এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে ( দ্বিতীয় খন্ড ) - ১৫ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৪২ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫
    ( ১৫ )

    রাত্রি বাস ধরার জন্য রূপবাণী বাস স্টপে দাঁড়িয়ে ছিল বেলা এগারোটা নাগাদ। এস এন ব্যানার্জী রোডে কর্পোরেশান অফিসে যাবে বাড়ির ট্যাক্সের টাকা জমা দিতে। এসব কাজ শিবতোষবাবুই করেন। আজ রাত্রি ছুটি নিয়েছে স্কুল থেকে। কোন কারণ নেই। এমনিই ইচ্ছে হল। সাগর বাড়ি নেই। বড়বাজারে গেছে দোকানের জিনিসপত্রের অর্ডার দিতে। রাত্রি কর্পোরেশানের কাজটা মিটিয়ে উল্টোডাঙায় ফিরে যাবে।
    এই সময় বাসে বেশ ভিড়। অফিস টাইম চলছে এখনও। কোনরকমে একটা বাসে উঠল। ঠেলাঠেলি করে কোনরকমে লেডিস সিটের সামনে গিয়ে দাঁড়াল। কন্ডাক্টর সমানে চেঁচিয়ে যাচ্ছে, কলেজ স্ট্রিট...মেডিকেল ... বৌবাজার ...
    ওয়েলিংটন ... ধরমতল্লা... আই কলেজ স্ট্রিট ... মেডিকেল ..... ধরমতল্লা .... দিদি ডানদিকে ঢুকুন... সাইডে দাঁড়ান ... বিদ্যাসাগরে খালি হবে ... আই কলেজ স্ট্রিট ... মেডিকেল ... '
    রাত্রি তাই করল। ঢুকে ডানদিকে লেডিস সিটের সামনে দাঁড়াল ওপরের রডটা ধরে। বিদ্যাসাগর কলেজে কে নামবে কে জানে। চারজনের মুখের দিকে তাকিয়ে আন্দাজ করার চেষ্টা করতে লাগল
    কে বিদ্যাসাগর কলেজে নামবে।
    এই দেখতে দেখতেই চোখাচোখি হয়ে গেল, ঠিক সামনের মহিলার সঙ্গে।
    সঞ্চারী বলে উঠল, ' আরে ... রাত্রি ! '
    রাত্রি বলল, ' আরে ব্বাস... অনেকদিন পর ... কেমন আছিস ... অমলদার সঙ্গে একদিন দেখা হয়েছিল কলেজ স্ট্রিটে ... '

    সঞ্চারীও ধর্মতলায় নামল। ওখান থেকে ডালহৌসির দিকে ইউ টি আই অফিসে কি কাজ আছে ওর। সেখানে যাবে। দুজনে গ্র্যান্ড হোটেলের সামনে গিয়ে দাঁড়াল এক জায়গায়।
    রাত্রি বলল, ' হ্যাঁ ... দাদাভাই বলছিল, তোর সঙ্গে দেখা হয়েছিল। তুই কেমন আছিস ? শুনলাম বিয়ে করেছিস। '
    ---- ' হ্যাঁ ... আর কতদিন ফেলে রাখা যায়। মিটিয়ে ফেললাম ... '
    ---- ' তাই তো ... মিটিয়ে তো ফেলতে হবেই। তোর মতো অ্যাডভেঞ্চারাস রিলেশানশিপ ক'জন আর অ্যাকসেপ্ট করতে পারে। আমি তো সাহসই পেলাম না। তাই আজও কোন সেটলমেন্টে পৌঁছতে পারলাম না ... আবার ছাড়তেও পারছি না মনের দিক থেকে। ওদিক থেকে কোন প্রেসার
    নেই। আমিই টানটা কাটিয়ে উঠতে পারছি না। হু হু করে বয়স বেড়ে যাচ্ছে ... '
    ---- ' কিছুটা শুনেছি পৃথার কাছে। একদিন দেখা হয়েছিল পৃথার সঙ্গে। ছেলেটি বোধহয় এক্সট্রিমিস্ট গ্রুপে আছে ... না ? যখন তোদের পরিচয় হয় তখন কেমন ছিল ও ? '
    ---- ' কেমন ছিল মানে ... ও একদম সহজ সরল একটা ছেলে ছিল .... পড়াশোনা ছাড়া কোন কিছু নিয়ে মাথাই ঘামাত না। একটা আইডিয়ালিজম হয়ত ছিল, কিন্তু সেটা একদম ডরম্যান্ট স্টেজে ছিল। কিন্তু সেটা কার বা কাদের অনুপ্রেরণায় সারফেসে এসে গেল, আমি কিছুই বুঝতে পারিনি ... এখন তো আন্ডারগ্রাউন্ডে আছে ... পুলিশের তাড়ায় ... আমি ওদের কনসেপ্ট এবং কজটা সম্পূর্ণ সমর্থন করি কিন্তু ওয়ে অফ এগ্জিকিউশানটা সাপোর্ট করতে পারিনা। '
    ---- ' কিরকম ? '
    ---- ' ওসব পরে একদিন বলব। আয় না একদিন বাড়িতে। অনেক কথা আছে। বৌদির সঙ্গেও আলাপ হবে। এত দিন হয়ে গেল, এখনও তোর সঙ্গে আলাপ হল না। '
    ---- ' ঠিক আছে, আলাপ করে নেওয়া যাবে। রাস্তায় অবশ্য একদিন দেখা হয়েছিল বিয়ের কিছুদিন পরেই। তেমন কথা টথা হয়নি। অনেক দিন হয়ে গেল। বৌদিকে তোর কেমন লাগে ? '
    ---- ' এমনি ভাল। ভাল মানুষ। তবে একটু মোটা দাগের। সূক্ষ্মতা একটু কম আছে। সেটা নিয়ে দাদাভাইয়ের একটু গ্রাম্বলিং আছে মনে হয়। কি আর করা যাবে ... সব কিছু কি আর একসঙ্গে পাওয়া যায় ? '
    ---- ' তা তো ঠিকই। অমলদার গীটার শুনতে যাব একদিন। '
    ---- ' দেখা যাক কতদিনে আসিস। তুই একটা কথা জানিস কিনা জানি না। তোর ওপর দাদাভাইয়ের একটা ক্রাশ ছিল এক সময়ে। আমি সেটা বুঝতে পারতাম কিন্তু যেহেতু তুই সাগরদার সঙ্গে রিলেশানশিপে ছিলি তাই ও কথাটা কোনদিন তুলতে চাইনি। অনেক দিন কেটে গেছে ... আমাদের বয়সও অনেক হল। এখন ওসব চাপা পড়ে গেছে সময়ের ঘাস মাটির নীচে। মনে হল, এখন কথাটা বলা যেতে পারে ... তাই বললাম।'
    রাত্রি কথাটা শুনে অবাক হয়ে গেল।
    ---- ' তাই নাকি ! কোন দিন কিছু বুঝতে তো পারিনি। আমরা কত কি যে বুঝতে পারিনা। অবশ্য বুঝতে পারিনি ভালই হয়েছে। বুঝলে হয়ত দোটানায় পড়ে যেতাম। মানুষের মন তো ... বিশ্বাস কিছু নেই ... '
    ---- ' হমম্ ... আচ্ছা ... রাত্রি এখন আসি আমি। অনেকগুলো কাজ আছে ... '
    ---- ' আচ্ছা ... আয়। আমি যাব একদিন। মাটি একটু খুঁড়ে দিয়ে গেলি সঞ্চারী ... '
    ---- ' ওসব নিয়ে ভাবিস না। যে দিন ভেসে গেছে তাকে আর ফিরিয়ে আনা যায় না। তাছাড়া তুই তো নোঙর বেঁধেই নিয়েছিস। আচ্ছা রাত্রি আসি এখন। যাস কিন্তু ... '
    সঞ্চারী চলে গেল।

    রাত্রি কর্পোরেশনের পেমেন্ট কাউন্টারে গিয়ে লাইন দিল। ন দশ জনের পরে দাঁড়িয়েছে রাত্রি।
    তার পিছনে আর একজন এসে দাঁড়াল একটু পরে।
    রাত্রি হঠাৎ শুনল, ' রাত্রি কেমন আছ ? '
    রাত্রি চমকে উঠে পিছন ফিরল।
    ---- ' আরে কালীদা ! কি আশ্চর্য ... '
    বলে তার পায়ে একটা প্রণাম করল রাত্রি।
    ---- ' আরে আরে ... কি করছ। এখানে এইভাবে ... '
    ---- ' তাতে কি হয়েছে ... এটুকু তো আপনার প্রাপ্য।আপনিই তো সাগরের সঙ্গে আমাকে বেঁধে দিয়েছিলেন ... '
    কালীময় ভট্টাচার্য কিছু না বলে একগাল দরাজ হাসি হাসলেন।
    তারপর বললেন, ' তারপর তোমাদের কি খবর বল। কেমন আছ ? '
    ---- ' আমরা বিয়ে করেছি কিছুদিন আগে। আমি এখন সাগরের বাড়িতেই থাকি। বাবাকে অবশ্য প্রায় রোজই দেখতে যাই। বাবাই বলতে গেলে জোর করে বিয়েটা ... '
    ---- ' উনি তো ঠিক কাজই করেছেন। ছাড়া গরুর মতো আদাড়ে বাদাড়ে কতদিন ঘুরবি ? একটা খোঁটা আর দড়ির খুব দরকার আছে ... সাগর কি আগের মতোই আছে ? নিখিল স্যারের ওখানে যায় ? '
    ---- ' হ্যাঁ ... ও আগের মতোই আছে। নিখিল স্যারের কাছেও যায়। কিন্তু আমি খুব দোটানায় আছি ... '
    ---- ' কেন ? '
    ---- ' এখন তো সিচুয়েশন একদম বদলে গেছে। ওইভাবে সব জায়গায় ঝাঁপ মারার মতো দিন বোধহয় আর নেই। তাই আমার খুব ভয় করে ... '

    কালীবাবু কোন মন্তব্য করলেন না। মাথা নীচু করে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললেন।
    তারপর বিড়বিড় করে বললেন, ' আমাদের মতো লোকের দিন গেছে। পুলিশও এখন অন্যরকম। কি সব বলে বুঝি না কিছু ... আমরা বোধহয় খুব বোকা ছিলাম ... যাকে বলে সিম্পলটন ... '
    কাউন্টারের কাজ মিটে গেলে দুজনে হাঁটতে হাঁটতে এস এন ব্যানার্জী রোডের দিকের গেটের দিকে এগোতে লাগল।
    রাত্রি বলল, ' আপনি এখন কোথায় থাকেন ? '
    ---- ' থাকি তো কোন্নগরে কিন্তু শিয়ালদায় ওই যে একটা ভাঙাচোরা কুঁড়েবাড়ি আছে, ওটার দেখভাল করতে হয় ... '
    ---- ' কুঁড়েবাড়ি ! '
    ---- ' ওই হইল ... তা ছাড়া আর কি বলব ? ওটারে নিয়া ঝামেলার শেষ নাই .... যাকগে ওসব কথা বাদ দাও ... '
    ---- ' নিখিল স্যারের ওখানে আসুন না একদিন ... সাগরকেও আসতে বলব ... আমার অবশ্য রবিবার ছাড়া ছুটি নেই ... '
    ---- ' তাহলে সামনের রবিবারই যাব ... সকালের দিকে। অনেক কিছু আলোচনা করার আছে ... '
    ---- ' ঠিক আছে তাই আসুন ... সকাল দশটা নাগাদ যাব ... ' রাত্রি বলে।

    কালীবাবু আস্তে আস্তে হাঁটতে হাঁটতে কে সি দাসের মোড়ের দিকে যেতে লাগলেন রাস্তায় হাঁটা অগুন্তি লোকজনের মধ্যে মিশে গিয়ে। এখানে কেউ তাকে চেনে না, জানে না। কে আর কাকে চেনে এ জনারণ্যে। রাত্রি বটতলা থানার প্রাক্তন ওসির শ্লথ গমনপথের দিকে তাকিয়ে রইল। কালীবাবু অনেক রোগা হয়ে গেছেন। এক দশক আগের নানা স্মৃতি রাত্রির মনের দেয়ালে ছায়া দোলাতে লাগল। একের পর এক স্মৃতির ছবি মনের ক্যানভাসে ভেসে উঠতে লাগল নিঝুম দুপুরবেলায় কলকাতার নীরব গলিগুলোর মতো।

    কেমন যেন ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে বুক। জানবাজারের দিক থেকে পান্নালাল ভট্টাচার্যের 'মন কেন তোর ভ্রম গেল না ... গেল না ... ' ভেসে আসছে। বছর চারেক আগে এমন একটা অনুপম কন্ঠের মালিক কোন গোপন বেদনায় বিদ্ধ হয়ে এ পৃথিবী থেকে সরিয়ে নিলেন নিজেকে তা জানা গেল না।
    উদাসী হাওয়া বইছে মন জুড়ে। রাত্রি বেশ খানিকক্ষণ দাঁড়িয়ে রইল কর্পোরেশানের গেটের সামনে।

    বিভূতিবাবুরা শিমূলতলা ভ্রমণ সেরে ফিরে এসেছেন পরশুদিন। পুরোটা মিলে ব্যাপারটা বেশ উপভোগ্য হয়েছে সকলের কাছেই, দুর্বারের কাছে তো বটেই। মধুমিতা ফিরে আসার পরের দিন সকালেই বাড়ি ফিরে গেছে। যাবার আগে একতলায় সুভাষদের ঘরে ঢুকে বলে গেল, ' আমি আসলাম। পরে এখানে এলে আবার দেখা হবে। বলে, যেহেতু দুর্বার সামনেই দাঁড়িয়ে ছিল, তার দিকে তাকিয়ে বলল, আমাদের ট্যুরটা কিন্তু খুব এনজয়েবল হয়েছিল, তাই না ? আবার কোথাও যাব আমরা। এখন আসি ... কাল আবার কলেজ আছে ... '
    দুর্বারের মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেল, ' কোন কলেজ ? '
    মধুমিতা বলল, ' প্রেসিডেন্সি কলেজ। থার্ড ইয়ার জোগ্রাফি অনার্স .... '
    ---- ' ও ... '
    ---- ' আচ্ছা আসি ... '
    ---- ' হ্যাঁ ... আচ্ছা ... আচ্ছা ... '
    দুর্বারের মনের ভিতর কে আবোল তাবোল ইকড়ি মিকড়ি কাটছে।

    ( চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন