এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বই

  • পালিশ ও আয়না 

    মোহাম্মদ কাজী মামুন লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বই | ২৩ জুন ২০২৩ | ৭০০ বার পঠিত
  • যদি কেউ আমায় জিজ্ঞাসা করে, সাম্প্রতিক কালে আমার সব থেকে বড় আবিষ্কার কী, আমি নির্দ্বিধায় জ্যোতিরিন্দ্র নন্দীর নাম করবো। ঠিক কবে সংগ্রহ করেছিলাম বইটি, মনে নেই; কিন্তু যতবারই আমার সংগৃহীত বইয়ের প্রাসাদে ঢুকতাম, ‘ট্যাক্সিওয়ালা’ বইটি আমায় ডাকতো। ব্যস্ত রাস্তায় আরো গাড়িঘোড়া ছিল, কিন্তু এই ‘ট্যাক্সিওয়ালা’র ডাকে যেন কি এক অমোঘ আকর্ষণ ছিল! একদিন আর কিছুতেই তাকে উপেক্ষা করা সম্ভব হল না, বইটি মেলে ধরলাম চোখের সামনে। প্রথম গল্পটির শিরোনাম থেকেই বইটির শিরোনাম বেছে নেয়া হয়েছিল, আর সেই গল্পটির প্রথম প্যারাতেই এমন চুম্বক লাগানো ছিল যে, শেষ না করে উঠা গেল না। এরপর সেই প্রথম চুম্বুকের আকর্ষণই পরেরগুলি পড়িয়ে নিল একে একে। কিন্তু এ ছিল এক মহাসমুদ্রে অবগাহন এক অতি সাধারণ ডুবুরির জন্য, কী সাধ্য তার সব মণিমুক্তো তুলে আনে! অতি অল্প যা তোলা হয়েছিল, তা-ই সে ডুবুরির জন্য সারা জীবনের সম্পদ হয়ে রইল। মুক্তোগুলোর মাঝে একটি ছিল এমন, যা ডুবুরির স্বাভাবিক কাজকর্মকে রুদ্ধ করে তুললো, ধ্যানের মহাসমুদ্রে তাকে বার বার করে ভাসাতে লাগলো। ‘ট্যাক্সিওয়ালা’ গল্পগ্রন্থটির ঠিক বুকের মধ্যেই যেন ‘পালিশ’ গল্পটির অবস্থান। এই গল্পটি ভেঙে দিলে সেই ডুবুরি পাঠকের দিন দিন সঞ্চিত ধারণা, ও বিশ্বাস; তার মস্তিষ্কে তৈরী করলো চিন্তার এক জটিল ঘূর্ণাবর্ত!

    গল্পটি এক বারো-তেরো বছরের জুতো পালিশওয়ালাকে নিয়ে, যার নাম মন্নু, বাড়ি মুংগের জেলায়, যার বাঙালি মা বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে কারবালা ট্যাঙ্করোডে করিমুদ্দির পাকা বাড়িতে পাকাপাকিভাবে বাস করতে। দোষটা মন্নুর নয়, অথচ ঘটনার পরিণতিতে মন্নুর বাবা মন্নুকেও ঘৃণা করতে শুরু করে, আর সব কাজ ছেড়ে দিয়ে নেশায় ডুবিয়ে দেয় নিজেকে। ফলে মন্নুকে, যার গেঞ্জিতে কাপড়ের চেয়ে ছেঁড়া ছিদ্রের সংখ্যা বেশী, কচি শীর্ণ মুখে বসন্তের ছিট্‌, সংসারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হয়, এমনকি নেশাখোর বাপের হাতে নেশার টাকাও তুলে দিতে হয়। খুব চেনা গল্প, এখনো প্রযোজ্য আমাদের সমাজের জন্য, মন্নুর ‘হেই মোড়ে’ সংলাপটা থেকে পাঠক তার ভাষার সাথেও একাত্মতা অনুভব করে, গল্পটার এত বছর পরেও। কিন্তু এই চেনা গল্পের মধ্য দিয়েই জ্যোতিরিন্দ্র ঘুরিয়ে আনেন আমাদের অনেক অচেনা শহর, বন্দর, ঘাট। গল্পটির শুরুতেই তার লক্ষণ টের পাওয়া যায়, যখন গল্পের উত্তম পুরুষ মন্নুকে প্রশ্ন করে, “ এত রাতে পালিশ কি রে?”, আর মন্নু উত্তর করে, “আচ্ছা ক’রে করে দেব, একদম আয়না মাফিক”, পাঠক টের পেতে শুরু করে, এক অদেখা আয়নার মুখোমুখি হতে চলেছে সে, সে আয়নায় জীবন ধরা দেবে বহুবিচিত্র রঙে, রূপে, রসে।

    বাড়ির চেয়ে রাস্তার পারের একটি পড়ো বাড়ির ডাস্টবিনটার পাশে শুয়ে থাকতে মন্নু বেশী স্বচ্ছন্দ। যখন সেই শোয়ার জায়গাটাও নিজেরই রক্ত ও পুঁজ চাটতে থাকা একটি কুকুর দখল করে ফেলে, তখন সে গাছতলায় রাস্তার উপরেই শুয়ে পড়ে। গল্পটিতে মন্নুর অন্ধকার জীবন উঠে এসেছে কি নিপুণ ভঙ্গিতে, তার একটি চিহ্ন উত্তম পুরুষের এই বর্ণনাঃ “আঙ্গুলের ডগায় কালি নিয়েছে কতটুকু টের পাই না, কালি ঘষার কায়িক ক্লেশে ছোড়ার ত্রুটি ছিল না এ কথা আজও স্বীকার করি।“ বা, “দূরের গ্যাসের সবুজ আলো থেকে দৃষ্টিটা গুটিয়ে পায়ের অন্ধকারের কাছে এনে জড়ো করলাম।“ হ্যা, বুরুশ ঘষে চলাই মন্নুদের নিয়তি। কিন্তু এক রত্তি বস্তি, যেখানে সে বাস করে, তাও নড়বড়ে হয়ে পড়ে, যখন সুখন লালের মত শিল্পপতিগণ তেল-কল করার জন্য সেই জমি ছাড়ার হুকুম দেয়। কিন্তু এই গল্পের মন্নু তো সাধারণ কোন কিশোর নয়, জীবনের দহন তাকে সেয়ানা করে দিয়েছে, বড়দের মত করে সে মায়ের পরকীয়া নিয়ে ক্রোধ ও শ্লেষ নির্গত করে, গল্পের উত্তম পুরুষের কাছ থেকে বিড়ি চেয়ে নিয়ে ফুঁকে। এই মন্নুর চোখে তাই বিক্ষোভের লাল আগুন, লেখক আবিষ্কার করেন, “বিদ্রোহের ঘূর্নাবর্তে” মন্নুর জগত সংসারের প্রতি আর “অভিমানের বুদবুদ উঠে না”, “ব্যক্তিগত ছোট ছোট মশাল জ্বালিয়ে দুঃখের অপচয় করবে না এরা।“ মন্নু তাই বস্তি ছাড়বে না, দোসরা জমি না পেলে এক পা নড়বে না, তার মুখ থেকে বের হয়ে আসে ‘লডেঙ্গা’। গল্পের উত্তম পুরুষকে মন্নু আমন্ত্রণ জানায় তাদের প্রতিবাদে শরীক হতে, কিন্তু সে যে ব্যাংকে লেজার নিয়ে সময় পার করে, ‘লাল ফিতে বেঁধে হাতে কড়া পরে গেছে’, তার আর ‘লাল পতাকা বইবার মত শক্তি আছে নাকি’; সে বড়জোর জানালা দিয়ে মন্নুদের রাস্তা প্রদক্ষিণ করার দৃশ্যটা উপভোগ করতে পারে। গল্পের উত্তম পুরুষটিও একটি অতি চেনা চরিত্র, ঘুণে ধরা সমাজে আপোষ করে চলাই যার নিয়তি এবং যে এই সময়েও আছে বহাল তবিয়তে, ঘোরাফেরা করছে আমাদের চোখের সামনে দিয়েই।

    এটুকু পর্যন্ত গল্পটি যা ছিল, তা অসাধারণ অবশ্যই, কিন্তু একজন ডুবুরি পাঠককে ভেঙে তস্‌নস্‌ করার মত যথেষ্ট না। তার জন্য তাকে গল্পটি শেষ পর্যন্ত পড়ে যেতে হবে যেখানে সে দেখবে মন্নু গল্পের উত্তম চরিত্রের ভাবনার সাথে সঙ্গত না করে, লাল ঝান্ডার গোলযোগে রক্তে-ধোঁয়া-জেল-জুলুমে নিমজ্জিত না হয়ে, পরেরদিন পার্কে উপবিষ্ট একটি ‘সিন্দুর গোলাপি আভায়’ রঞ্জিত মহিলার সাথে ভ্রমন করতে আসা একটি জমকালো কুকুরের গলার বেল্টটা বাঁ হাতে চেপে ধরে এত জোরে জোরে ঘষতে থাকে যে স্নিগ্ধ সহানুভূতির হাসিতে মহিলাটিকে বলতে হয়, “এক জায়গায় অত মেহনত করলে দোস্‌রা জায়গায় কাজ করবি কি করে?” আগের দিন এই পার্কেই দেখা হয়েছিল গল্পের উত্তম পুরুষের মন্নুর সাথে, তখন বৈশাখের উত্তপ্ত ধরণীতে একটুখানি জলের প্রার্থনা ছিল তার। আজ হঠাৎ ‘আকাশ ভেঙে লক্ষ লক্ষ ধারায় বৃষ্টি’ নেমে এলে সে আগের দিন মন্নুর দেখানো পড়ো বাড়িতে আশ্রয় নেয়, কিছুক্ষণ পরে সেখানে মন্নুও ভিজতে ভিজতে আসে। মন্নুকে দেখতে পেয়ে জুতোটা আবার পালিশ করার ইচ্ছে জেগে উঠে তার, কিন্তু মন্নুর কাছ থেকে আসে একটি মহাকাব্যিক উত্তর, যা আমার মাথায় গেঁথে গেছে চিরদিনের মতঃ “ফাটা চামড়া আর কত পালিশ হবে।“

    এখানেই শেষ হতে পারতো গল্পটি, কিন্তু আরো চমকের বাকি ছিল। গল্পের উত্তম পুরুষ মনে করছিলেন, ঐ মহিলার কাছ থেকে মাত্র আট আনা বখশীশ পেয়ে কিছুটা গম্ভীর হয়ে গেছে দিন আনা দিন খাওয়া মন্নু, আর তাইতো আর পালিশ করতে মন সায় দিচ্ছে না। কিন্তু তার ভুল ভেঙে যায়, যখন পুটপাট চিনেবাদাম ভেঙে মুখে দিতে দিতে সেয়ানা গলায় মন্নু বলতে থাকে, “তুই জেনানাকে দেখেছিলি, বাবু?’ ..’বাঙালি জেনানা খপ্‌সুরত’…’আমি বাঙ্গালীনি বিয়ে করব।‘ এই স্থানটাতে এসে আমি নিশ্চিত, ভীষন চমকে উঠবে যেকোন পাঠক। তার মনে প্রশ্নের ঝড় বইবে। কোথায় সেই দ্রোহের স্ফুলিঙ্গ? আর বাঙ্গালীনী মেয়েই কেন? অন্য পুরুষের হাত ধরে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়া বাঙালি মাকে ঘৃণা করলেও একজন বাঙালি নারীর প্রতিই কেন আকৃষ্ট হয় মন্নু? ওর ভেতরের শূন্যতা তাহলে ভরাট হতে চাইছে অন্য এক সম্পর্ককে জুড়ে? আর রূপ-রস-গন্ধটা তার আগের মতই চাই, মায়ের মতই? এই আকর্ষণ এত তীব্র যে বস্তি থেকে উচ্ছেদের বিদ্রোহ আর ক্ষোভের আগুন স্তিমিত হয়ে জলে রূপান্তরিত হয়, আগের দিনের উত্তপ্ত বৈশাখ ও পরের দিনের বর্ষায় যা চমৎকারভাবে রূপকায়িত হতে চেয়েছে গল্পটি।

    এভাবে পাঠকের এতদিনকার ধ্যান-ধারণা ভেঙেচুড়ে দেয় ‘পালিশ’ শিরোনামের একটি নেহায়েৎ ছোট আকারের গল্প, যার বন্দরে ভিড়িয়ে দেয় ‘ট্যাক্সিওয়ালা’ নামক একটি গল্পের বই-বাহন, যার রচয়িতা জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী, আমাদের পূর্ব বাংলার মানুষ। আমাদের চেনা দারিদ্র্য, সংগ্রামের গল্প ভীষণ অচেনা এক মোড় নেয় এই বন্দরে, আমাদের চিরাচরিত ভাবনাকে পালিশ করে নতুন এক আয়না উপহার দেয় সে সে আমাদের।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ২৩ জুন ২০২৩ | ৭০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ranjan Roy | ২৩ জুন ২০২৩ ২৩:৩০520666
  • ধন্যবাদ মামুন ভাই।
    আমার  অন্যতম প্রিয়  লেখক জ্যোতিরিন্দ্র নন্দীর এই গল্প এবং গল্প সং গ্রহের সংগে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্যে। আমি ওনার উপন্যাসই বেশি পড়েছি, ছোটগল্প খুব কম।
    'রিকশাওয়ালা' গল্পসংকলন এখন কোথায় কিনতে পাওয়া যাবে? 
  • মোহাম্মদ কাজী মামুন | ২৪ জুন ২০২৩ ০৮:২৩520675
  • অশেষ ধন্যবাদ,প্রিয় রঞ্জনদা। আমার ইমেইল আইডিঃ mursjit@gmail.com
    একটি ফিরতি মেইল করবেন? গল্পসংকলনটির পিডিএফ তাহলে দিয়ে দিতে সক্ষম হব। 
  • Ranjan Roy | ২৪ জুন ২০২৩ ১৫:২৫520681
  •   করছি।
  • হীরেন সিংহরায় | ২৫ জুন ২০২৩ ১০:২৬520704
  • আমিও উপন্যাসের অতিরিক্ত কিছু পডি নি ( বারোঘর এক উঠোন প্রথম পাঠ)। আমাকেও পিডিএফ পাঠিয়ে দাও! 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন