এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কলতান ও ইলিনা  - ১২ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৪ অক্টোবর ২০২৫ | ১৮ বার পঠিত
  •     

                             ( ১২)  

    কলতান ভিতরে ঢুকে ডানদিকে প্রথম ঘরটায় গিয়ে  দাঁড়াল।  বেশ অগোছাল ঘর।  একটা সিঙ্গল বেডের ডিভান আছে বেশ টানটান বিছানা সমেত।  মনে হচ্ছে বেশ কিছুদিন ব্যবহৃত হয়নি । বেশ বড়  একটা দু পাল্লার আলমারি আছে ।   একটা ওয়াড্রোব রয়েছে একপাশে।  ভিতরে নিশ্চয়ই  জামাকাপড় আছে ।  ওটার ওপরে রাজ্যের জিনিসপত্র, ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম থেকে স্ক্রু ড্রাইভার পর্যন্ত সবকিছু দেখা যাচ্ছে ।  ঘরের  মেঝেও অপরিচ্ছন্ন।  বোঝাই যাচ্ছে অনেকদিন ঝাঁটপাট পড়েনি।  কলতান মেঝের ওপর  সার্চলাইটের মতো চোখ বুলিয়ে দেখতে লাগল । এদিক ওদিক দেখতে দেখতে খাটের একদিকের পায়ার কাছে কলতানের চোখ পড়ল । মনে হচ্ছে ছুঁচের মতো কিছু একটা চিকচিক করছে । কলতান ওটা  কুড়িয়ে নিল একটা টিসু পেপার দিয়ে । একটা ইঞ্জেকশানের নিডল । মোটামুটি নতুনই মনে হচ্ছে।  পুরনো নয়।  ওটা যত্ন করে চশমার খাপের ধরনের একটা ছোট বাক্সে রাখল কলতান।   এবার দেয়াল আলমারিটার কাছে গেল । হ্যান্ডেল ধরে টান মারল।  আলমারি লক করা। ফ্ল্যাটের দলিলটা কি এর মধ্যে থাকতে পারে?  উত্তর দেবার কেউ নেই । চাবি কোথায় কার কাছে আছে কে জানে।  ওয়াড্রোবের ভিতরের এবং বাইরের জামাকাপড়গুলো ঘাঁটাঘাঁটি করে দেখতে লাগল তন্ন তন্ন করে।  তেমন কিছু চোখে পড়ল না।  
    কলতান পাশের ঘরে গেল।  এটা মনে হয় ইলিনা অমৃতাংশুর বেডরুম ছিল ।  একটা বড় আকারের পালঙ্ক  রয়েছে ।  দামী একটা ড্রেসিং টেবল আছে। চারটে চেয়ার, একটা নীচু টেবল এবং আরও  টুকিটাকি কিছু আসবাবপত্র আছে । একপাশে গারবেজ বাস্কেট রয়েছে। টেবলটার ওপর ডাঁই করা রয়েছে বেশ কিছু ফাইলপত্র ।  বোধহয় অমৃতাংশুর অফিসের কাগজপত্র । কাছে গিয়ে সবক'টা ফাইল খুলে খুলে দেখল কলতান ।  নিছকই অফিসের কাজকর্ম সংক্রান্ত কাগজপত্র।  
    অমৃতাংশু খুব সম্ভবত ফাইলগুলো নিয়ে এসেছিল বাড়িতে বসে অফিসের কিছু কাজ এগিয়ে রাখবে বলে।  কিন্তু এগুলো আর অফিসে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়ে ওঠেনি । তার আগেই তো...   
    কলতান দেখল এ ঘরে লাগোয়া বাথরুম  আছে যেটা পাশের ঘরে নেই ।  কলতান ল্যাচ ঘুরিয়ে দরজা খুলে বাথরুমে ঢুকল । ছিমছাম সরঞ্জামের সাজ পরা মাঝারি আকারের বাথরুম । বরফ সাদা পাথর লাগানো মেঝে ।  কলতানের চোখ আটকে গেল বেসিন এবং বেসিনের নীচের জায়গাটা।  পড়ে আছে লাল থকথকে টম্যাটো সস,  শুদ্ধবাবুর বাড়িতে ওমলেটের সঙ্গে যেমন দেওয়া হয়েছিল।  
    বেসিনের ওপর পড়েছে,  নীচে ধবধবে মেঝেতেও পড়েছে বেশ কয়েক ফোঁটা । শুকিয়ে জমাট বেঁধে গেলেও এখনও টাটকা দেখাচ্ছে । কলতান  তাকিয়ে রইল  রক্তরঙা টম্যাটো সসের দিকে।  শুকিয়ে গেলেও কলতানের মনে হল এটা একদিনের বেশি পুরোন নয় ।  তাকিয়ে থাকতে থাকতে কলতান বুঝতে পারল এটা কোন সস নয়,  রক্ত। একটু নমুনা তুলে রাখল একটা ছোট  সাদা ন্যাপকিনে।  ন্যাপকিনটা ঢুকিয়ে রাখল কাঁধের ছোট ব্যাগটায়।  এবার কলতানের চোখ সারা বাথরুমে ঘুরতে লাগল সার্চলাইটের মতো আর কোন চিহ্ন খুঁজে পাবার আশায় । বিশেষ করে কোন পায়ের ছাপ পাবার আশায়।  কিন্তু কিছু পাওয়া গেল না।  
    কলতান বাইরে ড্রয়িংরুমে চলে এল।  পোস্ট  মর্টেম টিম এখনও আসেনি।  কুশল চ্যাটার্জী বললেন,  ' ওরা এক্ষুনি এসে পড়বে।  একটু আগে ফোন করেছিল ।  কিছু পেলেন নাকি ইন্সপেকশানে ? '
    কলতান ঝেড়ে কাশল না ।  বলল, ' ওই...  টুকটাক,  তেমন কিছু না।   ওরা আসুক,  আমি ততক্ষণে পাশের ফ্ল্যাটের ফ্যামিলির সঙ্গে একটু আলাপ পরিচয় করে আসি...  '
    ----- ' ওক্কে ওক্কে...  ' 

       ঘরের বাইরে বেরিয়ে কলতান দেখল ওসি মনোজ সাহা , রেসিডেন্টস অ্যাসোসিয়েশানের কর্তা শুভজিত বাগচী এবং  আরও কয়েকজন ওখানে এখনও দাঁড়িয়ে কথাবার্তা বলছে। 
    কলতানকে দেখে ওসি সাহেব বললেন, ' হল কিছু ?  '
    কলতান জবাব দিল,  ' কিছু কিছু ...  ' 
    ওসি কি বুঝলেন কে জানে,  একগাল হেসে বললেন, ' থ্যাঙ্ক ইউ...  থ্যাঙ্ক ইউ দাদা...  '
    কলতান পাশের ঘরের দরজায় কলিং বেলে চাপ দিল। মিনিট দুই পরে এক ভদ্রমহিলা এসে দরজা 
    খুললেন ।   একটা দরজা ধরে উদভ্রান্ত দৃষ্টিতে কলতানের দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে রইলেন।  
    কলতান যতটা সম্ভব বিনীত ভঙ্গীতে বলল, ' ম্যাডাম ...  খুব যদি অসুবিধা না থাকে দু একটা কথা বলতাম ...  '
    ভদ্রমহিলা বেশ ঘাবড়ে আছেন বোঝা যাচ্ছে।  
    অসংলগ্নভাবে বললেন, ' কি...  ব্যাপারে...  মানে....  ' 
    ----- ' ম্যাডাম,  পাশের ফ্ল্যাটে একটা দুর্ঘটনা ঘটেছে জানেন তো...  সেই  ব্যাপারে একটু  কথা বলতাম।  কয়েক  মিনিটের বেশি আপনাদের ডিসটার্ব করব না ...  '
    ভদ্রমহিলার চোখমুখ থেকে সন্ত্রস্ত ভাবটা মুছল না। তিনি বললেন, ' একবার তো কথা বলেছি ... আপনি কি পুলিশ স্টেশন থেকে আসছেন ? '
    ----- ' না দিদিভাই ...  আমি পুলিশের লোক টোক নই ।  আমি একজন সাধারণ মানুষ,  আপনাদেরই মতো ।  কাজকর্মের সূত্রে ওদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল ।  তাই আপনাদের সঙ্গে দু একটা কথা বলতে চাই । আপনার হাসব্যান্ড আছেন ?  '
    ভদ্রমহিলা কি একটা ভেবে নিয়ে,  একবার ভিতরের দিকে তাকিয়ে নিয়ে বললেন, ' হুঁ... '
    কলতান আর সময় নষ্ট করতে চাইল না।  এবার সরাসরি বলল, ' ভিতরে আসতে পারি ?  '
    ভদ্রমহিলার আর কোন উপায় ছিল না।  তিনি যেন সম্মোহিত হয়ে গেলেন ।  বললেন,  ' আচ্ছা,  আসুন...  '
    শ্যামলকান্তি চৌধুরীর মনে  হয় চল্লিশের  আশেপাশে বয়স।  
    ওনার স্ত্রী বললেন, ' ইনি এসেছেন...  কি কথা বলবেন...  ' 
    শ্যামলকান্তি চেয়ার থেকে দাঁড়িয়ে উঠলেন কলতানকে দেখে।  
    ----- ' না না....  আপনি বসুন স্যার।  আমি সামান্য
    দু একটা কথা কথা জানতে চাই যেহেতু আমি কোনভাবে কেসটার সঙ্গে ইনভলভড হয়ে পড়েছি ... ' কলতান বলল এবং একটা চেয়ারে বসে পড়ল।  
    ----- ' কিরকম ?  ' শ্যামলকান্তি জিজ্ঞাসা করলেন।  
    ----- ' কিছু না...  ক্রাইমের ব্যাপার নিয়ে নাড়াচাড়া করতে ভাল লাগে আমার...  ' 
    ----- ' আপনি কি বইটই লেখেন নাকি ? '  
    ----- ' না না...  অত গুণ আমার নেই । আমি ওই বদমায়েশদের খুঁজে বার করার চেষ্টা করি...  এইটুকুই।  বাকি কাজ পুলিশের...  '
    শ্যামলকান্তি কলতানের প্রভাবে বোধহয় খানিকটা স্বস্তি বোধ করতে শুরু করেছেন।  
    তিনি বললেন,  ' ও আচ্ছা...  মানে ডিটেকটিভ... '
    ----- ' তা বলতে পারেন।  তবে প্রাইভেট,  সরকারি নয় ...  '
    ----- ' হুঁ হুঁ...  বুঝেছি ...  ভেরি ইন্ট্রেস্টিং ...  ' 
    ---- ' হয়ত তাই ।  তবে আমি তো গল্পের বইয়ের ডিটেকটিভ নই।  বাস্তব পরিস্থিতি মোটেই বইয়ের গল্পের মতো টেলর মেড হয় না। বুঝেছেন নিশ্চয়ই...  '
    শ্যামলকান্তিবাবু এখন বেশ সহজ বোধ করছেন। 
    বললেন, ' হ্যাঁ,  বুঝেছি...  '
    কলতান আচমকা আসল কথায় মোড় নিল।  
    ----- ' মিস্টার চৌধুরী আপনি ক'টার সময় এবং কিভাবে ব্যাপারটা জানতে পারলেন ? '  
    ----- ' হ্যাঁ...  কি বললেন ? ও...  আচ্ছা...  তা প্রায় সকাল ন'টা হবে তখন...  '
    ----- ' দরজা  কি খোলা ছিল না বন্ধ ছিল ?  '
     ---- ' আমি রোজ সকালে ওনাকে গুড মর্নিং  করতাম কিছুদিন ধরে।  উনি তো এখানে একা,  তাই আমরা একটু সাহচর্য দেবার চেষ্টা করতাম...  '
    ----- ' ও আচ্ছা।  কালও গুড মর্নিং করতে এসেছিলেন ? '
    ----- ' হ্যাঁ...  '
    ----- ' তখন কি বাইরের দরজাটা খোলা ছিল না বন্ধ ছিল ? ' 
     ----- ' দরজা ভেজানো ছিল কিন্তু সামান্য ফাঁক ছিল।  আমি দরজাটা একটু ঠেলে আর একটু ফাঁক করে মুখটা বাড়ালাম।  ভাবলাম এখানে যদি 
    ম্যাডাম থাকেন তাহলে গুড মর্নিং করে নেব।  কিন্তু দেখলাম ম্যাডাম সোফার পাশে ফ্লোরে শুয়ে ঘুমোচ্ছেন।  আমি খুব অবাক হয়ে গেলাম।  ভাবলাম উনি ডোর লক না করে এভাবে শুয়ে ঘুমোচ্ছেন কেন ? ' 
    ----- ' আপনি কি ভেতরে ঢুকেছিলেন ?  '
    ----- ' না,  ভেতরে ঢোকাটা উচিত মনে হয়নি  আমার। ওনাকে ডাকিওনি।  দরজাটা টেনে বন্ধ করে দিয়ে চলে আসি...  '
    ----- ' তারপর ? ' 
    ----- ' আমি যখন সওয়া দশটা নাগাদ অফিসে বেরোচ্ছি তখন কৌতূহলবশতঃ দরজায় দুবার নক করলাম,  দু একবার ম্যাডাম ম্যাডাম করে নীচু  গলায় ডাকলাম ।  কোন সাড়া নেই । আমার মনে একটা হাঞ্চ হচ্ছিল ।  আমি দরজাটা ঠেলা মারলাম।  দেখলাম ম্যাডাম একই জায়গায় একইভাবে চিত হয়ে শুয়ে আছেন।  আমার বুকটা কেমন ধক করে উঠল।  আমি ওখানে দাঁড়িয়েই নীচে অফিসে ফোন করলাম।  শুভজিতবাবু তখন ওখানে ছিলেন।  তিনিই ফোন ধরলেন ...  '
    ----- ' বুঝতে  পেরেছি। ওরা কতক্ষন পরে এলেন ?'  
    ----- ' একদম সঙ্গে সঙ্গেই।  সাত আট মিনিটের মধ্যে...  '
    ----- ' শুভজিতবাবু ছিলেন ?  '  
    ----- ' হ্যাঁ হ্যাঁ...  '  
    ----- ' আচ্ছা মিস্টার চৌধুরী,  আপনি তো ঘরের ভেতরে ঢোকেননি বলছেন।  দরজার মুখে বা ভেতরে মুখ বাড়িয়ে যেটুকু চোখে পড়েছে....  ফ্লোরে কোন কিছু পড়ে থাকতে দেখেছিলেন ?  '  
    শ্যামলকান্তিবাবু মাথা নীচু করে ভাল করে ভেবে টেবে বললেন,  ' নাঃ...  তেমন কিছু তো মনে পড়ছে না...  ' 
    ----- ' আচ্ছা...  একটু ভাল করে ভেবে দেখবেন তো ...  যদি কিছু মনে পড়ে...  ' কলতান বলল। 
    ----- ' হ্যাঁ নিশ্চয়ই।  নিশ্চয়ই বলব আপনাকে ...  '  

      কলতান শ্যামলকান্তি চৌধুরীর ফ্ল্যাট থেকে বেরিয়ে দেখলেন উকিলবাবু বিক্রমজিত নিয়োগী 
    এসে গেছেন । ওসি মনোজ সাহার সঙ্গে কথা বলছেন।  
    কলতানকে দেখে বললেন, ' পোস্ট মর্টেম টিম এসে গেছে।  ভিতরে গেছে।  শুনলাম জার্মান কনসুলেটে খবর দেওয়া হয়েছে...  '

      ( ক্রমশ) 

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন