এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  অর্থনীতি

  • "অভ্যন্তরীণ মাইগ্রেশন: সংখ্যা, প্রবণতা ও বাস্তবতার খুঁটিনাটি"--- কিছু মন্তব্য 

    Anirban M লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | অর্থনীতি | ২৯ জুলাই ২০২৫ | ১২২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • যদুবাবু একটি চমৎকার লেখা লিখেছেন গুরুচন্ডালির বুলবুলভাজা বিভাগে। না পড়ে থাকলে অবশ্যই পড়ে দেখুন। লিঙ্ক এইখানেঃ https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=32787
    লেখাটি পড়ে ভাবলাম লেখাতে অনুল্লেখিত দু-একটি বিষয়ের ওপর আলো ফেলার চেষ্টা করা যেতে পারে। কমেন্ট সেকশনেই করা যেত, কিন্তু মনে হল একটু বিস্তারিত আলোচনার জন্য নিজের ব্লগ ব্যবহার করাটাই ভালো। একটু বিস্তারে লেখার সুবিধা হল ভবিষ্যতে এই নিয়ে আলোচনাটা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। যদুবাবু মূলতঃ বিবেক দেবরায় এবং দেবী প্রসাদ মিশ্রের একটি লেখা নিয়ে আলোচনা করেছেন (যাকে দে-মি-২৪ বলে উল্লেখ করেছেন)। এটা করতে গিয়ে যদুবাবু একটি চমৎকার গ্রাফ তৈরি করেছেন যেটা বেশ কিছু গল্প বলে যা আমাদের চিরাচরিত অনে ধারণার সঙ্গে মেলে না। গ্রাফের ছবিটি নিচে রাখলাম


    এই গ্রাফটি এমন অনেক কথা বলে যা বর্তমান বাংলা বিরোধী প্রচারের সঙ্গে মেলে না। লেখকরা বুদ্ধিমান, তাই এই গ্রাফটি তৈরি করেন নি। গ্রাফে নেট মাইগ্রান্টের সংখ্যা বের করা হয়েছে রাজ্যে আসা মাইগ্রান্ট থেকে রাজ্য থেকে বেরনো মাইগ্রান্টের সংখ্যা বাদ দিয়ে। তার মানে যে সব রাজ্যের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটি ধনাত্মক তারা মাইগ্রান্টের গ্রহীতা, যাদের ক্ষেত্রে সংখ্যাটি ঋণাত্মক তারা মাইগ্রান্টের সরবরাহকারী। এখন কারা গ্রহীতা হতে পারেন? যেসব রাজ্যে কাজের সুযোগ বেশি বা যারা অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে আছেন। অর্থাৎ, শ্রমের গ্রহীতা হওয়া অর্থনৈতিক উন্নতির একটা পরোক্ষ সূচক হিসেবে কেউ ভাবতে পারেন। নিঃসন্দেহে আপেক্ষিক সূচক। যদি আপনার প্রতিবেশীরা খুব গরিব হয়, আর আপনি মধ্যবিত্ত, তাহলেও আপনার কাছেই লোকে প্রয়োজনে হাত পাততে পারে। এবার দেখুন কারা শ্রমিক গ্রহীতাদের লিস্টে সবচেয়ে ওপরে – মহারাষ্ট্র, দিল্লি, গুজরাট  প্রথম তিনে। এই অবধি গ্রাফ আমাদের বিশ্বাসের সঙ্গে যায় কারণ আমাদের ঘরের ছেলেরাও তো এই সব রাজ্যে চাকরি করতে যায়। কিন্তু গ্রহীতার লিস্টে চার নম্বরে -- কী আশ্চর্য – পশ্চিমবঙ্গ। আরো আশ্চর্‍্য হল গ্রহীতার লিস্টে পশ্চিমবঙ্গের স্থান কর্ণাটকের ওপরে! অথচ, আমরা জানি যে চাকরি না পেলেই সবাই কর্ণাটক চলে গিয়ে চাকরি বাগিয়ে বসে। আমাদের জানাটা যে ভুল তা না, কিন্তু আমরা শ্রমের বাজার সম্পর্কে ধারণা করি আমাদের শ্রেণীর লোকেদের দেখে। কিন্তু আমাদের সামাজিক অবস্থান (যারা এককালে মধ্যবিত্ত ছিল, এখন উচ্চ, সেই উচ্চশিক্ষিত অংশ) থেকে যারা শ্রমের বাজারে যাচ্ছেন, সামগ্রিক শ্রমের বাজারের চরিত্র তার থেকে অনেক আলাদা।
     তবে এই গ্রাফ দেখে যাঁরা “বাংলা-কোথায়-উঠে-গেছে” বলে উদবাহু হতে চাইবেন তাঁদের জন্যও সাবধানবাণী আছে। মাইগ্রেশন এর খরচ দূরত্বের সঙ্গে সমানুপাতিক। এবার যদি পশ্চিমবঙ্গের চারপাশের রাজ্যগুলি তুলনামূলক ভাবে বেশি দরিদ্র হয়, কর্ণাটককে ঘিরে থাকা রাজ্যের তুলনায় তাহলেও কিন্তু কর্ণাটক অর্থনৈতিক ভাবে এগিয়ে থাকা সত্ত্বেও সেখানে মাইগ্রেশন কম হবে। এখানে আরো একটা ব্যাপারও গুরুত্বপূর্ণ। সেটা হল যে রাজ্যে আপনি যাচ্ছেন সেখানে আপনার পরিচিত নেটওয়ার্ক আছে কিনা। সেটা থাকলে পশ্চিমবঙ্গের একজন বাসিন্দার নিজের রাজ্যের থেকে হয়ত গুজরাটে কাজ পাওয়া সহজ হবে। এই নেটওয়ার্ক আসলে কী করে? সে তথ্য যুগিয়ে চাকরিদাতা এবং চাকরিপ্রার্থীর মধ্যে যোগাযোগ ঘটিয়ে দেয়। অর্থনীতির ভাষায় বললে সার্চ কস্ট (Search Cost) কমিয়ে দেয়। এই সূত্রে আরেকটা ব্যাপারও ভাবা দরকার। পশ্চিমবঙ্গ থেকে ২৪.৫ লাখ লোক বাইরে গেছেন কিন্তু বাইরে থেকে এসেছেন প্রায় ৪৪ লাখ লোক। এখন প্রশ্ন হল, রাজ্যের ভেতরে যখন কাজ রয়েছে (যা বাইরের লোক এসে করছে) তা ভেতরের লোককে দেওয়া যাচ্ছে না কেন? এর অনেকগুলি কারণ থাকতে পারে। রাজ্যে যে কাজ আছে হয়ত তার মজুরি কম। বাইরে যাওয়া বাঙালি বেশি মজুরির আশায় যাচ্ছে। বা, রাজ্যে যে স্কিলের চাহিদা, রাজ্যে যোগান হয়ত অন্য স্কিলের তাই তারা বাইরে যাচ্ছে। অর্থাৎ, রাজ্যে হয় রঙমিস্ত্রির চাহিদা কিন্তু রাজ্য থেকে যারা বাইরে যাচ্ছেন তাঁরা জরি শিল্পী।  কিন্তু এর বাইরেও একটা কারণ থাকতে পারে। সেটা ওই নেটওয়ার্ক সংক্রান্ত। ধরুন, বড়বাজারে একটা কাজ খালি আছে যা মুর্শিদাবাদের শ্রমিক করে দিতে পারবেন। কিন্তু মুর্শিদাবাদের শ্রমিক সে কাজের খবর পান নি। তাঁর গ্রামের লোক কাজ করে তেলেঙ্গানায়, তাই তিনি কলকাতায় কাজের খবরের য়াগে তেলেঙ্গানায় কাজের খবর পান আর সেখানেই চলে যান কাজ করতে। এই তথ্যের ফাঁক পুরণ করতে কিন্তু সরকার কার্যকরি ভূমিকা নিতে পারে। ব্লু-কলার কাজের জন্য এখন কিছু অ্যাপ চালু হয়েছে। সরকার কিন্তু স্থানীয় কেন্দ্র বা অ্যাপের মাধ্যমে স্থানীয় চাকরিপ্রার্থী এবং চাকরিদাতা দের মধ্যে যোগাযোগ করিয়ে দিতে পারেন।
    আমি এতক্ষণ যা যা বললাম তার প্রায় সবটাই তাত্ত্বিক সম্ভাবনা। কিন্তু একটু বাক্সের বাইরে গিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করলে, সেই মত তথ্য সংগ্রহ করলে কিন্তু নতুন, নতুন প্রযুক্তি নির্ভর সমাধান বেরিয়ে আসতে পারে।

     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ২৯ জুলাই ২০২৫ | ১২২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যদুবাবু | ২৯ জুলাই ২০২৫ ১৫:৪৪732814
  • অনির্বাণদা, মন্তব্যর জন্য আর ধন্যবাদ জানিয়ে ফর্ম্যালিটি করছি না, কিন্তু এই জন্যেই বুঝতে পারি প্রকৃত ডোমেইন এক্সপার্টিজ় ছাড়া এই বৃহত্তর ছবি দেখতে পাওয়া অসম্ভব। এ ছাড়াও ঐ পেপারটা পড়েই তোমাকে জানিয়েছিলাম, এবং তুমি দুই-তিন লাইনে ঠিক কোর আইডিয়াটা একদম সহজ করে বুঝিয়ে দিয়েছিলে। সেখান থেকেই বাকিটা। 

    এই দেমি২৪ পেপারের একটা সমালোচনা লিখেছেন মণিদীপা ব্যানার্জি দ্য প্রিন্ট ডট ইন-এ, সেগুলো কিছুটা অ্যাড্রেস করা আছে আমার ব্লগে। যেমন সেন্সাসে বিশাল দেরি, ডেটার লিমিটেশন, স্কিলড ভার্সেস আনস্কিলড লেবার ইত্যাদি।

    সেগুলো ছাড়া, ওখানে এও লিখেছিল যে স্কুল সার্ভিস কমিশন দুর্নীতি, মামলা ইত্যাদির পরে বহু শিক্ষক ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড বা বিহারে রিলোকেট করবেন। আর যেটা লিখেছিল, সেটা সরাসরি তুলে দিচ্ছি, কিন্তু এটা আমার কিঞ্চিৎ স্টিরিওটাইপ/ অ্যানেকডোটাল/বায়াসড মনে হয়েছিল (কিন্তু নাও হতে পারে।)
     
    "Those moving to West Bengal, mostly from Bihar and Jharkhand, are mostly unskilled labourers, filling the vacuum created by local Bengali workers who avoid certain manual work. Sikh taxi drivers in Kolkata, for instance, are being replaced by drivers from Bihar and Jharkhand. Bengali youth may scrape together some money and buy a taxi but won’t drive it. They will hire a Bihari to do that job. Driving a car for a living is apparently injurious to the ephemeral quality that Bengalis prize highly: prestige. It is also this prestige that gets in the way of a Bengali youth doing the job of a sweeper at, say, the Kolkata Municipal Corporation. A big disincentive came when the corporation did away with employing ‘jharudars’ full-time and made it contractual instead, an economist studying urban jobs and migration in Kolkata told me." 
     
    তোমার শেষ লাইনের সাজেশনটা সত্যিই ভাববার মত। ঐটা একটা কাজের কথা। তাত্ত্বিক সম্ভাবনার তো শেষ নেই কিন্তু "দ্য পয়েন্ট ইজ় টু চেঞ্জ।" প্রযুক্তিনির্ভর কিছু সমাধান বেরুলে খুব-ই খুশি হবো। 

    তবে, আমার বন্ধুরা এও বলে (বিশুদ্ধ কনজেকচার, কারণ প্রমাণ নেই), যে ইকনমিক পুশ/পুল ফ্যাক্টরের বাইরে পশ্চিমবঙ্গে এমন সিণ্ডিকেট আছে যা বাঙালিদের কিছু স্পেসিফিক সেক্টরের চাকরি থেকে বঞ্চিত করে। একেবারেই কনজেকচার বলে সেসব লিখিনি। 
  • স্বাতী রায় | 117.197.***.*** | ২৯ জুলাই ২০২৫ ১৮:৩৫732818
  • এই লেখাটা যদু বাবুর লেখার সঙ্গেই পড়া উচিত। আর বক্তব্যের সঙ্গে খুবই সহমত । বাড়ি রং করানো বা কাঠের কাজ করাতে গেলে এখন দেখতে হয় মিস্ত্রির দল কবে এই রাজ্যে ফিরবে আর কখন সে বাড়ি তে বিশ্রাম পর্ব  কাটিয়ে ফের কাজ করতে রাজি হবে।  তবে ওঁরা বলেন যে বাইরে কাজ করলে লাভ বেশি কারণ থাকা কন্ট্রাক্টরের দায়িত্ব। আমাদের  বাড়ির কাজ করলে তো আর আমরা সেই খরচ পুষিয়ে দেব না। থাকার জায়গা ও দেব না . খাঁটি কথা .  সমাধানের উপায় জানা নেই। 
    তবে অ্যাপের সমস্যা হল বড্ড মেক্যানিক্যাল রুটিনে ফেলে দেয়। একজন  মিডল ম্যান অনেক সময় আবার বড্ড কাজে  লাগে .

     
  • স্বাতী রায় | 117.197.***.*** | ২৯ জুলাই ২০২৫ ১৮:৫৪732819
  • @যদুবাবু  অনেকেই লোক লজ্জায় ভোগেন খুব স্বাভাবিক কারণেই ।নিজের চেনা লোকের সামনে অনেক কাজ করতে লজ্জা করে বা অসুবিধা হয়।  অমনি পাড়ায় আলোচনা শুরু হবে অমুকের বা অমুক বাবুর ছেলে এই কাজ করছে। বিশেষত যেখানে শ্রেণী বাউন্ডারি ক্রস করে যায় সেখানে তো এই লজ্জা খুব স্বাভাবিক। কারণ আমরা তো সকলেই মনে মনে জানি সব কাজ কখনোই সমান না . 
    দূরে যেখানে কেউ চেনে না সেখানে ঝাড়ু দিলে সমস্যা নেই .

    আর একটা কথা আমার গৃহ সহায়িকার মেয়ে আমাকে বলেছিল তার চাকরি করার ইচ্ছে । মায়ের মতন লোকের বাড়ির কাজ না ।বিভিন্ন কথা থেকে মনে হয়েছিল যে এই বোধ টা স্কুল  থেকে আমদানি ।সেখানে মধ্যবিত্ত বাড়ির শিক্ষকেরা শেখান ভাল করে পড়লে "চাকরি"  পাবে । এও ইম্প্লিসিটলি বোঝান যে যে সেটা বেটার কাজ . অথচ ভাবেন না দুর্নীতি না থাকলেও আজকের সর্ব শিক্ষার যুগে সবার চাকরি পাওয়া সম্ভব কিনা .
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন