এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কলতান ও ইলিনা - ১৯

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৭ অক্টোবর ২০২৫ | ৩১ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯
    ( ১৯ )

    অশ্বিনীর কথার নড়চড় হয়নি। কলতান সোয়া পাঁচটা নাগাদ দক্ষিণ দিকের গেট দিয়ে ঢুকে হাটখোলা সুইমিং ক্লাবের ওদিক থেকে একটু এগিয়ে দেখতে পেল দেশবন্ধুর মূর্তির সামনে অশ্বিনী তেওয়ারি দাঁড়িয়ে আছে। মনে হয় পাঁচটার মধ্যেই হাজির হয়ে গেছে। কাজের লোক কিনা, সময়ের দাম আছে। তাছাড়া ওর বাড়ি তো এখানে কাছাকাছি। বলেছিল তো সি ই এস সি অফিসের কাছে। অশ্বিনীকে দেখতে সত্যি আকর্ষণীয়। একটা কমলা রঙের ফুলশার্ট আর সাদা প্যান্ট পরেে আছে। পিঙ্গল আভাযুক্ত দুটো শান্ত চোখ। গাওয়া ঘিয়ের মতো গায়ের রঙ। গালে পাতলা রুখু শুখু দাড়ি। উচ্চতা অন্তত পাঁচ নয় হবে। দূর থেকে দেখে ' রকি ডিউড ' কথাটা মনে পড়ল কলতানের। লক্ষ করল অনেক তরুণী এবং কিশোরী অশ্বিনীর দিকে অন্তত একবার তাকাচ্ছে। কলতানের মনের মধ্যে দিয়ে একটা ফাজিল চিন্তা আচমকা ডানা মেলে উড়ে গেল। ভাবল, তরুণী কিশোরী যদি চায় যুবতী ধনি কেন নয় ? মনে বাজছে হয় হয়... সবই হয়।
    অশ্বিনী অবশ্য গারমেন্ট শো রুমের ম্যানিকুইনের মতো চুপচাপ এক জায়গায় দাঁড়িয়ে নেই স্ট্যাচুর মতো। খোলায় ভাজা চিনেবাদামওয়ালার সামনে গিয়ে দাঁড়িয়েছে বাদাম কেনার জন্য। একটা বাদাম তুলে নিয়ে খোলা ভেঙে খেতে লাগল। হাতের তেলোয় বাদাম রেখে ঘসাঘসি করে বাদামী খোসা ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দিল।
    কলতান নিঃশব্দে অশ্বিনীর পাশে গিয়ে দাঁড়ায়।
    --- ' অশ্বিনী বাদাম খাচ্ছ নাকি ? '
    অশ্বিনী বাঁদিকে ঘাড় ঘুরিয়ে দেখল কলতান দাঁড়িয়ে আছে।
    অশ্বিনী হাসিমুখে বলল, ' ও... এসে গেছেন... বাদাম ভাজা খাবেন নাকি স্যার ? '
    --- ' না না... তুমি খাও। হাতে সময় নেই... '
    --- ' ও হ্যাঁ, আপনি ব্যস্ত মানুষ... চলুন ওদিকে কোথাও বসি... '

    কলতান বলল, ' বল... '
    --- ' এত ব্যস্ত হচ্ছেন কেন স্যার ? বলতে আর কতক্ষণ লাগবে ? বললেই তো খতম ... '
    --- ' হ্যাঁ সে খতমটাই জলদি কর ... '
    --- ' বলছি যে ওই ওসিটা বহুৎ তং করছে ক'দিন ধরে... '
    --- ' ওসি মানে, মনোজ সাহা? '
    --- ' হ্যাঁ আবার কে ? '
    --- ' কী বলছে ? '
    --- ' বলছে থানায় গিয়ে আমাকে দেখা করতে। আমার সঙ্গে নাকি কী কথা আছে। আমি বললাম, কী কথা জানতে চান ফোনেই বলুন না।
    তো সে বলছে যে, না না পুলিশ ওভাবে কথা বলে না। সব কিছুর একটা নিয়ম কানুন আছে। আপনি থানায় আসুন, এখানেই কথা হবে। কী টর্চার বলুন তো স্যার গরীব মানুষের ওপর... '
    --- ' আচ্ছা... এরকম ব্যাপার ! কিন্তু তোমাকে এভাবে থানায় ডাকছে কেন ? পুলিশ তো এভাবে ডাকতে পারে না। দেশে তো ইমার্জেন্সি জারি নেই। তোমার এগেনস্টে চার্জটা কী ? '
    --- ' সেটাই তো বলছে না কিছু। আমি থানায় গেলে যদি আমাকে ভিতরে করে দেয়। শালারা অনেক হারামি আছে। কি কেস খাইয়ে দেবে কই ঠিকানা নেই। ভরোসা কিছু নেই স্যার.... '
    --- ' না না... ওভাবে অ্যারেস্ট করা যায় না। কোন একটা মজবুত চার্জ লাগে। খাস কোন আরোপ লাগে। তুমি মিছিমিছি ভয় পাচ্ছ। অশ্বিনী তুমি কি এই কথাগুলো বলার জন্য আমাকে ডেকেছ ? '
    --- 'ধরে নিন তাই। আমি আর কার কাছে যাব ?'
    --- ' সে কি কথা ! তুমি একজন অ্যাডভোকেটের অফিসে কাজ কর। এরকম সুবিধে ক'জনের থাকে ? তুমি তার হেলপ নাও এ ব্যাপারে। আইন কানুনের মারপ্যাঁচ তো তিনিই সবচেয়ে ভাল বুঝবেন। তার কাছে এসব সামলানো বাঁয় হাত কা খেল। পুলিশরা একমাত্র উকিলকেই ভয় পায় জান তো ? '
    এখানে অশ্বিনীর হঠাৎ ধৈর্যচ্যুতি ঘটল।
    সে অশান্ত গলায় বলে উঠল, ' দূ...র, ওর কথা ছাড়ুন তো। ও যে কোন কিসিমের উকিল তা আমি ভালই জানি। ওই তো ওই ইলিনা ম্যাডামের কেসটা দেখলাম... '
    --- ' উনি তো মার্ডার্ড হয়েছেন বলেই মনে হচ্ছে। অমৃতাংশু সেনও হয়ত তাই। কেসটা আমি দেখছি... '
    --- ' হ্যাঁ তা জানি। কিন্তু মিস্টার নিয়োগী ম্যাডামকে প্রোটেকশান দিতে পারল না কেন ? '
    স্রেফ জামিন আদায় করতেই তো দম নিকলে গিয়েছিল ... '
    --- ' আমাদের বিচারের সিস্টেম এরকমই। কী করা যাবে ? টাইম লাগে। চট জলদি কিছু হয় না... '
    --- ' সে ঠিক আছে। কিন্তু ইলিনা ম্যাডামের ডেথটা মেনে নিতে পারিনি। একটা বড় কথা বলছি ছোট মুখে। শুধু আপনাকে বলেই বলছি... '
    --- ' কী ? '
    --- ' ইলিনা ম্যাডামের মার্ডারের পিছনে উকিলবাবুর হাত আছে। একটু ধ্যান দিয়ে দেখবেন... '
    বলে অশ্বিনী অন্যদিকে তাকিয়ে রইল। একটু দূরে একদল ছেলে একমনে ফুটবল খেলে চলেছে।
    অশ্বিনী ওই দিকে তাকিয়ে রইল। বোধহয় কলতানের প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করছে অন্যদিকে চোখ রেখে।
    চোখ ফুটবল খেলার দিকেই রেখে অশ্বিনী বলল, ' মনটা একদম ভাল নেই স্যার... কাউকেই আজকাল বিশ্বাস করতে পারি না। খালি মনে হয় আমার নিজের একটা প্রোটেকশন দরকার। কিন্তু কে প্রোটেকশান দেবে ? সকলকেই ফিলহাল দুশমন মনে হচ্ছে... '
    --- ' আর কাকে দুশমন মনে হচ্ছে ? '
    --- ' কারও নাম নিতে চাই না... ব্যাপারটা আপনাকে জানিয়ে রাখলাম শুধু... যদি ভালা বুরা কিছু হয়ে যায়... তখন নয়.... '
    --- ' কার ভালা বুরা ? '
    --- ' আমার, আর কার ? '
    --- ' বললে, ঠিক আছে। কিন্তু প্রোটেকশান দেওয়া তো আমার কাজ না। ওটা দিতে পারে পুলিশ আর উকিল। দুজনকে একসাথে পেলে তো ভালোই, একজনকে পেলেও হবে। আর দুজনের কাউকেই না পেলে সমস্যা হয়ে যাবে... '
    --- ' সেটাই তো বলছি... সেটাই তো বলছি... '
    --- ' অশ্বিনী, তোমার বাড়ি তো কাছাকাছি। চল তোমার বাড়িটা দেখে আসি। তোমার ফ্যামিলির সঙ্গেও পরিচয় হবে... তোমার গাঁওওয়ালা হরিশঙ্করের সঙ্গেও পরিচয় করার খুব ইচ্ছে। সহজ সরল দেহাতি মানুষদের সঙ্গে মিশতে আমার খুব ভাল লাগে। যাক, সে পরে হবে... এখন তোমার বাড়িটা তো চিনে আসি... প্রোটেকশান দেবার দরজার হলে কাজে লাগবে ... '
    কথাটার জন্য অশ্বিনী যেন তৈরিই ছিল... '
    করুণ মুখ করে বলল, ' বলতে লজ্জা করছে স্যার... ঘরে তালা মারা। আমি নিজেই এখন ঢুকতে পারব না। বিবি, বাচ্চা সব মুলুক গেছে। খেতির সিজন... ওরা, ফিরে আসুক, তারপর নয় একদিন... হরিও যদি আসে সেই টাইমে... আগলা মাসে... অবশ্য যদি সব কিছু ঠিকঠাক থাকে... '
    --- ' কেন তোমার কী মনে হচ্ছে, কিছু গড়বড় হতে পারে? '
    --- ' কী জানি, কিছু কি বলা যায়... যা সব হচ্ছে... '
    --- ' আশ্চর্যের কিছু না, যে হারে মুজরিমের সংখ্যা বাড়ছে ... ওপর থেকে শুরু আর তলায় গিয়ে শেষ... ' কলতান বলে।
    --- ' একদম একদম... শুরুটা মাথায়, তারপর একটু একটু করে নীচে নামে... ' অশ্বিনী কলতানের সঙ্গে সহমত হয়।
    '... মাথাটাকে পাকড়াতে পারলেই বাসস্... নীচেরগুলো এমনিই জালে জড়িয়ে যাবে... ভুল বললাম স্যার ? '
    --- ' না ভুল কিছু না। তবে উল্টোটাও হতে পারে। মানে, তলা থেকে শুরু করেও ওপরে পৌঁছন যায়। আসল কথা হল যে তাড়া করছে তার দৌড়বার ইচ্ছা আর দম আছে কিনা... ' বলে কলতান মোবাইল ঘাঁটতে লাগল।
    অশ্বিনী ছেলেদের খেলার দিকে চোখ রেখে বলল, ' হমম্... তা তো ঠিক.... '
    কয়েক সেকেন্ড চুপ করে থেকে বলল, ' কিন্তু মাথায় পৌঁছতে পারবেন তো স্যার ? বড় বড় এজেন্সি, পুলিশ ডিপার্টমেন্ট বগেরা মাঝ রাস্তায় বসে যায়... '
    কলতান অশ্বিনীর মুখের দিকে সার্চলাইটের মতো সন্ধানী দৃষ্টি ফেলে তাকিয়ে রইল স্থির ভাবে। অশ্বিনী মুখ ঘুরিয়ে নিল অন্য দিকে।
    কলতান বলল, ' ওগুলো তো পলিটিক্সের সুতোয় ঝোলে পুতুলের মতো ... '
    --- ' এটাও যদি তা হয় ? ' অশ্বিনী দুম করে বলে বসল।
    --- ' মেনে নিলাম। কোন অসুবিধে হবে না। এখন দেখা যাক ... তুমি একটু সাহায্য করলেই হবে অশ্বিনী... অন্য ব্যাপারগুলো আমি সামলে নেব... প্রশাসন কী করবে তারাই জানে, আমি কিন্তু অপরাধী জালে তুলে দেব... তারপর কী হবে, মানে জলের মাছকে আবার জলেই ছেড়ে দেওয়া হবে কিনা সেটা আমার জানার বাইরে ... '
    অশ্বিনীর চোখে ঘোর বিস্ময় ফুটে উঠল।
    --- ' আমি ! আমি কি সাহায্য করতে পারি স্যার?
    আমি ছোটামোটা মানুষ... আমি এসব কী বুঝি ?'
    --- ' হ্যাঁ... তা তো জানিই... এমন কিছু চাইব না যা তুমি দিতে পারবে না.... '
    অশ্বিনী চুপ করে রইল। কলতানের কথা বোঝার চেষ্টা করতে লাগল বোধহয়।
    কলতান অশ্বিনীর মনের কথা আন্দাজ করে হাসিমুখে বলল, ' না না অত চিন্তা করার কিছু নেই ... দু একটা ছোটখাটো ব্যাপার... ছোটখাটো কথা... তেমন খাস কিছু না ... '
    অশ্বিনী সপ্রতিভ ভঙ্গীতে বলল, ' বলুন না... কোন প্রবলেম নেই ... '
    --- ' আচ্ছা অশ্বিনী, ২৬ শে আগস্ট ইভনিং -এ ছটা থেকে আটটার মধ্যে তুমি কোথায় ছিলে ? একটু ভাল করে ভেবে বল... '

    ( ক্রমশ )

    ************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন