এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে ( তৃতীয় খন্ড ) - ৬ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৫ মার্চ ২০২৫ | ৭২ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০
    ( ৬ )

    সাগর সব শুনে বলল, ' থ্রেট দিচ্ছে বলছ। কি থ্রেট দিচ্ছে ? '
    অভয় বলল, ' বলেছে, কথা না শুনলে গোটা ফ্যামিলির বারোটা বাজিয়ে ছাড়বে। আমার মেয়েকে নিয়ে এত টানাটানি করছে কেন বুঝতে পারছি না ... '
    --- ' উদ্দেশ্য কিছু একটা আছে নিশ্চয়ই। হয়ত কিছু খারাপ কাজ করাতে, যে জন্য কোন মহিলা লাগবে। ওসব কারবার পরে জানলেও চলবে।
    যেটা জানার দরকার .... '
    --- ' হ্যাঁ, কি বলুন না ... '
    --- ' তোমাদের এলাকা থেকে কেউ তোমার বাড়িতে এসেছিল ? '
    --- ' এলাকা থেকে কেউ ... '
    --- ' মানে, বলছি যে, পার্টির কোন দাদা টাদা তোমাকে বোঝাতে এসেছিল কি ? ওরা তো বোঝাতে খুব ভালবাসে। ভাবে ওদের মতো আর কেউ কিছু বোঝে না। কখন কার হয়ে কাজ করে বলা মুশ্কিল... হিস্যাটা ঠিক থাকলেই হল ... ' সাগর ব্যাপারটা পরিষ্কার করার চেষ্টা করল।
    --- ' ও ও ও ... বুঝেছি ... না বাড়িতে কেউ আসেনি। তবে রাস্তায় ধরেছিল দুদিন ... '
    --- ' কিরকম ? '
    --- ' গলির মোড়ে চায়ের দোকানে বসেছিল। আমাকে দেখে হাত নেড়ে কাছে ডাকল ... '
    --- ' কে ? '
    --- ' প্রতাপ ধর ... ওই ব্লকের কি যেন ... '
    --- ' অ ... বুঝেছি ... সে যাই হোক ... প্রতাপ ধর ... বুঝেছি। তা কি বলল ? '
    --- ' বলল যে, ফালতু ঝামেলা বাড়িয়ে লাভ কি ... ওদের কথা মেনে যান। ঘরের বউকেই তো ফেরত চাইছে ... আর তো কিছু না। এটা তো হকের কথা ... ভুল কি আছে ? আমি বললাম ... '
    --- ' ঠিক আছে বুঝতে পেরেছি। তারপর প্রতাপ ধর কি বলল ? ' সাগর জিজ্ঞেস করে।
    --- ' বলল যে, একগুঁয়েমি করে নিজের বিপদ নিজে ডেকে আনছেন কিন্তু .... এরপরে ... '
    --- ' এরপরে কি ? ' সাগর বলে।
    --- বলল, এরপরে কেস আমাদের হাতের বাইরে চলে গেলে কিন্তু আমাদের দায়ী করবেন না ... '
    --- ' আচ্ছা ! কে, প্রতাপ বলল এ কথা ? '
    --- ' হ্যাঁ ... ওই বলল। সঙ্গে আরও দু তিনজন দাঁড়িয়ে ছিল। তারা কোন কথা বলছিল না ... একজনকে আমি চিনি। ওর নাম দেবাশিস ... কি যেন ... '
    --- হ্যাঁ বুঝেছি ... চামচারা কথা বলে না। শুধু চাটে। চুপচাপ চাটে... উঁ উ উ ... আচ্ছা তুমি বাড়ি যাও। প্রতাপ ধরের সঙ্গে দেখা হয়ে গেলে বোল কাল সকাল দশটায় এ ব্যাপারে কথা বলবে ... '
    --- ' আচ্ছা দেখি ... আপনি তা'লে ... '
    --- ' পৌনে দশটায় তোমার বাড়ি যাব। তবে সকালের চা টা কাল তোমার বাড়িতে খাওয়া হবে না। ওটা ওই তোমাদের গলির মোড়ে চায়ের দোকানেই খাব ... '
    --- ' অ ... আচ্ছা ... ' অভয়কৃষ্ণ বলল নার্ভাস গলায়।
    --- ' ঠিক আছে ... তুমি বাড়ি যাও। কাল সকালে দেখা হবে ... '
    অভয় পাল চিন্তাভারাক্রান্ত মনে দোকান থেকে বেরিয়ে রাস্তায় টলমলে পা রাখল।

    মোনা মজুমদার হেদুয়ার মোড়ের বসন্ত কেবিনে বসে মন দিয়ে কবিরাজি কাটলেট খাচ্ছিলেন। মাসে অন্তত একবার করে ঢোকেন এখানে। ওয়েটার এসে ঘুরে গেল একবার। বলল, ' চা খাবেন তো ? '
    মুখ ভর্তি থাকায় হাত এবং মাথা নেড়ে বোঝাতে হল, এখন না পরে ... আগে কবিরাজি শেষ করি ...
    ওয়েটার ' ঠি..আছে ... ', বলে অন্য টেবিলে গেল।
    মোনাবাবু আবার পরম নিষ্ঠার সঙ্গে কবিরাজি কাটাকুটিতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। তার সামনের চেয়ার দুটো খালি হয়ে গেল। একজন এসে টেবিল পরিষ্কার করে দিল। সেখানে দুজন অন্য খদ্দের এসে বসল। মোনাবাবু মাথা নীচু করে কাটলেটে নিমগ্ন ছিলেন।
    উল্টোদিকের চেয়ার থেকে আওয়াজ এল, ' আ..রে .... মোনাদা যে ... '
    মনোরঞ্জন মজুমদার মুখ তুলে দেখলেন বত্রিশ পাটি দাঁত বার করে তার দিকে তাকিয়ে আছে প্রতাপ ধর।

    মুখের খাবারটা গলা দিয়ে নামিয়ে দিয়ে মোনাবাবু বললেন, ' কি খবর...এদিকে কোথায় ? '
    --- ' এই একটু চালতাবাগানের দিকে যাব। ঢুকে পড়লাম ... এই যে হল দেবাশিস ... দেবাশিস পাল। খুব কাজের ছেলে ...'
    দেবাশিসের বয়স ত্রিশের মধ্যে। মোনাবাবু তার দিকে তাকিয়ে মৃদু হেসে বললেন, ' ও ...'
    বলে আবার কাটলেট কাটতে লাগলেন মাথা নামিয়ে। এটাই শেষ খন্ড। ওয়েটার এসে দাঁড়াতে
    প্রতাপ ধর বললেন, ' দুটো ফাউল কাটলেট... চা টা পরে দিও ... '
    প্রতাপ মনোরঞ্জনের দিকে তাকিয়ে বলল, ' এবারে একটু আমাদের সঙ্গে আসুন ... আপনাদের মতো অভিজ্ঞ মানুষের তো দরকার ... আপনি স্বরূপ খাঁড়া মশায়ের সঙ্গে কাজ করেছেন ... কত কিছু জানেন ... '
    মোনাবাবু দোকানের ছেলেটাকে ডেকে বললেন, ' এই যে ... এবার চা টা দাও ... '
    প্রতাপ ধর তার দিকে তাকিয়ে আছে। মোনাবাবু বললেন, ' কোথায় বসছ এখন ? '
    --- ' বসার মতো অফিস টফিস হয়নি এখনও। ওই একটা চায়ের দোকানে দুবেলাই থাকি, অন্য কোন কাজ না থাকলে ... '
    --- ' কোন চায়ের দোকান ? '
    --- ' গুলু ওস্তাগর লেনে .... '
    --- ' ও ... বুঝেছি ... ' মোনাবাবু ঘাড় নাড়লেন।
    --- ' বছর তিনেক আগে ইডেন গার্ডেনের পাশে যে ইন্ডোর স্টেডিয়ামটা হল ... ' প্রতাপ বলল।
    --- ' নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম ... টেবল টেনিস ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ করার জন্য ... '
    --- ' উদ্বোধনের দিন সত্যজিৎ কাবাসিকে ধরে সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের কাছে যেতে পেরেছিলাম। বাপরে বাপ ... '
    --- ' কেন কি হল ? '
    --- ' কি পার্সোনালিটি ! স্বরূপ খাঁড়া মশায়েরও শুনেছি ওইরকম ইয়ে ছিল ... কি করে যে উনি মার্ডার হলেন ... কে তাকে মারতে পারে ... কেসটা বোধহয় ধামাচাপা পড়ে গেছে। কেসটা রিওপেন হওয়া উচিত। ওরকম একটা লোক ... ' মোনাবাবুর চা এবং প্রতাপ ধরদের ফাউল কাটলেট এসে গেল।
    মোনাবাবু চায়ে একটা হাল্কা চুমুক দিলেন। তার মনে হল, প্রতাপ অপ্রাসঙ্গিকভাবে ঘুরে ফিরে স্বরূপ খাঁড়ার কথা বলছে কেন সেটা ভাবার মতো ব্যাপার। তার সঙ্গে অবান্তরভাবে সিদ্ধার্থশঙ্কর টঙ্কর .... ব্যাপারটা কি ? প্রতাপের কাছে কি খাঁড়ার ব্যাপারে কোন ক্লু আছে ? প্রতাপ কি তাকে প্যাসিভ ব্ল্যাকমেলিং করছে ? ওসব তো অনেক বছর আগের ঘটনা। এটা কি করে সম্ভব ? আর ক্লুই বা পাবে কোথা থেকে ? প্রতাপ তো কালকা যোগী।
    মোনা চায়ে আর একটা চুমুক দিয়ে বলল, ' তোমরা তো এখন অ্যাকটিভ গানস ... চেষ্টা করে দেখ না মার্ডারটার ব্যাপারে যদি কিছু ইনপুট কালেক্ট করতে পার। তাহলে পুলিশ আবার অ্যাকটিভ হতে পারে এটা নিয়ে ... '
    প্রতাপ আর দেবাশিস দুজনেই কাটলেট খাচ্ছে কোন কথা না বলে। মোনার কথার কোন উত্তর পাওয়া গেল না ওদিক থেকে।
    প্রতাপ ধর বলল, ' আপনি তা'লে কবে আসছেন ? '
    --- ' ওই গুলু ওস্তাগর লেনে চায়ের দোকানেই আসুন না সন্ধের দিকে। আড্ডাও মারা যাবে, আবার দরকারি কিছু আলোচনাও করা যাবে।
    মোনা মজুমদার ছেলেমানুষ নন। তিনি রাজনীতির মাঠের পোড় খাওয়া খেলোয়াড়। এখন বিশ্রামে আছেন ঠিকই, কিন্তু তার ষষ্ঠেন্দ্রিয়ের তীক্ষ্ণতা তো আর একেবারে লোপ পায়নি। তিনি যেন একটা অপ্রীতিকর গন্ধ পেলেন।

    কিন্তু মোনাবাবু খেলা জানেন। হাসিমুখে বললেন, ' তা মন্দ কি ? যাব যাব ... আড্ডাও মারব, আর ওই যে কি বললে ... আলোচনা, হ্যাঁ ডিসকাসানও হবে ... নানা ব্যাপারে আর কি ... '
    --- ' ওই হ্যাঁ ... সেটাই সেটাই ... ' প্রতাপ ধরের মুখ উদ্দেশ্য সিদ্ধির আনন্দে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
    মোনাবাবুর চা আর এক চুমুক বাকি। তিনি তৃপ্তিসহকারে শেষ চুমুকটা মারলেন। মনে মনে হিসেব কষে দেখলেন, গুহায় না ঢুকলে তো আর পাথর সরানো যাবে না।
    বললেন, ' অসুবিধে কি ... চলে যাব চলে যাব .... সকাল সন্ধে দুবেলাই থাক তো ওখানে ? '
    --- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... দুবেলাই দুবেলাই.... '
    --- ' তা ভাল। আচ্ছা প্রতাপ, আমি যদি কাউকে সঙ্গে করে নিয়ে যাই অসুবিধে আছে ? '
    --- ' না না ... অসুবিধে কেন থাকবে ? সে যদি আপনার বিশ্বস্ত হয় অসুবিধে কি আছে। আমাদের তো এখন লোক বাড়াতে হবে ... বুঝলেন না ... পাড়াতেও লোকের ভালোমন্দ দেখতে হয়। অন্য জায়গার কত লোক এসে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে সাহায্য চায়। তারপর ধরুন ... '
    মোনাবাবু এবার প্রতাপকে থামিয়ে দিলেন।
    --- হ্যাঁ হ্যাঁ ... বুঝতে পেরেছি। প্রচুর দায়িত্ব এখন তোমাদের। সেই আগের মতো আর নেই। ঠিক আছে আমি উঠি, তোমরা ধীরে সুস্থে খাও। দেখা হবে ... দেখা হবে ... বলা যায় না, হয়ত কালকেই... '
    --- ' আচ্ছা ঠিক আছে ... উঁ উঁ উঁ ... আপনি টাকা দেবেন না ... দেবেন না, আমি দিয়ে দেব'খন ... '
    মনোরঞ্জনবাবু মুচকি হেসে বললেন, ' এখন থাক না। পরে হয়ত অনেক বেশি দাম দেবার সুযোগ পাবে ... এত ব্যস্ত হচ্ছ কেন ? '
    প্রতাপ কি বুঝল কে জানে। সে হঠাৎ হো হো করে হেসে উঠে বলল, ' হাঃ হাঃ হাঃ ... ভা..হা ..লো বলেছেন ... ঠিক আছে ঠিক আছে ... '
    দেখাদেখি দেবাশিসও হাসতে লাগল, ' হি হি হি ... দারুণ ... '
    মনোরঞ্জন মজুমদার ভালভাবে জানেন এর নাম চামচাগিরি।

    বসন্ত কেবিন থেকে বেরিয়ে মোনাবাবু মৌরি চিবোতে চিবোতে হাঁটতে লাগলেন হাতিবাগানের দিকে। ভাবলেন, সাগর নিশ্চয়ই এখনও দোকানে আছে।

    ( চলবে )

    *******
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন