এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বাংলাদেশ সমাচার - ০৫ 

    bikarna লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৭ জুলাই ২০২৫ | ৪০ বার পঠিত
  • | | | |
    যা হওয়ার তাই হল! অন্তত চারজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে সংবাদ মাধ্যম। গোপালগঞ্জ নিয়ে অহেতুক রাজনীতি করতে গিয়ে মূল্যবান প্রাণ গেল চারজনের। অনেকের মতে চারজন না, অন্তত নয়জন মারা গেছে গোপালগঞ্জে। আমরা বছর ঘুরতেই দেখলাম সেই ১৬ জুলাইয়েই মানুষের রক্ত ঝরল। এই রক্তপাতকে ডেকে আনা হয়েছে। এনসিপি রাজনীতি থেকে হারিয়ে যাচ্ছিল, জুলাই নিয়ে তাদের সব গর্ব, সেই জুলাইয়েও তাদের পার্টির কার্যক্রমে কোন তাপ পাওয়া যাচ্ছিল না। জুলাই পদযাত্রা দিয়ে হচ্ছিল না। নতুন রাজনীতি নিয়া আসল তারা। জুলাই পদযাত্রা হয়ে গেল মার্চ টু গোপালগঞ্জ! নাম পরিবর্তন কেন? 

    ভয়ংকর রকমের উগ্রতা ছড়িয়ে দেওয়া হল এই কয়দিন। কথায় কথায় মুজিবের কবর গুড়িয়ে দেওয়া হবে, ভেঙে দেওয়া হবে, মুজিববাদকে কবর দিবে ইত্যাদি ছিল তাদের দৈনিকের বক্তব্য। গতকালও, সমাবেশে বসেও একজন স্ট্যাটাস দিয়েছে ফেসবুকে যে ভেকুর ভাড়া কত? গোপালগঞ্জের ছাত্রলীগকে নিয়ে হাসিতামাশা করেছে একেকজন। উস্কে দিয়ে এরপরের পরিণাম নিয়ে প্রশ্ন তোলা কেন? ১৬ জুলাই ছিল জুলাই শোক দিবস। আবু সাইদের স্মরণে শোক দিবস ঘোষণা করেছে সরকার। সবাই যাচ্ছে রংপুর, আবু সাইদের কবরের দিকে, নানা আয়োজন তা নিয়ে। আর এই ইঁচড়ে পাকারা রউনা দিছে গোপালগঞ্জ। গোপালগঞ্জে মার্চ করার জন্য এই দিনটাই লাগল তাদের। এই সব রাজনীতি মানুষ বুঝে না? 

    গোপালগঞ্জবাসি তাদেরকে ঢুকতে দিছে। সমাবেশ করতে দিছে। এরপরে আটকে দিয়েছে। আক্রমণ করছে, এনসিপির যে নেতা নিজেদের অলরেডি শহীদ বলে ঘোষণা দিয়েছিল তারা দেখা গেল জীবন বাঁচাতে সেনাবাহিনীর APC (Armoured Personnel Carrier) করে প্রথমে এসপি অফিসে যায়, পরে সেখান থেকে ঢাকামুখি হতে না পেরে খুলনা চলে যায়। সময় মত শহীদই তামান্না ফুঁৎকার করে জীবন নিয়ে পালানো লোকজনের এরপরে আবার বক্তব্য দেওয়া শুরু হয়। সারজিস সবাইকে গোপালগঞ্জে যেতে ডাক দেয়। তাদের ওপরে আক্রমণ করেছে লীগের গুন্ডা বাহিনী। সবাই জুলাই চেতনা জীবিত রাখতে গোপালগঞ্জ চল! অনেকটা এমনই বক্তব্য ছিল। অন্য কেউ এর বিরোধিতা করার আগেই জুলাই আন্দোলনের অনেক পরিচিত মুখ তীব্রভাবে এই সব আহবানের বিরোধিতা করে। তারা স্পষ্ট ভাষায় বলে যে গোপালগঞ্জে আপনরা গেছেন কেন? এর সাথে জুলাই কীভাবে সম্পর্ক কী? আপনারা গেছেন নিজেদের রাজনীতির করতে, ফাপরবাজ রাজনীতি। 

    এইটাই হচ্ছে আসল কথা। অনেকটা উইন উইন ছিল তাদের জন্য মার্চ টু গোপালগঞ্জ। সফল হলে গোপালগঞ্জেও লীগের পাত্তা নাই বলে বেড়াত। গণ্ডগোল হলেও তাদের লাভ। লীগের সন্ত্রাসীরা কী করল দেখেন! কিন্তু যেটা হিসাবের বাহিরে ছিল তাদের তা হচ্ছে গোপালগঞ্জে আসলে আলাদা করে লীগ বলে কিছু নাই। সবাই লীগ। টুঙ্গি পাড়া হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর কবর। সেই কবর ভেঙে দেওয়ার হুমকি দিয়ে আপনি গোপালগঞ্জেই দাঁড়িয়ে থাকবেন? এইটা বেশি বেশি কল্পনা। 

    ক্ষতিটা কোথায় হল? ক্ষতিটা হল গত বছর ১৬ জুলাই থেকে যে লাশ পড়েছিল তার একটা বৈধতা দিয়ে দেওয়া হল। রাষ্ট্র নিরাপত্তা ঝুঁকি মনে করলে গুলি করবে, রাষ্ট্র মারণাস্ত্রও ব্যবহার করতে পারে। এইটা এতদিন আওয়ামীলীগকে দোষ দিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এখন দেখা যাচ্ছে পিচ্চি একটা দলের নেতাদের নিরাপত্তার জন্যও গুলি করা জায়েজ! গত বছর তো এরচেয়ে বড় সব কাণ্ড করে রেখেছিল তারা। তাহলে সেই সময়ের গুলি কেন অবৈধ হবে? নাকি আমরা মারলে বৈধ, আমাদের নিরাপত্তার জন্য মারলে ঠিক আছে, কিন্তু অন্যদের জন্য ঠিক নাই? 

    আমরা দেখলাম আজকে সেনাবাহিনীর নির্মমতা। একজনকে চার হাত পা ধরে ঝুলিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, পরে একজন তাকে মাটিতে রেখে গলায় বুট দিয়ে চাপ দিয়ে ধরে! আমরা দেখলাম ভিডিও একটা, যেখানে সেনা সদস্যকে গুলি করতে নির্দেশ দিচ্ছে একজন - গুলি কর, গুলি কর, গুলি কর ডাইরেক্ট গুলি কর! সমানে গুলি করছে মহান সেনাবাহিনী! 

    সবচেয়ে মজা হচ্ছে পরের দৃশ্য গুলা। খুলনা থেকে এনসিপি সংবাদ সম্মেলন করেছে। সেখানে তারা দাবি করছে গোপালগঞ্জে লীগের দম্ভ ভঙ্গ করে তারা সমাবেশ করে আসছে! মজা এখানেই শেষ না, প্রধান উপদেষ্টা ইংরেজিতে একটা প্রেস রিলিজ করেছে। সেখানে গোপালগঞ্জে যারা এনসিপির উপরে হামলা করেছে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করার কথা বলেছেন! ঠিক গত বছরের মত না? লাশ পড়ছে তার কোন আলাপ নাই, কেন আসল এইটাই বড় প্রশ্ন! 

    ইতিহাস ওয়াকারুজ্জামানের কথা মনে রাখবে। এমন অথর্ব সেনা প্রধানের কবলে দেশ থাকলে সেই দেশের কপালে শনির ঘণ্টা না বেজে উপায় নাই। গতকাল আর্মির ভেরিফাইড পেজ থেকে জুলাই আন্দোলন নিয়ে ভিডিও প্রকাশ করেছে। অথচ জুলাইয়ের প্রধান ব্যর্থ ব্যক্তি যদি কেউ থাকে তাহলে তা হচ্ছে সেনা প্রধান। এবং এই ব্যর্থতার জন্য আমি তাকে দোষও দেই না। কেন? কারণ লীগ তার এই যোগ্যতার জন্যই সেনা প্রধান বানিয়েছিল! একদম বাবুরাম সাপুড়ের মত- 
    "যে সাপের চোখ নেই,
    শিং নেই, নোখ নেই,
    ছোটে না কি হাঁটে না,
    কাউকে যে কাটে না,
    করে না কো ফোঁসফাঁস
    মারে নাকো ঢুসঢাস,
    নেই কোন উৎপাত,
    খায় শুধু দুধভাত"  

    একদম আদর্শ সাপ! এইটাই উনার যোগ্যতা ছিল সেনা প্রধান হওয়ার। এখন তার কাছ থেকে বীরত্ব আশা করা বোকামি না? তাই শেখ পরিবারের সদস্য হওয়া সত্ত্বেও তার কাছ থেকে কিছু আশা করা আর নিজের পায়ে কুড়াল মারা একই কথা। তিনি পারলে ৩২ নম্বর ভাঙা ফেরাতে পারতেন। তিনি পারেন নাই। ইতিহাসে এইটা যেমন লেখা থাকবে নোবেল জয়ী ডক্টর ইউনুস ক্ষমতা থাকা অবস্থায় বাংলাদেশ রাষ্ট্রটার আঁতুড়ঘর ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, তেমনই ওয়াকারুজ্জামানের নামও লিখা থাকবে। এখন পর্যন্ত সবাই যেমন মোস্তাকের গাদ্দারির জন্য মোস্তাককে স্মরণ করে তেমনই কে এম শফিউল্লার কাপুরুষতার জন্যও তাকে স্মরণ করে। 

    এনসিপির গোপালগঞ্জ সফর চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। এবং এর রেশ বহুদূর পর্যন্ত যাবে আমার বিশ্বাস। এনসিপি এখন এইটাকে পুঁজি করে রাজনীতি করবে। মুজিববাদকে কবর দিবে বলে আসছে ওরা, এর অর্থ হচ্ছে ৭২ সালের সংবিধানকে ছুঁড়ে ফেলা হবে, জুলাই সনদ ঘোষণা হবে। লাশ না পড়লে এই রাজনীতিটা তারা সহজেই করতে পারত। কিন্তু চারজনের লাশ, তাদের পরিবারের আহাজারি এখন পর্যন্ত ভারি হয়ে আছে পরিবেশ। রমজান নামের যে ছেলেটাকে মারছে তাকে পুলিশ ধরে রেখেছে এমন ভিডিও দেখা গেছে। পরে তাকে মৃত পাওয়া গেছে। যদিও এই সব জালিমদের হৃদপিণ্ডে বিন্দুমাত্র কাঁপন ধরায় না। আর্মির একটা ভিডিও দেখলাম, রাতে গোপালগঞ্জে কারফিউর সুযোগে রীতিমত ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে সম্ভবত। কারণ ভিডিওতে সেনা সদস্যরা উদ্যম নৃত্য করতে দেখা গেল! এইটা কবের কিংবা ফেক কি না জানি না। পেজটা আর্মির নানা খবরাখবর দেয়, তারাই দিয়েছে এই ভিডিও! কতখানি নিষ্ঠুর হলে এমন করা সম্ভব? 
     
    বাংলাদেশ ক্রমশ সেদিকেই যাচ্ছে। গোপালগঞ্জের ঘটনা যদি আরও একটু আগাত। যদি টুঙ্গি পড়ার দিকে কেউ যেত বা যদি এখনও যায় তাহলে সোজা গৃহযুদ্ধে ঢুকে যাবে পুরো দেশ। ৩২ নাম্বার ভাঙার সময় কেউ বুঝে উঠতে পারেনি যে এমন কেউ করতে পারে। কিন্তু এখন জানে যে এমন করতে পারে। তাই টুঙ্গি পাড়ার দিকে এক কদম দিলেই তছনছ করে দেওয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে লীগের কর্মীরা। আজকে যেমন পড়েছে। ক্ষমতায় নাই, কবে যেতে পারবে তার কোন হদিস নাই, আর্মি পুলিশ র‍্যাব কেউ নাই সাথে, কিসের সাহসে এই ছেলে গুলো ঝাঁপিয়ে পড়ল? এর উত্তরে লুকিয়ে আছে আগামীর বাংলাদেশ। 

    রক্ত নিয়ে রাজনীতি বন্ধ হোক, পক্ষ বিপক্ষ বুঝি না, দেশে শান্তি আসা জরুরি। শান্তির দূত ক্ষমতায় থেকেও যদি শান্তি না আসে তাহলে আমরা কার কাছে যাব? কে করবে পরিত্রাণ আমাদের? 

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | |
  • ব্লগ | ১৭ জুলাই ২০২৫ | ৪০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন