এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ধারাবাহিক  বিবিধ

  • লা জওয়াব দিল্লী - ১

    শমীক মুখোপাধ্যায়
    ধারাবাহিক | বিবিধ | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ | ৯৬৪ বার পঠিত
  • দিল্লি অতি খাজা জায়গা ................

    সেই কবে কোন বিস্মৃত অতীতে অর্ণব চ্যাটার্জি অ্যালিয়াস ন্যাবা চিঠিতে লিখে সাবধান করেছিল তার প্রিয় বন্ধু আসমা চৌধুরি জয়িতা, ওরফে জয়ি-কে। তা, কে কার কথা শোনে! এই যুগে ভালো কথার কে-ই বা দাম দেয়, কে-ই বা শোনে। গ্যাঁড়ারই বা অতএব, শোনার কী দায় পড়েছে! একবিংশ শতাব্দী ঝক্কাস করে এসে পড়েছে তার স্লোডাউন সমেত, ওয়াইটুকে-র ম্যাজিক তখন একেবারে গায়ব-ইট'স গন-চলে গেছে কেস, তখন গ্যাঁড়ার দিব্যদৃষ্টি খুলে গেল, একেবারে পোষ্কারভাবে গ্যাঁড়া বুঝতে পারল জীবনের সমস্ত সাফল্য দিল্লিতেই মিলবে। ভুবনেশ্বরে নয়, বাড়ির পাশে কলকাতাতে তো নয়ই, প্রেমিকাকে বিয়ে করে শুরু থেকে পাশে পেতে হলে দিল্লিই একমাত্র সম্ভাব্য ডেস্টিনেশন।

    ভাবা থেকে করার মধ্যে তফাৎ মোটামুটি ন'মাসের। চাকরি জুটিয়ে, তল্পিতল্পা বাগিয়ে গ্যাঁড়া সস্ত্রীক এসে জুটল দিল্লিতে, উঠল দিল্লির গায়ে লাগোয়া স্যাটেলাইট সিটি নয়ডার এক ভাড়া বাড়িতে, অনভ্যস্ত চোখে চারপাশ দেখতে দেখতে ধীরে ধীরে নতুন জীবনযাত্রায় সাবলীল হয়ে গেল গ্যাঁড়া আর গেঁড়ি। সে আজ প্রায় পাঁচ বছর হতে চলল। আস্তে আস্তে শহরটার সাথে একটা লাভ হেট রিলেশনশিপে জড়িয়ে পড়েছে। অনেকটা দিল্লি-কা-লাড্ডুর মত। রাগ করারও হাজারটা কারণ আছে, ভালোবাসার আছে এক হাজার একখানা। সব মিলিয়েই গ্যাঁড়া এখন পাক্কা দিল্লিওয়ালা।

    দিল্লি হল গিয়ে ভিআইপি সিটি। দেশের যাবতীয় হায়েস্ট প্রোফাইল নেতানেত্রীর দল এখানেই বাস করেন টরেন, এমংকি যাঁরা বাস করেন না, তাঁরাও নিজেদের রিয়েল এস্টেট এখানেই গুছিয়ে রাখেন টাখেন, মায়াবতী, মুলায়ম, বসুন্ধরা রাজে এঁদের মধ্যে অন্যতম। যেখানে সেখানেও নয়, এঁয়াদের ক্ষেতিবাড়ি সব আছে ল্যুটিয়েন দিল্লির চৌহদ্দির মধ্যেই। ল্যুটিয়েন দিল্লি হল গিয়ে, দিল্লির যে অংশটাকে আমরা নিউ দিল্লি বলে জানি, যেখানে শুধুই সরকারি বাংলো, সরকারি অফিস, সরকারি আবাসন, গাছে ছাওয়া ঝকঝকেতম রাস্তা আর গুচ্ছখানেক গোলচক্কর আছে। সিগন্যাল প্রায় নেই বল্লেই চলে এ অঞ্চলে। চার্লস ল্যুটিয়েন নামে এক সায়েব দিল্লির এই অংশটা ডিজাইন করেছিলেন সেই উনিশশো ব্রিটিশ সালে। এ অঞ্ছলের চালচলন ঠাটবাট সম্পূর্ণ আলাদা দিল্লির বাকি অঞ্চলের থেকে। রাস্তাঘাট আলাদা, দুপাশের বাড়িঘর মিউজিয়াম রঙ্গমঞ্চ সব নিয়ে এই ভীষণরকমের আলাদা নিউদিল্লির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে আছে একটা আলাদা সংস্থা, তার নাম এনডিএমসি, নিউ ডেলহি মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিল। বাকি দিল্লির দেখাশোনা করে এমসিডি, মিউনিসিপ্যাল কাউন্সিল অফ ডেলহি।

    ভিআইপি সিটি যখন, তখন ভিআইপিদের দৌরাত্ম্য থাকবে না, তা কি হয়? জননেতারা সাধারণত অফিসে থাকার থেকে জনতার সান্নিধ্যে থাকাই বেশি পছন্দ করেন, তাই রোজ তাঁদের অফিসে হাজিরা দেবার দরকার পড়ে না, সরকারি খরচায় রাজ্যে রাজ্যে জেলায় জেলায় তাঁরা সরকারের মহিমা প্রচার করে টরে বেড়ান টেড়ান এবং সেই সব অঞ্চলে যানজটের সৃষ্টি করে থাকেন। তবু, কখনও সখনও তাঁদের আপিসে বসতেই হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের যাবতীয় মিনিস্ট্রির অফিস এই ল্যুটিয়েন দিল্লি বা নতুন দিল্লি এলাকাতেই। যখন সেই সব নেতারা এই সব অফিসে আসেন যান, তাঁদের সুবিধার জন্য চতুর্দিকের রাস্তা থেকে এক কিলোমিটার দূর থেকে জনতাকে আটকে দেওয়া হয়। হলুদ রংয়ের চওড়া চওড়া গেট, খাকি রংয়ের পুলিশ আর সাদা রংয়ের ইন্টারসেপ্টার ভ্যানের ফাঁক দিয়ে দৈনিক অফিসযাত্রী দেখতে পান, দূরে ঐ রাউন্ড অ্যাবাউটের পাশ দিয়ে তীব্র গতিতে বেরিয়ে গেল আগাগোড়া কালো কাঁচে ঢাকা লাল আলো জ্বলা একগাদা কনভয়। প্রধানমন্ত্রীও হতে পারেন, পেট্রোলিয়াম মন্ত্রীও হতে পারেন, জগাই মাধাই যে কোনও ভিআইপিও হতে পারেন।

    এ তো রোজকার ব্যপার। নতুন দিল্লিতে অলটারনেট রাস্তার সংখ্যা এত বেশি, যে কাউকেই বেশিক্ষণ জ্যামে ফেঁসে থাকতে হয় না। ভিআইপির জন্য কোনও রাস্তা টেম্পোরারিলি বন্ধ হলেও চারপাশের আরও পাঁচটা রাস্তা খোলা থাকে, গন্তব্যে ঠিকই পৌঁছে যাওয়া যায়। সাধারণ অবস্থায় গ্যাঁড়া রোজই প্রধানমন্ত্রীর বাড়ি (রেসকোর্স রোড) আর রাষ্ট্রপতির বাড়ির পাশ দিয়েই রোজ অফিস যায় আর আসে।

    তো, মোটের ওপর ধরতে গেলে, দিল্লি যতটা ভিআইপিদের, ততটাই পাব্লিকেরও। .... একটু ভুল হল, পুরোপুরি পাব্লিকেরও থাকে না, বছরের কটা দিন। কখন বলুন তো?

    পনেরোই আগস্ট, আর ছাব্বিশে জানুয়ারি। পনেরোই আগস্ট তবু ছাড়া যায়, দু একদিনের বেশি পাব্লিককে হ্যারাস করা হয় না, যদিও যে হ্যারাসমেন্টটা করা হয় সেটা কোনও অংশে কম নয়, তবে ছাব্বিশে জানুয়ারির তুলনায় তা নিতান্তই লাইটওয়েট। স্বাধীনতা দিবসের মূল অনুষ্ঠানটা হয় লালকেল্লায়, সেদিন প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। এমনিতেই লালকেল্লা এলাকাটা পুরনো দিল্লিতে পড়ে, একটু কনজেস্টেড এলাকা, ঠাসাঠাসি অপরিকল্পিত রাস্তাঘাট, খুব দরকার না পড়লে গ্যাঁড়ার কখনওই ওদিকে যাবার দরকার পড়ে না, কিন্তু ঐ সময়ে যাদের যাবার দরকার পড়ে যায়, বা রোজই যেতে হয়, তাদের কাছে পনেরোই আগস্টটা প্রতি বছরই বেশ বড় কনিক্যাল বাঁশ হয়ে প্রতিভাত হয়। প্রধানমন্ত্রী আসবেন, হুঁ হুঁ বাওয়া, মুকের কতা? ভারতের স্বতন্ত্র্‌তা কি সালগিরাহ্‌, ঘরে বসে টিভিতে রোজা আর রং দে বাসন্তী দেখা অনেক সেফ, বাইরে বেরিয়েছো কি হাতে হেরিকেন।

    দিল্লিতে কিনা অনেক ভেরি ভেরি ইমপর্ট্যান্ট পার্সন্‌স থাকেন, তাই ভারতের এবং ভারতের বাইরের অধিকাংশ টেররিস্ট সংগঠনের লক্ষ্য হয়ে থাকে দিল্লি। তাদের রুলবুকে এই রকম কিছু লেখা থাকে কিনা জানি না যে তারা তাদের আতঙ্কবাদের যাবতীয় প্রচেষ্টা পনেরোই আগস্টেই সফল করার চেষ্টা করবে, তবে এই রকম সম্ভাব্য প্রচেষ্টা এড়ানোর জন্য দিল্লি পুলিশ সর্বদা সচেষ্ট থাকে।

    সতর্কতার জন্য দিল্লি পুলিশের কিছু স্টেপ থাকে। সম্ভবত পুলিশ হবার কারণেই তাদের কাছে অনেক বেশি খোঁজ খবর থাকে হয় তো, তবে তাদের ধরণধারণ দেখে মনে হয় আতঙ্কবাদীরা সাধারণত দিল্লিতে ঢোকার চেষ্টা করে চোদ্দই আগস্ট বিকেল পাঁচটার পর থেকে, সাধারণ মানুষের সাথেই গাড়িতে বা মোটরসাইকেলে চেপে। আর পনেরোই আগস্ট দুপুর বারোটা একটার পর তারা হাল ছেড়ে দেয়।

    নিরাপত্তার চাদরে পুরো মুড়ে যায় ঐ সময়টুকুতে, দিল্লি। এবং, শুধুই দিল্লি। পাশের গুরগাঁও, ফরিদাবাদ, নয়ডা, গাজিয়াবাদে লাইফ কিন্তু একই রকম কুল থাকে। কিন্তু যেই বর্ডার পার করে পাঁচটার পরে দিল্লিতে ঢুকতে গেছো, আর তারিখটা পড়েছে চোদ্দই আগস্ট, পথিক সাবধান! গাড়ির যাবতীয় কাগজপত্র, পারলে তার পারচেজ স্লিপটাও সঙ্গে নিয়ে বেরিও, আর যদি কোনও কাগজ হ্যান্ডি না থাকে, তা হলে, হয় বেরিও না, আর না হলে নিজের ড্রাইভিংয়ের প্রতি অসীম আস্থা থাকলে বেরিও, যাতে প্রয়োজন পড়লে পুলিশের ব্যারিকেড কাটিয়ে ঠিক সাঁই করে বেরিয়ে যেতে পারো।

    দুপুর দুটো থেকে অফিস খালি হয়ে যেতে শুরু করে। কে আর ঝামেলায় ফাঁসতে চায়! দিল্লির রাস্তায় যত গাড়ি চলে তা মুম্বাই আর কলকাতায় চলা মোট গাড়ির থেকে বেশি। এর মধ্যে একটা গাড়ি গ্যাঁড়ারও। স্বাভাবিকভাবেই এত গাড়ির সব্বারই যে কাগজপত্তর ঠিকঠাক থাকবে, এমন আশা কেউ করে না। কনস্টেবলেরাও না। সব ঠিক থাকলে তাদের পেট চলবে কী করে? সরকার বাহাদুর ক পয়সা মাইনে দেয় তাদের?

    এন এইচ এইট ধরে, অতএব, বিকেল পাঁচটার পর থেকে জ্যাম দীর্ঘতর হতে থাকে। আক্ষরিক অর্থে প্রতিটা গাড়িকে চেক করে, তবে ছাড়া হয়। যে অফিসযাত্রী দুটোর মধ্যে কেটে পড়তে পারেন না, পাঁচটার পরেই বেরোতে হয় অফিস থেকে, তিনি অন্যান্য দিন যদি সন্ধ্যে সাড়ে সাতটা আটটায় ঘরে ঢুকে পড়তে পারেন, তবে চোদ্দই আগস্ট তিনি ঢুকবেন কম করে রাত্তির দশটা এগারোটায়। বারোটাও বাজতে পারে।

    গ্যাঁড়া, এই গেলবছরে চোদ্দই আগস্ট আপিস কেটেছিল বিকেল তিনটেয়। গুরগাঁও বর্ডার তো আরামসে পার হয়ে গেল, কিন্তু বৌকে তুলে নিয়ে আনন্দ বিহার, ইয়ানি কি গাজিয়াবাদ বর্ডারের কাছ অবধি আসতে আসতে পৌনে পাঁচটা বেজেই গেল। পার্মানেন্ট ব্যারিকেড লাগার আগে কনস্টেবলরা তখন খুচরো প্র্যাকটিস ওয়ার্ম আপ ইত্যাদি করছিল। হাতে একটা লম্বা লাঠি ধরে এলোপাথারি মোটরসাইকেল দাঁড় করাচ্ছে আর প্রয়োজনমতো একশো দুশো খাচ্ছে। গ্যাঁড়া এখনও মুগ্ধ হয়ে রিকল্‌ করে কী অপরিসীম নিপুণতার সাথে সেদিন লাঠিটাকে এড়িয়েছিল বাইকে চেপে। পুরো শিল্প!

    আরে মশাই, এ গল্প শুরু হলে শেষ হবে না সহজে। এর সাথে যোগ দেয় পাবলিক ট্র্যান্সপোর্ট। দিল্লির বাস। অটো। পুরো মাখন কেস হয়ে যায় যাদের নিজেদের গাড়ি নেই, সেই চোদ্দই আগস্টের দিন।

    এখন যান, একটু চা-কফি খেয়ে আসুন, গ্যাঁড়া পরের কিস্তি শোনাচ্ছে।

    (চলেগা নেহি, দৌড়েগা)

    সেপ্টেম্বর ২৮, ২০০৮
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ধারাবাহিক | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮ | ৯৬৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন