এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আওয়ামী সমালোচনা 

    কিংবদন্তি লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৫৫৭ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • নির্বাচনের আগে আওয়ামীলীগের সমর্থনেই সবাই, মানে যারা আওয়ামীলীগকে সমর্থন করে তারা সবাই দলের গুণগান গেয়ে নানা লেখা লিখতেছে। আমি আওয়ামীলীগ দল করি না। সমর্থন করি। করি কারণ আমার সামনে এর চেয়ে ভাল কোন নমুনা আর নাই। এইটা আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক সাফল্য বলতে পারেন যে তারা একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করতে পারছে। বিপক্ষ দলের নেতা, বিপক্ষ না বলি, নাম ধরেই বলি, বিএনপির নেতা যখন গোলাম আজমের জানাজায় শরিক হয়ে গর্ব করে টেলিভিশনের পর্দায় এসে বলে লক্ষ লক্ষ লোক হয়েছে তখন অপশন খুঁজা সহজ হয় আমাদের জন্য। ওই লক্ষ লক্ষ লোক আর এই সব নেতারা আমাদেরকে অসহায়ের মত একটা দলের প্রতি বিশ্বাস রাখতে বাধ্য করে। অনেকেই অপশন নাই কথাটাকে নিয়ে হাসি মশকরা করে, সত্য হচ্ছে এইটার আসলে কোন উত্তরও নাই, যারা হাসাহাসি করে তারাও ওই পর্যন্তই, উত্তর আর দিতে পারে না। যখন বিকল্প হচ্ছে গোলাম আজমের মৃত্যুতে শোকে পাথর একটা দল তখন আমার কাছে আর কী থাকে? আমি তো ভোট নামক বস্তুর জন্য পাকিস্তানের প্রেতাত্মাকে সমর্থন করতে পারি না। আমার ফান্ডামেন্টাল রুলসেই এইটা নাই, বিল্ট ইন নিয়েই আসছি এই বোধ, কী করব আমরা?

    কিন্তু এগুলা লেখার জন্য বসি নাই আজকে। আজকে প্রিয় দলটার সমালোচনার জন্যই বসছি।

    সম্ভবত এই ভূখণ্ডে বর্তমান সরকারের মত শক্তিশালী সরকার আর কখনই আসে নাই। আমার ধারণা ভুল হতে পারে তবু বলি, আমার ধারণা হচ্ছে শশাঙ্ক থেকে শুরু করে ফখরুদ্দিনের সেনা সমর্থিত সরকার পর্যন্ত কোন সরকারই এই সরকারের মত শক্তিশালী ছিল না। এমন শক্তিশালী হয়েও সরকারকে দেখা গেছে নানা জায়গায় নতজানু হতে! কেন? উত্তর নাই। যে শক্তিটাকে সমর্থন দেওয়া হয়েছে গত পনেরো বছর ধরে তারা কোন উপকারে আসবে? তাদের উত্থান বরং দেশটাকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে এমন এক অন্ধকার পথে যে পথের আর কোন দিশা নাই।

    মৌলবাদ এখন রন্ধ্রে রন্ধ্রে আমাদের। উগ্র ধার্মিক দিয়ে উপচে পড়ছে দেশ। এইটা আওয়ামীলীগ চালিত কোন দেশ এইটা বিশ্বাস করা কঠিন। জন্মের পর থেকে মানে আওয়ামীলীগ জন্মের পর থেকে যে ধর্ম নিরেপেক্ষতা ধরে রেখেছিল তা এখন তলানিতে। ৭২ সালের সংবিধানের গল্প বলত প্রথম প্রথম, আমরা ফিরবই বাহাত্তুরের সংবিধানে। এরপরে এমন এক জগাখিচুড়ি সংবিধান পাইলাম আমরা যে যে কেউ ধাঁধায় পরে যায় যে এইটা আসলে কেমন দেশ? ইসালামিক রিপাবলিক না অন্য কিছু! সংবিধানে বিসমিল্লাহ আছে, রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম আছে আবার ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ এইটাও বলা আছে! এখন এর মানে যে কী তা যে জানে এইটা একটা রহস্য। এই শক্তিশালী সরকারও এইটা ঠিক করার কোন চেষ্টা করে নাই। মৌলবাদী শক্তি ধীরে ধীরে শক্তিশালী হচ্ছে আরও আর আমরা আবুল হয়ে কাবুলের পথে আছি!

    সারা জীবন গালি শুনছে আওয়ামীলীগ যে তারা ধর্ম মানে কম, হিন্দু ঘেঁষা দল, ইত্যাদি। আওয়ামীলীগ এইটাকে নিজেদের ব্যর্থতা ভাবছে। তারা প্রবল ভাবে ধার্মিক হতে চেয়েছে। হতে গিয়ে যাদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্কই নাই বলা চলে এমন সব গোষ্ঠীর যে কোন মতামতকে প্রাধন্য দিয়ে গেছে। এই সরকারের আমলেই আমরা দেখছি ধর্মের দোহাই দিয়ে শিক্ষকদের অপমান করা, বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া, গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া, মন্দির ভাংচুর করা, প্রতিমা নিয়ম করে ভেঙে দেওয়া। বড় বড় কাণ্ড হয়ে গেছে এই সরকারের সময়েই অথচ বিচারের বেলায় ঠনঠন! একটা বিচারহীন ঘটনা আরও দশটা ঘটনা ঘটানোর পিছনে শক্তি সাহস যোগায়। এইটা আমার মত মূর্খ বুঝে আর কর্তা ব্যক্তিরা বুঝে না? বুঝে, বুঝেই লালন করে যায় দিনের পর দিন এই শক্তিকে।

    এই সরকারের আরও বড় একটা ব্যর্থতা হচ্ছে অর্থনীতির অবস্থা। এখানে বৈশ্বিক নানা কিছু জড়িত, সত্য। তেমনই সত্য হচ্ছে পাচার হওয়া অর্থ! যে টাকা বাহিরে পাচার হয়েছে তা অংকে লিখতে গেলে শূন্য নিয়ে প্যাঁচে পরে যাব আমি! কয়েকদিন আগে পড়লাম স্বাধীনতার পর থেকে ৫০ বছরে ১১ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে! এই হরিলুট থামাতে পুরোপুরি ব্যর্থ সরকার। এস আলম বিদেশে মিল ফ্যাক্টরি দিয়ে ফেলছে অথচ কোন খাত থেকে টাকা গেল তার কোন হিসাব নাই! একটা টাকাও বিদেশে যায় নাই তাদের হিসাবে, অথচ বিদেশে ব্যবসা ফেঁদে বসতেছে। কীভাবে সম্ভব? এই প্রশ্নও করা যাবে না, আদালত থেকে বলে দিছে!

    পাচারের সাথেই জড়িত কালো টাকা। কালো টাকাই বাহিরে পাচারের জন্য উঠে পরে লাগে সবাই। এই কালো টাকার উৎস কই? সরকারকে মাঝে একটু তৎপর দেখা গেলেও কালো টাকা, অবৈধ টাকার ব্যাপারে নিশ্চুপ হয়ে যেতে দেখছি আমরা। অথচ তখন মনে হচ্ছিল এবার সব ব্যাটাদের ধরবে। সম্রাট পর্যন্ত গিয়ে থেমে গেল মিশন। এরপরের ধাপ হয়ে গেল মিশন ইম্পসিবল! এখন সম্রাটও বুক ফুলিয়ে ঢাকার রাজপথ কাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে। মাঝে থেকে হুদাই এই লোক গুলার ব্যবসার ক্ষতি করা!

    অবকাঠামো উন্নয়ন জরুরি ছিল। যে কাজ গুলো করা হয়েছে তা আরও বহু আগেই হওয়া উচিত ছিল। কাজ নিয়ে প্রশ্ন নাই, প্রশ্ন হচ্ছে এই প্রকল্প গুলো করতে গিয়ে যা হয়েছে তা নিয়ে। যে যেভাবে পারছে সেভাবে লুটে নিয়েছে! একটা প্রকল্পকে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে দ্বিগুণ, তিনগুন সময়ে। সময়ের সাথে সাথে প্রকল্প ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে। আর তিনারা মজা করে গজা খেয়ে গেছেন।

    করোনা, ইউক্রেন যুদ্ধ, বিশ্বমন্দা ইত্যাদির প্রভাব রয়েছে। আমরা যে তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছিলাম তা থমকে দাঁড়িয়েছে। আর এটাই তাদের হিসাবে ছিল না। সব ঠিক থাকলে তলে তলে যে এই অবস্থা তা কখনওই হয়ত বুঝা যেত না। আমরা জিডিপি নিয়ে ভারতকে চোখ রাঙ্গানি দেখাচ্ছিলাম, সেই আমরা এখন হুট করে কবে দেউলিয়া হয়ে যাই এই শঙ্কায় রয়েছি! হাস্যকর না? আমাদের অর্থনীতিবিদেরা কী করলেন? জানি না। যেমন হয়ত তিনারা জানেন না কীভাবে উন্নতি হচ্ছিল অর্থনীতির। হয়ত তাদেরও প্রশ্ন যে টাকা তো চুরি হচ্ছেই, তবুও রিজার্ভ বাড়ে কেমনে! যেই মাত্র সারা দুনিয়ায় অর্থনৈতিক টানাপড়েন শুরু হল অমনেই থলের বিড়াল বের হয়ে গেল আমাদের। আওয়ামীলীগের বড় ব্যর্থতা এই টাকা পাচার রোধে চোখে পড়ার মত কোন ব্যবস্থা নেয় নাই।

    আমি যে অল্প কয়দিন শ্রমিকদের সাথে বিদেশে কাটিয়ে এসেছি সেই অল্প কয়েকদিনে দেখছি শ্রমিকদের অভিযোগের জায়গাটা। তাঁদের কথা হচ্ছে আমি কষ্ট করে টাকা দিব দেশে আর দুর্নীতিবাজ কোন আমলা বা মন্ত্রী সেই টাকা বিদেশে পাচার করে দিবে, এইটা আমি হতে দিব না। সে হুন্ডি করবে! হুন্ডি করে যে তাদের টাকা পাচারে সাহায্য করছে সে এইটা সে বুঝতে নারাজ। সরকারকে দিবে না, এইটাই হচ্ছে মূল কথা। তাঁদের এই মনোভাবের প্রভাব এখন দেখছি বাস্তবে। রেমিটেন্স আসা কমে গেছে বৈধ পথে। সরকার এখন পাঁচ শতাংশ বোনাস দিচ্ছে তবুও শ্রমিকেরা বৈধ পথে টাকা পাঠাচ্ছে না। দেশের বৈদেশিক আয়ের বড় উৎস প্রবাসী শ্রমিক। এইটার জন্য আরও মনোযোগ কেন দেওয়া হয় নাই? সরকারের মনোভাব হচ্ছে যারা বাহিরে গেছে তারা বাধ্য, তারা ঠেকে গেছে বাহিরে গিয়ে! তারা বাধ্য না, তারা যে ঠেকে যায় নাই, সম্ভবত সরকার এইটা এখন হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছে।

    সময় গেলে সব সহজ হয়ে যাওয়ার কথা। মন্ত্রীরা অভিজ্ঞ হবে, কাজকর্ম আরও সুচারু হবে, সুন্দর হবে। অথচ বর্তমান সরকারের কাজকাম দেখলে মনে হয় যে নবিস দিয়ে মন্ত্রণালয় চালাচ্ছে সব। দুই একজন বাদে সবাই কী করতেছে কেন করতেছে তা নিজেরাও জানে কি না সন্দেহ। অর্থনীতির বারোটা বেজে তেরোটার ঘণ্টা বাজতে চলছে অথচ আমাদের অর্থ মন্ত্রী কই ঘুমায় আছে কেউ জানে না! কে চালাচ্ছে মন্ত্রণালয় কে জানে। ঘটা করে নতুন এক শিক্ষা নীতি নিয়া আসল। এবং নতুন শিক্ষানীতির জন্য সরকার শিক্ষা খাতের বরাদ্দ কমিয়ে দিল! চলতি অর্থবছরে শিক্ষাখাতে মোট বরাদ্দ হচ্ছে জিডিপির ১ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এর আগে ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ২ দশমিক ০৮ শতাংশ। থাকার কথা জিডিপির ৬ শতাংশ!

    কোন পরামর্শ না, শিক্ষকদের প্রস্তুত করা নাই, দুম করে বলা হল এইটাই সেরা কলা, বিসমিল্লাহ বলে খেয়ে ফেল! সবাই কলা খেতে থাকল, যে প্রশ্ন করল তাঁকে প্রশ্ন করা হল দেশপ্রেম নিয়ে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে, উন্নত বিশ্বের শিক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে! ফলাফল এখন পর্যন্ত এর সমাধান হল না, পক্ষ বিপক্ষ তুমুল বিতর্ক করে যাচ্ছে।

    শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়িয়ে, শিক্ষকদের ভাল বেতন দিলে, ভাল যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ নিশ্চিত করতে পারলে আমাদের সময়ের বা তার আগের শিক্ষা পদ্ধতি দিয়েও ভাল কিছু করা সম্ভব। কিন্তু আমাদের মন্ত্রীরা শুধু চমক দেখাতে চায়! তাকালেই যেন ঝকমক করে সব! তা এর মান যেমনই হোক!

    এত কিছুর পরেও এই দলটা ছাড়া আর কোন বিকল্প নাই! এইটা জাতিগত ভাবে আমাদের ব্যর্থতা না? আওয়ামীলীগ জিতলে আওয়ামীলীগের কিছু নেতাকর্মী জিতে আর হারলে পুরো দেশ হারে, বহু দিন আগে আহমদ ছফা এমন একটা মন্তব্য করে গিয়েছিলেন। এইটা আমরা নছুমছুরা বুঝি, দুঃখজনক হচ্ছে এইটা আওয়ামীলীগ আজ পর্যন্ত বুঝে নাই।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৫৫৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Rouhin Banerjee | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৫:৩৪526888
  • বিকল্প না থাকা একটা বিরাট সমস্যা। আমরা পশ্চিমবঙ্গবাসী এটা কিছুটা বুঝি। বিকল্প নাই বলে ৩৪ বছর একটা সরকার চলল। তারপর লোকে এত তিতিবিরক্ত হয়ে গেল যে একটা চরম দুর্নীতিগ্রস্ত, ফ্যাসিবাদী বিকল্পকে হইহই করে জিতিয়ে আনল। তারা যা করার, তাই করতে থাকল, অথচ এখনো সেই একই কথা বলে বেড়াচ্ছি - "বিকল্প নাই"। আমাদের আদৌ বিকল্প তৈরী করার ভাবনাচিন্তাই নাই। কেন্দ্রেও একই অবস্থা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন