এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে ( দ্বিতীয় খন্ড ) - ৩১

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ জানুয়ারি ২০২৫ | ১২৭ বার পঠিত
  • ( ৩১ )

    নিখিলবাবুকে শেষ পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি করারই সিদ্ধান্ত নিলেন তার বাড়ির লোকেরা। তার চোখের দৃষ্টি কাল বিকেল থেকে কেমন শূন্য ভাবলেশহীন হয়ে গেছে। কোন কথা তিনি শুনতে পাচ্ছেন বলেও মনে হয় না। আস্তে আস্তে ধরে তাকে শুইয়ে দেওয়া হল। তার চোখের পাতা বুজে এল। তিনি যেন তলিয়ে গেলেন গহন ঘুমের ঘোরে। বাড়ির ডাক্তারবাবু এসে পরীক্ষা নীরিক্ষা করে বললেন, ' সেরিব্রাল অ্যাটাক হয়েছে ... ইমিডিয়েটলি হসপিটালাইজ করুন ... '। কে একজন বললেন, ' মাইল্ড অ্যাটাক বোধহয় ... '

    ডাক্তারবাবু বললেন, ' দেয়ার ইজ নাথিং কলড মাইল্ড অর ম্যাসিভ। স্ট্রোক ইজ অলওয়েজ এ স্ট্রোক ... একদমই দেরি করবেন না ... ওয়ান অ্যাটাক মে লিড টু অ্যানাদার অ্যাটাক ভেরি সুন ... ট্রিটমেন্ট ইমিডিয়েটলি স্টার্ট করার দরকার। ক্যালকাটা মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যান। আমি রেফার করে দিচ্ছি। ডক্টর জ্যোতির্ময় দাশের সঙ্গে যোগাযোগ করে নেবেন ... '
    নিখিল স্যারের অন্তত কুড়ি জন ছাত্রছাত্রী তার সঙ্গে হাসপাতালে গেল বেলা বারোটা নাগাদ। কাবেরী নিখিলবাবুর বাড়ি গিয়েছিল দেখা করতে যেমন সে যায়। সেখানে গিয়ে এইসব খবর পেয়ে ছুটতে ছুটতে মেডিক্যাল কলেজে গিয়ে হাজির হল। সেখানে গিয়ে একে ওকে জিজ্ঞাসা করে করে আই সি ইউয়ের বাইরের করিডরে যেখানে ছাত্রছাত্রীরা, নিখিলবাবুর দাদা, ছোট ভাই এবং এক ভাগ্নে দাঁড়িয়ে আছে সেখানে হাঁফাতে হাঁফাতে গিয়ে হাজির হল।

    সে এর ওর দিকে তাকিয়ে উদ্ভ্রান্তভাবে জিজ্ঞাসা করতে লাগল, ' কি ... হল ... কেমন আছেন এখন ? কিছু হবে না তো ... হ্যাঁ .. কি ... বলুন ... বলুন ... '
    তার এরকম ছিন্নভিন্ন অবস্থা দেখে সকলে বেশ অস্বস্তি বোধ করতে লাগল, বিশেষ করে ছাত্রছাত্রীরা। এর মধ্যে নীলাঞ্জন অবশ্য কাবেরীকে চেনে। সে বলল, ' কাবেরীদি তুমি এদিকে এসে এখানটায় বস। এখন তো আর আমাদের করণীয় কিছু নেই। এখন ডাক্তার বাবুদের হাতে সব কিছু ... আমাদের এখন শান্ত থাকতে হবে ... তুমি একটু বস এখানে। দেখি ডাক্তারবাবু কি বলেন। ডক্টর দাশের আসার কথা তিনটের সময় ... '

    কাবেরী কাঁপা স্বরে বলল, ' হ্যাঁ ... তাই তো ... দেখ ... দেখ ... ', বলে একটা টুলে বসল শাড়ির আঁচল দিয়ে মুখ ঢেকে। অনেকেই কাবেরীর এতটা বিধ্বস্ত অবস্থা দেখে খানিকটা অবাক হল। তবে অনেকে আবার মনে মনে তার এহেন সংবেদনশীলতার তারিফও করল।

    বেদানাদেবী আর তারকের ঝগড়াটা সাগর মোটামুটি বিনা ঝামেলায় মিটিয়ে দিল। সে বেদানাকে বলল, ' হ্যাঁ ... ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছি, কিন্তু দেখুন তারকদেরও তো টাকার দরকার আছে। আমি ওর বাবা অধীরবাবুকে চিনি। ওর তো এই বাড়িভাড়ার ওপরই সংসার চলে। সে যাকগে, আপনার যদি দশ টাকা বাড়াতে খুব অসুবিধে না থাকে আমি নয় ওই টাকাটা, মানে দশ টাকা করে দিয়ে দেব কয়েক মাস। তারপর আপনারা একটু ব্যবস্থা করে নেবেন কিন্তু ... ঠিক আছে ? '

    বেদানাবালা আর কি করেন, তিনি একটু চুপ করে রইলেন, তারপর বললেন, ' দেখ তা'লে ... কি আর বলব ... '। কিন্তু এর পরেও হাল ছাড়লেন না। তার মনের জ্বালা জুড়োয়নি এখনও। সাগরের ব্যবস্থাটা মোটেই পছন্দ হল না তার। তিনি বললেন, ' কিন্তু ও যে ওই রকম বলল .... গরম দেখাচ্ছিল খুব একেবারে ... যেন কোথাকার কে ... বলে যে ব্যবস্থা নেব ... হ্যান ত্যান এই সব ... তার কি বিধান হবে ... '

    সাগর ঠান্ডা ভঙ্গীতে বলল, ' আচ্ছা ... ঠিক আছে, ব্যবস্থা নিক না, তারপর দেখা যাবে ... ও নিয়ে আপনি চিন্তা করবেন না ... '
    ---- ' দেখ, যা ভাল বোঝ ... আমি জানিয়ে দিয়ে গেলাম ... আর কি বলব ... '
    বেদানাদেবী চলে গেলেন বটে, তবে তার আশা পুরোপুরি মিটল না। তবে ওই দশ টাকার ব্যাপারটা যে সমাধান হয়েছে এতে সদানন্দবাবু মহা খুশি। বললেন, ' যাক... একটা ফাঁড়া কাটল আপাতত ... সাগরের মতো লোক হয় না ... বড় ভাল ... বড় ভাল ... '

    তবে পর মুহূর্তে গিন্নীর দিকে চোখ পড়তে তার চোখ মুখের ভাব দেখে মনে হল সাগরের বিচারটা তার মনে ধরেনি। বেশ কড়া ধরণের কিছু আশা করেছিল বোধহয়। সদানন্দ ভাবলেন, কি কাজ ওসব ফালতু ঝঞ্ঝাটে গিয়ে, দূর দূর ...

    হরিমোহন বোসের বাড়ি সেদিনের খাওয়া দাওয়ার সুখস্মৃতি রোমন্থন করতে লাগলেন তিনি দুপুরবেলা শুয়ে শুয়ে। ভাবলেন, আবার কবে আসবে অমন দিন।

    কালীবাবু এখন কোন্নগরে থাকেন তার এক ভাইপোর সঙ্গে। ভাইপো খুব ভালমানুষ। ছোটবেলা থেকেই কাকার খুব ভক্ত। কাকা পুলিশের দারোগা হওয়ার দরুন তার প্রতি একটা রহস্যমিশ্রিত কৌতূহল ভাইপো স্বপনের ছোটবেলা থেকেই আছে। সে কৌতূহল এখনও পুরোপুরি কাটেনি। তার বউও খুব ভালমানুষ গোছের। প্রায় দশ বছর বিয়ে হয়েছে। কোন ছেলেপুলে হয়নি। তা নিয়ে একটা গোপন আক্ষেপ হয়ত আছে। কিন্তু তার কোন প্রকাশ নেই। ওদের আর্থিক অবস্থা ভালই। কালীবাবু তবু অনেকটা সাংসারিক খরচ বহন করেন।

    খুব প্রয়োজন না পড়লে কালীবাবু কলকাতায় যান না। যেতে ভাল লাগে না। বটতলা থানার আশেপাশে গেলে কেমন যেন মন খারাপ হয়ে যায়। থানার সেই সব লোকগুলোর কথা, থানার কাছের চায়ের দোকানের কথা, থানার সেই এস আই, কি যেন নাম ... থানার সামনে বসা সেই পেয়ারাওয়ালার কথা আরও কত কি মনে পড়ে যায়। কোন কিছুই আর আগের মতো নেই। সেই চায়ের দোকানটা, যেখান থেকে থানার চা আসত, সেটা উঠে গেছে। থানার আবহাওয়া একেবারে বদলে গেছে। কেমন যেন অফিস অফিস ভাব। ওখানে গেলে কেউই তাকে তেমন গুরুত্ব দেয় না। চেনেই না, গুরুত্ব দেবে কি !

    আর মনে পড়ে যায় সাগরের কথা। আহা, কি সব দিন গেছে তখন। সাগর থানায় এসে বসত। ওখানে বসে বসেই কত কেস নিজের হাতে নিয়ে নিত। এখন হলে কি আর সম্ভব হত ? কি জানি ...

    কালীবাবুর দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসে বুকের গভীর থেকে।

    তারপর রাত্রির কথাও মনে পড়ে খুব। সাগর আর রাত্রির সেই সময়ের মেলামেশার তিনিই তো সবচেয়ে বড় সাক্ষী। কেমনভাবে দিনগুলো বয়ে গেল। নিখিলবাবু কেমন আছেন কে জানে। তার কথা শুনতে কি ভালই লাগত। রক্ত গরম হয়ে উঠত। মনে হত এক্ষুণি কিছু করে ফেলি। কত স্বপ্ন ছিল তার চোখে। সে সব স্বপ্ন কি কোনদিনও সফল হবে ? কি জানি। কোন্নগরে নির্জন দুপুরে ঘরের চৌকিতে বসে উঠোনে একটা রোদ জল খাওয়া ঝুনো কালচে বাঁশ বেয়ে পাঁচিলের দিকে লতিয়ে ওঠা মালতিলতার ঝাড়ের দিকে তাকিয়ে ছিলেন উদাস চোখে। বেলা তিনটের তেরচা রোদ্দুর এসে পড়েছে মালতীলতার সাদা গোলাপী রঙ মাখা ফুলগুলোয়।। ক'টা মথ উড়ে বেড়াচ্ছে ইতি উতি। কালীকিঙ্কর ভট্টাচার্য মশাই উদাস মনে তাকিয়ে রইলেন ওই তেরচা হয়ে এলিয়ে পড়া রোদ্দুরের দিকে। তার মনে আচমকা একটা চাপা আবেগের বুদ্বুদ উথলে উঠতে লাগল।

    তার মনে হল এতদিন ধরে নিখিলবাবু স্যারের খোঁজখবর না নেওয়াটা খুব অন্যায় কাজ হয়ে গেছে। তিনি তো তাদের সকলের ওপর ভরসা করেছিলেন। তিনি নিজের জন্য কিছু ভাবেননি কিছু। সবটাই দেশের জন্য, সমাজের জন্য। প্রবল গ্লানিতে কালীবাবুর মন আচ্ছন্ন, ভারি হয়ে উঠতে লাগল। কালীবাবু ভাবলেন, আর এক মুহূর্ত দেরি নয়। তাকে এখনই বেরোতে হবে। তিনি চৌকি থেকে উঠে জামা প্যান্ট পরে দ্রুত তৈরি হতে লাগলেন চারটে দশের ব্যান্ডেল হাওড়া ডাউন লোকাল ধরার জন্য।

    সাগর রাত্রে দোকান বন্ধ করছিল। গ্রে স্ট্রিট দিয়ে সেন্ট্রাল এভিনিউয়ের দিকে একটা মিছিল গেল জনসংঘের। মিউনিসিপ্যালিটির ভোট এগিয়ে আসছে বলে বোধহয় সকলে যে যার দলবল নিয়ে রাস্তায় বেরোতে আরম্ভ করেছে। শোভাবাজারের মোড়ে মাচা বেঁধে কাল কংগ্রেস পার্টির একটা মিটিং হচ্ছিল। ওখান দিয়ে যেতে যেতে সাগর একটু দাঁড়িয়ে গেল। তা শ' খানেক লোক জমেছে। একজন খুব সুন্দর দেখতে লাল জামা আর সাদা প্যান্ট পরা লম্বা চেহারার নেতা বক্তৃতা করছিল। একজনকে জিজ্ঞেস করল, 'এনার নাম কি দাদা ?'
    সে বলল, ' সিদ্ধার্থশঙ্কর রায় ... চেনেন না ? '
    সাগর অম্লানবদনে বলল, ' নাঃ ... পতিতপাবন চৌধুরীকে দেখছি না যে ... '
    সেই ভদ্রলোক বললেন, ' পতিতপাবন ... সে আবার কে ? ওরকম কারো নাম শুনিনি তো ... বেঁচে আছে তো ? না, মানে ... কিছু বলা তো যায় না ... অনেকেই তো ইয়ে মানে ... এখন কে আর কার কথা মনে রাখছে ... '
    রাজবল্লভপাড়া হয়ে শ্যামবাজার মোড়ের দিকে হাঁটতে লাগল সাগর।
    ভাবছিল, সত্যিই কি কেউ কারো কথা মনে রাখে না ? কি জানি। আসলে বোধহয় কোন কোন মানুষকে মনে রাখতে হয় না। তারা মনের মধ্যে শিকড় গেড়ে বসে থাকেন। সে শিকড় উপড়ে ফেলা যায় না ... যেমন, নিখিল ব্যানার্জী স্যার।

    সাগরের বুকের ভিতর কেমন একটা মোচড় লাগল অকারণেই। কেউ কেউ এ জীবনের থেকে অকস্মাৎ হারিয়ে গেলে যেমন বুকের ভিতর একটা গুরু গুরু শব্দ ওঠে, তেমনই।
    নিখিলবাবু স্যারের সঙ্গে দেখা করার জন্য ভীষণ ব্যাকুলতা বোধ করতে লাগল সে। ভাবল, তারা সবাই কি এতদিন স্যারকে ফাঁকি দিয়েছে ... ঠকিয়েছে ? স্যারের জন্য কিছু তো করা উচিত ছিল এতদিনে। যদি কোন কারণে স্যারের সঙ্গে আর কোনদিন দেখা না হয় তাহলে ?
    বুকের ভিতর ক্ষুরের ধুলো উড়িয়ে চারপাশ অন্ধকার করে তীরবেগে ছুটে চলে গেল একপাল বেগবান অশ্ব। সাগরের যা ধাতে নেই তাই হল।
    সে যেন এক আঁধারি বিমর্ষতায় আক্রান্ত হল। মেদুর বিবশ লাগতে লাগল পথঘাট।
    ভাবল, আজ রাত্রেই রাত্রির সঙ্গে কথা বলে রাখতে হবে। কাল সকালেই দুজনে যাবে নিখিল স্যারের কাছে।

    ( চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন