এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ইস্পেশাল  ইদের কড়চা  ইস্পেশাল

  • পড়শি বাড়ি

    সীমান্ত গুহ ঠাকুরতা
    ইস্পেশাল | ইদের কড়চা | ৩১ মার্চ ২০২৫ | ৫৩৫ বার পঠিত | রেটিং ৪.৮ (৪ জন)

  • দার্জিলিং বেড়াতে গিয়ে যেভাবে কাঞ্চনজঙ্ঘার দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকে বাঙালি মধ্যবিত্ত, ঠিক সেভাবেই ওরা তাকিয়ে ছিল মসজিদের বিরাট গেটটার দিকে। ‘ওরা’ মানে, একেবারে বিশুদ্ধ হিন্দু মধ্যবিত্ত পরিবার – কর্তা, গিন্নি, একটি বছর বারোর ছেলে আর একটি বছর আটেকের ফ্রক পরা মেয়ে। রমজানের সন্ধ্যা, তখন রোজা ভাঙা নামাজের সময়, জাকারিয়া স্ট্রীটের নাখোদা মসজিদের সামনে তখন চিলুবিলু ভিড়। সেই ভিড়ে স্পষ্ট দুটো ক্যাটাগরি – সংখ্যাগরিষ্ঠ ফেজ টুপি বা বোরখা পরা নামাজী মুসলমান আর তুলনামুলক সংখ্যায় কম সাদামাটা প্যান্ট-শার্ট বা জিনস-সালোয়ার-টি-শার্টের হিন্দু বাঙালি যুবক-যুবতী। দ্বিতীয় দলটিকে চেনা যায় মোবাইলে ছবি তুলতে বা ভিডিও করতে দেখলে।

    মসজিদের প্রবেশপথের ওপর পরপর পাঁচটা বড় বড় ঘড়ি। সেদিকে দেখিয়ে অবিকল লালমোহনবাবুর স্টাইলে ভদ্রলোক তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের বোঝাচ্ছিলেন, ‘ওই যে দেখছ ঘড়িগুলো, ওতে মুসলিমদের বিভিন্ন দেশের সময় দেখাচ্ছে। মক্কার সময়, মদিনার সময়… এই সব।‘ পাশে দাঁড়িয়ে দুধ-তরমুজের সরবতের গ্লাসে চুমুক দিতে দিতে ভদ্রলোকের ভুলটা শুধরে দিয়ে বললুম, ‘না দাদা। ওই পাঁচটা ঘড়িতে দিনের পাঁচবার নামাজের সময়গুলো দেখানো আছে। ভাল করে দেখুন, ঘড়ির গায়ে বাংলায় নামাজের নামও লেখা আছে – ফজর, জোহর, এষা, মগরিব…।‘ ‘ও আচ্ছা আচ্ছা, বুঝেছি।’ ভদ্রলোকের মুখে বিব্রত হাসি।

    প্রতি বছরই রমজান মাসে নানা সুখাদ্যের লোভে জাকারিয়া স্ট্রীটে হানা দেওয়া পুরনো অভ্যেস। কয়েক বছর ধরেই দেখছি, সেখানে বেড়াতে আসা হিন্দুর সংখ্যা বাড়ছে। ইদানীং খাবারের দোকানগুলোতেও দেখছি চিকেন-মাটন আর বিফের স্পষ্ট বিভাজন। আগে এমনটা দেখা যেত না। বেশিরভাগ দোকানেই বড় বড় হরফে মূল্য-সহ খাদ্য-তালিকা ঝোলানো এবং সেই তালিকাতে বিফ অনুপস্থিত। আবার যেসব দোকানে বিফের আইটেম আছে, সেখানে সেটা আলাদা করে উল্লেখ করা থাকছে, যাতে কারো গুলিয়ে না যায়।

    দীর্ঘদিন ধরে এ রাজ্যের ভ্রমণ মানচিত্রে নাখোদা মসজিদ, চুঁচুড়ার ইমামবাড়া বা ঘুটিয়ারি শরিফের মত ইসলামী তীর্থগুলো বলতে গেলে ব্রাত্যই ছিল। এ রাজ্যের বাঙালি মুসলমানরা বেশিরভাগই দরিদ্র – কৃষি অথবা শ্রমজীবী। এবং তাদের বসবাস ভিতরবাগে, গ্রামের দিকে। বেড়াতে যাওয়া-টাওয়া খুব একটা এদের সামর্থ্যে কুলায় না। তার ওপর ঘেঁটোর মত বিশেষ বিশেষ এলাকা-ভিত্তিক বসতি হওয়ায় সেখানকার আচার-বিচার, উৎসব অনুষ্ঠানের খবর কোনোদিনই হিন্দু-মহল্লায় আসত না। আর হিন্দুরা তো তাদের ‘অপর’ জ্ঞানে দূরে সরিয়ে রাখতেই চিরকাল অভ্যস্থ। ফলে তারাও ঘোষিতভাবে নাস্তিক, প্রগতিশীল, ধর্মনিরপেক্ষ, পশ্চিমবঙ্গে জাত-পাতের উপস্থিতিকে জোর গলায় অস্বীকার করা দীর্ঘ বাম-শাসনে কিন্তু এ-ছবি বিন্দুমাত্র বদলায়নি। বরং যত দিন গেছে, পারস্পরিক সম্পর্কের শীতলতা বেড়েছে।

    ইদানীং ছবিতে কিছু কিছু বদল আসছে। আসছে যে, তার ক্রেডিট কিন্তু শাসক দল পাবে না, পাবে এ রাজ্যের বর্তমান প্রধান বিরোধী দলটিই। বিগত কয়েকবছরে তাঁরা এ রাজ্যে বিভাজনের রাজনীতির যত তীব্র করে তুলেছেন, ততই পাল্লা দিয়ে বেড়েছে হিন্দু-মুসলিম সম্পর্ক নিয়ে চর্চা। ফলে ‘বিপরীতে হিত’ হয়েছে – মানুষ প্রতিবেশীর ধর্ম, সমাজ ইত্যাদি সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়েছে। এর পিছনে একটা বড় ভূমিকা অবশ্যই নিয়েছে ফেসবুক-টুইটারের মত সমাজমাধ্যম। সোশ্যাল মিডিয়ার যত দোষই থাকুক না কেন, একটা গুণের কথা কিন্তু অতিবড় নিন্দুকও অস্বীকার করতে পারবে না। তা হল, সমমনস্ক মানুষকে একজোট করার ক্ষমতা। ফেসবুক-টুইটারের কল্যাণে রাজ্যের বিভিন্নপ্রান্তে ছড়িয়ে থাকা উদারমনস্ক মানুষদের চেনা-পরিচিত বেড়েছে, কুচবিহারের সামসুদ্দিনের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়েছে নিউ টাউনের রাহুলের। বিদ্বেষ বিষের পাশাপাশি সহিষ্ণুতার বার্তা, উদারতার বার্তা আর হিন্দু-মুসলমান সম্প্রীতি-সমন্বয়ের হাজারো কাহিনিও নেহাত কম ছড়ায়নি। সেসব পড়তে পড়তে, শুনতে শুনতে ধর্ম বিষয়ে উদাসীন মানুষও একটু একটু করে প্রতিবেশীর ধর্মকে জানতে আগ্রহী হয়েছেন। মফস্বল থেকে কলকাতা ঘুরতে আসা হিন্দু বাঙালি পরিবারগুলোর অনেকেই আজকাল চিড়িয়াখানা বা ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের পাশাপাশি জাকারিয়া স্ট্রিটে ভালোমন্দ খেতে বা নাখোদা মসজিদ দেখতে আসতে শুরু করেছেন। অনেকেই ‘ভক্তিভরে’ জুতো খুলে মসজিদের ভিতরেও যাচ্ছেন সপরিবারে, ঠিক যেভাবে বড়দিনে গীর্জায় যান। পাশাপাশি বিক্রি বাড়ছে তন্দুরি, কাবাব, বিরিয়ানি, ফিরনি, হালিম, শাহি টুকরা ইত্যাদি নানাবিধ মোগলাই খাবারেও। ব্যবসা বাড়ছে, ব্যবসায়ীদের হাতে দুটো অতিরিক্ত পয়সাও আসছে।

    আর রাজনীতির কথা যদি বলেন, তবে বলতে বাধ্য হচ্ছি, কিছুদিন আগে পর্যন্তও ভাবছিলাম সাম্প্রদায়িকতার রাজনীতিই বুঝি ছাব্বিশের ভোটে ওয়াক-ওভার পেয়ে যাবে। কিন্তু ইদানীং মনে হচ্ছে, না, অতটা সহজ হবে না ব্যাপারটা। খেলা ঘুরছে, খেলা জমছে।

    জাকারিয়া স্ট্রীটের লাগোয়া চুনাগলির ‘আদম’-এর কাবাবের দোকান ইদানীং ফুড-ব্লগারদের কল্যাণে রীতিমত বিখ্যাত। জিভে জল আনা সুতি-কাবার আর বোটি-কাবাবের টানে রমজানের সন্ধ্যায় সে দোকানের সামনে তখন লম্বা লাইন। সেখানেই অনেকক্ষণ ধরে ঘুরঘুর করছিলেন একজন মাঝবয়সী ভদ্রলোক। তারপর অনেক ইতস্তত করে লাইনে দাঁড়ানো আমার কানের কাছে মুখ এনে জানতে চাইলেন, ‘আচ্ছা, এখানে কি বিফ আর চিকেন কাবাব একসঙ্গেই রান্না হয়? মানে চিকেনে বিফের ছোয়া লাগে কি?’

    শুনে প্রথমটায় হাসি পেলেও পরে মনে হল, নাহ্‌, ঠিকই আছে। তবু তো উনি সংস্কারের বাঁধন কেটে এই দোকান পর্যন্ত পৌঁছতে পেরেছেন। থাকুক না যার যার সংস্কার আর খাদ্যাভ্যাস তার তার কাছে, তবু নিজের বাড়ির উঠোন ছাড়িয়ে প্রতিবেশীর দুয়ারে কড়া নাড়া তো গেল। এই আকালে সেটাই বা কম কী!


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ইস্পেশাল | ৩১ মার্চ ২০২৫ | ৫৩৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:1932:5449:bf9f:***:*** | ৩১ মার্চ ২০২৫ ২২:৩৮542034
  • বাঃ 
  • kk | 172.58.***.*** | ৩১ মার্চ ২০২৫ ২২:৪৫542036
  • ভালো লাগলো। এই অ্যাঙ্গলটা আগে কোনো লেখায় পড়িনি, বা কারুর কাছে সেভাবে শুনিনি। "বীপরিতে হিত" হবার কথা শুনে সত্যি মনে আশা জাগলো।
  • দেবোপম | 2409:40e0:103b:b7cf:8000::***:*** | ০১ এপ্রিল ২০২৫ ১৩:২৩542044
  • সুন্দর
  • কৃশানু ভট্টাচার্য্য | 115.187.***.*** | ০১ এপ্রিল ২০২৫ ২৩:৪৩542048
  • এই আকালে এটাই বা কম কি?
    ভুল ভেঙে সঠিক তথ্য জানাতে এবং জানতে সময় বেশি লাগবে না।
    ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক আজ বসন্ত!
  • kk | 172.58.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০২৫ ০০:০১542049
  • দেখুন আমি একটা খারাপ কাজ করেছি। বিপরীত বানান ভুল তো করেইছি, আবার সেটা কোটের মধ্যে! ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ। ভুল স্বীকার করে গেলাম।
  • :|: | 2607:fb90:bdbb:c55e:f8bf:fe39:99f2:***:*** | ০২ এপ্রিল ২০২৫ ০৩:২৬542050
  • "অনেকেই ‘ভক্তিভরে’ জুতো খুলে মসজিদের ভিতরেও যাচ্ছেন সপরিবারে, ঠিক যেভাবে বড়দিনে গীর্জায় যান।" সত্যি? 
    চার্চে ঢোকাটা সমস্যা নয়। জানি। 
    মসজিদে ঢুকতে দেয়? অভিজ্ঞতা তো তেমন বলে না। কাশ্মীরে একটি মসজিদ আছে প্রফেটের চুল ইত্যাদি স্মারক আছে। উৎসাহ করে একটি হিন্দু পরিবার দেখতে গেছিলো। এই মনে করুন ছিয়াশি সাল নাগাদ -- ঢুকতে দেয়নি। 
    মক্কায় তো শুনেছি নন-মুসলিমদের গাড়ি এমনকি শহরেও ঢুকতে পারেনা। মসজিদ তো দূরের ব্যাপার। 
  • মলয় | 42.108.***.*** | ০২ এপ্রিল ২০২৫ ০৭:৪৬542052
  • পড়ে ভালো লাগলো। ২৬ এর ভোটের ধারণা করা লেখাটি থেকে করা যাবে না। তবে, আমরা যারা পারস্পরিক সুসম্পর্ককে এগিয়ে রাখি, তাদের জন্য আশার কথা। 
  • b | 2402:3a80:1c51:c6fe:478:5634:1232:***:*** | ০২ এপ্রিল ২০২৫ ০৮:৫৬542053
  • আমি হজরতবল মসজিদ  গেছি এবং সপরিবারে  ছবিও তুলেছি. বিশ্বাস  না হলে  ছবি পোস্ট করে ​​​​​​​দেবখন । 
     
    দিল্লীর জামা মসজিদে , নামাজের সময় বাদ দিলে,  অনেক সময়  আড্ডা মেরে কাটিয়াছি। 
     
     
     
  • | ০২ এপ্রিল ২০২৫ ১০:০০542054
  • দিল্লির জামা মসজিদে বহুবার গেছি এবং ঢুকেছি। হজরতবাল মসজিদ যেটা উপরে লেলহা হয়েছে সেখানে পরিচিতরা বন্ধুরা গেছেন। হ্যাঁ ভিতরেই গেছেন। 
  • :|: | 2607:fb90:bd0a:cbec:a1f6:5d18:2f4a:***:*** | ০২ এপ্রিল ২০২৫ ১০:২৩542055
  • অবিশ্বাস করবো কেন আটটা ছাপ্পান্ন! (ছাপ্পান্ন রিলেটেড কোনও ব্যাপারে অবিশ্বাস করার প্রশ্নই আসেনা :)) 
    যাই হোক, সে সময় এদের হয়তো কোনও কারণে (প্রেয়ারের সময় ছিলো না সেটা) চত্বর থেকে আর ভিতরে ঢুকতে দেয়নি। যাগ্গে। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন