এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে (দ্বিতীয় খন্ড) - ৭

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৮ অক্টোবর ২০২৪ | ৮২ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫
    ( ৭ )

    সাগর কানুদের বাড়িতে গিয়ে কড়া নাড়ল। সঙ্গে পাঁচটা ছেলে আছে। মাণিক,বাদল, শম্ভু ছাড়াও মজিদ আর বাবলু আছে। এই সময় বদলের মধ্যেও মোনা মজুমদার কিন্তু সাগরের খোঁজখবর রাখে কারও না কারও মারফত।
    মাণিকরা বেশ খানিকটা দূরত্বে দাঁড়িয়ে আছে। ওখান থেকে সাগরের ওপর দৃষ্টি রাখছে। সাগর দরজায় কড়া নাড়ল।

    প্রীতিময় বেরিয়ে এসে বলল, ' ও আপনি এসেছেন ... '
    ---- ' আসার তো কথাই ছিল। '
    ---- ' হ্যাঁ। সে তো ঠিকই ... আসুন না, ভেতরে আসুন না ... '
    সাগর ভিতরে গেল। রানু বলল, ' বসুন দাদা ... '
    সাগর বলল, ' বসছি... তবে বেশিক্ষণ না। বাইরে ছেলেরা দাঁড়িয়ে আছে। চোরবাগানের ওরা আর এসেছিল নাকি ? '
    প্রীতিময় বলল, ' হ্যাঁ ... সেটাই বলতে যাচ্ছিলাম ... ওদের ওই চিন্টু বলে ছেলেটা, সমীর সাহা, না কি যেন নাম ... এসেছিল কাল রাত্রে। ও এসে বলল, এখন লাগবে না ... পরে হবে ... '
    ---- ' কি লাগবে না ? পরে হবে মানে ? '
    ---- ' মানে, ওই যে বলেছিল না ... দুটো ছেলে এখানে এসে থাকবে ... এখন বলছে যে তারা এখন আসবে না ... '
    ---- ' ও বাবা ! এ তো খুব ভদ্র বিপ্লবী দেখছি। নাকি অন্য কোন মতলব আছে ? হঠাৎ প্রোগ্রাম বদলে গেল ... তাই বলছি ... একটু একটু সন্দেহ হচ্ছে না ? '
    রানু বলল, ' আসলে, আমার মনে হয় কি জানেন দাদা ... সেদিন রামদুলালের মোড়ে আপনার সঙ্গে কথা বলতে মনে হয় এদের কেউ দেখে ফেলেছে ... '
    ---- ' তাতে কি হল ? '
    ---- ' আপনাকে দেখেই মনে হয় ওরা পেছিয়ে গেল ... '
    ---- ' তাই ? কি জানি ... হবে হয়ত। ঠিক বুঝতে পারছি না, আমার জায়গাটা এখন কোথায়। '
    রানু দ্রুত উত্তর দিল, ' আপনি দাদা আপনার জায়গাতেই আছেন ... ও জায়গাটা কেউ নিতে পারবে না। আপনাকে আমরা কোনভাবেই হারাতে চাই না ... '
    ---- ' ঠিক আছে। আমি তা'লে এখন উঠি। দরকার হলে খবর দেবেন ... '
    বলে সাগর ওখান থেকে বেরিয়ে গেল। লোহাপট্টির দিকে হাঁটতে হাঁটতে ভাবল, ' আপাতত একটা ঝামেলা কাটল। যদিও তার মনে একটা সন্দেহ দানা বাঁধল। প্রীতিময়রা ওদের
    টার্গেট থেকে নিজেদের নিরাপদ রাখার জন্য তাকে দূরে রাখতে চাইছে না তো ? কোন হুমকি টুমকি পেয়েছে কিনা কে জানে। তারপর এও মনে হল এতটা অবিশ্বাস করা হয়ত উচিত হচ্ছে না। তার ধারণাটাই হয়ত ভুল। আসলে দুষ্ট প্রকৃতির লোক নিয়ে নাড়াচাড়া করতে করতে সন্দেহগ্রস্ততার ঘোলাটে পলি পড়েছে মনের জলাশয়ে। হয়ত ভুল, তার চিন্তাটাই ভুল। সে তার ভুল ভাঙার জন্য অপেক্ষা করবে ঠিক করল।

    সময় তো আর থেমে থাকে না। তার থেমে থাকার অবসর নেই। এ পৃথিবীর রাশি রাশি ঘটনা বুকে জড়িয়ে নিয়ে সময় গড়িয়ে যেতে থাকে। এর মধ্যে একদিন বৌবাজারের নির্মলচন্দ্র স্ট্রিটে রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে বিয়ে করে দুজনে। সাক্ষীসাবুদ জোগাড় করে নিয়ে গিয়েছিল দু পক্ষই। এভাবে মেয়ের বিয়ে হওয়ায় শিবপ্রসাদবাবুর মন একটু খুঁতখুঁত করতে লাগল, তবে তিনি হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন। ভাবলেন, যাক এতদিনে যাহোক একটা গতি হল। তবে খাওয়ান দাওয়ানের ব্যাপারটা বাদ দেওয়া তার পক্ষে সম্ভব নয়। রেজিস্ট্রি অফিসে কাগুজে কাজকর্ম মিটে যাওয়ার পর তিনি ওখানেই তড়িঘড়ি ঘোষণা করলেন যে, সামনের রবিবারে খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারটা হবে তার বাড়ির ছাদে দুপক্ষের যৌথ ব্যবস্থাপনায়।
    তিনি সাগরকে বললেন, ' তোমার দিক থেকে ক'জন হবে একটু ঠিক করে নিও। আর মেনুটা ... সন্ধের দিকে একবার সময় করে এস ... একসঙ্গে বসে ঠিক করে নেব ... বলরামকে খবর দিলেই হবে। পাকা রাঁধুনি। থানার পাশে থাকে। সঙ্গে দুটো জোগাড়ে নিয়ে আসবে। ছাদে একটা মেরাপ করে নিলেই হবে ... '
    সাগর বলল, ' আচ্ছা ঠিক আছে যাব'খন ... '
    এরপর শিবুবাবু বললেন, ' আগে ওই পাটটা চুকে যাক, তারপর নয় ... '
    ---- ' হ্যাঁ ...তারপর কি ? ' সাগর বলে।
    ---- ' তারপর নয় তোমরা একসঙ্গে থেক ... '
    ---- ' তোমার ওখানেই... তাছাড়া আর কোথায় ? ওটাই তো রাত্রির শ্বশুর বাড়ি হল ... না ? '
    ---- ' হ্যাঁ ... তা ঠিক ... তাই তো হওয়া উচিত। দেখি রাত্রি কি বলে ... '
    ---- ' হমম্ ... তা বল ... '
    রাত্রি বলল, ' একটা সি এল গেল ... কাল কিন্তু স্কুল কামাই করলে চলবে না ... '
    সাগর বলল, ' তাতে কি হল ? '
    ---- ' না ... এমনি বললাম আর কি ... '
    সাগর বুঝতে পারল না যে রাত্রি তার মুখ থেকে শুনতে চাইছিল ' কাল আর স্কুলে যেতে হবে না ... চল একটা সিনেমা দেখে আসি ... '
    সেটা হল না। যাক, যা হয়েছে তাই ভাল, ভাবল রাত্রি।

    প্রতিবিম্ব আমেরিকার সিয়াটলে গেল একবছরের জন্য। সুমনা শ্বশুরবাড়ি, বাপের বাড়ি মিলিয়ে থাকতে লাগল। পরমানন্দবাবুর তাতে কোন আপত্তি নেই। তার বাড়িতে কেই বা দেখাশোনা করবে সুমনাকে। ওদের একটা সাড়ে তিন বছরের ছেলে আছে। এখনও স্কুলে ভর্তি হয়নি অবশ্য। সুমনা ঠিক করেছে পাঁচ বছর হলে স্কটিশ চার্চ স্কুলে ভর্তি করবে। তার আগেই অবশ্য প্রতিবিম্ব ফিরে আসবে। পরমানন্দবাবু ভাবলেন, ততদিন মামার বাড়িতে আদরে মানুষ হয় তো হোক না। তার বয়েস হয়েছে যথেষ্ট ... ঠিক পেরে ওঠেন না আর কি ... একটুতেই হাঁফিয়ে যান। সুমনা মামাশ্বশুরের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। একটানা দুদিনের বেশি কখনও মা বাবার সঙ্গে থাকে না। সেই দুদিনের মধ্যেও পাশের বাড়ির ভোলাকে বলা আছে, কোন দরকার হলে সে যেন সঙ্গে সঙ্গে তাকে খবর দেয়।

    তার মা বাসন্তীদেবী এবং বাবা অলোকেন্দুবাবুর বিশেষ কোন পরিবর্তন হয়নি। বয়স বেড়েছে বটে কিন্তু বয়সের তেমন ছাপ পড়েনি তাদের চেহারায় এবং হাবেভাবে। বাবার সক্রিয়তা এবং রসবোধ আর মায়ের রেডিওয় অনুরোধের আসর, ছায়াছবির গান এবং নাটকের প্রতি আকর্ষণ এখনও পুরোপুরি অটুট। তবে এখন আর কোন কানাই সিকদারের দেখা মেলে না এ বাড়িতে। তার দরকার ফুরিয়েছে। বাড়ির পলেস্তারার বয়েস বাড়ছে। বুড়ো বাড়ি আরও বুড়ো হচ্ছে কালের বাতাস লেগে লেগে।
    যাব কি যাব না, ভেবে ভেবে হায় যাওয়া তো হল না ... আর পাব কি পাব না ভেবে ভেবে হায় পাওয়া তো হল না ... না না না না ...

    বেলা তিনটেয় আশা ভোঁসলে গেয়ে উঠলেন অনুরোধের আসরে। বাসন্তীদেবী সেই আগের মতোই বিছানায় আধশোয়া হয়ে গান শুনতে লাগলেন। বিকেলবেলায় সুমনা আসবে। জ্যোতিষীঠাকুর, থুড়ি জামাইবাবাজি বিলেত গেছে। এলেম আছে বটে। ছোটমেয়ের পছন্দ আছে বটে। অথচ তাকে নিয়েই সবচেয়ে বেশি চিন্তা ছিল। যে খায় চিনি, জোগায় চিন্তামণি ....। বাসন্তীদেবীর তন্দ্রা মতো এসে গেল। তার চোখ ছোট হয়ে আসছে। অনুরোধের আসর চলতে থাকল রেডিওয় ... পাওয়া তো হল না ... না না না না ...

    কয়েকদিন বাদে রাত্রি আর সাগর নিখিল স্যারের সঙ্গে দেখা করতে গেল সন্ধেবেলায়। ছেলেমেয়েরা কেউ এখনও পড়তে আসেনি। নিখিলবাবু একা বসে কি একটা অঙ্ক সলভ করছিলেন। খুব কঠিন অঙ্ক হয়ত। নাহলে এত মন দিয়ে স্যারকে করতে দেখা যাবে কেন ?
    রাত্রি আর সাগরকে দেখে বললেন, ' আরে এস এস ... অনেকদিন পর দুজনে একসঙ্গে এলে। তারপর ... কি খবর বল ... '
    রাত্রি নিখিলবাবুকে প্রণাম করে বলল, ' বিয়েটা করেই ফেললাম স্যার .... '
    সাগরও প্রণাম করল।
    ---- ' আরেব্বাস ... তাই নাকি ? এ তো দুর্দান্ত খবর ... কবে থেকে অপেক্ষা করে আছি ... যাক নিশ্চিন্ত হলাম ... বস মিষ্টি আনাই... '
    ---- ' না স্যার ... ওসব এখন থাক ... আমাদেরই তো খাওয়াবার কথা ... সামনের রবিবার একটা ছোটখাট আয়োজন হয়েছে রাত্রিদের বাড়িতে। আপনি আসবেন কিন্তু স্যার ... '
    ---- ' নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই... এ আর বলতে লাগে ? না বললেও যাব ... '
    রাত্রি বলল, ' অনেক ধন্যবাদ স্যার ... '
    ---- ' দূর ... কিসের ধন্যবাদ ? ও হ্যাঁ ... একটা কথা মনে পড়ল। কাবেরী আর ওর হাসব্যান্ড এসেছিল সেদিন ... '
    ---- ' হ্যাঁ জানি ... আমিও তো এসেছিলাম সেদিন ... ' সাগর বলল।
    ---- ' ও হ্যাঁ ... তুমিও তো ছিলে সেদিন। আগে বেরিয়ে গেলে। বলছি যে, কাবেরীর বর গৌতম সাগরের জন্য একটা বিজনেস প্রপোজাল দিল। ওদের কি সব বিজনেস টিজনেস আছে। বেশ বড়সড় ব্যাপার। একটা বিজনেসে সাগরকে পার্টনার করতে চায় ... '
    ---- ' কিন্তু দুনিয়ায় এত লোক থাকতে আমাকে কেন স্যার ? '
    ---- ' না মানে... গৌতম তোমাকে ভালভাবে চেনে। তোমার অনেক পাস্ট অ্যাক্টিভিটি ওর নলেজে আছে। ওর বোনকেও নাকি তুমি সেফগার্ড দিয়েছিলে কোন এক সময়ে ... সেরকমই তো বলল ... ইন ফ্যাক্ট হি হোল্ডস ইউ ইন হাই রিগার্ড ... তাই হয়ত, যাকে বলে ঋণ পরিশোধ করতে চাইছে ... ব্যাপারটা প্রফিটেবল বলেই মনে হল ... '
    সাগর কি বলবে ভাবতে লাগল। এরকম একটা
    প্রস্তাবের জন্য সে একদমই প্রস্তুত ছিল না। সময় নিতে লাগল।
    বুঝতে অসুবিধা হল না নিখিল স্যারের।
    তিনি বললেন, ' ঠিক আছে, ঠিক আছে ... এক্ষুণি ডিসিশান দিতে হবে না। কথাটা বললাম ... ভেবে দেখ তোমরা। জানিও ... '
    এইসময়ে রাত্রি বলে উঠল, ' না স্যার... থাক।
    ---- ' কি ? '
    ---- ' ওটার দরকার নেই স্যার। সাগরের কারও পার্টনার হবার দরকার নেই, মানে কোন শাখা প্রশাখা হবার দরকার নেই। সে নিজে একটা মহাসাগর। শাখা প্রশাখা তার থেকেই সৃষ্ট হয় ... '
    নিখিলবাবু স্বগতোক্তি করলেন, ' তাতে আর সন্দেহ কি ... '

    ( চলবে )
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন