এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কলতান ও ইলিনা - ৩৩ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫ | ২১ বার পঠিত
  •                      ( ৩৩ ) 
      
    সকাল হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা  করলেন না গৌতমবাবুরা।  রাত সোয়া একটা নাগাদ বিল্বদলদের তিনজনকে পুলিশ ভ্যানে তুললেন ওরা। কিছুটা আশ্চর্য হলেন দেখে দলের কেউই আপত্তি করল না।  ভাবলেন, কী মতলব আছে কে জানে।  
    কলতান গৌতম রায়কে জিজ্ঞেস করল,  ' কোথায় নিয়ে যাবেন ?  '
    ----- ' আপাতত গড়িয়া থানায়।  ওখানেই রিম্যান্ডে নেব...  চলুন...  আপনি আপনার বাইকে আমাদের ফলো করুন...  ' 
    কলতান একটু দোনামোনা করে বলল, ' আমার ওখানে যাওয়াটা কি ঠিক হবে ?  ' 
    ----- ' আপনি না থাকলে কী করে হবে?  আফটার অল আপনার ক্লু ধরেই তো ক্র্যাকডাউনটা হল। বাকিটাও তো আপনাকেই  কমপ্লিট করতে হবে...  টু বি ফ্র্যাঙ্ক অ্যান্ড অনেস্ট।   এডিজি সাহেব তো ট্যাসিট কনসেন্ট দিয়েই  দিয়েছেন।  তাছাড়া এত রাতে আপনার একা ফেরাটা সেফ হবে না,  টু বি প্রেসাইজ...  এদের  নেটওয়ার্ক বেশ স্ট্রংগই হবে, আই অ্যাপ্রিহেন্ড ...  '   

        থানায় ডিউটিরত মানুষেরা স্পেশাল ব্রাঞ্চের  অফিসাররা তিনজন হোয়াইট কলার ক্রিমিনাল নিয়ে পৌঁছতে বেশ তৎপর এবং  সতর্ক হয়ে উঠল।  আগেই খবর ছিল।   থানার ভিতরের দিকে একটা মোটামুটি চোদ্দ বাই তের ফুট ঘরে ওরা সবাই  ঢুকল।  ঘরের একপাশে একটা পুরনো টেবিল রয়েছে।  এছাড়া সাত আটটা কাঠের চেয়ার আছে।  ওগুলোও বেশ পুরনো।  গৌতমবাবু বিল্বদলদের দিকে তাকিয়ে বললেন,  ' বসুন...  '
    কলতানকে বলল, ' মিস্টার গুপ্ত বসুন...  '
    কলতান একটা চেয়ারে বসল।  গৌতমবাবুরাও বসলেন।  শুধু অজিতাভ দাঁড়িয়ে রইল।  সে খুব কমই বসে।  তার শরীরে শক্তির পরিচয় একটু আগেই পেয়েছে জটাশিউ ঝালানি মানে অশ্বিনী।   
    ডিউটিতে থাকা অফিসার বললেন,  ' চা খাবেন নাকি স্যার ?  '
    গৌতমবাবু বললেন, ' থাক...  এত রাতে আর...  '
    বিল্বদলবাবুর হেলদোল নেই ।   বলে উঠলেন,  ' তা...  হলে মন্দ হয় না।  গলাটা একটু ভেজানো যেত।  সেই তখন থেকে ফালতু বকে বকে, একেবারে...  মানে...  '  
    গৌতমবাবু অফিসারের দিকে তাকিয়ে বললেন, ' ঠিক আছে,  বলছে যখন...  ' 
    কলতান ভাবল,  ভাঙবে তবু মচকাবে না। 
    গৌতমবাবু বললেন, ' কলতানবাবু আপনি কিছু জিজ্ঞাসা করবেন ?  ' 
    কলতান বলল, ' কোন গুঁড়োগাঁড়া উদ্ধার করতে পারেন কিনা দেখুন আগে।  না হলে কোর্টে তুলবেন কী করে ?  '
     ঘটকবাবু কলতানের দিকে ঝুঁকে বলে উঠলেন, ' 
    কী...  কী বললেন ?  কোর্টে তুলবেন ?  হাঃ হাঃ হাঃ...  চলুন,  তুলুন না দেখি।  কোন অসুবিধে  নেই ...  '
    কলতান বিল্বদলের কথায় কান দিল না।  গৌতমবাবুকে বলল, ' এদের বডি সার্চ করে দেখুন।  পায়ের জুতোগুলো বাদ দেবেন না কিন্তু।  
    মাঝরাতে কেউ ঘরের মধ্যে জুতো টুতো পরে ফিটফাট হয়ে বসে থাকে ?  অবশ্য হতে পারে কোথাও বেরোবার প্রস্তুতি নিচ্ছিল।  আমরা আর একটু দেরিতে পৌঁছলে আর পাওয়া যেত না এদের।  
    বিল্বদলবাবু পুরনো দিনের বরযাত্রী দলের  সদস্যের মেজাজে বললেন,  ' চা টা আসছে কি?  কি যে আক্কেল আপনাদের...  ' 
    গৌতম রায় বললেন, ' এসে যাবে এসে যাবে... নিন পা থেকেই  শুরু করা যাক।  জুতো খুলুন আপনারা তিনজনই...  '
    ঘটকবাবু ঘুলঘুলে চোখে তাকিয়ে বললেন, ' তামাশা করছেন নাকি?  কাকে কী বলছেন জানেন ? আপনাদের কথার ইজ্জত দিয়ে এখানে এলাম,  আর আপনারা আমার বেইজ্জত করছেন !  ওপরে জানালে কী হবে আইডিয়া আছে ?  ' 
    গৌতমবাবু ঠান্ডা গলায় বললেন,  ' ঠিক আছে...  ওপর থেকে তলা পর্যন্ত যেখানে খুশি জানান,  আমি আপনাদের বড় ভালোবেসে ফেলেছি...  কিছুতেই চলে যেতে দেব না...  ' 
    কথাটা শুনে স্বরূপবাবুরা সকলে হেসে উঠল।  
    অ্যাডভোকেট বিক্রমজিত নিয়োগী সারাক্ষণ চুপ করে ছিলেন।  তিনি বললেন, ' দেখুন, আপনারা কিন্তু ল ভায়োলেট করছেন। এক তো  সিক্সটিফোর সি না করে এখানে বাই আনলফুল অ্যাপ্লিকেশান অফ ফোর্স এখানে নিয়ে এসেছেন আমাদের।  তার ওপর আবার নানাভাবে ডিফেম করছেন, ফিজিকাল অ্যান্ড মেন্টাল টর্চার করছেন ।  এর লিগ্যাল কনসিকেয়েন্স কিন্তু ফেস করতে হবে আপনাদের...  '
    কলতান বলল, ' দেবপ্রভ এবং ঋতাভরী রাহাকে  আপনি বাঁচাতে পারবেন বলে মনে হয় ?   আগে সেই চিন্তা করুন।  কাল বিকেলের মধ্যে তাকে অ্যারেস্ট করাব,  চ্যালেঞ্জ দিলাম।  তারা শুধু  অমৃতাংশুবাবুকে খুনই করায়নি,  আপনাদের গ্যাংয়েরও সদস্য। আপনিও ওটার অ্যাকমপ্লিস।   আপনারা প্রত্যেকে এক একটা নরকের কীট। মানুষ নামেরই যোগ্য নয়। আপনার মতো লোকের মুখে আবার আইনের কথা....  '
    ----- ' এম্পটি ভেসেল সাউন্ডস মাচ।  কথাগুলো প্রমান করতে পারবেন তো ?  কনিজেবল মেটিরিয়াল আছে তো ?  ' 
    গৌতমবাবু বললেন, ' দেখি পা থেকেই  শুরু করি।  খুলুন জুতোগুলো খুলুন দেখি।  কথা না শুনলে অন্য ব্যবস্থা দেখতে হবে ।  হাতে সময় কম,  রাত শেষ হয়ে আসছে...  '
    ' আরে  ধ্যাত্তেরিকার...  এই খুললাম...  নিন দেখুন,কী দেখবেন...  ' বলে বিল্বদল পায়ের জুতো দুটো খুলে ফেললেন।  
    ওর দেখাদেখি  অশ্বিনী আর বিক্রমজিতবাবুও জুতো খুলে ফেললেন।    
    কলতান বলল, ' মিস্টার রায়...  আমি দেখব কি ? '
    ---- ' হুঁ...  তা দেখুন...  কিন্তু আপনি জুতো ধরবেন... এটা ঠিক ইয়ে...  ' 
    ----- ' ওটা কোন ব্যাপার না।  সব কাজই তো কাজ... ' বলে কলতান তার ছোট ব্যাগটা খুলে একজোড়া ইউজ অ্যান্ড থ্রো গ্লাভস বার করে দুহাতে পরে নিল।  বলল, ' এর মোডাস অপারেন্ডিটা একটু অন্যরকম...  এই দেখুন, জুতোর ভিতর কিচ্ছু নেই ...  ফাঁকা।  ভদ্রলোকদের কি  মিছিমিছি হ্যারাস করলাম আমরা ? তলায় দেখি একবার...  '  
    বলে জুতোগুলো উল্টে দিল। আবার ব্যাগে হাত ঢোকাল।  বার করল  নাট ঘোরাবার একটা ছোট স্প্যানার মতো।  
    সবাই দেখল জুতোর মোটা হিল ছোট ছোট নাটের মতো কিছু দিয়ে আটকানো।  কালো বা বাদামী সবকটা জুতোই এরকম ।    
    গৌতমবাবু বললেন, ' কই...  কগনিজেবল কিছু তো...  ' 
    ----- ' দাঁড়ান... গুহার  দরজা খুলে দেখি গুপ্তধনের সন্ধান পাওয়া যায় কিনা।  এটা অবশ্য ছিটেফোঁটা।  চেষ্টা করে দেখছি ...  ' 
    কলতান বিল্বদলের জুতোটা নিয়ে মিনি স্প্যানারটা  দিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে জুতোর হিলের ন'টা নাট খুলে ফেলল। তারপর ব্যাগ থেকে একটা স্ক্রু ড্রাইভার বার করে গৌতম রায়ের দিকে তাকিয়ে লাজুক ভঙ্গীতে হেসে বলল, ' কিছু মনে করবেন না যেন...  ওই ইয়ে... বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলাম এই সব খেলনাপাতি নিয়ে...  কোথায় কী কাজে লেগে যায় কে বলতে পারে...  আমার সাদা মনে কাদা নেই ...'
    ----- ' ও আ... হাচ্ছা...  হাঃ হাঃ হাঃ...  নো প্রবলেম,  ক্যারি অন স্যার...  ' 
    গৌতমবাবুর সঙ্গে তার সহকর্মীরাও হো হো করে হেসে উঠলেন। 
    কলতান এবার স্ক্রু ড্রাইভার লাগিয়ে ঘোরাতে লাগল ন'টা গাঁটে। বিল্বদলবাবুর বোধহয় তন্দ্রা লেগেছে চোখে।  তিনি ঘাড় ঝুঁকিয়ে চেয়ারে বসে বসে  ঝিমোতে লাগলেন ।  অন্য দুজন ভাবলেশহীন চোখে তাকিয়ে রইল কলতানের পাদুকা ক্রিয়ার  দিকে।  
    স্ক্রুগুলো সব খুলে পড়ে গেল। দরজার মতো খুলে এল জুতোর গোড়ালির ঢাকনা । ভেতরের খুপরি থেকে কলতান বার করে আনল একগুচ্ছ পুরিয়া।  
    '  এই নিন...  মিস্টার রায়...  ব্রাউন সুগারের পুরিয়া ।  এতগুলো পুরিয়ার বাজার দর অন্তত এক কোটি টাকা।  পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যবসা। 
    অন্য দুটো জুতোতেও অনুরূপ ধনসম্পদ পাবেন বলে আমার বিশ্বাস।  ও দুটোর গুপ্তধন আপনারা উদ্ধার করলে ভাল হয় ।  আজ রাতে নিশ্চিতভাবে এগুলো পাচারকারীদের হাতে পৌঁছে দেবার কথা ছিল...  '
    অজিতাভ তাড়াতাড়ি এগিয়ে এসে বলল, ' ঠিক আছে...  দিন দিন...  এবার আমি দেখছি...  ' 
    জটার কিন্তু কোন ভাবান্তর নেই ।  সে নির্বিকারভাবে বলল, ' এ জুতো তো আমার নয়... '
    কলতান বলল, ' তবে কার জুতো অশ্বিনী ?  '
    ----- ' কোম্পানির জুতো...  কোম্পানির ।  আমি কী জানি ?  '
    ----- ' না জেনে শুনেই এতদিন ধরে সিক্স ফাইভ এইট ফোর নম্বরের হুন্ডাই গাড়ি চালিয়ে বিল্বদলবাবুকে নিয়ে ম্যাগনোলিয়া রেসিডেন্সিতে এলে রাত একটা ছাপ্পান্নয়  নিলাদ্রি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে,  না জেনে শুনেই  ইলিনাকে পটিয়ে সিনেমা  দেখতে গেলে, কিছু না জেনেই তিরিশে আগস্ট রাত্রে ইলিনার ফ্ল্যাটে রাত কাটালে,  প্রথমে রাইসিন ইনজেক্ট করে,  তারপর গলা টিপে মারলে। মার্ডারের কারণটা তোমার মুখ থেকেই  শুনবেন  এই স্যারেরা।   কিছু না জেনেই শেষরাতে ঝাঁট দিয়ে  সব ঘরের বাইরে একপাশে একটু দূরে সরিয়ে রেখে নিজে সরে পড়লে দরজাটা শুধু ভেজিয়ে দিয়ে । অতিরিক্ত টেনশানে খেয়াল করলে না দরজায় একটু ফাঁক থেকে গেল।  এও খেয়াল করলে না যে করিডরে সিসি ক্যামেরা চালু  আছে ।  বেরোবার সময় গেটের সিকিউরিটি গার্ড  গোপেশ্বর হাজরা তোমাকে দেখে রেখেছে। এরকম ভুল কেউ করে !  ওর মধ্যে  অসাবধানে  ব্রাউন সুগারের একটা পাউচ  এবং  রাইসিন পুশ করার সিরিঞ্জ থেকে গিয়েছিল।  কী মুশ্কিল.... ।  তোমার কপাল খারাপ,  নিতান্তই গোবেচারা প্রতিবেশী শ্যামলকান্তি চৌধুরীর হাতে গিয়ে পড়ল ঝাঁট দিয়ে ফেলে দেওয়া জিনিসগুলো।  ওভাবে কেউ স্যাম্পেল ফেলে রাখে...  ওভাবে ভিক্টিমের গলায় কেউ ডানহাতের চাপ বসায়...  জান যখন তোমার ডান হাতে চারটে আঙুল ... ইজিলি ট্রেসেবল ।  বোকা কোথাকার...  ' 
    জটাশিউ একদৃষ্টে তাকিয়ে রইল  কলতানের   চোখের দিকে।  
    এদিকে বিল্বদলবাবু ঘুমে ঢুলছেন ।  কলতান  ভাবল, এ মাছ জলের কত গভীরের কে জানে। পুরিয়াগুলো যে ব্রাউন সুগারের কিনা তারই বা নিশ্চয়তা কী ?   

     
    ( ক্রমশ )  

    **********★★★★★★★*********★★★★★
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন