাজেই ... '
    --- ' কাজেই কি ? ' দুর্বার জিজ্ঞাসা করে।
    --- ' কাজেই সুখ ভাল না স্বস্তি ভাল সেটা তোকে ভেবে দেখতে হবে ... ' অভিজ্ঞ উপদেষ্টার ঢঙে বলল অতীশ।
    --- ' হমম্ ... ভাল কথা বলেছিস, সুখ এবং স্বস্তি দুটোর মধ্যে একটা বেছে নিতে হবে। দুটো একসঙ্গে পাওয়া অসম্ভব। এখন লেট আস ওয়েট অ্যান্ড সি জল কোনদিকে কতখানি গড়ায় ... '
    অতীশ একটা ফুটনোট সংযোজন করল, ' লেট আস ওয়েট অ্যান্ড সি না, বল লেট মি ওয়েট অ্যান্ড
    সি। তোর কেস তোকেই সামলাতে হবে। খু..উব সিরিয়াস কেস সন্দেহ নেই ... নে এখন চল, ফেরা যাক। বেশি দেরি করলে আবার এই নিয়ে ঘোঁট পাকানো শুরু হবে ... '
    পৃথিবীতে মানুষের যে কতরকমের সমস্যা তার ইয়ত্তা নেই। প্রত্যেকের সমস্যাই তার নিজের কাছে অতি গুরুত্বপূর্ণ।

    হেদুয়ার চারদিক ঘুরে ঘুরে প্রতিদিনের পরিচিত চাওয়ালার হাঁক বাতাস কেটে ছড়িয়ে পড়ছে পুকুরে এদিকে ওদিকে .... চা-আ-আ - আ - আ - আ .... '

    সাগরের সঙ্গে অমলের দেখা হয়ে গেল টাউন স্কুলের উল্টোদিকে ন্যাশনাল ভ্যারাইটি স্টোর্সের সামনে।
    --- ' আরে কি খবর অমল ... কেমন আছ ? '
    --- ' এই চলে যাচ্ছে ... নতুনত্ব কিছু নেই ... '
    --- ' ছেলের বয়স কত হল ? ' সাগর জিজ্ঞেস করল।
    --- ' আট বছর চলছে ... ' অমল বলল।
    --- ' আমাদেরটাও ওর কাছাকাছি। তোমার চেহারায় অনেক পরিবর্তন হয়েছে অমল ... '
    --- ' আর ... মেঘে মেঘে বেলা তো হয়েছে। চল্লিশ বছর বয়স হয়ে গেল ... '
    --- ' চল্লিশ, কি এমন বয়স ? আমার তো পঞ্চাশ পেরিয়ে গেছে ... '
    --- ' আপনার কথা আলাদা। আপনার সঙ্গে কারও তুলনা হয় ? সাগর কখনও বৃদ্ধ হয় ? সাগর, পর্বত, অরণ্য, আকাশ এসব হল ইটার্নাল এনটিটি। সে যাক, আপনার মিসেস কেমন আছেন ? '
    --- ' ও রাত্রি ... ভাল আছে। ওর তো স্কুল নিয়ে খুব ব্যস্ত থাকতে হয় ... পরীক্ষার খাতা দেখার চাপ থাকে প্রায় বারোমাস ... '
    --- ' একদিন আপনারা দুজনে আসুন না আমাদের বাড়ি। রাত্রি আমার খুড়তুতো বোনের বন্ধু। আগে মাঝে মাঝে আমাদের বাড়ি আসত। খুব আড্ডা হত আমাদের ... '
    --- ' হ্যাঁ জানি জানি ... রাত্রির মুখে শুনেছি সব। তোমার গীটার বাজানোর কথা এখনও বলে মাঝে মাঝে ... আমারও খুব ইচ্ছে একদিন তোমার গীটার শোনার। আমি অবশ্য একেবারেই অসুর। সুরের কিছু বুঝি না। কিন্তু শুনলে ভাল লাগে ... '
    --- ' তা চলে আসুন না, এই রবিবারে। আসুন না... সঞ্চারীকে আসতে বলব ... জমাটি আড্ডা হবে ... '
    --- ' আ..চ্ছা ... দেখি দাঁড়াও ... রাত্রির সঙ্গে কথা বলে দেখি ... ধরে নাও, রবিবার যাব তোমার বাড়ি ... '
    --- ' থ্যাঙ্ক ইউ সাগরদা ... আসুন আসুন ... '
    বলে অমল একটু চুপ করে রইল। তারপর বলল, ' নিখিল ব্যানার্জী স্যারকে খুব মিস করি ... বুঝলেন সাগরদা। আমরা তার সঠিক মূল্য বুঝতে পারিনি তিনি যতদিন বেঁচে ছিলেন। খুব আফশোস হয়, আমরা তার ডাকে ঠিকমতো সাড়া দিতে পারিনি। আসলে আমরা আমাদের ক্ষুদ্র বুদ্ধি দিয়ে তাকে ঠিকমতো বুঝতেই পারিনি। অন্যদের সম্বন্ধে বলা আমার পক্ষে শোভা পায় না। আমি আমার নিজের কথাই বলছি। আমি সত্যিই অত্যন্ত লজ্জিত ...সাগরদা ... '
    অমলের কথাগুলো শুনে সাগরের মনে প্রবল আলোড়ন শুরু হল।
    একটু কাঁপন লাগল যেন তার গলায়।
    সে বলল, ' আর একটা নিখিল স্যার খুঁজে বের করতে হবে আমাদের। অবশ্যই বের করতে হবে ... নইলে চলবে না ... '
    অমলের দু চোখের তারায় যেন উজ্জ্বল দুটি দীপশিখা জ্বলে উঠল।
    সে উদাসভাবে ট্রামলাইনের দিকে তাকিয়ে থাকল।
    একটু দাঁড়িয়ে থেকে আবার সাগরের দিকে মুখ ফিরিয়ে বলল, ' এবার পেলে আর তাকে কোনদিন হারিয়ে ফেলব না ... '
    সাগর অমলের কাছ ঘেঁসে এসে গভীর উষ্ণতায় তার কাঁধে একটা হাত রাখল।

    ( চলবে )

    ******
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন