এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে ( তৃতীয় খন্ড ) - ২৯

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৩ জুন ২০২৫ | ৫৫ বার পঠিত
  • ( ২৯ )

    মোনা মজুমদার সাগরের দোকানে এসে বসল। অশোক পাল মশায়ও সেই সময়ে দোকানে বসে ছিলেন।
    সাগর বলল, ' এস এস ... ক'দিন ছিলে কোথায় ? ইলেকশানের প্রিপারেশান নিচ্ছ নাকি ? এখনও তো প্রায় একবছর দেরি আছে ... '
    --- ' আরে না না ... ইলেকশন নিয়ে আমার কোন মাথাব্যথা নেই। আমি কোন নেতা নই। যাদের মাথা ঘামাবার তারা ঘামাক। আমি ক'দিনের জন্য হাসনাবাদে গিয়েছিলাম একটু জমিজমার কাজ দেখতে ... '
    --- ' ওখানে তোমার জমিজমা আছে নাকি ? '
    --- ' জমি মানে, ধানজমি... ঠাকুর্দার আমলের। খুব সামান্য। রাখতে চাইছি না, ওগুলো বিক্রি করে দিয়ে ঝামেলা মিটিয়ে দিতে চাইছি। খদ্দের খুঁজছি। দে, একটা সিগারেট দে ... আমার আসল চিন্তা হল প্রতাপ ধরের ওই মালগুলোকে আইডেন্টিফাই করা। যদি জানতে পারি, কিভাবে শায়েস্তা করতে হয় আমার জানা আছে। তুই একটু পাশে থাকিস ... '
    --- ' কি যে বল মোনাদা, এটা আবার বলতে লাগে ? আরে বাবা, ওরা তো আমারও শত্রু ... '

    অশোক পাল সাগর আর মনোরঞ্জন মজুমদারের কথা মন দিয়ে শুনছিল। যেখানে যত কথা হয় সব জায়গাতেই সে কান পেতে রাখে। এটা তার চিরকালের স্বভাব।
    সে মোনাবাবুর দিকে তাকিয়ে বলল, ' আপনে বুঝি পুলটিক্স করেন ? '
    মোনাবাবু অশোক পালের মুখের দিকে তাকালেন। তারপর মাথা নীচু করে বললেন, ' হ্যাঁ, তা বলতে পারেন ... '
    ভাবলেন লোকটা নিশ্চয়ই সাগরের পরিচিত। নইলে এখানে বসে থাকবে কেন। তিনি সাগরের দিকে তাকালেন। সাগর বলল, ' এ হল অশোকদা ... অশোক পাল। বলতে পার সারা দুনিয়া ঘুরে এখানে এসে বসেছে। পারে না হেন কাজ নেই ... '
    মোনা মজুমদার ভ্রু ওপরে তুলে বলল, ' আচ্ছা ! '
    --- ' হ্যাঁ, বলছি কি তা'লে ... বলতে গেলে, মরা মানুষ বাঁচানো ছাড়া সবই পারেন ইনি .... এই তো সেদিন অ্যাডভোকেট অলোকেন্দু মিত্রের বাড়িতে এক ভেল্কি দেখাল অশোকদা। ওই রেইকি না কি বলে ... '
    --- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... রেইকি ... শুনেছি শুনেছি। এক্স্ট্রা মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট বোধহয় ... তেমন আইডিয়া নেই অবশ্য ... '
    --- ' আরও সব আছে ... বল না অশোকদা ... '
    --- ' আরে দূর ... ওসব ছাড়েন তো ... এগুলা কি বলার মতো ব্যাপার নাকি ... ', পালবাবু সলজ্জ কন্ঠে বলেন।
    মোনাবাবু কিন্তু আগ্রহী হয়ে পড়লেন অশোক পালের ব্যাপারে।
    বললেন, ' না না ... আপনার কথা শুনতেই হবে। ভেরি ইন্টারেস্টিং। তবে অন্য আর একদিন। আজ একটা কাজ আছে। একটু পরে চলে যাব ...'
    সাগর বলল, ' কোথায় যাবে ? '
    --- ' বিপুল গুহর বাড়িতে। শোভাবাজারে। ডেকেছে, দেখি কি বলে। বাজে কাজ চাপাতে চাইলে পরিষ্কার বেরিয়ে আসব। ওসব আমার দ্বারা আর হবে না। পার্টির অবস্থা এমনিতেই খুব খারাপ। আমি কেন গায়ে গু মাখতে যাব ? '
    --- ' একদম একদম ... ' সাগর মোনার কথায় সায় দেয়।
    অশোক পাল এদের কথা শুনছিল। সে বলল, ' কিসু মনে কইরেন দাদা, আমি পুলটিক্সের লোকদের ভীষণ ভয় পাই। ওনাদের কাছাকাছি আসলে কেমন যেন অসোয়াস্তি হয়। ভয় ভয় করে। মনে হয় ওরা যেন ঠিক আমাদের মতো নয় ... '
    --- ' ও বাবা ... এতদূর ? আমরা কি সব অন্য গ্রহের প্রাণী ? ' মোনা মজুমদার হাসতে হাসতে বলেন।
    অশোক পাল চুপ করে বসে থাকেন। কথাটা বলে ফেলে বোধহয় বিড়ম্বিত বোধ করতে থাকেন।
    বললেন, ' কিসু মনে কইরেন না ... যা মনে হইল বলে ফেললাম ... '
    মোনাবাবু কিছু বলার আগেই সাগর বলে উঠল, ' আরে না না ... তুমি একদম ঠিক কথা বলেছ। পাজির পা ঝাড়া সব ... মনে হয় শালা সবক'টাকে একেবারে ... মোনাদা অবশ্য এদের থেকে একদম আলাদা। ক'দিন মেলামেশা করলেই বুঝতে পারবে ... '
    অশোকবাবু মুখে হাসি মাখিয়ে বললেন, ' হ ... সেইডা ওনারে দেইখ্যাই বুঝছি ... '
    মোনাবাবু হেসে বললেন, ' আমার সৌভাগ্য... হাঃ হাঃ ... '

    এর মধ্যে একদিন পটলের বিয়ে হয়ে গেল। বিয়ের প্রায় পুরো খরচটাই সুমনা দিল। তাছাড়া সাগর আর রাত্রিও যতটা পারল দিল। তবে সুমনার যাওয়া হল না পটলের বিয়ে বৌভাত কোনটাতেই, কারণ বাসন্তীদেবী আবার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লেন এবং তাকে এবার আর অশোক পালের হাতে ন্যস্ত করা গেল না। তার সুযোগও ছিল না। কে ওই সময়ে অশোক পাল বা সাগর মন্ডলকে খুঁজতে যাবে। বাসন্তীদেবীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল। অলোকেন্দুবাবুর পরিচিত প্রথিতযশা এক ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে তিনি আলিপুরে ক্যালকাটা হসপিটালে ভর্তি হলেন। সেখানে রোগিনীকে অতি দ্রুত আই সি ইউ বন্দোবস্তে পাঠিয়ে দেওয়া হল এবং প্রায় অচেতন বাসন্তীদেবীর শরীরে নেবুলাইজার সহ বিভিন্ন জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসাযন্ত্র আরোপিত হল কয়েক মিনিটের মধ্যে। বিভিন্ন রকম পরীক্ষা নিরীক্ষার পর হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে জানানো হল, 'লাঙ্-এর তো আর কিছু নেই। এতদিন বাড়িতে ফেলে রেখেছিলেন কার বুদ্ধিতে ? আপনাদের কিছু বলার নেই ... অনেক আগে আনা উচিত ছিল। অন্তত বাহাত্তর ঘন্টা না কাটলে কিছু বলা যাবে না ... '
    ডাক্তারবাবু বিকেলের দিকে রাউন্ডে এসে বাসন্তীদেবীকে বিশেষ যত্ন সহকারে পর্যবেক্ষণ করলেন অনেকক্ষণ ধরে। বেরিয়ে এসে সুমনাদের বললেন, ' দেখা যাক। আমরা সবরকম চেষ্টা করছি। লাঙ কন্ডিশান ইজ ইন ক্রিটিকাল স্টেজ। কতটা রিসাসিটেট করতে পারবে এই মুহুর্তে বলতে পারছি না। অ্যাকিউট সি ও পি ডি ছিল দীর্ঘদিন ধরে। আপনারা বুঝতে পারেননি কোনদিন ... স্ট্রেঞ্জ ! যাই হোক গতস্য শোচনা নাস্তি ... লেটস কিপ আওয়ার ফিঙ্গারস ক্রসড ... আর হ্যাঁ, আপনাদের মধ্যে অন্তত একজন সবসময়ে থাকবেন। ক্রিটিকাল পেশেন্ট তো। আদারওয়াইজ কমিউনিকেশানের প্রবলেম হবে। ঠিক আছে ...
    ডাক্তার পুণ্যব্রত ব্যানার্জী চলে গেলেন। আবার কাল সকাল এগারোটায় দেখা পাওয়া যাবে তার।

    সুমনা বলল, 'আমি আর মেজদি থাকি এবেলা। রাত্তিরে যদি প্রতিবিম্ব এবং আর একজন কেউ থাকে ... '
    মেজ জামাই বলল, ' ঠিক আছে আমি নয় থাকব নাইটে ... ওদিকে বাবারও তো শরীর ভাল না ... বাড়িতেও তো কাউকে থাকতে হবে ... এখন তাকে দেখার আসল মানুষটাই তো এখানে আই সি ইউ তে শোয়া ... '
    কথাটা শুনে সুমনার বুকের ভেতরটা তোলপাড় করে উঠল। এতক্ষণ এ চিন্তাটা তার মাথায় আসেনি। ভাবতে গিয়ে তার মনটা কেমন মুচড়ে উঠল। সে চিন্তা করল বাবা অলোকেন্দু মিত্র একা একা আর্মচেয়ারে বসে আছে শুন্য দৃষ্টি মেলে দরজার দিকে তাকিয়ে। কিন্তু দরজা দিয়ে তার বাহান্ন বছরের সহযোগিনী ওই দরজা দিয়ে ঢুকে হয়ত আর বলবে না, ' কি গো ... বেলা তো অনেক হল। চান করতে যাবে না ? আজ আর বেরোবে না নাকি ? '
    সুমনার মনটা বৈশাখতাপিত নির্জন প্রান্তরের মতো ধু ধু করতে লাগল। শুকনো হাওয়া উড়তে লাগল।
    বড় জামাই বলল, ' আচ্ছা ঠিক আছে ... তাই হোক ... কাল যদি দরকার হয় আমি নয় একবেলা ... '
    ' ... যদি দরকার হয় ... ' কথাটা শুনে ছ্যাঁত করে উঠল সুমনার মনটা। আজই কি তাহলে তার মায়ের শেষ রাত এই মায়াভরা বিশ্বে। বাসন্তীদেবীর আগলে রাখা প্রাণময় সংসার, ঘরদোর, মেয়ে জামাই, অলোকেন্দু মিত্র সব মুছে যাবে, হয়ত আজ রাতেই।
    সুমনার বুকটা ফেটে যেতে লাগল। চোখে উপচে আসতে লাগল জল।
    চন্দনা বলল, ' আমরা তাহলে আসি ফুচা ... সাবধানে থাকিস। অত ভাবিস না ... যা ভাগ্যে আছে হবে ... আমাদের আর কি করার আছে ... '
    প্রতিবিম্ব কিন্তু ঠিক ঠিক পড়ে নিল সুমনার ভিতরটা তার চোখ মুখ দেখেই।
    সে কাছে এসে বলল, ' অত ভেব না। তুমি তো আর পাঁচজনের মতো নও .... জীবনে সব রকম পরিস্থিতির জন্যই তৈরি থাকতে হয়। শুধু ভালটা নেব, খারাপটা নেব না, তা হয় না ... '
    সুমনা মাথা নীচু করে দাঁড়িয়ে রইল সজল চোখে।
    এমন সময়ে দূর থেকে চটাস চটাস করে চটিজুতোর আওয়াজ আসতে লাগল। সকলে করিডোরের ডানদিকে তাকিয়ে দেখল নীল শাড়ি পরা এক ভদ্রমহিলা প্রায় ছুটতে ছুটতে আসছে। হাঁফাতে হাঁফাতে ওদের কাছে এসে পড়ল।
    সুমনা অবাক হয়ে বলল, ' কাবেরী ... তুই ? '
    কাবেরী বলল, ' আমি তো কিছু জানতাম না ... মাণিকতলা বাজারে তোদের পরাণদার কাছে সব শুনলাম। তারপর ছুটতে ছুটতে আসছি ট্যাক্সি ধরে। ভিজিটিং কার্ড ছাড়া ঢুকতে দিচ্ছিল না। আমি কায়দা করে একটা পেশেন্ট পার্টির সঙ্গে ভিড়ে লিফটে উঠে পড়লাম। আমাকে তো চেনে না। যাকগে, ওসব বাদ দে ... মাসীমা এখন কেমন ? '
    --- ' বলছে কন্ডিশান ক্রিটিকাল। বাহাত্তর ঘন্টা না কাটলে কিছু বলা যাবে না। কাউকে না কাউকে সবসময়ে এখানে থাকতে হবে ... '
    --- ' কোন সমস্যা নেই। তোরা সবাই চলে গিয়ে রেস্ট নে। আমি থাকব চব্বিশ ঘন্টা। কিচ্ছু চিন্তা করিসনি। সব সামলে নেব ... '
    --- ' তুই ... মানে ... '
    --- ' না ... যদি কোন উপকারে লাগতে পারি তাই বলছি ... আমার মতো একটা উড়নচন্ডী মানুষের আর কি ক্ষমতা। তুই আমার কবেকার বন্ধু ... যদি এরকম বিপদের সময় একটু পাশে দাঁড়াতে পারি ... না না চিন্তা করিসনা, আমি কোন কেস নিয়ে অলোকেন্দু স্যারের কাছে যাব না ... নিশ্চিন্ত থাকতে পারিস ...'

    সুমনা ভাবল কাবেরীকে এ পৃথিবীতে কেউ কোনদিন চিনতে পারবে না। ও সকলের ধরা ছোঁয়ার বাইরে।

    ( চলবে )

    *********
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন