দমের লাড়ু দেখে খুব আনন্দ হল, আমরাও নাড়ু নয় লাড়ুই বলতাম সেকালে যখন সেগুলো জীবনে ছিল প্রচুর পরিমানে।
d | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩৫ | 117.195.38.236
পুরোটা ঠিকঠাক মনে নেই তিমি। প্রথমদিকের ঠিক নয়, আরেকটু পরের, বোধহয় ২০০৬ নাগাদ, ভাটের আর্কাইভে পাওয়া যাওয়া উচিৎ। স্মৃতি থেকে উদ্ধার করলে অনেকটা এরকম দাঁড়াচ্ছেঃ কে বলে তোমারে বেচারা অশুচি? তুমি আছ, তাই ভাটে আছে রুচি ক্যাটখুকী ছোটে যত তোমারই পিছনে। তুমি না থাকিলে খোরাক নিত্য হত কোনজনে?
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩১ | 122.162.42.104
হ্যাঁ, আমিও কবিতাটার ফরমায়েশ করতে গিয়েও চেপে গেলাম। রাদ্দুকুরে কত আর দ্যাও দ্যাও করা যায় ঃ-)))
অ, আমার মত, শুধু ছোটো সাইজের আর মিষ্টি স্বাদের। বুঝলুম। কালই লিখে দিও, আর সেই পায়েস, সেও ডিউ আছে। হেমকণা বোধহয়... কবে যে এসব খাব!!!
d | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:২৫ | 117.195.38.236
ওহোহো। আরে রসমঞ্জরীকেই "রসমঞ্জরী' বলে। নাতোকি কাঁঠালকে বলবে নাকি? ঃ)) তোমরা হয়ত অন্য কোন নামে চেনো তারে। দুধ, ময়দা, চিনি, ঘি আর মাঝারী ঘন চিনির রস দিয়ে বানানো ছোটা ছোট তেকোনামত খাবার। যাই হোক রেসিপী কাল লিখে দেব নাহয়।
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:২৪ | 122.162.42.104
আর একটা হয়, টানা মেঠাই নাম, কিন্তু আসলে গাঠিয়ার নাড়ু। একটু ঝাল ঝাল। আমাদের গ্রামের বাড়িতে খেয়েছি অনেক। বেশ শক্ত। তবে দাঁত খুলে আসা নাড়ু বানাতো আমার মা, তিলের। বোধহয় ইচ্ছে করেই। দাঁত নড়লেই বানাতো। আর দাঁত খুলে আসতে দেরী হত না বেশি ঃ-))
aka | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:২১ | 173.33.234.215
শক্ত নাড়ু বোলে তো বাঙালদের আনন্দ নাড়ু আর ওদিকে ঠেকুয়া। করতে পারলে দুটোই খুব ভালো হয় কিন্তু খুব কমজনই ঠিকঠাক টেকনিকটা জানে। ওগুলো খেতে গেলে আমারই দাঁত খুলে আসে।
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:১৯ | 122.162.42.104
এদিকে "রসমঞ্জরী" কারে কয় জিগিয়ে বসে আছি, উত্তর নেই ঃ-((((
d | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:১৬ | 117.195.38.236
হেহে আজ ৫ বচ্ছর ধরে দেখে আসছি বেথে একইরকম বেচারা। ওকে নিয়ে ইন্ডো একটা কবিতাই লিখে ফেলেছিল। ঃ))
Binary | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:১৫ | 198.169.6.50
হ্যাঁ সে তো হয়-ই। অল্পদিন রাখার জন্য কমপাক, বেশীদিন রাখার জন্য বেশীপাক .... এরকম চলতে চলতে শেষ, যে পাক সেটা এখন আর আমার বাবা খেতে পারে না .... দাঁত খুলে আসে।
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:০৭ | 122.162.42.104
আমাদের বাড়িতে খুব বানানো হয়, অনেক ঃ-)
আর ঐ নারকোলের মালার গায়ে লেগে থাকা নারকোল কুড়িয়ে তাতে গুড়ের পাক দিয়ে গুড়ের নাড়ু হয় ঃ-)
ঠাকুমা একরকম চিনির নাড়ু বানাতো, বানানোর কিছুক্ষন পরে, বাইরেটা শক্ত হয়ে যেত, আর ভেতরটা নরম রসালো থাকতো, কিযেন (আবার 'কিযেন' !!!) স্পেসাল নাম আছে, মনে পড়ছে না।
Bratin | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:০০ | 117.194.96.221
উল্টোডাঙ্গা কেন? আরেক টু এগিয়ে শ্যামবাজার/শোভাবাজার ঐ দিকে গেলেই হয়। সার দিয়ে মিষ্টি র দোকান...
Binary | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৫৭ | 198.169.6.50
কেশর-ই হবে, দ বল্ল খোয়াক্ষীর।
আমি দেশে গেলে প্রথম সাতদিন দমদম আর উল্টোডাঙ্গায় জত মিস্টির দোকান আছে, প্রতিদিন ঢুঁ মারি। কড়াপাকের নতুন গুড়ের, ভেতরে রস ভরা তালশাঁশ।
sinfaut | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৫৭ | 117.194.196.106
কতবার ছড়ালে তবে বেথে হওয়া যায়?
চমচম ছেড়ে এবার গান্ডু নিয়ে পড়েছে।
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৫৫ | 122.162.42.104
দোকানের মালপোয়া খেতে একদম ভালো না। রসমঞ্জরী কেমন দেখতে/খেতে? আর একধরনের চমচম খেয়েছি, লর্ডসের চমচম নাম। কেন ওরকম নাম জানিনা। তবে বেশ খেতে। বেশি নরম
d | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৫৫ | 117.195.38.236
রসমঞ্জরীটা আমি এবারে গিয়ে মা'র কাছ থেকে শিখে এলাম। এবারে বানিয়ে একটা কারো ওপরে ট্রাই করতে হবে। ইন্টেলিখোকাটা আসুক ....
Bratin | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৫৪ | 117.194.96.221
হ্যাঁ। গুপ্তা ব্রাদার্স র রাবড়ি দারুন। শর্মা র ও।
d | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৫৩ | 117.195.38.236
সে মালপোয়াও পাওয়া যায়। তবে বাড়ীর বানানোর কাছে লাগে না। অবশ্য NCRএ হলদিরামে মালপোয়া দিত সাথে একবাটি রাবড়িসহ। রাবড়িতে চুবিয়ে খেতে হত। ঐটা ভালই লাগত।
a x | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৫২ | 143.111.22.23
লবঙ্গলতিকাও পাওয়া যায় দোকানে। দেশপ্রিয় পার্কের ওখানে যুগলস্এর পাশে আগে জয়তী বলে একটা ছোট দোকান ছিল। ভ্যারাইটি কম, কিন্তু উত্তাল রাধাবল্লভী আর লবঙ্গলতিকা বানাত।
a x | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৫১ | 143.111.22.23
রসমঞ্জরী ক্যামনে বানায়?
বাইনারি কি কেশর বলতে চেয়েছিলেন, ঐ কিষেন দিয়ে? ঃ-)
Binary | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৪৯ | 198.169.6.50
ইসে, জিবে গজাটা দোকানে-ও পাওয়া যায়, বাকিগুলো পিওর ঘরোয়া। তবে আমি একবার সাউদার্ন এভিনিউ-য়ে কোনো একটা দোকানে (নাম মনে নেই) পাটীসাপটা বলে যেটা খেয়েছিলাম, সেটা পাটীসাপটার 'প'-ও নয়।
d | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৪৭ | 117.195.38.236
*গোকুলপিঠে
d | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৪৫ | 117.195.38.236
আর এই আজকালকার ছেলেমেয়েগুলো কি কিছুই জানে না গো!!! ১। কলকাতায় ভাল রাবড়ি পাওয়া যায় গিরিশ পার্কের শর্মা'য় (এই নিয়ে আমার একটা "ক্ষমা করিনি' গল্প আছে), তেওয়ারি আর গুপ্তা ব্রাদার্সে। আরও একটা অসাধারণ রাবড়ির দোকান আছে রঞ্জিতবাবুর লেখায়। তবে সেখানে আমি কক্ষণো যাইনি। রাঙা গিয়ে থাকতে পারে। বু-গুর মতে নেপাল স্যুইটসের রাবড়ি নাকি খুব ভাল। এইটাও আমি চাখিনি। অজ্জিতরে দায়িত্ব দিলাম। ২। মালপোয়া, জিবেগজা, এলোঝেলো, লবঙ্গলতিকা, গোকুলপিথে, রসমঞ্জরী --- এগুলো সব ভাজা মিষ্টি, তবে ঘরোয়া।
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৪২ | 122.162.42.104
বাই দ্যা ওয়ে, আমার এক বান্ধবী, যে নাকি ২৪ বছর কলকাতায় কাটিয়ে ৪ বছর বিদেশিনী হয়েছিল, ঐ গুঁড়ো গুঁড়ো 'কিযেন" মাখা চমচম দেখে বলেছিল "ওম্মা!!! আজকাল এখানে সুইটসে পার্মেসন দিয়ে দেয় ওপর থেকে!!!" মনে হয়েছিল এক গাঁট্টা লাগাই এত জোরে যে ..........
a x | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৪১ | 143.111.22.23
অ শমীক, NDTV মাওইস্ট আর নকশাল গোলায়নি। এটাই এখন চলছে। তুমি এদ্দিনে দেখলে?
Binary | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৪০ | 198.169.6.50
ওঃ খোয়াক্ষীর ?
Binary | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩৯ | 198.169.6.50
ও হ্যাঁ গাজরের হালুয়ায় মনে পড়লো, ক্ষীর-কমলা ক্ষীর-কমলা।
d | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩৯ | 117.195.38.236
"কিযেন' আবার কি! ওটা খোয়াক্ষীরের গুঁড়ো।
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩৯ | 122.162.42.104
'কিযেন'টা কি বস্তু?
Bratin | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩৮ | 117.194.96.221
আমার ও সরুচাকলি ফেভারিট। শীতের সকাল গুলো ই অন্যরকম হয়ে যেত এই পিঠে পুলি র জন্যে। মা একটা 'গাজরের হালুয়া' বানাত ।সেটাও অসাধারন।
Binary | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩৭ | 198.169.6.50
চমচম আবার দুই প্রক্তির হয়, ১) তেলতেলে রসালো গা ২) গুঁরো গুঁরো কিযেন মাখানো খসখসে গা
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩৬ | 122.162.42.104
বাইনারি ঃ-))
দীপু, অথচ দ্যাখো, চমচম আসলে কার? যে কিনেছে, তার ঃ-)
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩৪ | 122.162.42.104
সরুচাকলিটা আমাদের বাড়িতে গোটা শীতকাল জুড়ে জলখাবার চলত। হয় ছোটো করে কাটা ফুলকপি, আলু, কালোজিরের ফোড়ন দেওয়া বাটিচ্চরি দিয়ে, নয় গরম গরম টলটলে গুড়ে চুবিয়ে। পাটিসাপটার মত ইস্পেশাল ছিল না সরুচাকলি কিন্তু আমার বেশ ভালো লাগত। এখোনো লাগে।
d | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩৪ | 117.195.38.236
হ্যাঁ কল্যানীতে আমি কোলবালিশের মত চমচম খেয়েছি।
Binary | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩২ | 198.169.6.50
হুঁ, তবে তেকোনা ল্যাংচা কে যেমন চিত্রকূট বলে, তেমনি চমচম-ও সিলিন্ড্রিকাল হয়।
রঞ্জন দা বোধহয় কদিন ইন্টারনেট অ্যাকসেস করছেন না। গুরুতেও কোন পোস্ট দেখি নি।
Bratin | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩১ | 117.194.96.221
আর সরুচাকলি এবং পাটিসাপটা......
d | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:৩০ | 117.195.38.236
রঞ্জনদা বিলাসপুর ছেড়ে রায়পুরে শিফট করেছেন। সেখানে এখনও নেট ইত্যাদি আসে নি, তাই নেট অ্যাকসেস করছেন না সেই পুজোর আগে থেকে। মাঝে ছবিগুলো ওঁর মেয়ে আপিয়ে দিয়েছে।
ওঁর নেট এসে গেলে ওঁর গল্পটা উনি নিজেই লিখবেন।
Bratin | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:২৮ | 117.194.96.221
সিঁফো তা জিগালে হবে, ঃ-))
আজকে চমচম নিয়ে উত্তাল আলোচনা...
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:২৬ | 122.162.42.104
বেথে বাড়িতে ফোং করে কনফার্ম করে জানাবে বলেছিল দুপুর নাগাদ। তারপর.....
tkn | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:২৫ | 122.162.42.104
কলকাতাতেই গাঙ্গুরামের চমচম চ্যাপ্টা এবং ডায়মন্ড শেপের। এবং, ওটা চমচমই, স্বাদে এবং রঙে।
sinfaut | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:২৫ | 117.194.196.106
সারাদিন ভাট পড়িনি। কেউ একটা আপডট দিয়ে দাও, বেথের চমচম এখন কোন রঙের যাচ্ছে?
Binary | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:২২ | 198.169.6.50
রঞ্জনদা মনে হয় রাগ করেছে। আমি-ও কতদিন বন্ধু হব বলে অ্যাড করে বসে আছি, কিন্তু রঞ্জনদা হ্যাঁ করছেন না।
Binary | ২০ অক্টোবর ২০০৯ ২২:২০ | 198.169.6.50
উঃ দ-এর কথায় সেই কবেকার ঠাকুমার হাতের আর গায়ের গন্ধ পেলাম। মা-ও বানাতো, ঠাকুমার শিষ্যা হিসাবে, তবে এখন আর কার জন্য-ই বা বানাবে ?
-- চালের গুঁড়োর পাটিসাপটা (ময়দার নয় কক্ষনো)। নারকোল, গুড় (নতুন গুড় অবশ্য-ই) আর ক্ষীরের পুর। কড়াই বসানোর আগে, বেগুন কেটে, বোঁটার কাটা অংশ দিয়ে, তেল বুলিয়ে নিত, ঠাকুমা, তেল ইউনিফর্ম হত। তারপর সব পাটিসাপটা ভাজা হয়ে গেলে, সেই বেগুনের বোঁটাটা, ভাতে মেখে খাওয়ার জন্য আমি আর দাদা কাড়াকাড়ি করতাম।
-- মাটির সরা ঢাকানায়, চালের গুড়োর চিতই পিঠে। এটা অবশ্য-ই উনানে করতে হবে, গ্যাসে করা নাকি অসম্ভব। চিতই পিঠে, জাল দেওয়া গরম গলিত পাটালি গুড় দিয়ে খেতে হবে। আর কিছু, গুড় আর ক্ষীর জ্বাল দেওয়া দুধে ফেলা হবে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন