মালয়েশিয়া যাবোই যাবো, আর পেনাং-য়ের বিখ্যাত স্ট্রিট ফুডও খেয়েে দেখবো। নইলে সত্যিই খুব মিস করবো।
লেখাটি সত্যিই খুব ক্ষুধা উদ্রেককারী
উড়ুক!
বিপ্লব, শঙ্খ - ধন্যবাদ।
পারলে মালয়েশিয়া ঘুরে এস - বাকি কিছু তো ছেড়ে দিলাম, আজকের দিনে কুয়ালালামপুরকে দেখলে বোঝা যাবে ইচ্ছে থাকলে এখনো অনেক কিছু করা যায়। আর এমন নয় যে মালয়েশিয়ার রাজনীতির লোকেরা কেউ কোরাপ্ট নয় - তবুও
সত্যি, মালয়েশিয়ার এই স্ট্রীট ফুডের তুলনা পাওয়া ভার।
তবে এ জিনিস আপনি সিঙ্গাপুরেও কিছুটা পাবেন। এমনকি, নেহাৎ কিছু না হলে চাঙি এয়ারপোর্টে হাতে ঘন্টাদুয়েক থাকলে টার্মিনাল ৩ এর ওপরের তলায় সকালের দিকে একটা সাংঘাতিক রকমের ভাল কায়া টোস্ট (নারকেলের জ্যাম দেয়া টোস্ট আর মিষ্টি কফি, তার সঙ্গে "টলটলে ডিম" খেয়ে দেখবেন, :-), আর তারপর নানান রকমের মালয়েশিয়ান খাবার দোকান তো আছেই |
অস্ট্রেলিয়ায় ব্রিসবেনে Papa Rich নামে একটি মালয়েশিয়ান চেন হেোটেলের কয়েকটি শাখা আছে, মালয়েশিয়া না গেলে সে সব জায়গাতেও খেয়ে দেখতে পারেন।
অরিন-দা, অমিতাভদা,
ধন্যবাদ। চাঙ্গি এয়ারপোর্টে তো হিসেব করলে জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়ে ফেলেছি :) অ্যাম্বাসাডার হোটেল/এয়ারলাইন্স লাউঞ্জ থেকে শুরু করে সব কিছুই বারে বারে ট্রাই করে গেছি। ওই ফুড কোর্টটাই অনেক ভালো খাবার খেয়েছি - ভালো থাই খাবারও! কিন্তু সত্যি কথা বলতে কি সিঙ্গাপুরে ঠিক ফিলিংসটা আসে না স্ট্রীট ফুডের আমার নিজের ক্ষেত্রে - খুব ডিসিপ্লিনড ব্যবস্থা হলে যা হয়। একটু ছড়িয়ে ছিটিয়ে না থাকলে হয় নাকি!
"সিঙ্গাপুরে ঠিক ফিলিংসটা আসে না স্ট্রীট ফুডের আমার নিজের ক্ষেত্রে - খুব ডিসিপ্লিনড ব্যবস্থা হলে যা হয়। একটু ছড়িয়ে ছিটিয়ে না থাকলে হয় নাকি! "
সুকি, এই কমেন্টটা কি চাঙি'র ফুড স্ট্রীট সম্বন্ধে? তাহলে পুরোপুরি একমত, ওইজন্যই তো বললাম, হাতে যদি ঘন্টাখানেক থাকে | তার বেশী থাকলে ট্রেন ধরুন, চলুন সিম লিম টাওয়ার চত্বরের রাস্তয় | বহু বহুদিন আগে, সে চত্বরে এক বর্মী খাবারের দোকানে ঝোল ভাত খেয়েছিলাম, মুখে স্বাদ এখনো লেগে আছে, তাজ্জব হয়ে গিয়েছিলাম, এ যেন হুবহু আমাদের মা-মাসির হাতে রান্না করা ঝোল!
আমার নিজের বিশ্বাস, সে বিশ্বাস থেকে আমি টলতে রাজি নই, বাংলা হল যাকে বলে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার পশ্চিমতম প্রান্ত | আমাদের সাবেকি খাওয়া দাওয়া, আচার আচরণ, সব কিছুর মধ্যে আমি মিল খুঁজে পাই |
Bapok !!