এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে (দ্বিতীয় খন্ড) - ৯

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ৩১ অক্টোবর ২০২৪ | ৮১ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫
    ( ৯ )

    তোড়ে বৃষ্টি হবার পর আকাশ অবসন্ন হয়ে পড়ল।
    ফোঁটা ফোঁটা জল পড়তে লাগল। রাস্তা, ফুটপাথ ভিজে ভিজে। লোকজন বেরিয়ে পড়ছে ছাউনির তলা থেকে।
    রাত্রি বলল, ' চল ...কফি হাউসে যাবে বলছিলে ...'
    অমল কি যেন ভাবতে লাগল রাস্তার দিকে তাকিয়ে।
    রাত্রি আবার বলল, ' কি হল ... চল... '
    ---- ' কোথায় ? '
    ---- ' কেন ... কফি হাউসে ... '
    ---- ' ও হ্যাঁ ... নাঃ থাক ... দরকার নেই ... '
    ---- ' কেন ? '
    ---- ' একটু তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে হবে ... মামাম-এর শরীরটা ভাল নেই। তিনদিন ধরে জ্বর।'
    ---- ' মামাম কে ? '
    ---- ' আমার ছেলে ... '
    ---- ' ও আচ্ছা ...তা'লে তো ...। ঠিক আছে, অন্য আর একদিন নয় কফি খাওয়া যাবে। এখন চল...'
    বেশ কয়েক বছর আগে অমলের গীটারে বাজানো গানটা অশ্রুত গুঞ্জনে বয়ে যেতে লাগল বৃষ্টি ভেজা বাতাসে ভেসে ... কত কথা ছিল তারে বলিতে, চোখে চোখে কথা হল পথ চলিতে ... '

    রাত্রি বলল, ' আমি একটু ইউনিভার্সিটির দিকে যাব ... পরে দেখা হবে তা'লে ... সঞ্চারীকে বোল আমার কথা ... '
    ---- ' হ্যাঁ হ্যাঁ ... নিশ্চয়ই বলব ... এস না একদিন সময় করে। বন্ধুর সঙ্গেও দেখা হবে। আমি কেমন সংসার করছি সেটাও দেখে যেতে পারবে ....'
    ---- ' খুব তাড়াতাড়ি যাব। অনেক খবর দেবার আছে ...'
    অমল বলল, ' ও আচ্ছা ... '
    সে জিজ্ঞাসা করল না, কি খবর দেবার আছে ? আর রাত্রিও কোন খবর জানাল না। হয়ত অমলকে জানানোর গরজ বোধ করল না তার ব্যক্তিগত খবরটা জানানোর।
    সুরেশ্বর মল্লিকের শরীরটা তেমন ভাল যাচ্ছে না।
    তলপেটে একটা ব্যথা হয় মাঝে মাঝে। বয়সও ষাট ছুঁই ছুঁই। হরিপদ মিত্তিরকে দেখিয়ে এলেন।
    ডাক্তারবাবু বললেন, ' এতদিনের অত্যাচার ... শরীর আর কত নিতে পারে ... লিভারের আর কিছু আছে ? এখনও একটু সাবধান হও ... তবে যদি কিছুদিন টিকে যেতে পার। আঙুল দিয়ে টের পাওয়া যাচ্ছে লিভারের কিরকম বাড়বাড়ন্ত হচ্ছে। ওসব ছাড় ওসব ছাড় ... নইলে পৃথিবীর মায়া কাটাতে বেশিদিন লাগবে না কিন্তু বলে রাখলাম '
    সুরেশ্বর বলল, ' এখন তো আর খাই না বললেই হয় ডাক্তারবাবু ... ওঃ বড্ড কষ্ট পাচ্ছি ... '
    ---- ' এখন আর ইয়ের কালে হরি নাম ক'রে কি হবে ... গোড়া কেটে আগায় জল ঢেলে কোন কাজের কাজ হয় .... যাকগে, এই ওষুধগুলো খাও ... একসপ্তা পরে জানিও। আর হ্যাঁ, নেশা টেশা কিন্তু একদম বন্ধ। খাওয়া দাওয়া একদম টাইমে টাইমে .... যেমন বলে দিলাম ... মনে থাকে যেন মল্লিক ... '

    বেলা প্রায় একটা বাজে। উজ্জ্বল ঝরঝরে ভাদুরে দিন। আকাশের নিতল নীলে আনমনা গাভীর মতো শুভ্র মেঘ চরে বেড়াচ্ছে। সুরেশ্বর বাড়ির দিকে হাঁটতে হাঁটতে ভাবতে লাগল তার দিন কি তবে শেষ হয়ে এল ? মেয়ে দুটোর বিয়ে হয়নি এখনও। সংসারটা তার ওপর ভর করে আছে পুরোপুরি। দড়ি কেটে এখনই অজানা মহাসাগরে ভেসে পড়লে গোটা সংসারটাই অগাধ জলে পড়ে যাবে। সুরেশ্বরের যা কখনো হয়না তাই হতে লাগল। মানে, মন খারাপ হতে লাগল। তার নিজের জন্য না, পরিবারের জন্য ... সংসারবৃক্ষের জন্য, যে বৃক্ষের লতাপাতায় সে কত যুগ ধরে জড়িয়ে আছে। যে মানুষগুলো তেমন গুরুত্বপূর্ণ ছিল না তার কাছে, তারাই হঠাৎ ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠল তার কাছে। বিবেকানন্দ রোড থেকে ওষুধগুলো কিনে নিয়ে সে হাঁটতে হাঁটতে রামদুলালের মোড়ে গিয়ে পৌঁছল। ওখানে পৌঁছে সে একটু দাঁড়াল। বৈকুন্ঠ বুক হাউসের সামনে দাঁড়িয়ে কি যেন ভাবতে লাগল। তার মনে হল, সে যদি মরেই যায় মরার আগে তিনজনের সঙ্গে একবার করে দেখা করার খুব দরকার। কোন কাজ অবশ্য নেই। সে মরেই তো যাবে ... কাজ আবার কি। তবু মনে হল, দেখা করাটা খুব দরকার। কিসের একটা জ্বালা জুড়োবার জন্য ওদের সঙ্গ খুব দরকার। এক নম্বর, নিখিল স্যার।দুই, সাগর মন্ডল আর তিন, সোনাগাছির মাধবীলতা ... কতদিন দেখা হয়নি মাধবীলতার সঙ্গে। মল্লিকবাবু ওখানে দাঁড়িয়ে ভাবতে লাগলেন কিভাবে ওদের সঙ্গে দেখা করা যায় বিশেষ করে মাধবীর সঙ্গে। ও পাড়ায় তার পুরণো দিনগুলোর কথা মনে পড়তে লাগল। সাগর তাকে ওখান থেকে ফিরিয়ে এনে ভালই করেছে, তার জন্যই তো তিনি তার নিজের ঘর সংসার আবার নতুন করে ফিরে পেলেন। কিন্তু দর্জিপাড়ার ওদের ওপর একটা মায়া পড়ে গিয়েছিল। মায়াটা চাপা পড়ে গিয়েছিল। আবার ঢাকা চাপা দেওয়া বাষ্পের মতো ঠেলা মারছে ভিতর থেকে।
    সুরেশ্বর আবার হাঁটতে আরম্ভ করলেন। আকাশ থেকে শরতের সাদা রোদ্দুর ঝরছে। তিনি ভাবলেন, তার মনে হঠাৎ এমন আকুলি বিকুলি শুরু হল কেন ? জীবন যখন সীমান্তের কাছাকাছি
    এসে পৌঁছয় তখন কি এরকম হয় ?
    সুরেশ্বরের মস্তিষ্কে একটা জ্বরবিকারের ঘোর কুন্ডলী পাকিয়ে শুয়ে পড়তে লাগল। তার সহসা মনে হল, নিখিল স্যারের কাছে একবার যেতে হবে। সুরেশ্বরের মনে হল, এতদিন না গিয়ে খুব অন্যায় করে ফেলেছে। স্যারের পাশে থাকার কথা দিয়েছিল সে। সে বেইমানি করেছে নিখিলবাবুর সঙ্গে। তার কাছে গিয়ে সে অবশ্যই ক্ষমা চাইবে। তার কথাগুলো সে আবার শুনবে। তলপেটে আবার চাপ চাপ ব্যথা জমছে। ঘাম দিচ্ছে শরীরে।
    সুরেশ্বর ভাবলেন তাড়াতাড়ি বাড়ি গিয়ে ওষুধগুলো খেতে হবে। মল্লিকবাবু আস্তে আস্তে বাড়ির দিকে হাঁটতে লাগলেন। মনে হচ্ছে মাথাটা যেন টলছে। তিনি ভাবলেন, কেউ একটা রিক্সা ডেকে দিলে ভাল হত। কিন্তু কাকেই বা বলবেন। গঙ্গাপ্রসাদের দোকানের সামনে পৌঁছেছেন তিনি। টলতে টলতে দোকানের দিকে সরে এসে পাশের দেয়াল ধরে দাঁড়ালেন চোখ বুজে ঘাড় ঝুঁকিয়ে।

    বিভূতিবাবুর একতলার নতুন ভাড়াটেদের একজন অতীশ আজ অফিসে যায়নি। গা টা নাকি ম্যাজ ম্যাজ করছে। মাসে অন্তত দুদিন তার এরকম গা ম্যাজ ম্যাজ করে। সে যাই হোক, অতীশ গঙ্গার দোকানে মেসের জন্য চাল ডাল মশনাপাতি কিনতে এসেছিল। ' আরে আরে ... কি হল ... ' বলে সে দ্রুতগতিতে ডানদিকে সরে এসে সুরেশ্বর মল্লিককে ধরে ফেলল। গঙ্গা ফানেল দিয়ে বোতলে সর্ষের তেল ভরছিল। সে আওয়াজ শুনে চোখ তুলে তাকাল। তারপর বোতল নামিয়ে রেখে লুঙ্গি গুটিয়ে ঝটপট বেরিয়ে এল।
    ---- ' আরে ... মল্লিকবাবু ... কি হল ... আসুন আসুন ... আস্তে আস্তে ... একটু ধরেন তো দাদা ... বোধহয় রোদ লেগে মাথা ঘুরে গেছে ... '
    অতীশ আর গঙ্গা ধরাধরি করে সুরেশ্বরকে দোকানের পাশে পাতা বেঞ্চে বসিয়ে দিল। সুরেশ্বরের চোখ বোজা, মাথা ঝুঁকে পড়ছে। একজন বলল, ' শুইয়ে দাও ... শুইয়ে দাও ... হিট লেগে গেছে ... মাথায় জল ঢাল ... মাথায় জল ঢাল ... '
    অতীশ এ সব ব্যাপারে খুব চটপটে। সে বলল, ' সরুন সরুন ... আমি দেখছি ... কই জলটা কোনদিকে ... '
    এক ছোকরা বলল, ' ওই তো টিউকল ... ওখান থেকেই নিতে হবে ... '
    ---- ' ও আচ্ছা ... দেখি একটা বালতি আর মগ দাও তো ... '
    সুরেশ্বরের হঠাৎ কি হল কে জানে। সেটা ডাক্তারবাবুই বলতে পারবেন। তিনি চোখ বুজে শুয়ে আছেন। আট দশজন লোক জমে গেছে। তারা সকলেই পাড়ার লোক হিসেবে সুরেশ্বর মল্লিককে চেনে।
    পিছন দিকে দাঁড়িয়ে একজন বয়স্ক লোক একজন মাঝবয়সী লোকের কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে বলল, ' লক্ষণ সুবিধের ঠেকছে না ... এ যাত্রা ঠেকাতে পারলে হয়। এত বছরের অত্যাচার ...শরীর আর কত সইবে ... কি ? '
    শ্রোতা মুখে কোন জবাব না দিয়ে গোঁফের ফাঁকে মুচকি হাসল ওনার দিকে ঘাড় কাত করে।

    অতীশের বোধহয় এখন আর গা ম্যাজ ম্যাজ করছে না। অফিস টাইম পেরিয়ে গেছে। সে
    ' দাদা ... সরুন ... সরুন ' বলতে বলতে আধ বালতি জল নিয়ে দোকানের দিকে যেতে লাগল।

    কৌতূহলী লোকের সংখ্যা বেড়ে প্রায় পনের জনে দাঁড়িয়েছে। ওই বয়স্ক লোক পিছন দিক থেকে বললেন, ' মল্লিকের বাড়িতে খবর দাও না ...
    ওই তো ... ওই তিনতলা বাড়িটার ঠিক পাশের বাড়িটা ... '
    গঙ্গা বলল, ' আরে ... বাড়িতে আছেটা কে ? শুধু বৌদি আছে। সে একা মেয়েমানুষ কি করবে ... বললেই হল নাকি ... এক্ষুণি একটা ডাক্তার দরকার ... '

    ঠিক এই সময়ে, একজন তিনদিন দাড়ি না কামানো একজন উস্কো খুস্কো চুলের লোক লোকজন সরিয়ে দোকানের সামনে এসে দাঁড়াল।
    ভিড়ের দিকে তাকিয়ে বলল, ' আরে ... মল্লিকবাবু না ? কি হয়েছে ? '
    গঙ্গা তাকে ব্যাপারটা বোঝাতে লাগল। পিছন দিকে দাঁড়িয়ে থাকা কামিনীবল্লভবাবু আবার বিদ্যানন্দবাবুর কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে নীচু গলায় বললেন, ' একে চেন তো ? '
    বিদ্যানন্দবাবু আগের মতোই মুচকি হেসে জবাব দিলেন, ' বিলক্ষণ .... সাগর মন্ডল ... '
    কামিনীবাবু বললেন, ' অনেকদিন পর দেখলাম ... একটু দাঁড়িয়ে যাও ... '

    ( চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন