এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বাংলাদেশ সমাচার - ০৪ 

    bikarna লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৫ জুলাই ২০২৫ | ২৫ বার পঠিত
  • | | |


    ১৫ জুলাই। গত বছর সর্বনাশের সূচনা এইদিনই হয়েছিল। এবং তা স্মরণ করার জন্য গত রাতেও আগের মতই ‘তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার’ স্লোগানে মিছিল করেছে মহান জুলাই যোদ্ধারা! তবে এখন আর স্লোগান দিয়ে বলার কিছু নাই, এখন এইটা সবাই জানে। গত বছর আইরনি বলার চেষ্টা করেছিল এখন আর সেই চেষ্টাও নাই। এখন স্বীকৃত রাজাকার তারা, এখন আর কোন লুকাচুপি নাই। তখন মানুষের প্রতিক্রিয়ায় মুহূর্তের মধ্যে সুর পাল্টে বলা শুরু হয়েছিল যে স্লোগান পুরোটা ছিল তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার, কে বলেছে কে বলেছে স্বৈরাচার স্বৈরাচার! কিন্তু এইটা মিথ্যা ছিল, পরে সংযোগ করে বানানো হয় এই জিনিস। অবশ্য মিথ্যা এই পুরো বিষয়টার সাথেই জড়িত ছিল। 

    মিথ্যা কথা বলেই এরা এসেছে। মিথ্যার অবস্থাটা দেখেন একবার। আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন শেখ মুজিবকে যখন তখন সেখানে সেখানে ব্যবহার করেছে। ৭ মার্চের ভাষণের বিভিন্ন লাইন তাদের পোস্টারে, গ্রাফিতিতে, স্লোগানে। ক্ষমতা পাওয়া মাত্র এই অসভ্য গুলা বলা শুরু করেছে মুজিব ক্যাডা? বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে মুজিবকে কবর দিতে হবে! আমি বানিয়ে বলছি না, এইটা প্রতিনিয়ত তারা বলে যাচ্ছে। মাস্টার মাইন্ড মাহফুজ তো পারলে প্রায় মুক্তিযুদ্ধকেই খেয়ে ফেলে। মুক্তিযুদ্ধকে খাওয়ার চেষ্টা অব্যাহত আছে। 

    এই চেষ্টা করা হচ্ছে একদম মাথা থেকে, ইউনুস স্যার নিজেও সামিল। রিসেট বাটনে চাপ দিয়ে সব মুছে দিতে চেয়েছে তিনি। সব রিসেট হয়ে যাবে, সব নতুন করে জুলাই ২৪ থেকে শুরু হবে। এইটাই তাদের প্রত্যাশা। এবং সেই অনুযায়ী কাজও করে যাচ্ছে তারা। দৈনিক কোন কোন ভাবে এই চেষ্টা চালু আছে। আজকে কোথাও মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য ভেঙে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হচ্ছে তো আরেকদিন মুক্তিযোদ্ধাকেই ধরে পেটানো হচ্ছে। আমার পরিচিত অনেক মুক্তিযোদ্ধাই আছেন যারা মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিতে এখন স্বস্তি পান না। রাজাকারদের শাবকেরা এখন আর শাবক নাই, তাদের এখন দাঁত নখ তৈরি হয়ে গেছে। যা ছিল অকল্পনীয় তা এখন বাস্তব, দিনের আলোর মত বাস্তব। এখন সহজেই জন্মদাতাকে অস্বীকার করা যায়। 

    এক আমরা, এক আজব প্রজন্ম, চোখের সামনে রাজাকারদের আস্ফালন দেখে বড় হয়েছি। কোন চিন্তা ভাবনা ছাড়াই বুঝে গেছিলাম আমাদের পথ কোনটা। তীব্র আবেগে শাহবাগে চিৎকার করেছি তুমি কে আমি কে বাঙালি বাঙালি, তোমার আমার ঠিকানা পদ্মা মেঘনা যমুনা, পাকিস্তানের প্রেতাত্মা পাকিস্তানে ফেরত যা, জামাতে ইসলাম মেড ইন পাকিস্তান! ঠিক সেখানেই স্লোগান উঠল তুমি কে আমি কে রাজাকার রাজাকার! ঠিক যে জায়গায় মঞ্চ ছিল সেখানেই জামাতে ইসলাম মঞ্চ বেঁধে শাহবাগ আন্দোলনকারীদের বিচারের কথা বলে, নিজেদের নেতাদের ফাঁসির বদলা নিতে চায়!
      
    যা আমাদের অহংকার ছিল তা কীভাবে যেন জেনজিদের কাছে তুচ্ছ হয়ে গেল, হাস্যকর হয়ে গেল, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে একটা হাস্যকর শব্দে রূপ দিয়ে দিল হাসতে হাসতে। ৩২ নাম্বার ভাঙা হল গর্বের সাথে। শুধু ভাঙা না, সেখানে অশ্লীল নাচ গান হল, আদিম ফুর্তি হল! তারপরেও মানুষ এদের কাছ আশা করে তারা সবাই সুবোধ বালক। এরাই দেশের কাণ্ডারি। 

    কিছুদিন আগে জামাতের আমির এক বক্তব্যে ৪৭ থেকে শুরু করে যা যা হয়েছে সব কিছুর জন্য ক্ষমা চেয়ে বসলেন। সবাই ক্ষমা চাইতে বলেন, তিনি ক্ষমা চেয়ে ফেললেন! খুব দারুণ না? এইটা যে একটা রাজনৈতিক স্ট্যান্ডবাজি তা দুধের শিশুও বুঝার কথা। একদিকে আপনে ক্ষমা চাচ্ছেন অন্যদিকে নিজামি সাইদির জন্য আহাজারি জারি রাখছেন, এইটা কেমন ক্ষমা চাওয়া? কোন বিষয় নিয়ে ক্ষমা চাওয়া মানে হচ্ছে আপনি একটা অপরাধ করেছেন এইটা মানছেন, স্বীকার করছেন, করেই ক্ষমা চাচ্ছেন যে যা করছি ভুল করছি, আমাদেরকে ক্ষমা করে দিন। কিন্তু তাই যদি হয় তাহলে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদেরকে ত্যাগ করুন। তাদের জন্যা আর কান্নাকাটি না। তাদেরকে পুরোপুরি অস্বীকার করুন। কিন্তু তা হওয়ার নয়। মুখ দিয়ে ক্ষমা চেয়ে দিলাম আর সব শেষ? 

    পুরো বিষয়টাই এখন ধাপ্পাবাজি হয়ে গেছে। এখন, এই মুহূর্তে বিএনপি জামাতে খুব সংঘাত! যে বিএনপিকে ডেকেও শাহবাগে আনা যায়নি তারা এখন শাহবাগে স্লোগান দিচ্ছে পাকিস্তানের প্রেতাত্মা পাকিস্তানে ফেরত যা! অথচ ২০১৩ সালে বিএনপি যদি শাহবাগের সাথে থাকত তাহলে বাংলাদেশের ইতিহাস অন্য রকম হত। এখন কেন?  এক হতে পারে এখন জামাত বিএনপির থেকে বড় শক্তির আশ্রয় পেয়েছে। এনসিপি, মহান জুলাই আন্দোলনের ছাত্রদের দল। যাকে অনেকে জামাতের বি টিম বলছে। বিএনপি কালকে স্লোগান দিয়েছে এক বোতলে দুই ছিপি, জামাত শিবির এনসিপি! সেই 

    এনসিপির সাথে সরকার নিজে আছে। ডক্টর সাহেব ক্ষমতায় বসেই বলেছেন তাকে ছাত্ররা এনে বসিয়েছে, তারাই তার ক্ষমতার উৎস। তো নিয়োগ কর্তাদের বিরুদ্ধে তিনি কেন যাবেন? তিনি জান নাই। দেশ জুড়ে মব জাস্টিস হচ্ছে, মানুষ অতিষ্ঠ, ছাত্ররা বলে দিল এগুলাকে মব বলা যাবে না, বলতে হবে জনরোষ! লীগের নেতাদের প্রতি মানুষের জনরোষ। তাদের বলা আর সাথে সাথে সরকারের প্রেস সচিব বলে দিলেন এগুলাকে মব বলা যাবে না! তো এভাবেই মিলেঝুলে চলছে সরকার। জামাত তাদেরকে পেয়ে থাকলে বিএনপি থেকে দূরে গেলেই সমস্যা কী? এখানে বরং লাভ বেশি, কচি মাথা খেতে মজা বেশি। আর এরা ইতোমধ্যে মাথা দিয়েই রেখেছে, সমস্যা কোথায়? 

    দ্বিতীয় যা হতে পারে তা হচ্ছে মিউচুয়াল কাইজ্জা ঝগড়া! প্রচুর গালিগালাজ, প্রচুর বিরোধিতা করে, প্রচুর জোট তৈরি করে শক্ত দুইটা দল দেখানো পুরো দুনিয়াকে। যাতে নির্বাচনটা বৈধ হয়, যাতে মনে না হয় দেশের বৃহত্তম দলটা নির্বাচনে নাই! খুব দ্বন্দ্ব দেখিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন দেখানো। প্রচুর প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে, মানুষ ভোট দিয়েছে, এইটা এই সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। লীগ না আসলে তেমন নির্বাচন করা অসম্ভব। বিএনপি ছাড়া নির্বাচন করে আওয়ামীলীগ দেখেছে যে সেই নির্বাচন আসলে তেমন কাজের হয় না। গ্রহণযোগ্যতা তৈরি হয় না। সেই একই কাজ এখন উল্টা দিক থেকে হবে। তা যেন আগের মতই না হয়, এই জন্য এখন প্রচুর যুদ্ধংদেহী পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা দেখান হচ্ছে। কারণ জামাত বিএনপি দুইটা দল আলাদা এইটা ভাবতেও কেমন জানি লাগে। অজস্রবার দুই দলের নেতারা বলেছে তারা এক বৃন্তে দুইটি ফুল!  আজ হুট করেই কেমনে আশা করি আমি যে সব শেষ হয়ে গেছে, তারা এখন আর এক বৃন্তে নাই! 

    বিএনপির হাতে সেই সুযোগ ছিল ২০১৩ সালে। এমন অনেক মানুষ আছে যারা বিএনপি করে, ছাত্রদল, যুবদল করে তারা শাহবাগে এসেছিল। কিন্তু তাদের নেতারা অস্বীকার করল। উল্টো যারা শাহবাগে গিয়েছে তাদেরকে নাস্তিক ট্যাগ দিয়ে দিল। মাহমুদুর রহমানের মত পিশাচের সাথে তাল মিলিয়ে ব্লগার হত্যার জ্বালানি জুগিয়ে গেল। একই সাথে তলে তলে হেফাজতে ইসলামের সাথে মিলে সরকার পতনের ষড়যন্ত্র করে ফেলল। সেদিন এগুলা না করে জামাতকে ত্যাগ করেল বাংলাদেশের ইতিহাস অন্য রকম হত বলে আমার বিশ্বাস। পুরো যুদ্ধাপরাধীর বিচার বিষয়টা লীগ একা কব্জা করতে পারত না। সবচেয়ে বড় কথা জামাত এক প্রকার হারিয়েই যেত দেশ থেকে। সেদিন যা করার কথা ছিল তা এখন বিএনপি করার চেষ্টা করছে। লোক দেখানো কি না এখনও আমরা জানি না। কিন্তু দেখছি যে বিশাল গণ সমাবেশ করে জামাত বিরোধী স্লোগান দিচ্ছে বিএনপির কর্মীরা। অবাক হয়ে দেখা ছাড়া আর কী করার আছে আমাদের? 

    ১৫ জুলাই সেই দিন যেদিন জাফর ইকবাল ক্ষোভে কোনদিন আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চান না বলে একটা চিরকুট প্রকাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে রাজাকার স্লোগান একজন শহীদ পরিবারের সদাস হয়ে মেনে নিতে পারেন নাই তিনি। ফলাফল তিনি এখন পর্যন্ত অন্তরিন হয়ে আছেন। তার বই পোড়ান, বই বিক্রি করবে না এমন ঘোষণা সবই আসতে থাকে একেরপর এক। খুব জানতে ইচ্ছা করে তারা এখন কী বলে স্যার সম্পর্কে? একটুও বুকটা কাঁপে না? মনে হয় না কী লোকটাকে কত কুৎসিত ভাবে অপমান করা হল? মনে হয় না জাতির বাতিঘরকে অপমান করার আগে দুইশবার করে ভাবা উচিত ছিল সবার? মনে হলে ভালো, না হলে নিজেকে পরীক্ষা করানো উচিত, আপনি হয়ত মানুষের খাতা থেকে বাদ পড়েছেন। 

    ১৫ জুলাই আরেকটা কারণে গুরুত্বপূর্ণ দিন। এইটা হচ্ছে লাইলাতুল গুজব! মনে হচ্ছিল গজব নেমে আসছে ঢাবির ক্যাম্পাসে। সমানে খবর আসছে গণহত্যা হচ্ছে অমুক হলে, তমুক হলে! অথচ এখন পর্যন্ত ঢাবির একটা ছাত্রের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায় নাই। গুজব এই সবক্ষেত্রে বারুদের মত কাজ করে। বোকাসোকা লোকজন না, নাটক সিনেমার অভিনেতারা, পরিচালক, শিল্পী সবাই মিলে এমন করে শেয়ার করা শুরু করেছিল এমন গুজব যে অবিশ্বাস করার কোন সুযোগই ছিল না। দিনের বেলা ছাত্রলীগ বেশ কিছু আকাম করে। যা করে এতদিন সব ঠাণ্ডা করে আসছে তাই করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু এরপরে রাতে যা হয়েছে তা প্রথম আলো একটা প্রতিবেদনে প্রকাশ করে। এখনও ওই প্রতিবেদন আছে কি না জানি না। সেখানে বলা হয় লীগের ছেলেরা যখন সব হলে তখন তাদেরকে প্রলুব্ধ করে সাধারণ ছাত্র নামের ছাত্ররা। তারা রীতিমত আক্রমণ করে তাদের ওপরে। এবং এরপরেই শুরু হয় আন্দোলনের আসল খেলা। এখন বুঝা যায় এইটা বৃহৎ পরিকল্পনার অংশই ছিল। ছাত্রলীগকে টেনে আনতেই হত, না হলে পুরো পরিকল্পনা কাজ করত না কোনমতেই। এখন হিসাব অনেকটাই খাপেখাপ মিলে যায়।

    আগামীকাল ১৬ জুলাই হয়ত আরেকটা ম্যাসাকার হতে পারে। এনসিপি গোপালগঞ্জ যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। সারজিস, হাসনাত মুজিববাদকে কবর দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে গোপালগঞ্জ যাচ্ছেন। গোপালগঞ্জে কালকে কী হবে তা বলা মুশকিল। যদি টুঙ্গি পাড়ায় ঢোকার চেষ্টা করে? যদি বঙ্গবন্ধুর কবর ভাঙার চেষ্টা করে? এরপরে কী হবে আমি জানি না। আবার একটা রক্তপাতের দিকে যদি দেশ এগিয়ে যায় আমি অবাক হব না। কোন পক্ষের রক্ত আমি জানি না। এখন তো সব তাদের হাতেই। এবার হয়ত রক্ত আরেক পক্ষের যাবে? এবার হয়ত রক্ত আমারও যাবে! আমি আসলেই জানি না কালকে তেমন কিছু হলে আসলে কেমন হবে পরবর্তী বাংলাদেশের চেহারা! সবাই শান্ত থেকে যদি এমন একটা হঠকারী আয়োজন শেষ করে আসতে পারে তাহলে ভালো। আর রক্ত দেখতে চাই না, কোন পক্ষেরই না। 

    এক বছরে আমার বা আমাদের অনেকেরই শান্তির ঘুম শেষ হয়ে গেছে। এ এক অদ্ভুত জীবন। কোন কারণ ছাড়াই অচেনা নাম্বার থেকে ফোন দিয়ে বলা হয় থানায় আসেন তো! কেন? ষড়যন্ত্র করছেন দেশের বিরুদ্ধে। বললাম, বাড়িতেই আছি, ধরে নিয়ে জান। একটু পরে বুঝি কেউ ইয়ার্কি মারছে আমার সাথে। ভয়টা কোথায় জানেন? এমন ইয়ার্কি করার কথা ভাবে এখন কেউ আমার সাথে! হয়ত মজাই করছে, সিরিয়াস কিচ্ছু না। কিন্তু আমি কেন ভয় পাব না? এই মজা তো আমার প্রাপ্য না। কেন পাচ্ছি? আমি লীগের কেউ? তারা যে শক্তির জোরে আমার সাথে এমন মজা করে, এতদিন সেই শক্তিটার বিরুদ্ধেই লিখে গেছি। কণ্ঠে আওয়াজ তুলেছি। ভয় পাওয়াটা অমূলক না। রাজাকার শাবক শহরে ঢুকেই ঘোষণা দিয়েছে কে কে গণ জাগরণ মঞ্চের সাথে যুক্ত ছিল তাদের তালিকা কর! সেই তালিকার কী খবর জানি না। কে কে আছে তাও জানি না। তিনি নিজেই জামাত থেকে মনোনয়ন না পাওয়াতে হতদম হয়ে গেছে কি না তাও জানি না। আমি জানি ভয়টা সত্য, আমি ইয়ার্কি মার্কা ফোনেও ভয় পাই, কিচ্ছু করার নাই আসলে।  

    https://www.prothomalo.com/bangladesh/oge1um24ih?fbclid=IwY2xjawLjcH5leHRuA2FlbQIxMQABHahDVOMQzGqmbSEl9eC57bpiIKMYlZtmITRbMeKyMTINPMGG5csu7P-X5Q_aem_1KH3cj2IyHvvzSiMUETufQ&mibextid=xfxF2i
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | |
  • ব্লগ | ১৫ জুলাই ২০২৫ | ২৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:8120:5c3d:da4b:***:*** | ১৬ জুলাই ২০২৫ ০৬:৪৭732433
  • পড়ছি 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন