এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কলতান ও ইলিনা  - ৫

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ | ১৫০ বার পঠিত
  • ( ৫ )

    কুলচা একটা মাল্টিন্যাশানাল কোম্পানিতে চাকরিতে ঢুকেছে। মুম্বইয়ে পোস্টিং। আট দিন পরে জয়েনিং। গোছগাছ শুরু করে দিয়েছে এখন থেকে। বেশ উত্তেজিত অবস্থায় আছে।
    সকালের দিকে কলতানকে ফোন করে বলল,
    --- ' তানমামা ... খবরটা শুনেছ তো ? '
    --- ' চাকরির খবরটা তো ? '
    --- ' হ্যাঁ .... '
    --- ' হ্যাঁ ... দিদি বলেছে কাল। সত্যিই সুখবর। কনগ্র্যাচুলেশান কুলচা ... '
    --- ' মোস্ট ওয়েলকাম তানমামা... '
    --- ' তবে কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ। কথাটা অন্যভাবে নিস না ... '
    --- ' মানে ? '
    --- ' আমার আর কোন ওয়াটসন থাকল না ... '
    --- ' ও এই কথা ? তোমার আবার কোন ওয়াটসন লাগে নাকি ? তুমি আমাকে স্নেহ কর বলে তোমার কাজে নাক গলাতে অ্যালাও কর। সেটা আমার প্রিভিলেজ। তাছাড়া কোন এক্সারসাইজে আমার সঙ্গে ডিসকাস করার দরকার হলে ভিডিও কল তো আছেই। তবে আমাকে আর কি দরকার হবে তোমার। তুমি একাই একশ ... '
    --- ' এর মধ্যে একদিন আসছিস তো ? একটা নতুন অ্যাসাইনমেন্ট নিয়েছি। কথা বলা যেত ... '
    --- ' আমি আজকেই আসছি। দিদাকে বলে দিও। দুদিন থাকব ... '
    --- ' কখন আসবি ? '
    --- ' দুপুরে। তিনটে নাগাদ ... '
    --- ' আয় আয় ... কথা বলা যাবে ... '

    তিনটে বাজার দশ মিনিট আগে ডোরবেল বেজে উঠল। নিশ্চয়ই কুলচা। কলতান গিয়ে দরজা খুলল তাড়াতাড়ি। বলতে যাচ্ছিল আয় আয়। কিন্তু সেটা বলা হল না। দেখল দরজার বাইরে উকিল বিক্রমজিৎ নিয়োগীর বাড়ির সেই চাপদাড়িওয়ালা কটা চোখওয়ালা লোকটা যে তাকে লোহার গেট খুলে দিয়েছিল সে দাঁড়িয়ে আছে। কলতানকে দেখে হাসি মুখে বলল, ' নমস্কার স্যার ... একটু এলাম ... '
    কে জানে কেন কলতানের ষষ্ঠেন্দ্রিয় বলে উঠল কেসটায় মোচড় আসতে চলেছে।
    --- ' ও তুমি ? এস এস .... বস ... ' কলতান বলল।
    --- ' হ্যাঁ স্যার ... ' সে বসে পড়ল। মুখে বিনয়বিগলিত হাসি।
    --- ' কি খবর ? '
    --- ' এমনি ... এই একটু এলাম স্যার ... ', সে একগাল হেসে বলল।
    --- ' তোমার নাম কি ? '
    --- ' ভিকি ... '
    --- ' ভাল নাম কি ? '
    --- ' অশ্বিনী। অশ্বিনী তিওয়ারি ... '
    --- ' বিহারে বাড়ি ? '
    --- ' হ্যাঁ... তবে আমি একদম ছোটবেলা থেকে কলকাতাতেই আছি ... '
    --- ' কলকাতার কোথায় ? '
    --- ' শ্যামবাজারে। ওখানে ফ্যামিলি থাকে ... সি ই এস সি অফিসের কাছে। একটা ছেলে একটা মেয়ে আছে ... '
    --- ' উকিলবাবুর সঙ্গে যোগাযোগ হল কি করে ? '
    --- ' হরিশঙ্কর আমাকে নিয়ে এসেছিল ... '
    --- ' সে কে ? '
    --- ' বিহারে ভাগলপুরের একই গাঁওয়ের লোক আমরা। সে দেশে চলে গেল চাকরি ছেড়ে দিয়ে খেতি করবে বলে .... যাবার আগে আমাকে এখানে ঢুকিয়ে দিয়ে গেল। আমারও একটা কাজের খুব দরকার ছিল। আগের কাজটা চলে গেল। একটা কারখানায় সিকিউরিটির কাজ করতাম। কারখানা বন্ধ হয়ে গেল ... '
    --- ' কারখানা কোন কোম্পানির ? কোথায় ছিল ?'
    --- ' হাওড়ার বাঁকড়ায়। জুবিলি প্লাস্টিকস ... '
    --- ' প্লাস্টিক তৈরির কারখানা ? '
    --- ' হ্যাঁ '
    --- ' বাঁকড়ার কোন জায়গায় ছিল ফ্যাক্ট্রিটা? '
    --- ' ওই তো সলপের মুখে ... '
    ঠিক বোঝা গেল না অবশ্য। যাই হোক কলতান আর কথা বাড়াল না এই নিয়ে।
    সে বলল, ' তুমি এখানে কতদিন কাজ করছ ? '
    --- ' প্রায় তিন বছর স্যার ... '
    --- ' তা হরিশঙ্কর উকিলবাবুর কাজটা ছাড়ল কেন ? কিছু বলেছিল ? '
    --- ' না তেমন কিছু বলেনি। শুধু বলেছিল, দেশে খেতি করার লোক নেই তাই ওখানে থাকতে হবে। আর বলেছিল, সাবধানে থাকিস। ফালতু ব্যাপারে মাথা গলাবি না ... '
    --- ' হরিশঙ্করের সঙ্গে দেখা হতে পারে কি দরকার হলে ? '
    --- ' হ্যাঁ, তা হতে পারে। কিন্তু ওর সঙ্গে আর কি দরকার পড়বে ? '
    --- ' সেটা বলা মুশ্কিল। যাক, এবার বল আমার কাছে কি জন্য এসেছ ? '
    অশ্বিনী পিঙ্গলবর্ণ চোখে কলতানের মুখের দিকে তাকিয়ে আছে বিনয়ী দৃষ্টিতে। বোধহয় ভাবছে কিভাবে শুরু করা যায়।
    এই সময়ে আবার ডোরবেল বেজে উঠল কুলচা স্টাইলে। পরপর তিনবার, যেভাবে কুলচা বাজায়।
    কুলচা হইহই করে এসে ঢুকল। ধপাস করে কাঁধের ব্যাগটা ফেলল সোফার ওপর। নিজেও ধপ করে বসে পড়ল অশ্বিনীর পাশে। বলল, ' তারপর বল ... কি খবর ? ... কি সব নতুন কেস টেসের কথা বলছিলে ... '
    অশ্বিনী বেশ বিব্রত ভঙ্গীতে কুলচাকে দেখছিল। কলতান বলল, ' কাম ডাউন কাম ডাউন ... ', বলে চোখের ইশারায় অশ্বিনীর দিকে দেখাল।
    কলতানের ইশারায় কুলচার সম্বিত ফিরল। সে ঘাড় ঘুরিয়ে অশ্বিনীর দিকে দেখে বলল, ' এঃ ...সরি সরি ... '
    ব্যাগ কাঁধে নিয়ে ঝট করে উঠে পড়ে বলল, ' তানমামা তোমরা কথা বল ... আমি ভিতরে দেখা করে আসি ... আছি দুদিন ... '
    কলতান অশ্বিনীকে বলল, ' হ্যাঁ বল ... কি বলতে যাচ্ছিলে ? '
    --- ' বলছি যে ... জানতে পারলাম, আপনি ওই একটা ডেথ-এর ব্যাপারে তদন্ত করছেন যেটা আমাদের বিক্রম স্যার কোর্টে দেখছেন। স্যার আমাকেও একদিন ইলিনা ম্যাডামের ফ্ল্যাটে পাঠিয়েছিলেন ... '
    --- ' কি জন্য ? '
    --- ' কি সব কাগজপত্র ছিল একটা বন্ধ খামের ভিতর ... '
    --- ' ও আচ্ছা। তোমার কি মনে হল তোমার যাওয়ার কথা ম্যাডামের আগে থেকে জানা ছিল ?'
    --- ' তাই তো মনে হল। তিনি যেন তৈরি ছিলেন। বোধহয় আমার জন্যই অপেক্ষা করছিলেন। তিনি দরজার মুখে এসে আমার হাত থেকে ওটা নিলেন ... আমাকে ভিতরে যেতে বললেন না।
    --- ' তোমাকে ভিতরে যেতে বলল না ? সকলেরই তো একটা সম্মান আছে ... '
    --- ' না না। সে ঠিক আছে। আমরা গরীব মানুষ ... আমাদের আবার সম্মান। আমি বলছি অন্য কথা। দেখলাম যে বাইরে বেশ দামী একজোড়া স্নিকার শ্যু ছাড়া রয়েছে। আমার মনে হল ভিতরের ঘরে কেউ আছে ... '
    --- ' সে তো থাকতেই পারে। তাতে কি হল ... কোন গেস্ট আসতে পারে না ? '
    --- ' তা পারে। কিন্তু শুনেছিলাম ম্যাডামের এ দেশে জানাশোনা কেউ নেই দেববাবু ছাড়া ... '
    --- ' দেবপ্রভ ? '
    --- ' হাঁ হাঁ ... ওই ... ' অশ্বিনী জানাল।
    --- ' না তা না ... হয়ত আশপাশের কোন প্রতিবেশী হতে পারে ... অনেকেই তো কোঅপারেট করে ... '
    --- ' হাঁ তা পারে, কিন্তু সে ভিতরের ঘরে বসবে কেন। তার তো বাইরের ঘরে বসা উচিৎ ... '
    --- ' তোমার এ কথাটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। ভ্যালিড পয়েন্ট, মানে কি বলে ... ভেবে দেখতে হবে। তুমি কি এই কথাটা বলবার জন্যই আমার কাছে এসেছ ? '
    --- ' না, আর একটা ব্যাপার আপনাকে জানানো দরকার। আমার মনে হয় আপনি ছাড়া এ কেসের ফয়সালা হবে না ... তাই ... '
    --- ' সে না হয় বুঝলাম, কিন্তু কি কথা বলতে এসেছিলে সেটা শুনি ... '
    --- ' বলা উচিৎ হবে কিনা বুঝতে পারছি না ... মানে ... '
    কলতান চুপ করে অশ্বিনীর মুখের দিকে তাকিয়ে রইল।
    অশ্বিনীও চুপ করে কিছু ভাবছে।
    কলতান হঠাৎ বলল, ' তোমার এই হাতের একটা আঙুল কি জন্ম থেকেই নেই, নাকি পরে কোন অ্যাক্সিডেন্টে ... '
    --- ' কি ... আঙ্গুল ? ও আচ্ছা ... ওটা জন্ম থেকেই নেই স্যার ... '
    --- ' ও আচ্ছা ... অসুবিধে হয় না কোন কিছু ধরতে টরতে? '
    --- ' না না ... ওব্যেস হয়ে গেছে ... '
    --- ' হমম্ ... সব কিছু অভ্যাসের ব্যাপার। যাক, বল এবার ... '
    --- ' কি ? '
    --- ' ওই যে ... কি একটা বলতে যাচ্ছিলে ... '
    --- ' ও ওটা ... আজ থাক স্যার। অন্য আর একদিন না হয় ... '
    --- ' কেন, কারও নাম কি ? '
    --- ' হ্যাঁ, ওইরকমই ... '
    ' ওইরকমই' কথাটা রহস্যময় হয়ে রইল। কলতান বুঝে নিয়েছে অশ্বিনী তিওয়ারির কথা বলার ধরণই এরকম। তার মনে হল, ক্যারেক্টারটা ইন্টারেস্টিং অ্যান্ড মিস্টিরিয়াস।
    কলতান জিজ্ঞেস করল, ' যা বলার তাড়াতাড়ি বলতে হবে। বেশি দেরি করলে কাজের কাজ কিছু হবে না। ভেবে দেখ কি করবে ... অবশ্য আমি সবই বার করে ফেলব, তুমি কিছু বল আর নাই বল ... '
    --- ' হাঁ ... জরুর। সেটা ভালরকম জানি স্যার ... '
    --- ' জানলেই ভাল। ঠিক আছে, আর কিছু বলবে ? '
    --- ' না ... কি আর বলব ? দেখি ... আর একদিন আসতে পারি স্যার ? '
    --- ' হ্যাঁ অবশ্যই। না এলেও ক্ষতি নেই। আমিই তোমার কাছে পৌঁছে যাব। আর হ্যাঁ, তোমার ফোন নাম্বারটা দিয়ে যাও ... আমার নাম্বারে একটা মিসকল দাও, তা'লেই হবে। নাইন এইট থ্রি ওয়ান ... '
    অশ্বিনী বলল, ' আচ্ছা আচ্ছা ... এই যে দিচ্ছি ... '

    অশ্বিনী তিওয়ারি বেরিয়ে যাবার পর কুলচা আবার ভিতর থেকে এসে ঘরে ঢুকল দমকা হাওয়ার মতো।
    এসে বলল, ' ভদ্রলোক চলে গেলেন ? আরে এটা কি ? কি একটা ফেলে গেছেন ? ও রুমাল ... '
    --- ' কই দেখি দেখি ... '
    হাতে নিয়ে কলতান দেখল একটা হলুদ রঙের তোয়ালের রুমাল। মুখের গলার ঘাম মোছার যা কাজে লাগে।
    সে বলল, ' ফেলে গেছে যখন যত্ন করে তুলে রাখা যাক। কোনটা কখন কি কাজে লাগে বলা তো যায় না ... ঠিক সময়ে ফেরত দেওয়া যাবে ... '
    --- ' শিয়োর শিয়োর ... ভদ্রলোক মনে হয় একটু ভুলো মনের ... ' কুলচা বলে।
    --‐‐ ' ভুলো মনের ? তা হবে হয়ত ... '

    ( ক্রমশ )

    ************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন