কলোনিয়াল হ্যাংওভার বল আর যাই বলে গাল দাও। অশোকমোহন চক্কোত্তি ইংরেজি বলতে গিয়ে কিন্তু পদে পদে হোঁচট খান। কিষেনজি সেখানে বাংলা ইংরেজি হিন্দিতে চ্যানেলে চ্যানেলে বাণী ছড়াচ্ছেন।
d | ২৩ অক্টোবর ২০০৯ ০০:১৫ | 117.195.40.105
*আঠা ** শব্দগুলো
d | ২৩ অক্টোবর ২০০৯ ০০:১৪ | 117.195.40.105
*ষ
d | ২৩ অক্টোবর ২০০৯ ০০:১৩ | 117.195.40.105
যাগ্গে রাত বারোটা বেজেই গেছে যখন ... হ্যাপী বাড্ডে ব্ল্যাংকিইইইইইইইইই। একটা সংসদের অভিধান, এক ব্যাগ বর্ণমালা, বিশেষ করে র, ড়, ণ, ন, শ, ষ্হ, স, আর সমস্ত যতিচিহ্ন আর অ্যাই বড় এক ড্রাম আথা (শ্ব্দগুলো জুড়বার জন্য) রেখে গেলাম।
tkn | ২৩ অক্টোবর ২০০৯ ০০:১২ | 122.173.176.122
পারমিতা, আমি সফট স্কিল পড়াই। তাই রোজ অফিস যাওয়ার ঝক্কি নেই। ক্লাস নিতে যাই ক্যাম্পাসে বা অফিসে অ্যাসাইনমেন্ট অনুযায়ী। সেক্ষেত্রে মেনলি শাড়ি পড়ে যাই। এবং যেহেতু আমার কোর্সে ড্রেস কোডটা একটা চ্যাপটার তাই জিনস নৈব নৈব চ আমার নিজের জন্য। ক্যাম্পাসে টানা অন্ততঃ সাত থেকে ১৫ দিনের ক্লাস থাকে। সেক্ষেত্রে রোজই হয় শাড়ি নয় ফর্ম্যাল প্যান্ট শার্ট পড়ি। যদিও কলকাতার গরমে শার্ট ট্রাউজারের থেকে শাড়ি অনেক বেশি কম্ফি। অবশ্য যেহেতু বাসে ট্রামে চড়ে যেতে হয় না, তাই অ্যাডভানটেজ আছে। অফিসের/ক্লাসের বাইরে এমনিতে বেশিরভাগই জিনস বা সালোয়ার কামিজে কাটাই
পামিতাকে দেখে ফিরতে হোলো। হ্যাঁগা রিকোটা চীজ আসলে খোয়া? না ছানা? না দুইয়ের মাঝামাঝি?
আমি তো জিন্স পরতে ভালোবাসি না। গরম লাগে ওতে। তবে শুক্রবার বা ছুতির দিনে গেলে পরি মাঝেমধ্যে। সাধারণত শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, ওয়েস্টার্ন ফর্মাল (শীতেরদিনে কোটফোট সহ), কর্ডুরয় ইত্যাদিও। কুর্তা আর খাদির পাঞ্জাবীও প্রচুর পরি। আর ছুটির দিনে গেলে সাধারণত গুজরাটি কাঁচ ফাঁচ বসানো রঙচঙে পাজামা টাইপের একটা ব্যপারের সাথে কুর্তা কিম্বা ঝুল্লি ঝুল্লি ঝালরমালর দেওয়া পায়ের পাতা ঢাকা স্কার্ট ইত্যাদি পরে চলে যাই।
san | ২৩ অক্টোবর ২০০৯ ০০:০১ | 123.201.53.3
পামিতাদি আমি এদ্দিন সোম থেকে শুক্র বা দরকারে শনিরবি বা যখনই যেতাম মেনলি জিন্স-কুর্তা বা জিন্স-টপ পরতাম। এক আধদিন সালওয়ার ও পরি। কেউ কেউ শাড়িও পরে। স্কার্টও।
বছর দুই আগে আরো ক্যাজ ছিল , ছেলেরাও ইচ্ছে হলে বার্মুডা পরে আসত। একজন সিনিয়ার ম্যাঞ্জার একমাসব্যাপী শবরীমালাই এর ব্রত করত বলে রোজ ধুতি পরত আর খালিপায়ে আসত। সিরিয়াসলি ঃ-)
san | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৫৪ | 123.201.53.3
ওহো লেখা হয়নি। পাইদি, শুধু ছেলেদের পোষক মেয়েরা পরা নিয়ে বোধ হয় নয়। তাহলে স্কার্ট নিয়ে কোন ট্যাবু থাকতনা। সে তো ছেলেদের পোষাক নয়। অথচ কটা মেয়েই বা বিয়ের পরে স্কার্ট পরত তখন?
অনেক কিছু মিলেমিশেই বোধ হয়। মেনলি হয়তো নিজের পোষাক নিজে ডিসাইড করাই ট্যাবু ছিল বা আছে।
Paramita | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৫৪ | 63.82.71.141
আমার এ সপ্তাহের প্রশ্নটি ঃ
স্যান, দম, তেকোনা এরা আপিসে কি পরে যায়? সোম-বেষ্পতি? শুক্কুর? ছুটির দিনে আপিসে গিয়ে কাজ করতে হলে?
a x | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৫০ | 143.111.22.23
ভুঁড়ি আমার লেগাসি, ভুঁড়ি আমার সম্পদ, ভুঁড়ি আমার আজন্মলালিত স্নেহের ধন। ইলেভেন টুয়েলভে ভুঁড়ি ছিলনা, এ অপবাদ কেউ দিতে পারবেনি।
tkn | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৪৫ | 122.173.176.122
বোঝো! আমি মোট্টেও এখন ঘুমোতে যাচ্ছি না, এখুনি চা নিয়ে বসলাম তো ঃ-)
tkn | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৪৪ | 122.173.176.122
যাব্বাবা, আমারটা @ স্যানের নাইন টেন। তবে আমার এখোনো শাড়িতে কোনো চাপ নেই
san | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৪৩ | 123.201.53.3
এই গুরুতে এসে তেকোনাদির অভ্যেস খারাপ হয়ে গেছে। বারোটা বাজেনি এখনই ঘুমোতে যায় ! কী আশ্চর্য !
tkn | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৪৩ | 122.173.176.122
আমিও
d | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৪২ | 117.195.40.105
@ বড়মা।
d | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৪১ | 117.195.40.105
আমিও।
san | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৪১ | 123.201.53.3
ভাবতে খুবই অদ্ভুত লাগে যে নাইন টেনে আমরাও শাড়ি পরেই স্কুলে যেতাম। অবশ্য সে তো চারদিকেই সেফটিপিন দিয়ে আটকানো থাকত। কিন্তু তবু শাড়ি তো।
শার্টটাকে প্যান্টের ভেতরে হালকা করে গোজো, টানটান করে নয়। বেল্টটা কে ভুন্ডুলির ওপরে বেশ আঁটো করে বাঁধো
প্যান্টটা একটু বড়ো হওয়ার কারণে বেল্ট বাঁধার পর একটু কুচির আভাস আসবে।
শার্ট টাকে আলতো হাতে একটু নামিয়ে নাও।
দেখতে একটু অন্যরকম লাগতে পারে,কিন্তু ভুন্ডুর জন্যে এটুকু করাই যায়।
এক লহমায় ঢাকতে হলে অন্য জিনিস আছে,সেদিন টিভিতে দেখলাম, ছেলেদের ও spanxপাওয়া যায়।কিনুন ও ভুঁড়ি নিমেষে গায়েবঃ)))
tkn | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৪০ | 122.173.176.122
ঃ-))))
d | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৪০ | 117.195.40.105
উফ! কত্ত টাইপো! ধর্মতলা ঠিকঠাক ........ ইত্যাদি। ঃ((
h | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩৯ | 61.95.144.10
অবশ্য এটা হতে পারে, যখন শ্রম ছিল তখন ভুঁড়ি ছিল না। তবে এ সৌভাগ্য আমার হয় নি। এমনকি, সমাগতপ্রায় বিপ্লবের দিনেও আমার নাদুস টি বিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত হয় নি, অভূতপূর্ব দৈর্যা সহকারে মিডল গ্রাউন্ডে জায়গা নিয়ে ছিল।
M | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩৯ | 59.93.207.176
আমরাও তো ইলেভেন টুয়েলভ শাড়ী পড়ে গেলুম, চাপ নেই তো, আঁচল আর কুঁচি ইস্তিরি করে সেফটিপিন দিয়ে আটকানো থাকতো,শালোয়ারের থেকেও পড়া সোজা, আর সার্টের সাথে বলে কিছু দেখাও যেতো না, আর বিয়েরপর একবার মসলিন শাড়ী(অতি বিপজ্জনক) পরে বেরিয়ে সেটা হাতে চলে এসেছিলো, তাপ্পর থেকে শশুর বাড়ীর জনগন যেচে বলে দিয়েছিলো শাড়ী ছাড়া যা খুশী পড়তে পারি, কিন্তু শাড়ী নয়।
d | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩৮ | 117.195.40.105
আমার তখন এক মিমিও ভুঁড়ি ছিল না। অক্ষরও থাকার চান্স কম। ছোতবেলায় কি ভুঁড়ি থাকে নাকি বুকা?
h | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩৪ | 61.95.144.10
অক্ষ - দমু বিতর্কে একটা শ্রমজীবনের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা নিয়ে বিতর্ক হচ্ছে, কিন্তু ভুঁড়ি কার কতটা দেকা গেছিল, সেই ইম্পর্টান্ট বিষয় টা চাপা পড়ে গেল।
M | ২২ অক্টোবর ২০০৯ ২৩:৩৩ | 59.93.207.176
ছেলেরা স্কার্ট পড়লে আর তা পড়ে যে কোচিং ক্লাসে মাটিতে বসতে হয় তা হলে খুব ভালো হয়, কেন কি ছেলেদের স্কার্ট পড়া মেয়েদের ভিতরের প্যান্টুর কালার নিয়ে যে কুইজটা হতো সেটা এবার মেয়েরা কত্তে পারবে আর মেয়েদের ধপাস করে বসে পড়ার সময় অত খ্যাল করে বসতে হবেনা।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন