এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে ( তৃতীয় খন্ড ) - ৯ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৯ মার্চ ২০২৫ | ৫৬ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০
    ( ৯ )

    মানিকলাল চ্যাটার্জিদের বাড়ির ঘড়িবাবু নরেন পাল হঠাৎ মারা গেলেন। বহুযুগের মরচে ধরা প্রায় অবলুপ্ত এক রেওয়াজ বহন করে চলা একজন মানুষ সময় মেলানো চাবি পকেটে নিয়ে এ পৃথিবী থেকে সরে গেলেন।
    সৌদামিনীদেবীর প্রায় পঁচাশি বছর বয়স হল। ভীষণ উথাল পাথাল উঠতে লাগল তার বুকে। পঞ্চান্ন ছাপ্পান্ন বছরের কত স্মৃতি তার মন জড়িয়ে ধরে রেখেছে তার ঠিক নেই। মাণিকলালও অত্যন্ত মর্মাহত হলেন। নরেন তাদের পারিবারিক সদস্যের মতো ছিল। আসত যেত, খাওয়া দাওয়া করত। মাঝে মাঝে রাত্রে থেকেও যেত। কত অন্তরঙ্গ গন্ধে মাখা ছিল সে সব দিন। কাঞ্চনও বারবার বলতে লাগল, ' নরেন কাকাকে সেই ছোটবেলা থেকে দেখছি। ইশশ্ ... কি যে হল হঠাৎ ...
    সৌদামিনী বললেন, ' সব কিছু তো হঠাৎই হয় রে ... চেনা জিনিস হঠাৎ হারিয়ে গিয়ে আমাদের জীবনের একটা জায়গা ফাঁকা করে দিয়ে যায় চিরকালের মতো ...সে ফাঁক বাকি জীবনটা হাঁ করে তাকিয়ে থাকে আমাদের দিকে ... '
    মাণিকলাল একটা প্রগাঢ় শ্বাস ফেললেন।

    মাণিকলালবাবুর পঁয়ষট্টি বছর বয়স হয়ে গেল।
    সৌদামিনীর খুব চিন্তা, তিনি চলে গেলে তার খোকাকে দেখবে কে। বিয়ে থা তো করল না। তার এক দূর সম্পর্কের এক দেওর প্রদীপ এসে একদিন বলল, ' খোকাদার কি এমন বয়স হয়েছে?বিদেশে এই বয়সে অনেকে বিয়ে করে। এই তো ছেলে জার্মানি থেকে চিঠি লিখেছে তার এক বাষট্টি বছরের এক পুরুষ কলিগ তিপ্পান্ন বছরের এক মহিলা কলিগকে বিয়ে করল গত সপ্তাহে ... '
    সৌদামিনীদেবী বললেন, ' বোঝাও তো ... ওকে বোঝাও তো প্রদীপ ... '
    মাণিকলাল ব্যাপারটা ঝেড়ে ফেলে দেবার ভঙ্গীতে বললেন, ' আরে দূর দূর ... ওদের দেশে ওসব হয়। ছাড় তো ... এই তো দিব্যি আছি ... কেটে তো গেল ... আর কি দরকার ... '
    সৌদামিনী আঁতকে উঠে বললেন, ' বালাই ষাট... অমন কথা বলতে আছে ! আমি এখনও বেঁচে আছি ... '
    প্রদীপ বলল, ' ওসব বাজে কথা ছাড় তো ... তুমি রাজি আছ কিনা বল ... এই তো বললাম জার্মানি থেকে তাতুন চিঠি লিখেছে ... '
    মাণিকলালবাবু হ্যাঁ বা না, সরাসরি কিছুই বলছেন না।
    বললেন, ' আরে, এখানে ওসব হয় না ... '
    --- ' সব হয় ... সব হয় ... শুধু তুমি রাজি আছ কিনা আর বল ... '
    --- ' কিসের রাজি ... কি সব বলিস পাগলের মতো ... ঘাটে যাবার সময় হল ... এখন কিনা ... '
    --- ' আবার ... আবার আজেবাজে কথা শুরু করলে ? ' প্রদীপ আদরের ধমক দিল।
    সৌদামিনী আবার বললেন, ' বল তো... বল তো ...'
    মাণিকবাবুর মনের কথা মনেই রইল।
    তিনি বললেন, ' ওঃ ... তোর কি আর কোন কাজ নেই... হঠাৎ আদাজল খেয়ে আমার পেছনে পড়লি কেন ? যা তো ... বাড়ি যা ... '
    --- ' হ্যাঁ, তা যাচ্ছি ... অনেক রাত হয়ে গেল। তবে এই সপ্তাহেই আবার আসব ... আর এমনি এমনি আসব না ... একেবারে পাকা বন্দোবস্ত করে ... আমার নাম প্রদীপ মুখুজ্জে ... '
    সৌদামিনী সোৎসাহে বলে উঠলেন, ' তাই নাকি ... তাই নাকি ? '
    --- ' হ্যাঁ জেঠিমা, সব আপনার মুখ চেয়ে। আমার কি ? আচ্ছা আসি এখন, অনেকদিন রাত হয়ে গেল ... তা'লে ওই কথাই রইল ... '
    প্রদীপ অন্তর্হিত হল হাতে ছাতাটা নিয়ে। আকাশে মেঘ আছে মনে হচ্ছে।
    এখন, কি কথা রইল সেটা ঠিক খোলসা হল না।
    খোলসা হল না মাণিকলালবাবুর অভিপ্রায়ও।
    প্রদীপের প্রস্থান ঘটার পর তিনি বললেন, ' যত্ত পাগল সব ... কোন মানে হয় ? '

    সুভাষ এবং দুর্বারের সম্পর্কে যে ফাটল ধরল, সেটা চারজনের মধ্যেই পরোক্ষ প্রভাব বিস্তার করেছে। তাদের সান্ধ্য তাস খেলার আসর ভেঙে গেল। দুজন খেলতে অনিচ্ছুক হলে আর বাকি দুজন ব্রিজ খেলে কি করে। তাছাড়া একসঙ্গে বসে খাওয়ার পাটও চুকে গেল। দুর্বার নিশ্চিত যে সুভাষের ' অবসেসিভ ডিসঅর্ডার ' এবং 'সেক্সুয়াল জেলাসি' আছে। আর সুভাষ দুর্বারকে নিয়ে 'চুলকানি ' শব্দটা প্রয়োগ করে থাকে জনান্তিকে।

    বিভূতিবাবুর সঙ্গে বেলা প্রায় বারোটা নাগাদ অতীশের সঙ্গে দেখা হল বৈকুন্ঠ লাইব্রেরীর মোড়ে।
    দুজনেই দাঁড়িয়ে গেল। বিভূতিবাবু বললেন, ' কি ব্যাপার ... আজ অফিসে যাওনি ? '
    --- ' না মেসোমশাই ... গা টা ম্যাজম্যাজ করছে। একটু রেস্ট নিলাম ... '
    বিভূতিবাবু অতীশের এই গা ম্যাজম্যাজজনিত কারণে 'রেস্ট' নেওয়ার ব্যাপারটার সঙ্গে এতদিনে পরিচিত হয়ে গেছেন। এটা প্রতি মাসে অন্তত দুবার ঘটে থাকে।
    তিনি অবশ্য অতীশকে অনুপ্রাণিত করে বললেন, ' অ ... তা ভাল করেছ ... শরীরটা তো সবার আগে ... '
    --- ' হে হে ... কি করব বলুন ? কিছু করার নেই ... '
    --- ' তাই তো ... তা এখন চললে কোথায় ? '
    --- ' এই একটু দোকানে যাব ... একটা সাবান কিনতে হবে ... '
    --- ' অ ... আচ্ছা... '
    বলে একটু চুপ করে রইলেন বিভূতিবাবু। অতীশও বোধহয় ভাবছে কি বলা যায়। বিভূতিবাবু এবার বললেন, ' সেদিন রাত্রে কি একটা চেঁচামেচি শুনলাম যেন তোমাদের ঘর থেকে ... '
    --- ' কোথায় ? '
    --- ওই... তোমাদের ঘর থেকে ...'
    অতীশ এসব সাতে পাঁচে থাকতে চায় না।
    সে একটু ইতস্তত করে বলল, ' আর বলবেন না ... নিজেদের মধ্যে মিছিমিছি ... কি আর বলব ... '
    --- ' কেন কেন ... কি হলটা কি ? '
    অতীশ আবার ফাঁপরে পড়ে গেল। কি বলা যায় ভাবতে লাগল।
    বিভূতিবাবুই সহজভাবে সুরাহা করে দিলেন।
    --- ' না না ... নিজেদের মধ্যে এসব না করাই উচিত। তোমাদের এখন বয়স অল্প। নিজেদের মধ্যে মিলেমিশে থাকবে ... তবেই না ... '
    --- ' হ্যাঁ ... তা ঠিক তা ঠিক ... কিন্তু ওই... '
    --- ' কি বল তো ... '
    --- ' ভেতরে মহিলা ঢুকলে যত ঝামেলা বাঁধে ... '
    --- ' তার মানে ! কোথাকার মহিলা ... কবে ঢুকল ? '
    বিভূতিবাবু হাঁ করে উৎকন্ঠিত চোখে তাকিয়ে থাকেন অতীশের মুখের দিকে।
    বললেন, ' তোমরা সকলেই তো বিবাহিত ... '
    --- ' হ্যাঁ তা ঠিক ... তবে ওই ইয়ে ... যাকগে ... বাদ দিন ওসব ... আপনি ওসব নিয়ে চিন্তা করবেন না ... '
    --- ' না না ... চিন্তা করব না কি ? বাড়িটা তো আমার ... সেখানে কে না কে এসে ঢুকছে ... এ তো বিপদের কথা দেখছি ... এরকম হলে তো ... '
    অতীশ বুঝতে পারল হাতে আঠা লাগিয়ে ফেলেছে। মুখ ফস্কে কথাটা বলে ফেলে মহা সঙ্কটে পড়ে গেল। পেট পাতলা হিসেবে তার কিঞ্চিৎ সুনাম আছে। এখন যেভাবেই হোক পরিস্থিতিতে জল ঢালার দরকার।
    সে বলল, ' না না মেসোমশাই ... ওরকম কিছু না, ওরকম কিছু না ... আপনি কোন চিন্তা করবেন না ... ওসব আমরা সামলে নেব। আর কোন কিছু হবে না ... দেখবেন ... '
    --- ' তবু ব্যাপারটা তো জানার দরকার ... বাইরের মহিলা এসে ছেলেদের ঘরে ঢুকছে, এ তো ভাল কথা নয় ... '
    বিভূতিবাবু সেই একই কথা বলে যেতে লাগলেন।
    --- ' বাইরের কেউ নয় মেসোমশাই... ও নিয়ে আপনি চিন্তা করবেন না ... ওসব আর দেখতে পাবেন না ... বললাম তো, মিটে গেছে ... '
    --- ' না না ... এসব ভাল কথা নয় ... সাবধানে থেক ... কোন অসুবিধে হলে জানিও ... '
    --- ' নিশ্চয়ই জানাব, মেসোমশাই, নিশ্চয়ই জানাব ... আপনাকে জানাব না তো কাকে জানাব ... আচ্ছা আসি এখন ... গিয়ে আবার ভাত বসাতে হবে ... '
    বলে বিভূতিবাবুকে আর মুখ খোলার সুযোগ না দিয়ে অতীশ হাঁটতে শুরু করল।
    হাঁটতে হাঁটতে ভাবল, আপাতত ব্যাপারটা চাপা দেওয়া গেল বটে কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য একটা ধুনো জ্বেলে রাখা হল তাতে সন্দেহ নেই। তার নিজের নির্বুদ্ধিতার জন্য তার তীব্র আফশোস হতে লাগল।
    কপাল ভাল অস্থিরচিত্ততাবশত সে মধুমিতা নামটা বলে ফেলেনি।

    অতীশ চলে গেল বটে কিন্তু তার মনে একটা চিন্তা থেকে গেল। বাড়িওয়ালার মনে একটা সন্দেহ ঢুকে গেছে। তিনি নীচের ঘরে এসে যদি অন্যদের জিজ্ঞাসাবাদ চালান তাহলেই তো হয়েছে। কেলেঙ্কারির একশেষ। এই সব বুড়োদের কোন বিশ্বাস নেই। নিজের বাড়ির ব্যাপারে খুব সতর্ক এরা। যতক্ষণ না সন্দেহের কাঁটা নির্মূল হচ্ছে এদের শান্তি নেই। মহা মুশ্কিলে পড়া গেল।
    সাবান কিনে ফিরে আসার সময় অতীশ ঠিক করল, যা হওয়ার তো হয়ে গেছে, এখন একটা উপায় বার করতে হবে। ঠিক করল, দুর্বারকে আলাদা ভাবে ব্যাপারটা বলবে। কি আর করা যাবে। হাতের তীর আর মুখের কথা তো একবার বেরিয়ে গেলে আর ফেরানো যায় না। দুর্বার ঠান্ডা মাথার ছেলে, হয়ত ব্যাপারটা 'ট্যাকল' করার রাস্তা বার করতে পারে।

    এখন তো সন্ধেবেলায় তাস খেলা বন্ধ হয়ে গেছে।
    ঘরে শুয়ে বসে রেডিওয় খবর শোনা ছাড়া আর কোন কাজ নেই।
    দুর্বার একবার ঘরের বাইরে গেল বাথরুমে যাবার জন্য। সুভাষ খবরের কাগজ খুলে বসে আছে। বিনয় মন দিয়ে স্থানীয় সংবাদ শুনছে। অতীশও উঠে ধীরে সুস্থে বাইরে গেল মোটামুটি সময় মেপে কয়েক সেকেন্ড পর।
    দুর্বার বাথরুম থেকে বেরিয়ে দেখল অতীশ দাঁড়িয়ে আছে।
    সে বলল, ' হুঁ ... যা .. '
    অতীশ হাত নেড়ে নীচু গলায় বলল, ' না না ... ঠিক আছে। বলছি যে ... চল, হেদোয় এক পাক হাওয়া খেয়ে আসি ... কথা আছে ... '
    দুর্বার জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল অতীশের দিকে।
    অতীশ আবার বলল, ' যাবি তো ... কথা ছিল ... '
    দুর্বার বলে উঠল, ' ও আচ্ছা ... হ্যাঁ হ্যাঁ, তুই এগো, আমি বেরোচ্ছি ... আমারও কিছু কথা আছে ... কাউকে বলা দরকার ... '
    ---‐- ' হমম্ ... আমি এগোলাম ... '

    ( চলবে )

    ****
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন