এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • শুভ নববর্ষ ১৪৩২ 

    কিংবদন্তি লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৬ এপ্রিল ২০২৫ | ৩০ বার পঠিত
  • শুভ নববর্ষ। বাঙালির নতুন বছর শুরু হয়ে গেল। সীমান্তের এই পারে বাঙালি পরিচয় বহুদিন ধরেই হোঁচট খাচ্ছিল, জোর করে, সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে টিকিয়ে রাখা হচ্ছিল। ৫ আগস্ট অনেক কিছুই যেমন হুড়মুড় করে ভেঙে পড়েছে ঠিক তেমন করেই ভেঙে পড়েছে এই প্রতিরোধ। অন্য অনেক কিছুর মতই প্রবল এক শক্তির সামনে দিক হারা হয়ে পড়েছে বাঙালি পরিচয়। মুসলিম বাঙালি তত্ত্ব এখন চলছে দেশ জুড়ে। ধর্ম যে জাতি পরিচয় না, এইটা কেউ ধমক দিয়ে বলছে না। বরং বুদ্ধিজীবী মহল ঠিক, তাই তো, এইটাই তো আসল পরিচয় বলে সহমত পোষণ করছেন।

    বাঙালি মুসলমান না কি এতদিন নিজ ধর্ম পালন করতে পারছিল না। কি আশ্চর্য না? কথায় কথায় ৯০% মুসলিমের দেশ বলে হুঙ্কার দেওয়া লোকজন বলছে তারা ধর্ম পালন করতে পারছে না। এরচেয়ে দুঃখের আর কী হতে পারে? ঠিক করতে পারছিল না? এর উৎকৃষ্ট একটা নমুনা গতকাল পাওয়া গেছে। একটা গরু এনে হাজির শাহবাগে, এখন শাহবাগে গরু জবাই করে জেয়াফত খাওয়া হবে! স্বাভাবিক ভাবেই পুলিশ এই কাজ করতে দেয় নাই। এখন পীর ইউনুসকে গালি দিচ্ছে কেন গরু জবাই দিতে দিল না! এই রকম ধর্ম চর্চা করতে না দিলেই যদি ধর্ম পালন করতে দিলো না বলে কেউ গালি দেয় তাহলে তো কিচ্ছু করার নাই। কিন্তু এইটাকেই পুঁজি করা হয়েছে। সংস্কৃতি উপদেষ্টা ফারুকি আফসোস নিয়ে বলছেন দেশে ইসলাম নিয়ে কথা বললেই না কি নানা ট্যাগ দেওয়া হত। কথা বলত জামাত শিবির, হিজবুতের লোকজন, ট্যাগ দিবে না? ফারুকি নিজে কী করছে?

    ফারুকির মাথা থেকে প্রথমে আসল বুদ্ধি যে এবার মঙ্গল শোভাযাত্রা সরকারি ভাবে আয়োজন করা হবে। এই সিদ্ধান্তের পরেই বলা হল মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন করা হবে। কেন? এর উত্তর যাই দিয়ে থাকুক মহাজন আসল উত্তর আমরা জানি। মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়ে মৌলবাদ গোষ্ঠীর প্রচণ্ড চুলকানি ছিল। নাম পরিবর্তন নিয়ে নানা নাটকের পরে বলা হল যে না, নাম আগেরটাই থাকবে, মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। প্রথম যে প্রশ্নটা উঠল তা হচ্ছে তোমরা কে নাম পরিবর্তনের? ফারুকি উপদেষ্টা হয়ে ভাবছে যা বলবে তাই আইন! সে জানেই না ঢাকায় যে মঙ্গল শোভাযাত্রা হয় তার সাথে সরকার কোনমতেই জড়িত না। এমন কি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত না। এইটা পুরোটাই ঢাকা চারুকলার ছাত্ররা করে থাকে। ঘুরে ঘুরে প্রতি বছর বিভিন্ন ব্যাচের ওপরে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সম্ভবত মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্ররাই এইটার আয়োজন করে। তারা নিজেরাই টাকা তোলে, সাবেক ছাত্ররা চাঁদা দেয়, অন্য ব্যাচের ছাত্ররা দেয়, শিক্ষকরা দেয়। কোন স্পন্সর নেওয়া হয় না। এবং যে ব্যাচ দায়িত্বে থাকে তারাই ঠিক করে কী করা হবে, কী কী প্রতীক তৈরি করা হবে, থিম কী হবে। এ নিয়ে নানা সময় ক্যাচাল হয়েছে অনেক। সরকার চেষ্টা করেছে নিজেদের মত করে থিম ঠিক করে দেওয়ার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ছাত্ররা যা চেয়েছে তাই হয়েছে। তো সম্পূর্ণ ছাত্রদের তত্ত্বাবধায়নে তৈরি একটা বিষয়কে আপনে কে নাম ঠিক করে দেওয়ার?

    সেই সময় এই প্রসঙ্গ ধামাচাপা পড়লেও যতই সময় ঘনিয়ে আসল ততই এই প্রসঙ্গ প্রাসঙ্গিক হতে থাকল। এবং শেষ মুহূর্তে হেফাজতে ইসলাম থেকে বলা হল মঙ্গল শোভাযাত্রা করা যাবে না, এই নাম চইলত ন! ফলাফল হাতেনাতে, চারুকলার ডিন জানিয়ে দিলেন তারা নাম পরিবর্তন করছে, এবারের শোভাযাত্রার নাম হবে আনন্দ শোভাযাত্রা! ব্যাস, হয়ে গেল সব! ফারুকির নাক গলানোর পরেই যে ব্যাচ এবার দায়িত্বে থাকার কথা তারা একটা বিবৃতি দেয়, দিয়ে পরিষ্কার করে জানিয়ে দেয় যে তারা এবার এই দায়িত্ব পাওয়ার কথা ছিল কিন্তু এবার যে শোভাযাত্রা হচ্ছে তার সাথে তারা জড়িত না! সরকার সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে এবারের শোভাযাত্রার আয়োজন করছে, তাদেরকে এর সাথে রাখা হয়নি, তারা সাথে নাইও। উপদেষ্টার জন্য এরচেয়ে লজ্জার কী হতে পারে? কিন্তু না, ফারুকি এই সামান্য বিষয়ে থেমে যাওয়ার লোক না।

    সে নিজের পছন্দ মত মোটিফ বানাতে লাগল। কিছুদিন যেতেই আমরা জানলাম শেখ হাসিনার ভয়াল দর্শন একটা মুখমণ্ডল বানানো হচ্ছে। পয়লা বৈশাখের দুইদিন আগে সেই মোটিফ আবার পুড়েও গেল। দোষ দেওয়া হল ছাত্রলীগকে, আওয়ামীলীগের কর্মীদের! মানে সিনেনার চিত্রনাট্যকেও হার মানাচ্ছে ফারুকির এই সব কাহিনী। ঢাকা চারুকলায় পয়লা বৈশাখের আগে ইদের মত পরিবেশ থাকে। পুলাপান সারা রাত কাজ করে, শেষ মুহূর্তে দম ফেলার সময় থাকে না তাদের। চারুকলার সাথে যে কারণেই হোক একটা ভালো সম্পর্ক থাকায় এইসব আমার জানা। এদের কাজ দেখার জন্য কত গেছি রাতের বেলা। পরিচিত বড়ভাই, ছোটভাই বন্ধু পাওয়া যেতই কাওকে না কাওকে। না পেলে ছবির হাট তো ছিলই, আড্ডা মারার তো অপশনের অভাব নাই চারুকলায়। এমন পরিবেশের মধ্যে গোপনে কেউ এসে আগুন লাগিয়ে দিল? বেশ কয়েক বছর ধরেই পুলিশের নিরাপত্তা বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে গেছিল। মানুষ এইটা নিয়া সমালোচনা করেছে। কিন্তু সরকারের কিছু করার ছিল না তাই কড়া নিরাপত্তা দেওয়া হত। তো পুলিশ কই ছিল? ফারুকির টুপির নিচ থেকে কথা বের হল, ভোরে সবাই যখন নামাজ পড়তে গেছে তখন কেউ এসে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে! এখন এইটা শূন্যে হাসবেন না কাঁদবেন এই সিদ্ধান্ত আপনার! আমি হাসতে হাসতে মরতে বসছিলাম আর কী! পরে সিসি টিভি ফুটেজ পাওয়া গেল। একজন এসে আগুন লাগিয়ে গেছে, দেখা গেল। তো? ধরেন? কয় এই ছেলে ছাত্রলীগ করত! আরে তোমাদের তামাম ছাত্র নেতৃত্ব এক সময় ছাত্রলীগ করত, এইটা কোন ধরণের আলাপ?

    থার্মোকল দিয়ে আবার বানানো হল সেই মোটিফ। পয়লা বৈশাখ এই জিনিস নিয়েই শোভাযাত্রা হল। কে বানাল? আমি আমার সূত্রমত খোঁজ নিলাম। বলল কিছু ভাড়া করা শিল্পী আনছে, শিক্ষক আছে কয়েকজন আর কামলা দিয়ে কাজ করাচ্ছে। এদিকে হেফাজতের ধমক খেয়ে ডিন নাম পরিবর্তন করার পরে ছাত্ররা এবার সরাসরি প্রেস কনফারেন্স করল। আবার জানাল যে তারা এর সাথে জড়িত না, তারা জানতে চায় কেন নাম পরিবর্তন হল!

    আমি এই জায়গায় এসে নিজেকে প্রশ্ন করেছি আমি কী চাই? এমন করে বৈশাখ উদযাপনকে সমর্থন জানাব? না কি প্রতিবাদ করব। আমি সমর্থন জানালাম। কারণ আমার কাছে মনে হয়েছে এগুলা যাই হোক, আমাদের মূল যুদ্ধ এদের সাথে না, আমাদের মূল যুদ্ধ মৌলবাদের সাথে যারা নববর্ষ পালন করাকেই সমর্থন করে না। বাঙালি শব্দটায় যাদের আপত্তি। যারা নববর্ষের জন্য কেউ পাঞ্জাবি কিনলে জাহান্নামে যাবে এমন ফতোয়া দেয় তাদেরকে জায়গা দেওয়া যাবে না। মূল লড়াইয়ের জন্য এখন যাই হোক আমি ধুর, এমন নববর্ষের সাথে আমি নাই বললাম না। আমি আমার বন্ধু বান্ধব সবাইকে উৎসাহ দিয়েছি যেন সবাই নববর্ষ পালন করে।

    তো কেমন হল ফারুকির আনন্দ শোভাযাত্রা? আমি যেহেতু ঢাকার বাহিরে থাকি তাই আমাকে ভরসা করতে হয়েছে ঢাকাবাসী আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধবদের ওপরে। ফারুকির ইনক্লুসিভ শোভাযাত্রার জন্য কিছু আদিবাসীকে ধরে আনা হয়েছে, তারা নিজেদের নববর্ষ পালন রেখে আসছে বাঙালিদের নববর্ষ পালন করতে! যে দেখছে সেই বলছে যে ওদের দেখেই বুঝা যাচ্ছিল যে টাকার বিনিময়ে আসছে, মন থেকে কেউই আসে নাই। শোভাযাত্রায় সর্ব সাধারণের জন্য খোলা ছিল না। ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেওয়া হয় মানুষকে। আদিবাসী কিছু মানুষ নিজেদের মত করে কিছু প্ল্যাকার্ড নিয়ে এসেছিল, তাদেরকে শোভাযাত্রায় ঢুকতেই দেওয়া হয়নি। কী লেখা ছিল? লেখা ছিল 'আলঙ্কারিক অন্তভূক্তি নয়, সাংবিধানিক স্বীকৃতি চাই'। ফারুকির ঘাড়ে কয় মাথা যে এইসব লেখাকে শোভাযাত্রায় ঢুকতে দিবে? পাঠ্য বইয়ের পাতায় একটা গ্রাফিতির ছবি ছিল যেখান একটা গাছের বিভিন্ন পাতায় লেখা ছিল মুসলমান, হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ ও আদিবাসী। মহান মবেরা আপত্তি জানানোতে সেই গ্রাফিতি বই থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে! তো ফারুকির স্বাদের ইনক্লুসিভের মধ্যে লোক দেখানো আদিবাসীই আছে, এদিকে বান্দরবনের জেলে ঢুকিয়ে রাখা হয়েছে আদিবাসীদের, যারা জানেই না আসলে কেন তাদেরকে ধরা হয়েছে! ঢাক ঢোল ছিল মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রাণ! এবার ঢাক ঢোল নিষিদ্ধ ছিল, হিন্দুয়ানী কিছুই চলবে না।

    নববর্ষ উদযাপন হয়েছে এইটাতেই আমি খুশি। প্রতিবার হারাম হারাম শুনতে শুনতে কান ঝালাপালা হয়ে যায়, এবার অন্তত এগুলা শুনতে হয়নি। দুই একজন আপত্তি জানিয়েছে। গরুর গল্প তো করলামই। এক পক্ষ হাজির গরু নিয়ে, গরু জবাই করে জেয়াফত খাবে। খা, মানা করছে কে? কিন্তু গরু জবাই করার জায়গা কি শাহবাগ? যার যেমনে ইচ্ছা সেভাবে নববর্ষ পালন করুক, আমার কোন আপত্তি নাই। কিন্তু এইটা করা যাবে না, ওইটা করলে জাহান্নামে যাবে এগুলাতে আপত্তি আছে।

    যাই হোক, সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা। সামনের এক বছর আমাদের জন্য খুব জরুরি একটা বছর। ইউনুস সাহেব চাচ্ছেন পাঁচ বছর থেকে যেতে। চিন প্রবল থাবা মেলা শুরু করেছে, ইন্ডিয়া ইতোমধ্যে নানান বাধা দেওয়া শুরু করেছে, ট্রাম্পের পাগলামির চাপ আমরা খাওয়া শুরু করে দিয়েছি, যে বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে নানা কথা বলা হল সেই বিনিয়োগ সম্মেলনের পরে আসছে তিনশ মিলিয়ন ডলারের মত, এর আগে দুই এক বিলিয়নের নিছে কখনই আসেনি। এদিকে আবার আরেক কাহিনী, যে মহিলা বিনিয়োগ সম্মেলনে বিদেশি বিনিয়োগকারী হিসেবে এসেছিলেন তাকে দেখা গেছে ফারুকির আনন্দ শোভাযাত্রায়, তিনি না কি নববর্ষ দেখতে এসেছেন ঢাকায়! তো এই সব সিনেমা চলতেই থাকবে, পড়েছি ক্লাউনের পাল্লায়, যন্ত্রণা সহ্য না করে আর উপায় কী?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৬ এপ্রিল ২০২৫ | ৩০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন