এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে (দ্বিতীয় খন্ড) - ১ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২২ অক্টোবর ২০২৪ | ১৩৬ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫
    ( ১ )

    রামমন্দির আর মহাজাতি সদনের মাঝামাঝি ওমপ্রকাশ আগরওয়ালের বাড়ি। ছোট বড় মিলিয়ে হরেক রকম ব্যবসা তাদের। ওমপ্রকাশরা কলকাতায় বাস করছে চার পুরুষ ধরে। আদি বাস ছিল রাজস্থানের বিকানীরে। কলকাতাতেই ওমপ্রকাশের জন্ম ভারত স্বাধীন হবার ঢের আগে। পঁয়ষট্টি বছর বয়স হয়ে গেল তার। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়ি তার বাড়ি থেকে দশ মিনিটের রাস্তা।

    একবার গেছিলেন ওখানে পঁচিশ বৈশাখের দিন। ভীষণ গরমে কুলকুল করে ঘামতে ঘামতে বেরিয়ে এসেছিলেন। তারপর আর কখনও যাননি।
    ভোরবেলায় পায়রাদের দানা ছড়িয়ে দিলেন রোজকার মতো। পায়রারা এদিক ওদিক থেকে নেমে এল প্রতিদিনের অভ্যাস মতো।

    সেন্ট্রাল এভিনিউয়ের দুপাশে দোকানপাট খোলেনি এখনও। ওমপ্রকাশ তার বাড়ির গেটের একপাশে লাগানো শ্বেতপাথরের বেঞ্চটায় এসে বসলেন। একটু পরে চান করতে যাবেন, তারপর পুজোয় বসবেন। সে প্রায় ঘন্টাখানেকের ব্যাপার। তারপর নাস্তা করবেন। দশটা বাজলে দোকানে গিয়ে তালা খুলবেন। শাড়ি এবং অন্যান্য জামাকাপড়ের দোকান। সুরেশ আর মহেন্দ্র এসে যাবে ততক্ষণে। দোকানে ঢুকে কুলুঙ্গিতে রাখা ছোট একটা গণেশের মূর্তির সামনে ধূপ জ্বালিয়ে পরম ভক্তিভরে কয়েকবার ঘুরিয়ে, তারপর চোখ বুজে হাতজোড় করে খানিকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে তারপর মোটাসোটা শরীর নিয়ে গদিতে বসে পড়বেন।

    কিন্তু আজ রুটিন একটু এলোমেলো হয়ে গেল। ঝাঁপের তালা টালা খুলে ভেতরে পা রাখতেই পায়ের সামনে ওমপ্রকাশ দেখলেন একটা সাদা ভাঁজ করা কাগজ। ভাবলেন কোন ক্রেতা বোধহয়
    ক্যাশমেমো ফেলে গেছে অসাবধানে। তিনি কাগজটা তুলে নিয়ে গদিতে গিয়ে বসলেন। ভাঁজ খুলে দেখলেন ছোট কাগজটায় বাংলায় ক'টা কথা লেখা আছে। ওমপ্রকাশ বাংলা বলতে পারলেও পড়তে পারেন না। সুরেশ তার দোকানে কাজ করছে বছর তিনেক। সেও বাঙালী নয়, তবে বাঙলা পড়তে পারে।
    তিনি বললেন, ' ও সুরেশ ... দেখ তো জারা, ক্যা লিখা হ্যায় ইসমে ... '
    সুরেশ কাগজটা হাতে নিল। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তার ভ্রু কুঁচকে গেল।
    ---- ' ক্যা হো গ্যয়া ? ক্যা লিখা হ্যায় ... '
    সুরেশ বলল, ' আরে সইত্যনাশ ... ধমকি দিয়া ... '
    ---- ' ক্যা বোলা ... ধমকি ! কিসনে দিয়া ? '
    ---- ' ক্যা মালুম ... শায়েদ উওলোগ হোগা ... সিরিয়াস মামলা লাগতা... '
    ---- ' কিঁউ, ক্যা বাতা রহে ? '
    ওমপ্রকাশ এবার বেশ বিচলিত বোধ করতে থাকেন।
    ------ ' লিখা হ্যায় ... সাবধান ... যেমন মনোরঞ্জনের মুন্ডু নিয়েছি তেমন তোরও মুন্ডু নেব ... শ্রেণীশত্রু সাফ করব ... '

    ওমপ্রকাশ আগরওয়ালের মুখ দিয়ে কোন কথা বেরল না। তিনি ফ্যালফ্যাল করে সুরেশের মুখের দিকে তাকিয়ে রইলেন। তার জানা আছে, গত সপ্তাহে শ্যামপুকুর থানার সাবইন্সপেক্টর মনোরঞ্জন দাসকে হাতিবাগানের কাছে টাউন স্কুলের সামনে ক'জনে মিলে কুপিয়ে মেরেছে।
    ওমপ্রকাশজি হতবুদ্ধি হয়ে সুরেশের দিকে তাকিয়ে বসে রইলেন।
    অস্ফূট স্বরে বললেন, ' উও ... নকসালওয়ালে লাগতা ... লেকিন হামারে পিছে কিঁউ ? ছোটামোটা ইনসান হুঁ ... পারসকো আনে দো ... বাত করনা পড়েগা ... হায় রাম ... '

    ওমজি বেশ চিন্তায় পড়ে যান। শরীরে ঘাম দেখা দিচ্ছে। সুরেশ পিছনে গিয়ে ফ্যানের স্পীডটা বাড়িয়ে দেয়। পারস ওমপ্রকাশের ছেলের নাম।
    ঘন্টাখানেকের মধ্যে এসে পড়বে। সে করিতকর্মা ছেলে। ছেলের সঙ্গে পরামর্শ করে ঠিক করবে থানায় গিয়ে ডায়েরি লেখানো উচিত হবে কিনা। নাকি কোন পার্টিকে জানাবেন। তারপর মনে হল তাতে মুসিবদ আরও বাড়তে পারে। ক'বছর আগে হলে অবশ্যই সাগর মন্ডলের শরণাপন্ন হতেন। কিন্তু এখনকার এই সব মামলায় কি সাগর মন্ডল কিছু করতে পারবে ! জমানা বদলে গেছে বিলকুল ... উসমে কই শখ নেহি ...
    তিনি বসে বসে ঘামতে লাগলেন। সুরেশ গিয়ে পাখাটা বাড়িয়ে দিল।

    বিভূতিবাবুর নাতি বাবাইয়ের আজ পাঁচ বছর বয়েস হল। দাদুর হাত ধরে রোজ বিকেলে হেদুয়ায় বেড়াতে যায়। হেদোর পুকুরে ছেলেদের সাঁতার কাটা দেখে অবাক চোখে। মাঝে মাঝেই বলে, ' দাদু আমিও সাঁতার কাটব ... জলে যাব ... '
    বিভূতিবাবু বলেন, ' হ্যাঁ দাদু ... নিশ্চয়ই যাবে। আর একটু বড় হও ... '
    ---- ' কবে বড় হব ? '
    ---- ' এই তো হয়ে এল ... আর দুটো দিন ... '
    'দুটো দিন' টা কবে হবে বাবাই ঠিক বুঝতে পারে না। সে বলে 'দুটো দিন কবে হবে ... বল না ... '
    ---- ' এই তো ... হয়ে এল, আর মেলা দেরি নেই ... আর একটা জন্মদিন গেলেই ব্যাস ... '
    বাবাই আর কথা না বাড়িয়ে হেদুয়ার জলে ছেলেদের সাঁতার কাটা দেখতে থাকে।
    বেলা পড়ে আসে। আকাশ ম্লান হয়ে আসছে। হেদোর গাছগুলোয় পাতা সংসারে ফিরে এসে পাখিরা ব্যস্ত কলরব জাগিয়ে রেখেছে। ঠিক এই সময়ে সায়ন্তনের ম্লান আলোয় পুকুরের ধারে রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে কত কথা মনে পড়তে থাকে বিভূতিবাবুর। পৃথিবী থেকে মুছে যাওয়া কত মুখ ভেসে ওঠে বিকেলবেলার উদাসী বাতাসে। যুগযুগান্তের কত ঘটনা মায়াবী দমকা হাওয়ার টানে দোলাতে থাকে মন।
    বিভূতিবাবু হেদোর এপারে দাঁড়িয়ে ওপারে স্কটিশ চার্চ কলেজের দিকে তাকিয়ে রইলেন।
    মিনিট পনের পরে বাবাই তার আঙুল ধরে নাড়া দিয়ে বলল, ' দাদু চল ... বাড়ি যাব ... '
    ----- ' হ্যাঁ দাদু চল ... '
    বিভূতিবাবু নাতির হাত ধরে বাড়ির দিকে হাঁটতে লাগলেন।
    তার এখন বড় ফাঁকা ফাঁকা লাগে। নিতাইবাবুরা এ বাড়ি ছেড়ে দিয়ে সিঁথিতে নিজের বাড়িতে চলে গেছে। শ্রীলেখার বিয়ের ঠিক হয়েছে। সামনের অঘ্রাণে বিয়ে। মেয়ে চঞ্চলমনা। তার বাবা মা সকাল সকাল পাত্রস্থ করে ফেলতে চাইছে। অসিত কোথায় আছে, কি করছে কোন খবর নেই এ পাড়ায়। সেই থিয়েটার করার দিনগুলো খুব মনে পড়ে। জীবনমঞ্চের দৃশ্যপট কত তাড়াতাড়ি বদলে যায়। বুক খালি করে একটা দীর্ঘশ্বাস পড়ে বিভূতিবাবুর। একতলাটা এখনও নিঃসঙ্গ পড়ে আছে। সবকিছু কেমন যেন ফাঁকা ফাঁকা লাগে। সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় বুকটা কেমন মোচড়ায়। কত বছরের মায়ার টান জড়িয়ে আছে।
    পঞ্চমীর মা মারা গেছে গত মাসে। পেটে কি একটা হয়েছিল। আর জি কর হাসপাতালে দেওয়া হয়েছিল। সাগর খুব সাহায্য করেছিল। কিন্তু কিছু করা গেল না। ডাক্তারবাবুরা বললেন, ' বড় দেরিতে নিয়ে এসেছেন। অনেক চেষ্টা করেছিলাম। কিছু করতে পারলাম না ... '
    পদ্মা হয়ত বহু বছর ধরে রোগ পুষে রেখেছিল। না রেখেই বা উপায় কি। কত লোকই তো এইভাবে রাখে। কে আর আছে তাদের।
    পদ্মারও বা কে আছে। কাঁদবার মতোও তো কেউ নেই। ও গেলেই বা কি, থাকলেই বা কি। পঞ্চমী তো আগেই চলে গেছে। বিভূতিবাবুর কিন্তু ভীষণ ফাঁকা ফাঁকা লাগতে লাগল। তার চোখে জল ভরে এল। গঙ্গা বোধহয় তার মনটা ছুঁয়ে দেখতে পেরেছে। সে বিভূতিবাবুর পিঠে হাত রেখে বলল, ' কাঁদবেন না জেঠু। সবার মন যদি আপনার মতো হ'ত ... ', তার মুখে কেমন একটা করুণ হাসি।
    বিভূতিবাবু গঙ্গাপ্রসাদের মুখের দিকে সজল চোখে তাকিয়ে রইলেন। গঙ্গাপ্রসাদ ধীর গলায় বাকিটুকু বলল, ' .... পৃথিবীটা এতটা খারাপ হত না বোধহয় ...। '

    বিভূতিবাবু আকুতিভরা কন্ঠে গঙ্গার দুটো হাত ধরে বললেন, ' আর ক'দিনই বা বাঁচব... তোরা আমাকে ছেড়ে যাস না ... '
    গঙ্গাপ্রসাদ বুকের অন্তস্তল থেকে উঠে আসা আবেগে বিভূতিবাবুর হাতে চাপ দিয়ে বলল, ' কথা দিলাম ... যতদিন বেঁচে আছি ... '

    কাবেরীর বিয়ে হয়ে গেছে বছর দুই হল। ছেলেটা নিপাট ভালমানুষ গোছের। সরকারি অফিসে চাকরি করে। ওদের সুপ্রতিষ্ঠিত পারিবারিক ব্যবসাও আছে। পত্নীনিষ্ঠ ধরণের লোক। বউয়ের কোন কথাতেই না নেই।
    কাবেরী সেদিন বলল, ' কাল একবার নিখিল স্যারের কাছে যাব ভাবছি ... অনেক দিন যাওয়া হয়নি ... তুমি যাবে নাকি ? '
    কাবেরীর বর গৌতম এক কথায় রাজি। রাজি যে হবে সেটা অবশ্য কাবেরী জানতই। সে নিখিল ব্যানার্জীর কথা প্রচুর শুনেছে, বলতে গেলে রোজই শোনে তার বউয়ের কাছ থেকে।
    গৌতম বলল, ' কাল রবিবার। অসুবিধে নেই। কখন যাবে ? '
    ---- ' সন্ধেবেলা। সাতটা নাগাদ। অনেক কিছু জানার আছে স্যারের কাছে। কি সব চলছে ... কিছুই বুঝতে পারছি না ... '
    ---- ' হমম্ ... সেটাই তো ... সেটাই তো ... কিছুই বুঝতে পারছি না ... দেখি তোমার স্যার কি বলেন .... '

    (চলবে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • . | ২২ অক্টোবর ২০২৪ ১৪:১১538760
  • চলুক।
  • :|: | 174.25.***.*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০৪:২৫538779
  • এক্ষেত্রে ব্যবহারগত ভাবে "শখ" আর শক-এ অনেকটা পার্থক্য আছে মনে হয়। 
    যাই হোক শুভেচ্ছা রইলো। 
  • রঞ্জন | 2402:e280:3d02:20a:e798:5a7c:e878:***:*** | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ০৮:২৩538782
  • ভাল শুরু হয়েছে। 
    তবে হিন্দিতে সন্দেহ = শক হবে, শখ নয়।
    इस में कोई शक नहीं।
  • Anjan Banerjee | ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ১৩:৪৮538790
  • ঠিক ।  ' শক ' । জানি । আসলে ওনার উচ্চারণের ধরণটাই ওরকম । 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন