এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে ( তৃতীয় খন্ড ) - ২৩

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৮ মে ২০২৫ | ১৩৩ বার পঠিত
  • ( ২৩ )

    দেখতে দেখতে শীতকাল চলে এল। পুজোর পরে প্রতিবিম্ব মাসখানেকের জন্য আমেরিকা থেকে ঘুরে এসেছে। আমেরিকা থেকে ফিরে ওরা দার্জিলিং গিয়েছিল। ওখানে অবশ্য তেমন ভাল কাটেনি। বাবাই জ্বরে পড়ে গেল। কোনরকমে ট্যুরটা সেরে কলকাতায় ফিরে এসেছে। জাঁকিয়ে শীত পড়েছে এবারে। ওয়েলিংটন স্কোয়্যারের মতো হেদুয়ার বাইরে রেলিংয়ের গায়ে ভুটানিরা শীতের জামাকাপড়ের দোকান দিয়েছে সারি দিয়ে। প্রতিবছর ওরা আসে এই সময়ে মাস দুয়েকের জন্য। জায়গাটা আলো করে রাখে ওরা। দেখতে বেশ লাগে পাহাড়ি মানুষগুলোর এই ক'দিনের রঙীন দোকানপাট।
    এখানেই একদিন কাবেরীর সঙ্গে দেখা হয়ে গেল সুমনার।
    একটা দোকানে দাঁড়িয়ে একটা ফুলো মতো কার্ডিগান দরদাম করছিল কাবেরী। এসব অস্থায়ী স্টলে দরাদরিতে পটু না হলে ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা নিশ্চিত। কাবেরী মনে হচ্ছে তার নির্ধারিত দামে দোকানদারকে প্রায় পটিয়ে ফেলেছে, যদিও ভুটানী দোকানদার এখনও দাঁত বার করে বিনয়বিগলিত ভঙ্গীমায় এখনও লড়ে যাচ্ছে নেতিবাচকভাবে ঘাড় নেড়ে।
    সুমনা দাঁড়িয়ে পড়ল কাবেরীর পিছন দিকে।
    ---- ' অ্যাই কাবেরী ... '
    কাবেরী পিছন ফিরল।
    ---- ' আরে সুমনা ... কি খবর ? ছেলে কত বড় হল ? প্রতিবিম্বর সঙ্গে একদিন দেখা হয়েছিল পার্ক স্ট্রিটের ওদিকে ... '
    ---- ' হ্যাঁ জানি। তোর খবর বল। গৌতম কেমন আছে ? '
    কাবেরী বলল, ' দাঁড়া কাজটা আগে মিটিয়ে নিই ...'
    বলে কাবেরী দোকানদারের কাছে ফিরে গেল। মাঝামাঝি একটা দামে বোধহয় শেষমেষ রফা হল। একটা কাগজের প্যাকেটে করে কার্ডিগানটা বগলদাবা করে ফিরে এসে বলল, ' নে চল .... যত্ত ঝামেলা ... হেদোয় একটু বসবি নাকি ? '

    হেদোয় এখন জল নেই। শীতে সাঁতার বন্ধ। ছাতিম গাছের নীচে জমাট ঠান্ডা জড়িয়ে ধরছে শরীর। লোকজনও বেশ কম। সেই চাওয়ালাটা হাঁক দিয়ে দিয়ে চার দিকে পাক মেরে বেড়াচ্ছে। কাবেরী আর সুমনা একটা বেঞ্চে বসল। এই বেঞ্চটার সঙ্গে কলেজ জীবনের কত রোমাঞ্চক স্মৃতি জড়িয়ে আছে।
    কাবেরী বলল, ' তোর সঙ্গে আমার অনেকদিন পর দেখা হল। তাই তুই জানিস না ... জানবিই বা কি করে ? '
    ---- ' কি বলতো ... '
    ---- ' আমি আর গৌতমের সঙ্গে থাকি না ... '
    ---- ' সেকি ! কেন ? '
    ---- ' ঠিক পোষাচ্ছে না, মানে অ্যাডজাস্ট হচ্ছে না ... '
    ---- ' সে আবার কি ! '
    ---- ' হ্যাঁ, এমনিতে টাকাপয়সার সমস্যা ছিল না। যথেষ্ট সলভেন্ট ওরা, কিন্তু ওই ... '
    ---- ' ওই কি ? '
    ---- ' সব ব্যাপারে নাক গলানো আমার একদম পছন্দ নয় ... '
    ---- ' হ্যাঁ ... এটা ভালোভাবে, জানি। তোকে তো কম দিন ধরে চিনি না। কিন্তু এখন হলটা কি, বিয়ের এতদিন পরে ... তুই বলছিস আলাদা হয়ে গেছিস, অথচ প্রতিবিম্ব নাকি পার্ক স্ট্রিটে তোর এক দেওরের সঙ্গে তোকে দেখেছে ... তাহলে কি করে ... '
    ---- ' হ্যাঁ, আসল সমস্যাটা ওকে নিয়েই। দূর সম্পর্কের দেওর আর কি। ও বাড়িতে খুব যাতায়াত আছে। ওর একটা আলাদা ব্যক্তিত্ব আছে। প্লেজেন্ট পার্সোনালিটি আর কি, যেটা আমার খুব পছন্দ ... '
    ---- ' অনেকটা নিখিল স্যারের মতো নাকি ? ' সুমনার মুখের দিয়ে বেরিয়ে গেল।
    ---- ' এক্জ্যাক্টলি ... না মানে ... হ্যাঃ, কি যে বলিস ... কার সঙ্গে কার তুলনা ... ছি ছি ... যাকগে, যেটা বলছিলাম, ওর নাম শমিক ... '
    ---- ' ও আচ্ছা ... '
    ---- ' দেখ, তোকে খোলাখুলি বলছি, ওর সঙ্গে মিশতে মিশতে আমার একটা ক্রাশ তৈরি হয়ে যায় ... '
    সুমনার মুখ দিয়ে আবার অস্ফুট স্বরে বেরিয়ে গেল, ' এটা কত নম্বর হল ? '
    ---- ' কি বললি ? '
    ---- ' না কিছু না, হ্যাঁ তারপর বল ... '
    ---- ' আমি ফিল করলাম শমিকেরও একটা রিয়্যাকশান হয়েছে ... '
    ---- ' এই রে ... সেরেছে ... '
    ---- ' আমরা একদিন সিনেমা দেখতেও গিয়েছিলাম। গৌতমকে জানিয়েই গিয়েছিলাম ...'
    ---- ' ও ... '
    ---- ' এর পরেই ঝামেলা শুরু হল ... '
    ---- ' মানে ? '
    ---- ' শমিক আর আমাকে নিয়ে উল্টো পাল্টা কথা বলতে আরম্ভ করল আমার বর। আমিও পাল্টা দিতে লাগলাম। বলব না কেন ? শেষে আমায় বলে কিনা ...'
    ---- ' কি কি ? '
    ---- ' বলে যে তোমার মতো একটা দুনম্বরী মেয়েকে বিয়ে করাটাই বিরাট ভুল হয়েছে আমার। আগে জানলে তোমার মতো দুশ্চরিত্রকে কক্ষণো বাড়িতে ঢোকাতাম না ... '
    সুমনা হাঁ করে কাবেরীর মুখের দিকে তাকিয়ে এক বিচিত্র কাহিনী শুনছে।
    কাবেরী নির্বিকারভাবে বলল, ' এই চা ... এই যে এদিকে ... সুমনা চা খাবি নাকি ? '
    ---- ' না না, তুই খা ... '
    ---- ' একটা চা দাও তো আদা দিয়ে ... ওঃ যা ঠান্ডা পড়েছে। এত ঠান্ডা সহ্য হয় না। আমাদের ওই গরমই ভাল। আঃ ... আ ... দারুণ হয়েছে। খেতে পারতিস একটা ... '
    ---- ' না না ... তারপর কি হল বল ... '
    ---- ' তারপর আর কি ... যা হবার তাই হল। আমি পরদিন সকালে কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলাম। অবশ্য এক কাপড়ে নয়। জিনিসপত্র যতটা সম্ভব গুছিয়ে নিয়ে ... '
    ---- ' তোর বর বাধা দেয়নি ? '
    ---- ' বাধা দেবেটা কি করে ? সে তখন বাথরুমে। সেই ফাঁকে আমি পগার পার। বাড়ির আর সকলে তখন ঘুমোচ্ছে ... '
    ---- ' ওরে বাবা ... বলিস কি ! তা কোথায় গেলি ? '
    ---- ' কোথায় আবার ... বাপের বাড়ি। আবার কোথায় যাব ? এখন তো ওখানেই কিছুদিন থাকতে হবে, যতদিন না ব্যাপারটা সেটলড হয় ... '
    ---- ' কি সেটলড হবে ? '
    ---- ' ওই ... শমিক আর আমার বিয়েটা। সেদিন সিনেমা দেখতে গিয়ে ও নিজেই প্রপোজ করেছে। আমি রাজি হয়ে গেছি। আয়্যাম সো লাকি ... ডিভোর্সটা পেতে যতদিন লাগে। অবশ্য এটাও জানি, গৌতম মোটেই সহজ বান্দা নয়। খুব টেঁটিয়া। যথেষ্ট ট্রাবল দেবে। দেখা যাক। শমিক বলেছে সবকিছু ম্যানেজ করে নেবে। দেখি কি করে ... ওর ওপরই ছেড়ে দিয়েছি সবকিছু ... '
    অম্লানবদনে বলে যাওয়া কাবেরীর এরকম অবিশ্বাস্য কাহিনী শুনে সুমনার বাক্য হরে গেল। অতি নাটকীয় কোন সিনেমার প্লটকেও হার মানানো এ রকম একটা সত্যি গল্পের নায়িকা যে হেদোর বেঞ্চে এই কনকনে শীতের সন্ধ্যায় তার পাশে সশরীরে বসে আছে ভেবে তার অবাক লাগতে লাগল।
    কাবেরী বলল, ' দাঁড়া ... এটা গায়ে দিয়ে নিই, ঠান্ডা লাগছে ...'
    কাবেরী কার্ডিগানটা পরে নিয়ে বলল, ' রেডিমেড হলেও বেশ ফিটিং আছে। কেমন লাগছে রে ... '
    সুমনা এসব অবাক কান্ড দেখতে দেখতে বলল,
    ' ভাল ... '
    ---- ' হমম্ ... নে চল ... বাড়ি ফিরে অনেক কাজ আছে ... হেঁটে যাবি না ট্রামে যাবি ? '
    ---- ' ট্রামেই চল ... এখন আর হাঁটতে ভাল লাগছে না ... '
    সুমনা চুপচাপ ট্রামে উঠল কাবেরীর সঙ্গে। কি বলবে ঠিক ভেবে পাচ্ছিল না। অদ্ভুত এক চরিত্র এই কাবেরী। যেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
    কাবেরী নির্বিকার। ট্রামে উঠে সিটে বসে বলল, ' একদিন যাব ভাবছি তোর বাপের বাড়ি। শমিককে নিয়েই যার ভাবছি। অলোকেন্দু স্যারের সঙ্গে একটু কথা বলতে পারলে ভাল হয় ... '
    সুমনা আঁতকে উঠে বলল, ' না না ... বাবা এসব কেস নেয় না। তাছাড়া বাবার এখন শরীর ভাল না। বয়েসও হয়েছে। বাবাকে ডিসটার্ব করিস না তোদের এসব ব্যাপার নিয়ে ... '
    কাবেরীর কিন্তু বিশেষ প্রতিক্রিয়া হল না। সে মোটেই হাল ছেড়ে দিল না। নাছোড়বান্দার মতো বলল, ' আহা ডিসটার্ব কেন করব। কেসটা না নিন কিছু সাজেশন তো দিতে পারেন। কাকু আমাকে যথেষ্ট স্নেহ করেন। আমি শিওর, তিনি আমাকে হেল্প করবেনই। যাব একদিন, আগে শমিকের সঙ্গে কথা বলে নিই। কাকীমা ভাল আছেন তো ... কাকীমা ? '
    ---- ' হ্যাঁ ... ওই আছে ... শরীর ঠিক নেই ... '
    সুমনার মনে হল কাবেরীর কোন সাইকিয়াট্রিক প্রবলেম হয়নি তো। ডাক্তার দেখানো উচিত। ওর মা বাবা কি ভাবছে কে জানে। তারপর ভাবল, ও তো বরাবরই এরকম ধরণের। এর চিকিৎসা কে করবে। বয়েস তো কম হল না। এই দামড়া মেয়েকে কে বোঝাবে, কেই বা সামলাবে।
    ট্রামে বসে দু তিনটে স্টপ সুমনা আর কথা বাড়াল না। চুপচাপ নেমে গেল শ্রীমানী বাজারে।
    কাবেরীর দিকে তাকিয়ে বলল, ' আসি রে ... '
    কাবেরী যথারীতি নির্বিকারভাবে বলল, ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... যাব যাব ... কয়েক দিনের মধ্যে ... জানাব তোকে ... '
    কোথায় যাবে ঠিক বোঝা গেল না। সুমনা ভাবল, বোধহয় বাবার সঙ্গে দেখা করার কথা বলছে। আর, তাকে কিভাবে জানাবে কে জানে। হঠাৎ বাড়িতে এসে হাজির না হয়। সাইকিয়াট্রিক পেশেন্ট, প্রতিবিম্বর ওপর পুরণো 'ক্রাশ' তো আছেই। বিশ্বাস কিছু নেই... ভয় করে ওকে।
    ' দেখ যা ভাল বুঝিস ', বলে সুমনা হাঁটতে শুরু করল।

    ও বলতে ভুলে গিয়েছিলাম। দুঃখিত দুঃখিত। এই কিস্যার আগের একটা মধুর কিস্যা ছিল। মাস তিনেক আগের। সাগরের সেই যে রবিবার দিন ইন্দ্রাণীর নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে যাওয়ার কথা ছিল মাণিকলালবাবুর বাড়ি, সাগর গিয়েছিল।
    ওটা পরে বলছি। বুঝলেন তো ...

    ( চলবে )

    **********
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন