এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে (দ্বিতীয় খন্ড) - ৬ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৬ অক্টোবর ২০২৪ | ৯২ বার পঠিত
  • ( ৬ )

    সাগর ঘরে ঢুকে রাত্রিকে বলল, ' একটু বস, আমি একটু কথা বলে আসছি ... '
    ---- ' ঠিক আছে ... ঠিক আছে, আমি আছি ... '
    সাগর পারসকে নিয়ে পাশের ছোট ঘরটায় ঢুকল।

    পারস বলল, ' আপনার সময় নষ্ট করতে চাই না। একটা বিপদে পড়ে আপনার কাছে এসেছি ...'
    ---- ' সেটা বলার দরকার নেই। বিপদে না পড়লে কেউ আমার কাছে আসে না। তা বিপদটা কি ধরণের শুনি। মানে, আমার সাধ্যের মধ্যে থাকলে অবশ্যই সাহায্য করব ... '
    ---- ' আপনি পারবেন জানি বলেই আপনার কাছে এসেছি। আপনার জানা নেই, ডাফ স্ট্রিটে বিমল চক্রবর্তীর সেই কেসটা আমার নিজের চোখে দেখা। বংশীলালরা আমাদের রিস্তেদার হয়। কিন্তু ওরকম হারামিদের সঙ্গে আমরা কোনদিন সম্পর্ক রাখিনি। আমরা কোনদিন ওভাবে বিজনেস করিনি। একদিন রামমন্দিরে আমাদের দোকানে আসুন। আপনি নিজেই সব বুঝে যাবেন। আমার তখন বয়স একটু কম ছিল। কিন্তু ওদের গ্যাঙকে স্ট্রিট ফাইটে শুইয়ে দেওয়া আমার নিজের চোখে দেখা। এ ছাড়া আপনার আরও অনেক অপারেশনের কথা আমার জানা আছে। আমি জানি আপনার ক্যাপাসিটি ... '
    ---- ' সব বুঝলাম। কিন্তু এখনকার ফাইটটা অন্যরকম ভাই। একা একা ফাইটের দিন আর নেই। এখন ফাইট করতে গেলে পার্টি করতে হবে। যাক, তবু তোমার প্রবলেমটা শুনি ... '
    পারস পকেট থেকে ভাঁজ করা কাগজটা বার করে খুলে সাগরের হাতে দিল। সাগর কাগজে চোখ রাখল। কাগজে লেখা ...
    ' সাবধান। যেমন মনোরঞ্জনের মুন্ডু নিয়েছি তেমন তোরও নেব। শ্রেণীশত্রু সাফ করব। '

    সাগর বুঝতে পারল শ্যামপুকুর থানার মনোরঞ্জন দাসের কথা বলা হয়েছে। মাসখানেক আগে ক'জন অ্যাটাক করেছিল সকালবেলা বাজার করে ফেরার রাস্তায়। সাগর ভাবল, শ্রেণীশত্রু কথাটা আজকাল খুব শোনা যাচ্ছে। নিখিল স্যারের কাছে অবশ্য শ্রেণী কথাটা অনেকবার শুনেছে। তবে অত তলিয়ে ভাবেনি কখনও। সে বুঝতে পারল এগুলো ওই চরমপন্থী না কি বলে, তাদেরই কাজ। ওরা কেন যে বেকার এসব মার্ডার টার্ডার করছে কে জানে। এতে কার কি উপকার হচ্ছে ? লোকে বলছে নক্শাল নক্শাল ...। শুনেছে, নক্শালবাড়ি জলপাইগুড়ির ওদিকে একটা জায়গার নাম। তার থেকে নাকি নক্শাল।
    সাগর বলল, ' দেখ ভাই, এগুলো আমার জিনিস না। পলিটিক্সের ব্যাপার। ব্যাপারটা বোঝ। এটা ডাফ স্ট্রিটের মতো ব্যাপার না। এখানে পাঁচটা ছেলেকে আমরা শায়েস্তা করে দিলে আরো পাঁচটা আসবে। সেগুলোকে ভাগালে আরও আসবে। তাছাড়া ভালরকম অস্ত্রের সাপ্লাই আছে বলে মনে হয়। আর একটা কথা, ওদের সঙ্গে ফাইটে নামলে জান মুঠিতে নিয়ে নামতে হবে। কারণ ওরা শেষ পর্যন্ত ছেড়ে দেবে না। আমি আমার নিজের কথা ভাবিনা, কিন্তু আমার দলের কোন ছেলের কোন ক্ষতি হয়ে যাক, সেটা আমি চাই না .... কথাটা বুঝতে পারছ তো ... '
    -‐-- ' না, মানে ... তাহলে কি করব আমরা ... আপনি ছাড়া আর কে আছে আমাদের বাঁচাবার ? আমি ভেবেছিলাম আপনি যাই হোক একটা ... '
    কথাটা শেষ হওয়ার আগেই সাগর বলল, ' দেখ... এক নম্বর কথা হল তুমি যতটা ঘাবড়ে গেছ অতটা সিরিয়াস ব্যাপার নাও হতে পারে। অপেক্ষা করে দেখ। দু নম্বর কথা হল, কেউ হয়ত তোমাদের ভড়কে দিয়ে কিছু টাকা আদায় করতে চাইছে। আর তিন নম্বর হল, এরা তোমাদের গায়ে হাত দিতে যাবে কেন ... পুলিশের সঙ্গে ওদের ডায়রেক্ট শত্রুতা থাকতে পারে, তোমাদের সঙ্গে কি আছে ? আমার মনে হয়, তোমরা ইজিলি পুলিশকে জানাতে পার। কোন অসুবিধে হওয়ার কথা নয়। আমিও তোমাদের সঙ্গে থানায় যেতে পারি। অসুবিধে নেই। জোড়াসাঁকো থানা তো তোমাদের ? '
    পারস বিরসবদনে ঘাড় নেড়ে বলল। ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... '
    ---- ' কবে যেতে চাও ? '
    ---- ' আচ্ছা ... ঠিক আছে সাগরদা, আমি একটু চিন্তা করে দেখি ... জানাব আপনাকে ... '
    ---- ' ঠিক আছে... ঠিক আছে। ভেব দেখ, তারপর আমাকে জানিও। পটলের দোকানে খবর দিলেই হবে। আমি তোমাদের সঙ্গেই আছি। চিন্তা করো না ... '
    ---- ' অনেক ধন্যবাদ। এটুকু যে বললেন ওটাই বা কম কি ? ঠিক আছে, আমি তা'লে এখন আসি ... কাল খবর দেব ... '
    ---- ' ঠিক আছে ... ঠিক আছে ... ভয় পেয় না ... '

    বিভূতিবাবুর বাড়ির একতলায়, যেখানে নিতাইবাবুরা থাকতেন সেখানে নতুন ভাড়াটে এসেছে। না, কোন পরিবার না। চারজন পুরুষ থাকবে একটা মেস মতো করে। এক একজন এক এক জায়গায় চাকরি করে। কেউ বাঁকুড়া, কেউ মেদিনীপুর, কেউ বর্ধমানের লোক। মাসে একবার দুবার করে বাড়ি যায়। দেখে মনে হয় বত্রিশ থেকে পঁয়ত্রিশের মধ্যে বয়েস। আগে সূর্য সেন স্ট্রিটে একটা মেসে থাকত। বছর দুই ছিল ওখানে চারজনই। কিন্তু মোটেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছিল না। ঠিক মানিয়ে নিতে পারছিল না। নানারকম অসুবিধে হচ্ছিল ওখানকার পরিবেশে। সুভাষ, অতীশ, বিনয় আর দুর্বার নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে ঠিক করল তারা চারজনে মিলে কোথাও ঘর ভাড়া করে থাকবে। জন্মেজয়বাবুর ছেলে অখিলের মাধ্যমে বিভূতিবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছিল ওদের। সুভাষ সরকার অখিলের অফিসে কাজ করে। অখিলের মাধ্যমে বিভূতিবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ হয়। বাকি তিনজনের সঙ্গে তো আগে থেকেই পরিচয় ছিল সুভাষের আগের মেসে থাকার সময়।

    চারজনই, হয়ত গ্রামাঞ্চলের মানুষ বলেই সরল এবং সাদাসিধে প্রকৃতির। বিভূতিবাবুর বেশ ভাল লাগল ওদের সঙ্গে কথা বলে। দু'শ টাকা ভাড়া দেবে। এক কথায় রাজি হয়েছে। বিভূতিবাবুর মনে হল আর একটু বেশি বললেই হত। তারপর ভাবলেন, যাক ... সে পরে দেখা যাবে, এখন আর নাড়াচাড়া না করাই ভাল ... '
    ওরা নিজেরাই রান্নাবান্না করে। চারজনই বেশ কর্মঠ মানুষ। ওদের মধ্যে বিনয়ের রান্নার হাত বেশ পাকা। যে কোন পেশাদার রাঁধুনিকে হার মানাবে। প্রতিদিনের রান্নাবান্নার কাজটা সে সানন্দে নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে। কেরোসিন ভরা বারো পলতের জনতা স্টোভে রান্না হয়। বাড়িতে ঢোকার পর সস্ত্রীক বিভূতিবাবুকে খেতে বলেছিল ওরা রবিবার দিন। বিনয়ের হাতের গরম মশলা মেশানো সোনা মুগের ডাল, কুমড়ো ফুলের বড়া, কুচো চিংড়ি মেশানো পুঁইডাঁটার চচ্চড়ি আর খাসির মাংসের ঝোল খেয়ে বিভূতিবাবুরা স্বামী স্ত্রী একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেলেন।
    বিভূতিবাবু অভিভূত কন্ঠে বললেন, ' একেবারে ফাটাফাটি। এ তো একেবারে ...মানে ... যে কোন পাকা রাঁধুনিকে পথে বসিয়ে দেবে। অপূর্ব ... অপূর্ব ... '
    তার সহধর্মিনীও সহমত হলেন। বললেন, ' সত্যি ভাল হয়েছে। স্বীকার করতেই হবে। এরকম পুঁই চচ্চড়ি রাঁধা চাড্ডিখানি ব্যাপার না। পরের রবিবার কিন্তু তোমাদের পালা আমার কাছে খাওয়ার ... এখনই বলে রাখলাম ... যা পারি করব ... এত ভাল হয়ত হবে না ... '
    বিনয় সবিনয়ে বলল, ' কি যে বলেন মাসীমা ... আমাকে লজ্জা দেবেন না ... কোথায় আপনাদের মতো মায়েরা আর কোথায় আমি ... আপনাদের মতো রাঁধতে আমি জীবনেও পারব না ... '
    বিভূতিবাবু ' খুব আনন্দ পেলাম বাবারা ... তোমরা আমার ছেলের মতো ... কোন অসুবিধা হলে বোল ... কোন দ্বিধা কোর না ... আর ওই কথাটা মনে রেখ কিন্তু ... সামনের রবিবার ... অখিলকেও বলব ... ' এইসব বলতে বলতে দরজার দিকে এগোলেন।

    পরের দিন সকাল নটা নাগাদ অতীশ চান করতে ঢুকেছে। বাকিদের চান টান হয়ে গেছে। অতীশ বেরোলেই একসঙ্গে খেতে বসবে। এমন সময়ে বেথুন কলেজের পিছন দিক থেকে প্রচন্ড শব্দে পরপর দুটো বোমা পড়ার আওয়াজ হল।
    সুভাষ আতঙ্কিত কন্ঠে বলে উঠল, ' এই রে ... ঝামেলা বাঁধল আবার। অফিসে বেরোতে পারলে হয় ... মুশ্কিল হয়ে গেল ... আজ সোমবার, অফিস যেতেই হবে। হেডঅফিস থেকে ইন্সপেকশনে আসার কথা ... ইন্টারনাল অডিট চলছে ... '
    অতীশ সেন একেবারে খাঁটি বাঙালী অফিস বাবু। তড়িঘড়ি কলঘর থেকে বেরিয়ে এল। বলল, ' তাই তো ... তাই তো ... কিন্তু কি করা যাবে ... লাইফ রিস্ক তো নিতে পারব না ... একটা সি এল যাবে আর কি ... '
    অর্থাৎ সে একটা সি এল খরচ করার ব্যাপারে মোটামুটি সিদ্ধান্ত নিয়েই নিয়েছে। এরকম অতীশের অভাব নেই কলকাতায়। অফিস ডুব দেবার একটা মওকা খোঁজে। এটা তো একটা হাতে গরম মওকা।
    দুর্বার বলল, ' আরে দূর ... দাঁড়াও না ... এখনই এত চিন্তা করছ কেন ... এসব হামেশাই হচ্ছে। এক্ষুণি থেমে যাবে ... '
    দুর্বার ব্যানার্জীর কথার জবাবে বোধহয় আবার দুটো পেটো পড়ল সশব্দে। এটা মনে হয় আগের বোমা দুটোর বিরুদ্ধ পক্ষের জবাব। রাস্তার দোকানগুলোর ঝাঁপ পড়ে যেতে লাগল ঝপাঝপ।
    অতীশ হৃষ্টচিত্তে বলল, ' কি ... হল তো ? বললাম না ... '
    সে যাই হোক, ঝড় আচমকা এল এবং হঠাৎ চলেও গেল মিনিট পনেরর মধ্যে। দোকানদাররা আবার ঝাঁপ তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। রাস্তায় লোকজন চলাচল করতে লাগল। কারো বিশেষ হেলদোল দেখা যাচ্ছে না।
    একজন বলল, ' ওঃ ... ভাল শুরু হয়েছে যখন তখন ... পুলিশ যে কি করছে কে জানে ... '

    সাগর এই সময়ে পটলের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে ছিল। বোমাবাজি হওয়ার সময়ে সাগর দোকানের ভিতর ঢুকে এল।
    পটল বলল, ' দোকান বন্ধ করব ? '
    ---- ' না না ... দরকার নেই। কেসটা দেখতে হবে।
    দুটোই তো একই পার্টি বলে জানি ... একটা নরম, আর একটা গরম ... '
    কিছুক্ষণ পরে সাত আটটা ছেলে হেলেদুলে হাঁটতে হাঁটতে বিডন স্ট্রিটের মোড় পেরিয়ে সোজা সার্কুলার রোডের দিকে চলে গেল। মুখে কোন শব্দ নেই। চোখ ভাবলেশহীন। ওদের মধ্যে একটা কাল জামা পরা ছেলেকে দেখে সাগর হঠাৎ বলে উঠল, ' আরে ... নন্দ না ! '
    পটল অবাক হয়ে বলল, ' সে আবার কে ? '
    ---- ' ও আছে ... তুই চিনবি না। ঝোড়ো হাওয়ায় সব ওলটপালট হয়ে যাচ্ছে ... বুঝলি পটল ... '

    ( চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন